Tag Archives: heathy lifestyle

Pranayama for Diabetes: সুগারকে করবে বাক্সবন্দি, কাঁড়িকাঁড়ি ওষুধে যা না হয়, তাই হয় এই বিশেষ যোগাভ্যাসে

: আজকাল ঘরে ঘরে ডায়াবেটিক রোগী। যেন মহামারী। চিকিৎসকরা একে ‘সাইলেন্ট কিলার’ বলে থাকেন। প্রথমে কিডনি এবং চোখ খারাপ হয়। তারপর হার্টের উপর প্রভাব ফেলে। রক্তচাপেরও সমস্যা দেখা দেয়। চিন্তার বিষয় হল, সুগার একবার ধরলে সাড়ে না। ওষুধ খেয়ে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হয়। Photo- Represntative
৩) প্রশ্ন: রক্তের শর্করা পরীক্ষার জন্য কোন আঙুল থেকে রক্তের নমুনা দেওয়া উচিত?
উত্তর : ডায়াবেটিস (diabetes.co.uk) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুসারে, একটি ল্যান্সিং ডিভাইস দিয়ে আপনার আঙুলটিতে সূক্ষ্ণ ছেদ করে রক্তের নমুনা নিতে হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সুপারিশ করে যে রক্তে শর্করা পরীক্ষা করার জন্য মধ্যমা বা অনামিকা ব্যবহার করা উচিত।
শুধু সুগারের ওষুধ খেলেই হবে না। কিডনি, বিপি এবং চোখের সমস্যার জন্যও ওষুধ খেয়ে যেতে হবে চিরকাল। Photo- Represntative
শুধু সুগারের ওষুধ খেলেই হবে না। কিডনি, বিপি এবং চোখের সমস্যার জন্যও ওষুধ খেয়ে যেতে হবে চিরকাল। Photo- Represntative
তবে যোগ বিশারদরা এক ম্যাজিক প্রাণায়মের সন্ধান দিয়েছেন। যা নিয়মিত অভ্যাস করলে সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকবে, ওষুধ খাওয়ার দরকার পড়বে না। সেটা হল কপালভাতি। এর সঙ্গে প্রতিদিন সকালে আধ ঘণ্টা হাঁটতে হবে। Photo- Represntative
তবে যোগ বিশারদরা এক ম্যাজিক প্রাণায়মের সন্ধান দিয়েছেন। যা নিয়মিত অভ্যাস করলে সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকবে, ওষুধ খাওয়ার দরকার পড়বে না। সেটা হল কপালভাতি। এর সঙ্গে প্রতিদিন সকালে আধ ঘণ্টা হাঁটতে হবে। Photo- Represntative
গোড্ডার পতঞ্জলি যোগ কেন্দ্রের যোগগুরু নির্মল কেশরি লোকাল ১৮-কে বলেন, নিয়মিত যোগব্যায়াম এবং প্রাণায়ম করলে সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। যোগ এবং প্রাণায়ম করার আদর্শ সময় হল ভোরবেলা। কারণ এই সময়ে বাতাসে দূষণের মাত্রা কম থাকে। ফলে ফুসফুসে শুদ্ধ বাতাস পৌঁছয়। Photo- Represntative
গোড্ডার পতঞ্জলি যোগ কেন্দ্রের যোগগুরু নির্মল কেশরি লোকাল ১৮-কে বলেন, নিয়মিত যোগব্যায়াম এবং প্রাণায়ম করলে সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। যোগ এবং প্রাণায়ম করার আদর্শ সময় হল ভোরবেলা। কারণ এই সময়ে বাতাসে দূষণের মাত্রা কম থাকে। ফলে ফুসফুসে শুদ্ধ বাতাস পৌঁছয়। Photo- Represntative
এবার আসা যাক কপালভাতি প্রাণায়মে। যোগগুরু নির্মল কেশরি বলছেন, এই প্রাণায়াম নিয়মিত অভ্যাস করলে পেটের পেশি শক্তিশালী হয়। শরীরের বিপাক ক্রিয়ার গতি বৃদ্ধি পায়। গ্যাস এবং অ্যাসিডিটির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেও এই প্রাণায়ম করা যায়।Photo- Represntative
এবার আসা যাক কপালভাতি প্রাণায়মে। যোগগুরু নির্মল কেশরি বলছেন, এই প্রাণায়াম নিয়মিত অভ্যাস করলে পেটের পেশি শক্তিশালী হয়। শরীরের বিপাক ক্রিয়ার গতি বৃদ্ধি পায়। গ্যাস এবং অ্যাসিডিটির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেও এই প্রাণায়ম করা যায়।Photo- Represntative
এর পাশাপাশি প্রতিদিন সকালে আধ ঘণ্টা হাঁটতে হবে। এটা স্বাভাবিক শারীরিক কার্যকলাপের মধ্যে পড়ে। ফলে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। Photo- Represntative
এর পাশাপাশি প্রতিদিন সকালে আধ ঘণ্টা হাঁটতে হবে। এটা স্বাভাবিক শারীরিক কার্যকলাপের মধ্যে পড়ে। ফলে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। Photo- Represntative
মাথায় রাখতে হবে, যোগব্যায়াম ও প্রাণায়ম অনুশীলনের পাশাপাশি সুষম খাদ্য গ্রহণ এবং সঠিক জীবনযাপন করাও জরুরি। খাওয়াদাওয়া এবং ঘুমের জন্য নির্দিষ্ট সময় মেনে চলতে হবে। যদি কোনও ব্যক্তি আগে থেকেই ওষুধের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন, তাহলে এই পদ্ধতিগুলো গ্রহণ করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। Photo- Represntative
মাথায় রাখতে হবে, যোগব্যায়াম ও প্রাণায়ম অনুশীলনের পাশাপাশি সুষম খাদ্য গ্রহণ এবং সঠিক জীবনযাপন করাও জরুরি। খাওয়াদাওয়া এবং ঘুমের জন্য নির্দিষ্ট সময় মেনে চলতে হবে। যদি কোনও ব্যক্তি আগে থেকেই ওষুধের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন, তাহলে এই পদ্ধতিগুলো গ্রহণ করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। Photo- Represntative
যোগব্যায়াম প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি। নিয়মিত অনুশীলন করলে শরীর সুস্থ থাকে। তাই বলে যোগব্যায়াম ওষুধের বিকল্প নয়। রোগ হলে ওষুধ খেতে হবে। যোগব্যায়াম সুস্থ থাকতে সাহায্য করবে মাত্র। ওষুধের বিকল্প হিসাবে একে ধরা যাবে না। Photo- Represntative
যোগব্যায়াম প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি। নিয়মিত অনুশীলন করলে শরীর সুস্থ থাকে। তাই বলে যোগব্যায়াম ওষুধের বিকল্প নয়। রোগ হলে ওষুধ খেতে হবে। যোগব্যায়াম সুস্থ থাকতে সাহায্য করবে মাত্র। ওষুধের বিকল্প হিসাবে একে ধরা যাবে না। Photo- Represntative

World’s Oldest Person Alive: এই মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মহিলা ইনি! কী ভাবে পেলেন এত আয়ু? জানলে চমকে যাবেন

কলকাতা: সান ফ্রান্সিসকোর মারিয়া ব্রানিয়াস মোরেরা যত দিন বেঁচেছিলেন, তিনিই পেয়েছিলেন সবচেয়ে বয়স্ক মানুষের খেতাব। এই সপ্তাহেই মারা গিয়েছেন মারিয়া। তাঁর বয়স হয়েছিল ১১৭ বছর। তাঁর মৃত্যুর পরে, গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে সবচেয়ে বয়স্ক জীবিত মানুষের খেতাব এখন জাপানের টমিকো ইটোকার। তাঁর বয়স এখন ১১৬ বছর। ২৩ মে ১৯০৮ সালে জন্মগ্রহণকারী ইটোকার বয়স আনুষ্ঠানিকভাবে জেরোন্টোলজি রিসার্চ গ্রুপ দ্বারা নিশ্চিত করা হয়েছে। তিনি বর্তমানে একটি বৃদ্ধাশ্রমে থাকেন। ২০১৯ সাল থেকে তিনি এখানেই আছেন।

আরও পড়ুন- বিরাট আবিষ্কার! বোটও চলবে, দূষণও হবে না! জলপথে বিপ্লব আনল দুর্গাপুর

এর আগে, তিনি ১১০ বছর বয়স পর্যন্ত টমিকো তাঁর মেয়েদের সঙ্গেই ছিলেন। ২০ বছর বয়সে বিয়ে করেছিলেন টমিকো। তাঁর ২ মেয়ে, ১ ছেলে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, টমিকো তাঁর স্বামীর টেক্সটাইল কারখানা পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।

১৯৭৯ সালে স্বামীকে হারানোর পর তিনি আশা হারাননি। সক্রিয় জীবন যাপন করে এসেছেন এতকাল। ৭০ এর কোঠায় বয়স ছিল তখন, তাও তিনি মাউন্ট নিজোয় চড়েছিলেন। এমনকি 3,067 মিটার মাউন্ট ওন্টেক দুইবার জয় করেছিলেন। যখন তাঁর বয়স ৮০, ইতোকা সাইগোকু কানন তীর্থযাত্রা সম্পন্ন করেছিলেন। ৩৩টি বৌদ্ধ মন্দিরের মধ্য দিয়ে একটি চ্যালেঞ্জিং পথ তিনি অতিক্রম করেছিলেন। ১০০ বছর বয়সে তিনি কোনও সাহায্য ছাড়াই আশিয়া মন্দিরের পাথরের সিঁড়ি বেয়ে উঠেছিলেন। তাঁর পরিবার বিশ্বাস করে যে, এই দুঃসাহসিক কার্যকলাপ তাঁকে দীর্ঘজীবী করতে সাহায্য করেছিল।

আরও পড়ুন- আর জি কর কান্ডের জের কড়া নি রাপত্তা ও নজরদারি এবার রেল হাসপাতালেও 

মজার ব্যাপার হল, রাইট ব্রাদার্স যখন ইউরোপ এবং আমেরিকায় তাদের ঐতিহাসিক ফ্লাইট করেছিল সেই বছরই মহিলার জন্ম হয়েছিল। সেই বছরই, আইফেল টাওয়ার প্রথমবারের মতো দীর্ঘ দূরত্বের রেডিও বার্তা প্রেরণ করে। জেরোন্টোলজি রিসার্চ গ্রুপের রেকর্ড অনুসারে, ২০২২ সালে, ১১৫ বছর বয়সি একজন মহিলার মৃত্যুর পরে (যার নাম প্রকাশ করা হয়নি), টমিকো ইটোকার হায়োগো প্রিফেকচারের সবচেয়ে বয়স্ক জীবিত ব্যক্তির স্থান দখল করেছিলেন।

পরে ২০২৩ সালে, ১১৪ বছর বয়সি ইয়াসু ওকাইয়ের মৃত্যুর পরে ১৯০৮ সালে জন্মগ্রহণকারী শেষ পরিচিত জাপানি ব্যক্তি হিসাবে ইটোকাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছিল। তিনি ২০২৩ সালে তাঁর ১১৫ তম জন্মদিন উদযাপন করেছিলেন। দুই দিন পরে, তিনি হায়োগো প্রিফেকচারের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি হয়েছিলেন। ১২ ডিসেম্বর, ২০২৩ সালে ১১৬ বছর বয়সি ফুসা তাতসুমির মৃত্যুর পরে, ইটোকাকে জাপান এবং এশিয়ার সবচেয়ে বয়স্ক জীবিত ব্যক্তি হিসাবে নিশ্চিত করা হয়েছিল। ২০২৪ সালের শুরুতে, ১১৬ বছর বয়সি এডি চেকারেলির মৃত্যুর পরে, ইটোকা বিশ্বের দ্বিতীয়-বয়স্ক জীবিত ব্যক্তি হয়ে ওঠেন।

এই বছর তার জন্মদিনে, টমিকো শহরের মেয়রের কাছ থেকে ফুল, একটি কেক এবং একটি কার্ড পেয়েছেন। তাঁর পরিচর্যাকারীরা উল্লেখ করেছেন যে তাঁর পক্ষে স্পষ্টভাবে কানে শোনা কঠিন হয়ে পড়েছে। শ্রবণশক্তি দুর্বল হয়ে পড়েছে। কিন্তু তিনি এখনও নিখুঁতভাবে যোগাযোগ করতে সক্ষম এবং নিয়মিত যে যত্ন এবং ভালবাসা পান, সে জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

Healthy Lifestyle Tips: আপনি কি রাতে আলো জ্বালিয়ে ঘুমোন? হার্টের অসুখ থেকে ডায়াবেটিস! উঁকি দিতে পারে মারণরোগ

ঘুম প্রিয় মানুষ নেহাতই কম নেই ভুবনে। ঘুমাতে ভালবাসেন অনেকেই। কেউ কেউ আবার লম্বা সময় না ঘুমালেও সুযোগ পেলেই কখনও সোফায়, কখনও অফিসে ঘুমিয়ে নেন এক ফাঁকে। কেউ ভাত খেয়েই বিছানা খোঁজেন তো কেউ আবার স্নান করেই একটু শুয়ে নেন সুযোগ পেলেই।
ঘুম প্রিয় মানুষ নেহাতই কম নেই ভুবনে। ঘুমাতে ভালবাসেন অনেকেই। কেউ কেউ আবার লম্বা সময় না ঘুমালেও সুযোগ পেলেই কখনও সোফায়, কখনও অফিসে ঘুমিয়ে নেন এক ফাঁকে। কেউ ভাত খেয়েই বিছানা খোঁজেন তো কেউ আবার স্নান করেই একটু শুয়ে নেন সুযোগ পেলেই।
রাত্রিবেলা ঘুমানোর সময়ে আলো বন্ধ করে ঘুমাতে হয় এটি ছোটবেলা থেকেই সন্তানদের অভ্যাস করান বাবা-মা ৷ কিন্তু এমনও বেশ কিছু মানুষ আছেন যাঁরা আলো বন্ধ করে ঘুমাতে পারেন না ৷
রাত্রিবেলা ঘুমানোর সময়ে আলো বন্ধ করে ঘুমাতে হয় এটি ছোটবেলা থেকেই সন্তানদের অভ্যাস করান বাবা-মা ৷ কিন্তু এমনও বেশ কিছু মানুষ আছেন যাঁরা আলো বন্ধ করে ঘুমাতে পারেন না ৷
লাইভ সায়েন্সের রিপোর্ট অনুযায়ী, চিকিৎসকরা জানিয়েছেন একজন যুবককে প্রতি ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ৬ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে। শিশুদের ক্ষেত্রে ঘুমের পরিমাণ আরও বাড়বে। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)
লাইভ সায়েন্সের রিপোর্ট অনুযায়ী, চিকিৎসকরা জানিয়েছেন একজন যুবককে প্রতি ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ৬ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে। শিশুদের ক্ষেত্রে ঘুমের পরিমাণ আরও বাড়বে। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)
আমেরিকার ইলিনোইসেক নর্থওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অফ মেডিসিনের (Feinberg School of Medicine – Northwestern University) বিজ্ঞানীরা ঘুম নিয়ে এমন তথ্য প্রকাশ্যে এনেছেন যা শুনলে কপালে উঠবে চোখ ৷ এই সমীক্ষায় দাবি করা হয়েছে যে রাত্রিবেলা আলো জ্বেলে ঘুমালে হার্টের সমস্যা ও ডায়বেটিসের ঝুঁকি বাড়তে থাকে ৷ রাত্রিবেলা আলো জ্বেলে ঘুমালে হৃদস্পন্দন বাড়তে থাকে ৷
আমেরিকার ইলিনোইসেক নর্থওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অফ মেডিসিনের (Feinberg School of Medicine – Northwestern University) বিজ্ঞানীরা ঘুম নিয়ে এমন তথ্য প্রকাশ্যে এনেছেন যা শুনলে কপালে উঠবে চোখ ৷ এই সমীক্ষায় দাবি করা হয়েছে যে রাত্রিবেলা আলো জ্বেলে ঘুমালে হার্টের সমস্যা ও ডায়বেটিসের ঝুঁকি বাড়তে থাকে ৷ রাত্রিবেলা আলো জ্বেলে ঘুমালে হৃদস্পন্দন বাড়তে থাকে ৷
ঘুমের সময় আলো জ্বাললে আপনার মস্তিষ্কে ব্যাঘাত ঘটবে। যত বেশি হালকা ঘুমবেন তত শরীরে সমস্যা হবে।
ঘুমের সময় আলো জ্বাললে আপনার মস্তিষ্কে ব্যাঘাত ঘটবে। যত বেশি হালকা ঘুমবেন তত শরীরে সমস্যা হবে।
শরীর সুস্থ রাখতে দিনে ৮ থেকে ৯ ঘন্টা ঘুমাতেই হবে। এবং প্রতিদিন একই সময় ঘুমানোর অভ্যাস করতে হবে।
শরীর সুস্থ রাখতে দিনে ৮ থেকে ৯ ঘন্টা ঘুমাতেই হবে। এবং প্রতিদিন একই সময় ঘুমানোর অভ্যাস করতে হবে।
রাতে ভাল ঘুম পেতে হলে রোজ রাতে একই সময়ে ঘুমাতে হবে এবং সকালে নির্দিষ্ট সময়ে নিয়ম করে ঘুম থেকে উঠতে হবে। রোজ রাতে বিভিন্ন সময়ে শুতে গেলে ঘুম আসতে সমস্যা হবে।
রাতে ভাল ঘুম পেতে হলে রোজ রাতে একই সময়ে ঘুমাতে হবে এবং সকালে নির্দিষ্ট সময়ে নিয়ম করে ঘুম থেকে উঠতে হবে। রোজ রাতে বিভিন্ন সময়ে শুতে গেলে ঘুম আসতে সমস্যা হবে।
কিন্তু ঘুমে বিঘ্ন ঘটলে কী কী হতে পারে? আসলে ঘুমের ব্যাঘাতের ফলে শরীরে নানা ধরনের পরস্পর-বিরোধী হরমোন অতিরিক্ত পরিমাণে তৈরি হয় এবং এর ফলে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কার্যকারিতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আবার বহু গবেষণাতে এ-ও দেখা গিয়েছে যে, ঘুমের ঘাটতির প্রভাব সরাসরি ভাবে গিয়ে পড়ে হার্ট এবং ব্লাড সুগারের উপর। যার অর্থ হল, যদি কারও ঘুম পর্যাপ্ত না-হয়, তা-হলে তিনি হার্টের রোগী হয়ে যেতে পারেন। এমনকী দেখা দিতে পারে ডায়াবেটিসের মতো সমস্যাও। এখানেই শেষ নয়, সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দাবি করা হয়েছে যে, সঠিক পরিমাণে ঘুম না-হলে হৃদরোগের ঝুঁকি কয়েক গুণ বেড়ে যেতে পারে। তাই ঘুমের সময় আলো নিবিয়ে শোয়ারই পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা৷
কিন্তু ঘুমে বিঘ্ন ঘটলে কী কী হতে পারে? আসলে ঘুমের ব্যাঘাতের ফলে শরীরে নানা ধরনের পরস্পর-বিরোধী হরমোন অতিরিক্ত পরিমাণে তৈরি হয় এবং এর ফলে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কার্যকারিতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আবার বহু গবেষণাতে এ-ও দেখা গিয়েছে যে, ঘুমের ঘাটতির প্রভাব সরাসরি ভাবে গিয়ে পড়ে হার্ট এবং ব্লাড সুগারের উপর। যার অর্থ হল, যদি কারও ঘুম পর্যাপ্ত না-হয়, তা-হলে তিনি হার্টের রোগী হয়ে যেতে পারেন। এমনকী দেখা দিতে পারে ডায়াবেটিসের মতো সমস্যাও। এখানেই শেষ নয়, সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দাবি করা হয়েছে যে, সঠিক পরিমাণে ঘুম না-হলে হৃদরোগের ঝুঁকি কয়েক গুণ বেড়ে যেতে পারে। তাই ঘুমের সময় আলো নিবিয়ে শোয়ারই পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা৷

Summer Health Tips: এই গরমে আপনার শিশুকে সুস্থ রাখবেন কীভাবে? মাথায় রাখুন এই ৪টি বিষয়

তীব্র দাবদাহে উথালপাথাল গোটা দেশ। তাপমাত্রার পারদ যত চড়ছে, পাল্লা দিয়ে বাড়ছে অসুস্থতা। গত এক সপ্তাহে বমি ও ডায়রিয়া নিয়ে শহরের সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে ভর্তি হয়েছে বিপুল সংখ্যক শিশু। গরমের মরশুমে শিশুরাই সবচেয়ে বেশি রোগে আক্রান্ত হয়। এই পরিস্থিতিতে শিশুর যত্নে অভিভাবকদের জন্য কিছু টিপস দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এগুলো মাথায় রাখলে শিশু সুস্থ ও নীরোগ থাকবে।

মহামারীর আকারে ছড়িয়ে পড়া মরশুমি রোগ নিয়ে গত ১৫ বছর ধরে গবেষণা করছেন মহামারী বিশেষজ্ঞ ড. সাভেরা সালাম। তিনি জানান, গ্রীষ্মকালে ৪টি বিষয়ের প্রতি বিশেষ যত্ন নিতে হবে। প্রথমত, এই সময় বাড়িতে বিশুদ্ধ জল পান করতে হবে। দ্বিতীয়ত, তাজা, টাটকা খাবার খেতে হবে। তৃতীয়ত, খোলা অবস্থায় রেখে দেওয়া খাবার খাওয়া চলবে না। চতুর্থত, অসুস্থ বোধ করলে অবিলম্বে জেলা হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এই ৪টি বিষয় মেনে চলতে পারলে রোগ আশপাশে ঘেঁষতে পারবে না।

বাড়িতে বাচ্চাদের খাওয়ানোর সময় এই সমস্ত বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে। শুধু শিশুরা নয়, বড়দেরও মেনে চলতে হবে। এগুলোর খেয়াল না রাখলে শিশুরা বমি ও ডায়রিয়ার শিকার হতে পারে। গরম কালে এই ধরনের রোগে স্বাস্থ্যের অবনতি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাছাড়া গরমে ডিহাইড্রেশনের সম্ভাবনাও বেশি থাকে।

গত এক সপ্তাহে বমি,  ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে বুরহানপুরের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে দুই শতাধিক শিশু। প্রত্যেকেই জেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। জেলা হাসপাতালের আরএমও চিকিৎসক ভূপেন্দ্র গৌর জানান, জেলা হাসপাতালে শিশুদের জন্য আলাদা ওয়ার্ড তৈরি করা হয়েছে। যেখানে তাদের চিকিৎসা চলছে।

শহরের এক ডজনের বেশি ওয়ার্ডের অধিকাংশ শিশুই অসুস্থ। যার মধ্যে রয়েছে নাগঝিরি, বুধওয়াড়া, সিন্দিপুরা, দুর্গা ময়দান, খেরাটি বাজার, শিকারপুরা, প্রগতি নগর, শানওয়ারা, আজাদ নগর এলাকা ইত্যাদি।

General Knowledge Story: চুড়িতে কেন সেফটিপিন লাগিয়ে রাখেন মহিলারা? এর পিছনে কিন্তু অনেক বড় কারণ আছে

বিবাহিত মহিলারা হাতে চুড়ি পরেন। শাঁখা, পলা, নোয়াও এর একটা অঙ্গ। বাঙালি-অবাঙালি সকলেরই চুড়ি পরার রীতি রয়েছে।
বিবাহিত মহিলারা হাতে চুড়ি পরেন। শাঁখা, পলা, নোয়াও এর একটা অঙ্গ। বাঙালি-অবাঙালি সকলেরই চুড়ি পরার রীতি রয়েছে।

 

সেফটিপিন খুব জরুরি একটি জিনিস। যে কোনও সময় যে কোনও দরকারে এটি লাগে। যেহেতু মহিলারা শাড়ি বা সালওয়ার পরে থাকেন তাই আঁচল বা ওড়না পিন করারও দরকার পরে।
সেফটিপিন খুব জরুরি একটি জিনিস। যে কোনও সময় যে কোনও দরকারে এটি লাগে। যেহেতু মহিলারা শাড়ি বা সালওয়ার পরে থাকেন তাই আঁচল বা ওড়না পিন করারও দরকার পরে।
সেফটিপিন আত্মরক্ষার একটা হাতিয়ারও বটে। নানা সময় নানা পরিস্থিতিতে মেয়েদের একাধিক হেনস্থার শিকার হতে হয়। সেফটিপিন সেক্ষেত্রে একটা বড় ভরসা হতে পারে।
সেফটিপিন আত্মরক্ষার একটা হাতিয়ারও বটে। নানা সময় নানা পরিস্থিতিতে মেয়েদের একাধিক হেনস্থার শিকার হতে হয়। সেফটিপিন সেক্ষেত্রে একটা বড় ভরসা হতে পারে।
তবে চুড়িতে পিন আটকাবেন না। জ্যোতিষমতে পিন যেহেতু লোহার তৈরি, এতে শনির প্রভাবে থাকে। তাই হাতে পিন আটকে রাখলে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হতে পারে।
তবে চুড়িতে পিন আটকাবেন না। জ্যোতিষমতে পিন যেহেতু লোহার তৈরি, এতে শনির প্রভাবে থাকে। তাই হাতে পিন আটকে রাখলে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হতে পারে।
সতর্কীকরণ- নিউজ ১৮ বাংলা কোনওরকম কুসংস্কার বা অন্ধবিশ্বাসকে সমর্থন করে না।
সতর্কীকরণ- নিউজ ১৮ বাংলা কোনওরকম কুসংস্কার বা অন্ধবিশ্বাসকে সমর্থন করে না।

Health Tips: গরম তেলে ছ্যাঁকা, হঠাৎ পুড়ে গিয়ে ফোস্কা? ঘরের এই একটা জিনিসেই দু মিনিটে সব ঠিক! জানুন

রান্না করতে গিয়ে হামেশাই ছ্যাঁকা লেগে যায়। কখনও গরম তেল ছিটকে হাতে পড়ে। কখনও গরম জল। খুন্তি নাড়তে গিয়ে গরম কড়ায় হাত লেগে যায়। সঙ্গে সঙ্গে ফোস্কা। এই ধরণের পোড়ায় তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা না হলে সমস্যা বাড়তে পারে।
রান্না করতে গিয়ে হামেশাই ছ্যাঁকা লেগে যায়। কখনও গরম তেল ছিটকে হাতে পড়ে। কখনও গরম জল। খুন্তি নাড়তে গিয়ে গরম কড়ায় হাত লেগে যায়। সঙ্গে সঙ্গে ফোস্কা। এই ধরণের পোড়ায় তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা না হলে সমস্যা বাড়তে পারে।
রান্নাঘরে কাজের সময় তাড়াহুড়ো থাকেই। কর্তা অফিসে বেরবে। ছেলে-মেয়ে স্কুলে। দ্রুত রান্না করতে করতে গিয়ে হাতে গরম তেল বা দুধ পড়ে যায়। আর গরম কিছু ত্বকে লাগা মাত্র অসহ্য যন্ত্রণা ও জ্বালাপোড়া শুরু হয়।
রান্নাঘরে কাজের সময় তাড়াহুড়ো থাকেই। কর্তা অফিসে বেরবে। ছেলে-মেয়ে স্কুলে। দ্রুত রান্না করতে করতে গিয়ে হাতে গরম তেল বা দুধ পড়ে যায়। আর গরম কিছু ত্বকে লাগা মাত্র অসহ্য যন্ত্রণা ও জ্বালাপোড়া শুরু হয়।
বিশেষজ্ঞরা পোড়াকে তিন ভাগে ভাগ করেছেন। প্রথমটা হল ফার্স্ট ডিগ্রি বার্ন। এতে চামড়ার উপরিভাগ পোড়ে। ত্বক লাল হয়ে ফুলে যায়। সেকেন্ড ডিগ্রি বার্নে ত্বকের বাইরের স্তর এবং তার ঠিক নীচটা পুড়ে যায়। ত্বক লাল হয়ে ফোসকা পড়ে। ফোলা এবং ব্যথা হয়। থার্ড ডিগ্রী বার্নে ত্বকের ভেতরের স্তরও পুড়ে যায়। এতে ফোস্কা পড়ে, যার কারণে ত্বক সাদা বা কালো হয়ে যায়।
বিশেষজ্ঞরা পোড়াকে তিন ভাগে ভাগ করেছেন। প্রথমটা হল ফার্স্ট ডিগ্রি বার্ন। এতে চামড়ার উপরিভাগ পোড়ে। ত্বক লাল হয়ে ফুলে যায়। সেকেন্ড ডিগ্রি বার্নে ত্বকের বাইরের স্তর এবং তার ঠিক নীচটা পুড়ে যায়। ত্বক লাল হয়ে ফোসকা পড়ে। ফোলা এবং ব্যথা হয়। থার্ড ডিগ্রী বার্নে ত্বকের ভেতরের স্তরও পুড়ে যায়। এতে ফোস্কা পড়ে, যার কারণে ত্বক সাদা বা কালো হয়ে যায়।
বরফ বা ঠান্ডা জল দিয়ে পরিস্কার: উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলার গউচর হাসপাতালে কর্মরত ডাঃ রজত লোকাল ১৮-কে বলেন, শরীরের কোনও অংশ পুড়ে গেলে ওই স্থান বরফ বা ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে সিলভার সালফাসালাজিন, লিগনোকেইন ও সফ্রোমাইসিনের মিশ্রণ লাগাতে হবে। এতে জ্বালা কমবে। ক্ষত সারবে। সংক্রমণের সম্ভাবনাও হ্রাস পাবে।
বরফ বা ঠান্ডা জল দিয়ে পরিস্কার: উত্তরাখণ্ডের চামোলি জেলার গউচর হাসপাতালে কর্মরত ডাঃ রজত লোকাল ১৮-কে বলেন, শরীরের কোনও অংশ পুড়ে গেলে ওই স্থান বরফ বা ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে সিলভার সালফাসালাজিন, লিগনোকেইন ও সফ্রোমাইসিনের মিশ্রণ লাগাতে হবে। এতে জ্বালা কমবে। ক্ষত সারবে। সংক্রমণের সম্ভাবনাও হ্রাস পাবে।
চিকিৎসকের পরামর্শ প্রয়োজন: কাজ করার সময় যদি শরীরের কোনও অংশ পুড়ে যায়, তবে অবিলম্বে সেখানে টুথপেস্ট লাগানো যায়, এতে উপশম হয়। বেশি ক্ষতি না হলে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রোগীকে সুস্থ করা যায়, তবে অনেকটা পুড়ে গেলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া জরুরি।
চিকিৎসকের পরামর্শ প্রয়োজন: কাজ করার সময় যদি শরীরের কোনও অংশ পুড়ে যায়, তবে অবিলম্বে সেখানে টুথপেস্ট লাগানো যায়, এতে উপশম হয়। বেশি ক্ষতি না হলে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রোগীকে সুস্থ করা যায়, তবে অনেকটা পুড়ে গেলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া জরুরি।
ঘি জ্বালাপোড়া এবং ক্ষতের ব্যথা কমায়: রুদ্রপ্রয়াগের আয়ুর্বেদিক হাসপাতালে কর্মরত ফার্মাসিস্ট এস এস রানা বলেন, ঘি এবং মধু ক্ষতের জ্বালাপোড়া এবং ব্যথা কমাতে খুব কার্যকর। প্রথমে পরিস্কার জল দিয়ে ক্ষতস্থান ধুয়ে তারপর সেখানে ঘি লাগাতে হবে। ঘিতে উপস্থিত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য ক্ষত সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে এবং জ্বালা কমাতে সাহায্য করে।
ঘি জ্বালাপোড়া এবং ক্ষতের ব্যথা কমায়: রুদ্রপ্রয়াগের আয়ুর্বেদিক হাসপাতালে কর্মরত ফার্মাসিস্ট এস এস রানা বলেন, ঘি এবং মধু ক্ষতের জ্বালাপোড়া এবং ব্যথা কমাতে খুব কার্যকর। প্রথমে পরিস্কার জল দিয়ে ক্ষতস্থান ধুয়ে তারপর সেখানে ঘি লাগাতে হবে। ঘিতে উপস্থিত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য ক্ষত সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে এবং জ্বালা কমাতে সাহায্য করে।
আলু, পেঁয়াজ এবং অ্যালোভেরার রস: এস এস রানা আরও বলেন যে ক্ষতস্থানে অ্যালোভেরা জেল লাগালে জ্বালাপোড়া কমে এবং ক্ষতও দ্রুত সেরে যায়। পেঁয়াজের রসে অ্যান্টিসেপটিক গুণ রয়েছে, যা ক্ষত সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে। ক্ষতস্থানে কাঁচা আলু লাগালে ফোস্কা পড়া রোধ হয়।
আলু, পেঁয়াজ এবং অ্যালোভেরার রস: এস এস রানা আরও বলেন যে ক্ষতস্থানে অ্যালোভেরা জেল লাগালে জ্বালাপোড়া কমে এবং ক্ষতও দ্রুত সেরে যায়। পেঁয়াজের রসে অ্যান্টিসেপটিক গুণ রয়েছে, যা ক্ষত সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে। ক্ষতস্থানে কাঁচা আলু লাগালে ফোস্কা পড়া রোধ হয়।