ঘরোয়া টোটকাতেই বাজিমাত

Health Tips: গরম তেলে ছ্যাঁকা, হঠাৎ পুড়ে গিয়ে ফোস্কা? ঘরের এই একটা জিনিসেই দু মিনিটে সব ঠিক! জানুন

রান্না করতে গিয়ে হামেশাই ছ্যাঁকা লেগে যায়। কখনও গরম তেল ছিটকে হাতে পড়ে। কখনও গরম জল। খুন্তি নাড়তে গিয়ে গরম কড়ায় হাত লেগে যায়। সঙ্গে সঙ্গে ফোস্কা। এই ধরণের পোড়ায় তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা না হলে সমস্যা বাড়তে পারে।
রান্না করতে গিয়ে হামেশাই ছ্যাঁকা লেগে যায়। কখনও গরম তেল ছিটকে হাতে পড়ে। কখনও গরম জল। খুন্তি নাড়তে গিয়ে গরম কড়ায় হাত লেগে যায়। সঙ্গে সঙ্গে ফোস্কা। এই ধরণের পোড়ায় তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা না হলে সমস্যা বাড়তে পারে।
রান্নাঘরে কাজের সময় তাড়াহুড়ো থাকেই। কর্তা অফিসে বেরবে। ছেলে-মেয়ে স্কুলে। দ্রুত রান্না করতে করতে গিয়ে হাতে গরম তেল বা দুধ পড়ে যায়। আর গরম কিছু ত্বকে লাগা মাত্র অসহ্য যন্ত্রণা ও জ্বালাপোড়া শুরু হয়।
রান্নাঘরে কাজের সময় তাড়াহুড়ো থাকেই। কর্তা অফিসে বেরবে। ছেলে-মেয়ে স্কুলে। দ্রুত রান্না করতে করতে গিয়ে হাতে গরম তেল বা দুধ পড়ে যায়। আর গরম কিছু ত্বকে লাগা মাত্র অসহ্য যন্ত্রণা ও জ্বালাপোড়া শুরু হয়।
বিশেষজ্ঞরা পোড়াকে তিন ভাগে ভাগ করেছেন। প্রথমটা হল ফার্স্ট ডিগ্রি বার্ন। এতে চামড়ার উপরিভাগ পোড়ে। ত্বক লাল হয়ে ফুলে যায়। সেকেন্ড ডিগ্রি বার্নে ত্বকের বাইরের স্তর এবং তার ঠিক নীচটা পুড়ে যায়। ত্বক লাল হয়ে ফোসকা পড়ে। ফোলা এবং ব্যথা হয়। থার্ড ডিগ্রী বার্নে ত্বকের ভেতরের স্তরও পুড়ে যায়। এতে ফোস্কা পড়ে, যার কারণে ত্বক সাদা বা কালো হয়ে যায়।
বিশেষজ্ঞরা পোড়াকে তিন ভাগে ভাগ করেছেন। প্রথমটা হল ফার্স্ট ডিগ্রি বার্ন। এতে চামড়ার উপরিভাগ পোড়ে। ত্বক লাল হয়ে ফুলে যায়। সেকেন্ড ডিগ্রি বার্নে ত্বকের বাইরের স্তর এবং তার ঠিক নীচটা পুড়ে যায়। ত্বক লাল হয়ে ফোসকা পড়ে। ফোলা এবং ব্যথা হয়। থার্ড ডিগ্রী বার্নে ত্বকের ভেতরের স্তরও পুড়ে যায়। এতে ফোস্কা পড়ে, যার কারণে ত্বক সাদা বা কালো হয়ে যায়।
বরফ বা ঠান্ডা জল দিয়ে পরিস্কার: উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলার গউচর হাসপাতালে কর্মরত ডাঃ রজত লোকাল ১৮-কে বলেন, শরীরের কোনও অংশ পুড়ে গেলে ওই স্থান বরফ বা ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে সিলভার সালফাসালাজিন, লিগনোকেইন ও সফ্রোমাইসিনের মিশ্রণ লাগাতে হবে। এতে জ্বালা কমবে। ক্ষত সারবে। সংক্রমণের সম্ভাবনাও হ্রাস পাবে।
বরফ বা ঠান্ডা জল দিয়ে পরিস্কার: উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলার গউচর হাসপাতালে কর্মরত ডাঃ রজত লোকাল ১৮-কে বলেন, শরীরের কোনও অংশ পুড়ে গেলে ওই স্থান বরফ বা ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে সিলভার সালফাসালাজিন, লিগনোকেইন ও সফ্রোমাইসিনের মিশ্রণ লাগাতে হবে। এতে জ্বালা কমবে। ক্ষত সারবে। সংক্রমণের সম্ভাবনাও হ্রাস পাবে।
চিকিৎসকের পরামর্শ প্রয়োজন: কাজ করার সময় যদি শরীরের কোনও অংশ পুড়ে যায়, তবে অবিলম্বে সেখানে টুথপেস্ট লাগানো যায়, এতে উপশম হয়। বেশি ক্ষতি না হলে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রোগীকে সুস্থ করা যায়, তবে অনেকটা পুড়ে গেলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া জরুরি।
চিকিৎসকের পরামর্শ প্রয়োজন: কাজ করার সময় যদি শরীরের কোনও অংশ পুড়ে যায়, তবে অবিলম্বে সেখানে টুথপেস্ট লাগানো যায়, এতে উপশম হয়। বেশি ক্ষতি না হলে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রোগীকে সুস্থ করা যায়, তবে অনেকটা পুড়ে গেলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া জরুরি।
ঘি জ্বালাপোড়া এবং ক্ষতের ব্যথা কমায়: রুদ্রপ্রয়াগের আয়ুর্বেদিক হাসপাতালে কর্মরত ফার্মাসিস্ট এস এস রানা বলেন, ঘি এবং মধু ক্ষতের জ্বালাপোড়া এবং ব্যথা কমাতে খুব কার্যকর। প্রথমে পরিস্কার জল দিয়ে ক্ষতস্থান ধুয়ে তারপর সেখানে ঘি লাগাতে হবে। ঘিতে উপস্থিত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য ক্ষত সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে এবং জ্বালা কমাতে সাহায্য করে।
ঘি জ্বালাপোড়া এবং ক্ষতের ব্যথা কমায়: রুদ্রপ্রয়াগের আয়ুর্বেদিক হাসপাতালে কর্মরত ফার্মাসিস্ট এস এস রানা বলেন, ঘি এবং মধু ক্ষতের জ্বালাপোড়া এবং ব্যথা কমাতে খুব কার্যকর। প্রথমে পরিস্কার জল দিয়ে ক্ষতস্থান ধুয়ে তারপর সেখানে ঘি লাগাতে হবে। ঘিতে উপস্থিত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য ক্ষত সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে এবং জ্বালা কমাতে সাহায্য করে।
আলু, পেঁয়াজ এবং অ্যালোভেরার রস: এস এস রানা আরও বলেন যে ক্ষতস্থানে অ্যালোভেরা জেল লাগালে জ্বালাপোড়া কমে এবং ক্ষতও দ্রুত সেরে যায়। পেঁয়াজের রসে অ্যান্টিসেপটিক গুণ রয়েছে, যা ক্ষত সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে। ক্ষতস্থানে কাঁচা আলু লাগালে ফোস্কা পড়া রোধ হয়।
আলু, পেঁয়াজ এবং অ্যালোভেরার রস: এস এস রানা আরও বলেন যে ক্ষতস্থানে অ্যালোভেরা জেল লাগালে জ্বালাপোড়া কমে এবং ক্ষতও দ্রুত সেরে যায়। পেঁয়াজের রসে অ্যান্টিসেপটিক গুণ রয়েছে, যা ক্ষত সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে। ক্ষতস্থানে কাঁচা আলু লাগালে ফোস্কা পড়া রোধ হয়।