হাইপ্রেশার বা হাইপার টেনশনকে নীরব ঘাতক বলা হয়। কারণ এই ক্রনিক অসুখ ডেকে আনে আরও একাধিক শারীরিক সমস্যা এবং জটিলতাকে। হাইপ্রেশার বা প্রেশার বেড়ে যাওয়ার লক্ষণ বা উপসর্গও খুব মৃদু। ফলে সব সময় বোঝাও যায় না।

High Blood Pressure Control Tips: ৬ ঘরোয়া খাবারের জাদু! হু হু করে জব্দ হাই ব্লাড প্রেশার! হৃদরোগ পগারপার, সুপার সুস্থ হার্ট

হাইপ্রেশার বা হাইপার টেনশনকে নীরব ঘাতক বলা হয়। কারণ এই ক্রনিক অসুখ ডেকে আনে আরও একাধিক শারীরিক সমস্যা এবং জটিলতাকে। হাইপ্রেশার বা প্রেশার বেড়ে যাওয়ার লক্ষণ বা উপসর্গও খুব মৃদু। ফলে সব সময় বোঝাও যায় না।
হাইপ্রেশার বা হাইপার টেনশনকে নীরব ঘাতক বলা হয়। কারণ এই ক্রনিক অসুখ ডেকে আনে আরও একাধিক শারীরিক সমস্যা এবং জটিলতাকে। হাইপ্রেশার বা প্রেশার বেড়ে যাওয়ার লক্ষণ বা উপসর্গও খুব মৃদু। ফলে সব সময় বোঝাও যায় না।

 

ডক্টর শ্রদ্ধা নিগম জানিয়েছেন হাই ব্লাড প্রেশারকে বশে আনতে কোন কোন খাবার রাখতে হবে ডায়েটে। সুপরিকল্পিত এই ডায়েটের সঙ্গে শরীরচর্চায় জব্দ হবে উচ্চ রক্তচাপ।
ডক্টর শ্রদ্ধা নিগম জানিয়েছেন হাই ব্লাড প্রেশারকে বশে আনতে কোন কোন খাবার রাখতে হবে ডায়েটে। সুপরিকল্পিত এই ডায়েটের সঙ্গে শরীরচর্চায় জব্দ হবে উচ্চ রক্তচাপ।

 

অতি প্রয়োজনীয় ভিটামিন, মিনারেলস, ফাইবার-সহ ফল এবং সবজি খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকে ওজন। ভাল থাকে হার্টের সুস্থতা। সবুজ শাকসবজি যেমন পালংশাক, কেলে প্রচুর পটাশিয়াম আছে। যাতে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রিত হয়। বেরি, কলা, কমলালেবুজাতীয় ফলে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, পুষ্টিগুণ আছে। প্রেশার কমে ভাল থাকে হার্ট।
অতি প্রয়োজনীয় ভিটামিন, মিনারেলস, ফাইবার-সহ ফল এবং সবজি খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকে ওজন। ভাল থাকে হার্টের সুস্থতা। সবুজ শাকসবজি যেমন পালংশাক, কেলে প্রচুর পটাশিয়াম আছে। যাতে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রিত হয়। বেরি, কলা, কমলালেবুজাতীয় ফলে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, পুষ্টিগুণ আছে। প্রেশার কমে ভাল থাকে হার্ট।

 

ওটমিল, কিনোয়া, ব্রাউন রাইস, গোটা গমের পাউরুটির মতো খাবারে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটরি ফাইবার, ভিটামিন বি, ম্যাগনেসিয়াম আছে। ফলে রক্তপ্রবাহ মসৃণ রেখে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। সুস্থ থাকে হার্ট।
ওটমিল, কিনোয়া, ব্রাউন রাইস, গোটা গমের পাউরুটির মতো খাবারে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটরি ফাইবার, ভিটামিন বি, ম্যাগনেসিয়াম আছে। ফলে রক্তপ্রবাহ মসৃণ রেখে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। সুস্থ থাকে হার্ট।

 

স্কিনলেস পোলট্রি প্রডাক্টস, মাছ, বিনস, ডালে স্যাচিওরেটেড ফ্যাট কম। তবে পুষ্টিগুণ প্রচুর। স্যামন, ট্রাউটের মতো সামুদ্রিক মাছে প্রচুর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আছে। এর ফলে ইনফ্লেম্যাশন ও রক্তচাপ কমে।
স্কিনলেস পোলট্রি প্রডাক্টস, মাছ, বিনস, ডালে স্যাচিওরেটেড ফ্যাট কম। তবে পুষ্টিগুণ প্রচুর। স্যামন, ট্রাউটের মতো সামুদ্রিক মাছে প্রচুর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আছে। এর ফলে ইনফ্লেম্যাশন ও রক্তচাপ কমে।

 

 

আমন্ড, ওয়ালনাট, ফ্ল্যাক্সসিড, চিয়াসিডসে প্রচুর স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম আছে। এই যৌগগুলি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে রক্তচাপ কমায়। হার্ট ভাল রাখে।
আমন্ড, ওয়ালনাট, ফ্ল্যাক্সসিড, চিয়াসিডসে প্রচুর স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম আছে। এই যৌগগুলি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে রক্তচাপ কমায়। হার্ট ভাল রাখে।

 

লো ফ্যাট ডেয়ারিজাত খাবারে প্রচুর ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম আছে। ফলে রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে। বিনস, ছোলার ডাল এবং অন্যান্য ডালে প্রচুর ফাইবার এবং পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম আছে। ফলে কোলেস্টেরল কমে। হার্টের সুস্থতা বজায় থাকে।
লো ফ্যাট ডেয়ারিজাত খাবারে প্রচুর ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম আছে। ফলে রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে। বিনস, ছোলার ডাল এবং অন্যান্য ডালে প্রচুর ফাইবার এবং পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম আছে। ফলে কোলেস্টেরল কমে। হার্টের সুস্থতা বজায় থাকে।

 

বিটরুটে প্রচুর নাইট্রেটস আছে। এই নাইট্রেটস থেকে তৈরি হয় নাইট্রিক অক্সাইড। নিয়মিত বিট এবং বিটের রস খেলে রক্তচাপের মাত্রা কম থাকে। সুস্থ থাকে হার্ট। নিয়ন্ত্রিত হয় কোলেস্টেরলও।
বিটরুটে প্রচুর নাইট্রেটস আছে। এই নাইট্রেটস থেকে তৈরি হয় নাইট্রিক অক্সাইড। নিয়মিত বিট এবং বিটের রস খেলে রক্তচাপের মাত্রা কম থাকে। সুস্থ থাকে হার্ট। নিয়ন্ত্রিত হয় কোলেস্টেরলও।