Darjeeling: পর্যটকদের জন্য বিরাট সুখবর! দার্জিলিংয়ে বেড়ানো এবার দ্বিগুণ মজা! কারণ জানলে মন খুশি

*পর্যটকদের জন্য দারুন খবর! পুজোয় এবার দার্জিলিংয়ে পর্যটকদের জন্য নতুন আকর্ষণ স্কাইওয়াক। এতোদিন পাহাড়ে স্কাইওয়াক দেখতে সিকিমের পেলিংয়ে ছুটতেন পর্যটকরা। এবার আর সেখানে যেতে হবে না । এবার শৈলরানী দার্জিলিংয়েও মিলবে স্কাইওয়াকের আনন্দ। প্রতিবেদনঃ অনির্বাণ রায়।
*পর্যটকদের জন্য দারুন খবর! পুজোয় এবার দার্জিলিংয়ে পর্যটকদের জন্য নতুন আকর্ষণ স্কাইওয়াক। এতোদিন পাহাড়ে স্কাইওয়াক দেখতে সিকিমের পেলিংয়ে ছুটতেন পর্যটকরা। এবার আর সেখানে যেতে হবে না । এবার শৈলরানী দার্জিলিংয়েও মিলবে স্কাইওয়াকের আনন্দ। প্রতিবেদনঃ অনির্বাণ রায়।
*দার্জিলিং শহর থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার দূরে তৈরি হচ্ছে এই নতুন কাঁচ দিয়ে তৈরি ঝুলন্ত সেতু। জানা গিয়েছে, মুম্বই থেকে আনা বিশেষ কাঁচ দিয়ে এই সেতু তৈরি করা হচ্ছে। দার্জিলিংয়ে যাওয়ার পথে ছোট রঙ্গিত নদীর উপরে তৈরি হয়েছে এই স্কাইওয়াক। কাঠ আর কাচের সংমিশ্রণে ব্রিটিশ আমলের সেতুটিকে নতুন করে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। ২০০ ফুট উচ্চতায় ১৬০ ফুট এই ঝুলন্ত স্কাইওয়াক ঘিরে পর্যটকদের আকর্ষণ বাড়বে বলে মনে করছেন সেখানকার পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
*দার্জিলিং শহর থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার দূরে তৈরি হচ্ছে এই নতুন কাঁচ দিয়ে তৈরি ঝুলন্ত সেতু। জানা গিয়েছে, মুম্বই থেকে আনা বিশেষ কাঁচ দিয়ে এই সেতু তৈরি করা হচ্ছে। দার্জিলিংয়ে যাওয়ার পথে ছোট রঙ্গিত নদীর উপরে তৈরি হয়েছে এই স্কাইওয়াক। কাঠ আর কাচের সংমিশ্রণে ব্রিটিশ আমলের সেতুটিকে নতুন করে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। ২০০ ফুট উচ্চতায় ১৬০ ফুট এই ঝুলন্ত স্কাইওয়াক ঘিরে পর্যটকদের আকর্ষণ বাড়বে বলে মনে করছেন সেখানকার পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
*এতদিন পর্যন্ত উত্তর-পূর্ব ভারতে একমাত্র স্কাইওয়াক ছিল সিকিমের পেলিংয়ে। সিকিমে ঘুরতে আসা পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ ছিল এই স্কাইওয়াক। পাহাড়ের বেশ কয়েক হাজার মিটার উঁচুতে তৈরি হয় এই স্কাইওয়াক। পাহাড়ি খাদের উপর স্বচ্ছ কাঁচ দিয়ে তৈরি এই সেতুর উপর দিয়ে হেঁটে যাওয়া পর্যটকদের কাছে বেশ আকর্ষণীয়। সেই কথা ভেবেই দার্জিলিংয়ে পর্যটকদের আকর্ষণ বাড়াতে বালুবাস এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে থাকা একটি ঝুলন্ত সেতুকে নতুন রূপ দিতে উদ্যোগ নেন হামরো পার্টি দলের সুপ্রিমও অজয় এডওয়ার্ড। সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত খরচে তিনি ওই উদ্যোগ নিয়েছেন। ইতিমধ্যে কাজ অনেকটাই এগিয়েছে। এই কাজ খতিয়ে দেখেন খোদ অজয় এডওয়ার্ড।
*এতদিন পর্যন্ত উত্তর-পূর্ব ভারতে একমাত্র স্কাইওয়াক ছিল সিকিমের পেলিংয়ে। সিকিমে ঘুরতে আসা পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ ছিল এই স্কাইওয়াক। পাহাড়ের বেশ কয়েক হাজার মিটার উঁচুতে তৈরি হয় এই স্কাইওয়াক। পাহাড়ি খাদের উপর স্বচ্ছ কাঁচ দিয়ে তৈরি এই সেতুর উপর দিয়ে হেঁটে যাওয়া পর্যটকদের কাছে বেশ আকর্ষণীয়। সেই কথা ভেবেই দার্জিলিংয়ে পর্যটকদের আকর্ষণ বাড়াতে বালুবাস এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে থাকা একটি ঝুলন্ত সেতুকে নতুন রূপ দিতে উদ্যোগ নেন হামরো পার্টি দলের সুপ্রিমও অজয় এডওয়ার্ড। সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত খরচে তিনি ওই উদ্যোগ নিয়েছেন। ইতিমধ্যে কাজ অনেকটাই এগিয়েছে। এই কাজ খতিয়ে দেখেন খোদ অজয় এডওয়ার্ড।
*অজয় এডওয়ার্ড বলেন, " সেতু না থাকায় এলাকার বাসিন্দাদের ভোগান্তি চরমে উঠেছিল। তাই এই সেতু তৈরি করতে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।সেতু তৈরি হলে এলাকাবাসীর উপকার নয়, এই কাচের সেতু তৈরি হয়ে গেলে পর্যটকের ঢল নামবে বালুবাসে। স্বাভাবিকভাবেই এলাকার আর্থিক উন্নতিও হবে।" তিনি আরও বলেন, "সেতু তৈরির কাজ শেষ হলে সেখানে রক ক্লাইম্বিং, ওয়াটার কিংডম, জিপ লাইন অ্যান্ড ব্রিজ চালুর পরিকল্পনা রয়েছে।" এছাড়াও পর্যটক টানতেকফি শপ খোলার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর।
*অজয় এডওয়ার্ড বলেন, ” সেতু না থাকায় এলাকার বাসিন্দাদের ভোগান্তি চরমে উঠেছিল। তাই এই সেতু তৈরি করতে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।সেতু তৈরি হলে এলাকাবাসীর উপকার নয়, এই কাচের সেতু তৈরি হয়ে গেলে পর্যটকের ঢল নামবে বালুবাসে। স্বাভাবিকভাবেই এলাকার আর্থিক উন্নতিও হবে।” তিনি আরও বলেন, “সেতু তৈরির কাজ শেষ হলে সেখানে রক ক্লাইম্বিং, ওয়াটার কিংডম, জিপ লাইন অ্যান্ড ব্রিজ চালুর পরিকল্পনা রয়েছে।” এছাড়াও পর্যটক টানতেকফি শপ খোলার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর।
*ব্রিটিশ আমলে ব্রিজটি তৈরি করা হয়েছিল দার্জিলিং ও বিজনবাড়ি পুলবাজারের মধ্যে যোগাযোগ তৈরির জন্য। যাতে গ্রামবাসীরা সহজেই বিজনবাড়ি থেকে পুলবাজার যাতায়াত করতে পারেন। জিনিস পত্র আনা নেওয়া করতে পারেন তার জন্য এগুলো তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু ব্রিটিশ আমোলের সেই ব্রিজ বয়সের কারণে ভগ্ন প্রায় হয়ে গিয়েছিল। ওই ঝুলন্ত সেতু বেহাল অবস্থায় থাকার কারণে চলাচলে সমস্যায় পড়ছিল এলাকার মানুষেরা। তাই তিনি সেতুকে নতুন মোড়কে তৈরি করতে উদ্যোগ গ্রহণ করেন।
*ব্রিটিশ আমলে ব্রিজটি তৈরি করা হয়েছিল দার্জিলিং ও বিজনবাড়ি পুলবাজারের মধ্যে যোগাযোগ তৈরির জন্য। যাতে গ্রামবাসীরা সহজেই বিজনবাড়ি থেকে পুলবাজার যাতায়াত করতে পারেন। জিনিস পত্র আনা নেওয়া করতে পারেন তার জন্য এগুলো তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু ব্রিটিশ আমোলের সেই ব্রিজ বয়সের কারণে ভগ্ন প্রায় হয়ে গিয়েছিল। ওই ঝুলন্ত সেতু বেহাল অবস্থায় থাকার কারণে চলাচলে সমস্যায় পড়ছিল এলাকার মানুষেরা। তাই তিনি সেতুকে নতুন মোড়কে তৈরি করতে উদ্যোগ গ্রহণ করেন।
*ব্রিটিশ আমলে ব্রিজটি তৈরি করা হয়েছিল দার্জিলিং ও বিজনবাড়ি পুলবাজারের মধ্যে যোগাযোগ তৈরির জন্য। যাতে গ্রামবাসীরা সহজেই বিজনবাড়ি থেকে পুলবাজার যাতায়াত করতে পারেন। জিনিস পত্র আনা নেওয়া করতে পারেন তার জন্য এগুলো তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু ব্রিটিশ আমোলের সেই ব্রিজ বয়সের কারণে ভগ্ন প্রায় হয়ে গিয়েছিল। ওই ঝুলন্ত সেতু বেহাল অবস্থায় থাকার কারণে চলাচলে সমস্যায় পড়ছিল এলাকার মানুষেরা। তাই তিনি সেতুকে নতুন মোড়কে তৈরি করতে উদ্যোগ গ্রহণ করেন।
*ব্রিটিশ আমলে ব্রিজটি তৈরি করা হয়েছিল দার্জিলিং ও বিজনবাড়ি পুলবাজারের মধ্যে যোগাযোগ তৈরির জন্য। যাতে গ্রামবাসীরা সহজেই বিজনবাড়ি থেকে পুলবাজার যাতায়াত করতে পারেন। জিনিস পত্র আনা নেওয়া করতে পারেন তার জন্য এগুলো তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু ব্রিটিশ আমোলের সেই ব্রিজ বয়সের কারণে ভগ্ন প্রায় হয়ে গিয়েছিল। ওই ঝুলন্ত সেতু বেহাল অবস্থায় থাকার কারণে চলাচলে সমস্যায় পড়ছিল এলাকার মানুষেরা। তাই তিনি সেতুকে নতুন মোড়কে তৈরি করতে উদ্যোগ গ্রহণ করেন।