Tag Archives: high blood pressure

Cinnamon health benefits: রান্নায় ব্যবহার করেই ফেলে দেন, দারচিনির গুণাগুণ জানলে কিন্তু চমকে উঠবেন

বিভিন্ন রান্নাকে স্বাদ এবং গন্ধে অতুলনীয় করে তুলতে ব্যবহার করা হয় গরমমশলা। বাঙালির রান্নায় গরমমশলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই গরমমশলার একটি উপাদান হল দারচিনি। দারচিনি আমরা সবাই রান্নায় ব্যবহার করি, কিন্তু না খেয়ে ফেলে দিই। জানেন দারচিনির কত গুণ?

১. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: পলিফেনল-সহ একাধিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ দারচিনি। নিয়মিত দারচিনি খেলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বৃদ্ধি পায়,যা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

আরও পড়ুন: দিল্লির কাছে হারের পরে শাস্তি হল সঞ্জু স্যামসনের, বিপাকে রাজস্থানের অধিনায়ক

২. অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণ: শরীরে যে কোনও রকম জ্বালা কমানোর ক্ষমতা রয়েছে এই মশলার। দেহের কোনও টিস্যুর ক্ষতি হলে বা দেহের কোথাও জ্বালা হলে দারচিনি সেবন করতে পারেন।

৩. হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য: হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য দারচিনি খুবই ভাল। ৩-৪ চামচ করে নিয়মিত দারচিনি খেলে ট্রাইগ্লিসারাইড, টোটাল কোলেস্টেরল, ব্যাড কোলেস্টেরল কমে। যার ফলে হৃদরোগের সম্ভাবনা কমে।

৪. ক্যানসার প্রতিরোধ: গবেষকদের মতে, ক্যানসারের চিকিৎসা এবং এই রোগের ঝুঁকি কমাতেও কার্যকর দারচিনি। ক্যানসার আক্রান্ত কোষ অর্থাৎ মেলানোমা যাতে শরীরে ছড়িয়ে না পড়ে তাতেও ভূমিকা রয়েছে দারচিনির।

আরও পড়ুন: গিনেস বুকে নাম তোলার শখ বলে বেছে নিলেন গাছকে, কী করলেন যুবক?

৫. ব্লাড সুগার কমাতে: রক্তে ব্লাড সুগার কমাতে বেশ কার্যকর দারচিনি। রক্তে সুগারের মাত্রা, কমাতে টাইপ-২ ডায়াবিটিসের ক্ষেত্রে এই মশলা বেশ উপকারি।

৬. ব্যাক্টেরিয়াল বা ফাঙ্গাল ইনফেকশন কমাতে: ব্যাক্টেরিয়াল বা ফাঙ্গাল ইনফেকশন কমাতে দারচিনি বেশ উপকারি। লিস্টেরিয়া এবং সালমোনেলা নামক ব্যাক্টেরিয়ার বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে দারচিনি।

Blood Sugar and High Pressure Control Tips: সকালের চায়ের জলে দিন হেঁশেলের এই ছোট্ট মশলা! একসঙ্গে কমবে ব্লাড সুগার, হাইপ্রেশার

ভারতীয় হেঁশেল নানা অসুখের মুশকিল আসানের ভাণ্ডার৷ রোগমুক্তির চাবিকাঠি লুকিয়ে আছে ভারতীয় মশলার গুণে৷
ভারতীয় হেঁশেল নানা অসুখের মুশকিল আসানের ভাণ্ডার৷ রোগমুক্তির চাবিকাঠি লুকিয়ে আছে ভারতীয় মশলার গুণে৷

 

সেরকমই সর্বরোগহরা একটি মশলা হল ছোট এলাচ৷ অনেকেই খাওয়ার পর এটা মুখশুদ্ধি হিসেবে খান৷ মশলা চায়ের অন্যতম উপকরণও ছোট এলাচ৷
সেরকমই সর্বরোগহরা একটি মশলা হল ছোট এলাচ৷ অনেকেই খাওয়ার পর এটা মুখশুদ্ধি হিসেবে খান৷ মশলা চায়ের অন্যতম উপকরণও ছোট এলাচ৷

 

স্বাদের পাশাপাশি এই মশলা গুণেরও ভাণ্ডার৷ সর্দিকাশি থেকে মুক্তি দেয় এলাচের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং অ্যান্টি বায়োটিক বৈশিষ্ট্য৷
স্বাদের পাশাপাশি এই মশলা গুণেরও ভাণ্ডার৷ সর্দিকাশি থেকে মুক্তি দেয় এলাচের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং অ্যান্টি বায়োটিক বৈশিষ্ট্য৷

 

মেটাবলজিম রেট বাড়িয়ে বাড়তি ওজন কমাতে সাহায্য করে এই মশলা৷ উপকারী উচ্চরক্তচাপ রোধের ক্ষেত্রেও৷
মেটাবলজিম রেট বাড়িয়ে বাড়তি ওজন কমাতে সাহায্য করে এই মশলা৷ উপকারী উচ্চরক্তচাপ রোধের ক্ষেত্রেও৷

 

অনেকেই জানেন না এলাচের অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি এবং হাইপোলিপিডেমিক বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করে ব্লাড সুগারও৷
অনেকেই জানেন না এলাচের অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি এবং হাইপোলিপিডেমিক বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করে ব্লাড সুগারও৷

 

দুধ চা এবং কালো চা-এই দুই ক্ষেত্রেই এলাচ ব্যবহার করতে পারেন৷ জল ফোটানোর সময় দিয়ে দিন খোসাসমেত৷ তাতেই জলে ভালভাবে মিশবে এর নির্যাস৷
দুধ চা এবং কালো চা-এই দুই ক্ষেত্রেই এলাচ ব্যবহার করতে পারেন৷ জল ফোটানোর সময় দিয়ে দিন খোসাসমেত৷ তাতেই জলে ভালভাবে মিশবে এর নির্যাস৷

 

প্রত্যেক খাবারেরই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে৷ তাই ডায়েটে ছোট এলাচ যোগ করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন মধুমেহ রোগীরা৷
প্রত্যেক খাবারেরই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে৷ তাই ডায়েটে ছোট এলাচ যোগ করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন মধুমেহ রোগীরা৷

BP Reading Method: ডান হাত না বাঁ হাত, শুয়ে না বসে, BP মাপার সঠিক পদ্ধতি জানেন কি? আপনার অবহেলায় ভুল রিডিং আসছে না তো!

BP Reading Tips: বর্তমান সময়ে রক্তচাপের সমস্যা ক্রমাগত বাড়ছে। কোটি কোটি মানুষ উচ্চ রক্তচাপ বা নিম্ন রক্তচাপের সম্মুখীন। তরুণদের ক্ষেত্রেও বিপি সমস্যার ঝুঁকি বেড়েছে। আজকাল, বাজারে ডিজিটাল রক্তচাপ চেকিং মেশিন পাওয়া যায়, যার মাধ্যমে মানুষ সহজেই ঘরে বসেও তাদের বিপি পরীক্ষা করতে পারে।
উচ্চ এবং নিম্ন রক্তচাপ উভয়ই বিপজ্জনক। বর্তমানে অনিয়মিত জীবনযাত্রার কারণে ছোট বড় সব বয়সের মানুষদের মধ্যেই রক্তচাপের সমস্যা বাড়ছে। যদিও উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা সবচেয়ে ভয়ানক, তবুও নিম্ন রক্তচাপও অনিয়ন্ত্রিত হয়ে দাড়ালে মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে।
BP Reading Tips: প্রায়শই লোকেরা বিছানায় শুয়ে বা বসে তাদের বিপি পরীক্ষা করে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, রক্তচাপ পরীক্ষা করার সঠিক উপায় থাকা উচিত, তা না হলে রক্তচাপ সঠিকভাবে নির্ণয় করা সম্ভব হবে না।
BP Reading Tips: প্রায়শই লোকেরা বিছানায় শুয়ে বা বসে তাদের বিপি পরীক্ষা করে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, রক্তচাপ পরীক্ষা করার সঠিক উপায় থাকা উচিত, তা না হলে রক্তচাপ সঠিকভাবে নির্ণয় করা সম্ভব হবে না।
BP Reading Tips: স্যার গঙ্গা রাম হাসপাতালের প্রিভেন্টিভ হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর ডা. সোনিয়া রাওয়াত বলেছেন, প্রাপ্তবয়স্কদের স্বাভাবিক রক্তচাপ ১২০/৮০ মিমি এইচজি।
BP Reading Tips: স্যার গঙ্গা রাম হাসপাতালের প্রিভেন্টিভ হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর ডা. সোনিয়া রাওয়াত বলেছেন, প্রাপ্তবয়স্কদের স্বাভাবিক রক্তচাপ ১২০/৮০ মিমি এইচজি।
BP Reading Tips: সিস্টোলিক চাপ ১২০ মিমি এইচজি পর্যন্ত এবং ডায়াস্টোলিক চাপ ৮০ মিমি এইচজি পর্যন্ত হওয়া উচিত। এর বেশি বা কম হলে উচ্চ ও নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা শুরু হয়।
BP Reading Tips: সিস্টোলিক চাপ ১২০ মিমি এইচজি পর্যন্ত এবং ডায়াস্টোলিক চাপ ৮০ মিমি এইচজি পর্যন্ত হওয়া উচিত। এর বেশি বা কম হলে উচ্চ ও নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা শুরু হয়।
BP Reading Tips: বর্তমান যুগে জীবনযাপন ও খাদ্যাভ্যাসের কারণে রক্তচাপের সমস্যা দ্রুত বাড়ছে। বিপির সমস্যা এড়াতে প্রত্যেকের উচিত তাদের রক্তচাপ পরীক্ষা করা এবং তা কম বা বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।
BP Reading Tips: বর্তমান যুগে জীবনযাপন ও খাদ্যাভ্যাসের কারণে রক্তচাপের সমস্যা দ্রুত বাড়ছে। বিপির সমস্যা এড়াতে প্রত্যেকের উচিত তাদের রক্তচাপ পরীক্ষা করা এবং তা কম বা বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।
BP Reading Tips: ডাক্তার বলেন, রক্তচাপ পরীক্ষা করার সময় মানুষের চেয়ারে আরাম করে বসতে হবে। চেয়ারে বসার সময়, আপনার পা মেঝেতে থাকা উচিত এবং আপনার হাতগুলি আপনার সামনের টেবিলে, আপনার হার্টের উচ্চতার সমান হওয়া উচিত।
BP Reading Tips: ডাক্তার বলেন, রক্তচাপ পরীক্ষা করার সময় মানুষের চেয়ারে আরাম করে বসতে হবে। চেয়ারে বসার সময়, আপনার পা মেঝেতে থাকা উচিত এবং আপনার হাতগুলি আপনার সামনের টেবিলে, আপনার হার্টের উচ্চতার সমান হওয়া উচিত।
BP Reading Tips: আপনি ডান বা বাম হাত দিয়ে বিপি পরীক্ষা করতে পারেন। এই অবস্থানে কিছুক্ষণ বসে থাকার পর আপনার রক্তচাপ পরীক্ষা করা উচিত। এর মাধ্যমে আপনি BP-এর সঠিক রিডিং পাবেন।
BP Reading Tips: আপনি ডান বা বাম হাত দিয়ে বিপি পরীক্ষা করতে পারেন। এই অবস্থানে কিছুক্ষণ বসে থাকার পর আপনার রক্তচাপ পরীক্ষা করা উচিত। এর মাধ্যমে আপনি BP-এর সঠিক রিডিং পাবেন।
BP Reading Tips: যারা মাথা ঘোরা অনুভব করেন, তাদের শুয়ে থাকা অবস্থায়ও তাদের রক্তচাপ পরীক্ষা করা যেতে পারে। এটিতে কোনও উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে না।
BP Reading Tips: যারা মাথা ঘোরা অনুভব করেন, তাদের শুয়ে থাকা অবস্থায়ও তাদের রক্তচাপ পরীক্ষা করা যেতে পারে। এটিতে কোনও উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে না।
BP Reading Tips: ডাক্তারের মতে, শুয়ে শুয়ে রক্তচাপ পরীক্ষা করলে বসে থাকার তুলনায় রিডিং কিছুটা কম পাবেন। তাই, সঠিক রিডিংয়ের জন্য, চেয়ারে বসে মানুষের সঠিকভাবে বিপি পরীক্ষা করানো উচিত। একজন ব্যক্তির অবস্থান ভুল হলে, বিপি রিডিংয়ে সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।
BP Reading Tips: ডাক্তারের মতে, শুয়ে শুয়ে রক্তচাপ পরীক্ষা করলে বসে থাকার তুলনায় রিডিং কিছুটা কম পাবেন। তাই, সঠিক রিডিংয়ের জন্য, চেয়ারে বসে মানুষের সঠিকভাবে বিপি পরীক্ষা করানো উচিত। একজন ব্যক্তির অবস্থান ভুল হলে, বিপি রিডিংয়ে সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।
BP Reading Tips: রক্তচাপের সমস্যা এড়াতে মানুষের উচিত নিয়মমাফিক জীবনযাপন, স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ এবং নিয়মিত ব্যায়াম করা। এ ছাড়া সময় সময় রক্ত পরীক্ষা করা উচিত এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াও খুব গুরুত্বপূর্ণ।
BP Reading Tips: রক্তচাপের সমস্যা এড়াতে মানুষের উচিত নিয়মমাফিক জীবনযাপন, স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ এবং নিয়মিত ব্যায়াম করা। এ ছাড়া সময় সময় রক্ত পরীক্ষা করা উচিত এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াও খুব গুরুত্বপূর্ণ।

High Blood Pressure: বসে না শুয়ে! রক্তচাপ পরীক্ষা কীভাবে করা উচিত? ৯০% মানুষই এই ভুলটাই করে, ডাক্তারের কাছ থেকে জানুন সঠিক বিপি মাপার নিয়ম

বর্তমানে রক্তচাপের সমস্যা ক্রমাগত বাড়ছে। কোটি কোটি মানুষ উচ্চ রক্তচাপ বা নিম্ন রক্তচাপের সম্মুখীন। তরুণদের ক্ষেত্রেও এই সমস্যার ঝুঁকি বেড়েছে। আজকাল, বাজারে ডিজিটাল রক্তচাপ চেকিং মেশিন পাওয়া যায়, যার মাধ্যমে মানুষ সহজেই ঘরে বসেও তাদের বিপি পরীক্ষা করতে পারে।
বর্তমানে রক্তচাপের সমস্যা ক্রমাগত বাড়ছে। কোটি কোটি মানুষ উচ্চ রক্তচাপ বা নিম্ন রক্তচাপের সম্মুখীন। তরুণদের ক্ষেত্রেও এই সমস্যার ঝুঁকি বেড়েছে। আজকাল, বাজারে ডিজিটাল রক্তচাপ চেকিং মেশিন পাওয়া যায়, যার মাধ্যমে মানুষ সহজেই ঘরে বসেও তাদের বিপি পরীক্ষা করতে পারে।
প্রায়শই লোকেরা বিছানায় শুয়ে বা বসে তাদের বিপি পরীক্ষা করে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, রক্তচাপ পরীক্ষা করার সঠিক নিয়ম জানা উচিত, তা না হলে রক্তচাপ সঠিকভাবে জানা সম্ভব হবে না। যা শরীরের জন্য বড় ক্ষতি৷
প্রায়শই লোকেরা বিছানায় শুয়ে বা বসে তাদের বিপি পরীক্ষা করে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, রক্তচাপ পরীক্ষা করার সঠিক নিয়ম জানা উচিত, তা না হলে রক্তচাপ সঠিকভাবে জানা সম্ভব হবে না। যা শরীরের জন্য বড় ক্ষতি৷
স্যার গঙ্গা রাম হাসপাতালের প্রিভেন্টিভ হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর ডা. সোনিয়া রাওয়াত বলেছেন, যে প্রাপ্তবয়স্কদের স্বাভাবিক রক্তচাপ ১২০/৮০ মিমি এইচজি। সিস্টোলিক চাপ ১২০ মিমি এইচজি পর্যন্ত এবং ডায়াস্টোলিক চাপ ৮০ মিমি এইচজি পর্যন্ত হওয়া উচিত। এর বেশি বা কম হলে উচ্চ ও নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা শুরু হয়।
স্যার গঙ্গা রাম হাসপাতালের প্রিভেন্টিভ হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর ডা. সোনিয়া রাওয়াত বলেছেন, যে প্রাপ্তবয়স্কদের স্বাভাবিক রক্তচাপ ১২০/৮০ মিমি এইচজি। সিস্টোলিক চাপ ১২০ মিমি এইচজি পর্যন্ত এবং ডায়াস্টোলিক চাপ ৮০ মিমি এইচজি পর্যন্ত হওয়া উচিত। এর বেশি বা কম হলে উচ্চ ও নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা শুরু হয়।
 বর্তমান যুগের জীবনযাপন ও খাদ্যাভ্যাসের কারণে রক্তচাপের সমস্যা দ্রুত বাড়ছে। বিপির সমস্যা এড়াতে প্রত্যেকের উচিত তাদের রক্তচাপ পরীক্ষা করা এবং তা কম বা বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নেওয়া উচিত।
বর্তমান যুগের জীবনযাপন ও খাদ্যাভ্যাসের কারণে রক্তচাপের সমস্যা দ্রুত বাড়ছে। বিপির সমস্যা এড়াতে প্রত্যেকের উচিত তাদের রক্তচাপ পরীক্ষা করা এবং তা কম বা বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নেওয়া উচিত।
সোনিয়া রাওয়াত বলেছেন, রক্তচাপ পরীক্ষা করার সময় প্রথমে চেয়ারে বসতে হবে। চেয়ারে বসার সময়, আপনার পা মেঝেতে থাকা উচিত এবং আপনার হাতগুলি আপনার সামনে টেবিলে বুকের  উচ্চতার সমান হওয়া উচিত। আপনি ডান বা বাম হাত দিয়ে বিপি পরীক্ষা করতে পারেন। এই অবস্থানে কিছুক্ষণ বসে থাকার পর আপনার রক্তচাপ পরীক্ষা করা উচিত। এর মাধ্যমে আপনি বিপি-র সঠিক রিডিং পাবেন।
সোনিয়া রাওয়াত বলেছেন, রক্তচাপ পরীক্ষা করার সময় প্রথমে চেয়ারে বসতে হবে। চেয়ারে বসার সময়, আপনার পা মেঝেতে থাকা উচিত এবং আপনার হাতগুলি আপনার সামনে টেবিলে বুকের উচ্চতার সমান হওয়া উচিত। আপনি ডান বা বাম হাত দিয়ে বিপি পরীক্ষা করতে পারেন। এই অবস্থানে কিছুক্ষণ বসে থাকার পর আপনার রক্তচাপ পরীক্ষা করা উচিত। এর মাধ্যমে আপনি বিপি-র সঠিক রিডিং পাবেন।
তিনি আরও বলেছেন, যারা মাথা ঘোরা অনুভব করেন, তাদের শুয়ে থাকা অবস্থায়ও তাদের রক্তচাপ পরীক্ষা করা যেতে পারে। তবে শুয়ে শুয়ে রক্তচাপ পরীক্ষা করলে বসে থাকার তুলনায় রিডিং কিছুটা কম পাবেন। তাই, সঠিক জানার জন্য, চেয়ারে বসে মানুষের সঠিকভাবে বিপি পরীক্ষা করা উচিত।
তিনি আরও বলেছেন, যারা মাথা ঘোরা অনুভব করেন, তাদের শুয়ে থাকা অবস্থায়ও তাদের রক্তচাপ পরীক্ষা করা যেতে পারে। তবে শুয়ে শুয়ে রক্তচাপ পরীক্ষা করলে বসে থাকার তুলনায় রিডিং কিছুটা কম পাবেন। তাই, সঠিক জানার জন্য, চেয়ারে বসে মানুষের সঠিকভাবে বিপি পরীক্ষা করা উচিত।
রক্তচাপ পরীক্ষা করার সময় একজন ব্যক্তির অবস্থান ভুল হলে, বিপি রিডিংয়ে সামান্য পরিবর্তন হতে পারে। রক্তচাপের সমস্যা এড়াতে মানুষের উচিত ভাল জীবনযাপন, স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ এবং নিয়মিত ব্যায়াম করা। এছাড়া সময় সময় রক্ত ​​পরীক্ষা করা উচিত এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
রক্তচাপ পরীক্ষা করার সময় একজন ব্যক্তির অবস্থান ভুল হলে, বিপি রিডিংয়ে সামান্য পরিবর্তন হতে পারে। রক্তচাপের সমস্যা এড়াতে মানুষের উচিত ভাল জীবনযাপন, স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ এবং নিয়মিত ব্যায়াম করা। এছাড়া সময় সময় রক্ত ​​পরীক্ষা করা উচিত এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

High Blood Pressure: হাই-প্রেশারে নষ্ট হয়ে যেতে পারে কিডনি! হতে পারে মৃত্যু! আপনার ঘরেই আছে মুক্তির উপায়

উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন এখন ভারতের ঘরে ঘরে। এটা খুব সাধারণ একটা সমস্যা হলেও কখনও কখনও তা প্রাণ সংশয়ের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।  সাধারণত সুস্থ মানুষের রক্তচাপ থাকে ১২০/৭০ থেকে ১৪০/৯০-এর মধ্যেই৷  কিন্তু এর হেরফের হলেই মুশকিল৷ রক্তচাপ স্বাভাবিকের নীচে নেমে গেলে নানা রকম শারীরিক ক্ষতির আশঙ্কা থাকে, তবে উচ্চ রক্তচাপের ক্ষেত্রে তা যেন কয়েকগুণ বেশি৷ হৃদযন্ত্র বিকল হওয়া, কিডনি নষ্ট হওয়া থেকে মস্তিষ্কের ক্ষতির মতো মারাত্মক ঘটনা ঘটতে পারে উচ্চ রক্তচাপের কারণে৷ photo source collected 

উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন এখন ভারতের ঘরে ঘরে। এটা খুব সাধারণ একটা সমস্যা হলেও কখনও কখনও তা প্রাণ সংশয়ের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।  সাধারণত সুস্থ মানুষের রক্তচাপ থাকে ১২০/৭০ থেকে ১৪০/৯০-এর মধ্যেই৷  কিন্তু এর হেরফের হলেই মুশকিল৷ রক্তচাপ স্বাভাবিকের নীচে নেমে গেলে নানা রকম শারীরিক ক্ষতির আশঙ্কা থাকে, তবে উচ্চ রক্তচাপের ক্ষেত্রে তা যেন কয়েকগুণ বেশি৷ হৃদযন্ত্র বিকল হওয়া, কিডনি নষ্ট হওয়া থেকে মস্তিষ্কের ক্ষতির মতো মারাত্মক ঘটনা ঘটতে পারে উচ্চ রক্তচাপের কারণে৷ photo source collected
সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় জানা গিয়েছে যে, প্রতি বছর ভারতে প্রায় ২ লক্ষ ৬০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয় উচ্চরক্তচাপ বা হাইপারটেনশনের কারণে। এই সমীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের মোট প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকদের এক-তৃতীয়াংশই উচ্চ রক্তচাপজনিত সমস্যায় ভুগছেন।  চিকিৎসকদের মতে, জীবনযাত্রায় এবং খাদ্যতালিকায় সামান্য কয়েকটি পরিবর্তন আনতে পারলে ওষুধ ছাড়াই উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনের মতো সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।photo source collected 
সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় জানা গিয়েছে যে, প্রতি বছর ভারতে প্রায় ২ লক্ষ ৬০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয় উচ্চরক্তচাপ বা হাইপারটেনশনের কারণে। এই সমীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের মোট প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকদের এক-তৃতীয়াংশই উচ্চ রক্তচাপজনিত সমস্যায় ভুগছেন।  চিকিৎসকদের মতে, জীবনযাত্রায় এবং খাদ্যতালিকায় সামান্য কয়েকটি পরিবর্তন আনতে পারলে ওষুধ ছাড়াই উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনের মতো সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।photo source collected
নুন খাওয়া কমাতে হবে: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, প্রত্যেক দিন ৫ গ্রামের বেশি নুন খাওয়া উচিত নয়। যাঁদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা, তাঁদের আরওই নুন চলবে না। কারণ, অতিরিক্ত নুন রক্তে মিশে শরীরে সোডিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট করে। ফলে রক্তচাপ অস্বাভাবিক ভাবে বাড়তে থাকে। শুধু তা-ই নয়, শরীরে সোডিয়ামের ভারসাম্য বিঘ্নিত হলে বাড়তে পারে কিডনির সমস্যাও। তাই রান্নায় ছাড়া, খাবার পাতে কাঁচা নুন যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে। সম্ভব হলে, রান্নাতেও কম নুন দিলে ভাল হয়।photo source collected 
নুন খাওয়া কমাতে হবে: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, প্রত্যেক দিন ৫ গ্রামের বেশি নুন খাওয়া উচিত নয়। যাঁদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা, তাঁদের আরওই নুন চলবে না। কারণ, অতিরিক্ত নুন রক্তে মিশে শরীরে সোডিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট করে। ফলে রক্তচাপ অস্বাভাবিক ভাবে বাড়তে থাকে। শুধু তা-ই নয়, শরীরে সোডিয়ামের ভারসাম্য বিঘ্নিত হলে বাড়তে পারে কিডনির সমস্যাও। তাই রান্নায় ছাড়া, খাবার পাতে কাঁচা নুন যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে। সম্ভব হলে, রান্নাতেও কম নুন দিলে ভাল হয়।photo source collected
তেল, মশলাদার খাবার এবং কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার একেবারে বাদ: অতিরিক্ত তেল আর মশলাদার খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে। মশলাদার খাবারের বদলে পাতে বেশি করে সবুজ শাক-সবজি রাখতে পারেন। সেদ্ধ বা সামান্য তেলে রান্না করা সবজি শরীরে ক্যালোরির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। ফাইবার সমৃদ্ধ সবুজ সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফোলেট, যা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। পাশাপাশি রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট এড়িয়ে চলতে হবে। ময়দা, চিনি, সাদা ভাত, কেক, প্যাটিস, বার্গার, সাদা পাঁউরুটির মতো খাবার খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করাই মঙ্গলের। এমনি আটার রুটির বদলে জোয়ার, বাজরা, রাগির রুটি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে সবচেয়ে ভাল হয়।photo source collected 
তেল, মশলাদার খাবার এবং কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার একেবারে বাদ: অতিরিক্ত তেল আর মশলাদার খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে। মশলাদার খাবারের বদলে পাতে বেশি করে সবুজ শাক-সবজি রাখতে পারেন। সেদ্ধ বা সামান্য তেলে রান্না করা সবজি শরীরে ক্যালোরির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। ফাইবার সমৃদ্ধ সবুজ সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফোলেট, যা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। পাশাপাশি রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট এড়িয়ে চলতে হবে। ময়দা, চিনি, সাদা ভাত, কেক, প্যাটিস, বার্গার, সাদা পাঁউরুটির মতো খাবার খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করাই মঙ্গলের। এমনি আটার রুটির বদলে জোয়ার, বাজরা, রাগির রুটি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে সবচেয়ে ভাল হয়।photo source collected
প্রতিদিন শরীরচর্চা: ওজন কমানো বা নিয়ন্ত্রণে রাখতে অবশ্যই নিয়মিত শরীরচর্চাও জরুরি। যাঁদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে, তাঁদের প্রত্যেক দিন অন্তত ৩০ থেকে ৪০ মিনিট শরীরচর্চা করা আবশ্যিক। যত কার্ডিয়ো করা হবে, তত রক্ত চলাচল বেশি হবে, তত হৃদযন্ত্র সুস্থ থাকবে। কোনও রকম দীর্ঘ অসুখ বা হৃদরোগের আশঙ্কা কমবে। ৩০ মিনিট ব্রিস্ক ওয়াক বা জগিংয়ে দারুণ উপকার পাওয়া যায়।photo source collected 
প্রতিদিন শরীরচর্চা: ওজন কমানো বা নিয়ন্ত্রণে রাখতে অবশ্যই নিয়মিত শরীরচর্চাও জরুরি। যাঁদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে, তাঁদের প্রত্যেক দিন অন্তত ৩০ থেকে ৪০ মিনিট শরীরচর্চা করা আবশ্যিক। যত কার্ডিয়ো করা হবে, তত রক্ত চলাচল বেশি হবে, তত হৃদযন্ত্র সুস্থ থাকবে। কোনও রকম দীর্ঘ অসুখ বা হৃদরোগের আশঙ্কা কমবে। ৩০ মিনিট ব্রিস্ক ওয়াক বা জগিংয়ে দারুণ উপকার পাওয়া যায়।photo source collected
পটাশিয়াম চাই প্রতিদিন: পটাশিয়াম বেশি যেতে হবে শরীরে। যাঁদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে, তাঁদের জন্য পটাশিয়াম অত্যন্ত জরুরি পুষ্টি। তাই কলা, অ্যাভোকাডো, টমেটো, রাঙা আলু, স্যামন মাছ, টুনা, বাদাম, দইয়ের মতো খাবার নিত্য খাদ্যতালিকায় রাখতেই হবে। বিশেষ করে কলাতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে, যা রক্তচাপ কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দিনের যে কোনও সময়, সারাদিনে অন্তত একটা কলা খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।photo source collected 
পটাশিয়াম চাই প্রতিদিন: পটাশিয়াম বেশি যেতে হবে শরীরে। যাঁদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে, তাঁদের জন্য পটাশিয়াম অত্যন্ত জরুরি পুষ্টি। তাই কলা, অ্যাভোকাডো, টমেটো, রাঙা আলু, স্যামন মাছ, টুনা, বাদাম, দইয়ের মতো খাবার নিত্য খাদ্যতালিকায় রাখতেই হবে। বিশেষ করে কলাতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে, যা রক্তচাপ কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দিনের যে কোনও সময়, সারাদিনে অন্তত একটা কলা খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।photo source collected
রসুন: উচ্চ রক্তচাপের ক্ষেত্রে অত্যন্ত কার্যকরী একটি জিনিস হল রসুন৷ সকালে খালি পেটে এক কোয়া রসুন চিবিয়ে জল খেলে রক্তচাপ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকে৷photo source collected 
রসুন: উচ্চ রক্তচাপের ক্ষেত্রে অত্যন্ত কার্যকরী একটি জিনিস হল রসুন৷ সকালে খালি পেটে এক কোয়া রসুন চিবিয়ে জল খেলে রক্তচাপ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকে৷photo source collected
পেঁয়াজ: জীবাণুনাশক হিসেবে পিঁয়াজের গুরুত্ব অপরিসীম৷ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রেও এর গুরুত্ব কম নয়৷ পিঁয়াজ বাটা ও মধু সমানুপাতে মিশিয়ে প্রতিদিন দু’চামচ করে খেলে সহজেই উচ্চ রক্তচাপ কমানো যায়৷ photo source collected 
পেঁয়াজ: জীবাণুনাশক হিসেবে পিঁয়াজের গুরুত্ব অপরিসীম৷ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রেও এর গুরুত্ব কম নয়৷ পিঁয়াজ বাটা ও মধু সমানুপাতে মিশিয়ে প্রতিদিন দু’চামচ করে খেলে সহজেই উচ্চ রক্তচাপ কমানো যায়৷ photo source collected 
ডাবের জল ও কমলালেবু: শখ করেই অনেকে ডাবের জল খেয়ে থাকেন৷ তবে পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে যে, রক্তচাপ কমানোতেও নিয়মিত ডাবের জল খাওয়া খুব উপকারী৷ একই সঙ্গে পুষ্টিবিদদের মতে, কমলালেবুর রসের সঙ্গে ডাবের জল মিশিয়ে দিনে ২-৩ বার খেতে পারলে রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনের মতো সমস্যা দ্রুত নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।photo source collected 
ডাবের জল ও কমলালেবু: শখ করেই অনেকে ডাবের জল খেয়ে থাকেন৷ তবে পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে যে, রক্তচাপ কমানোতেও নিয়মিত ডাবের জল খাওয়া খুব উপকারী৷ একই সঙ্গে পুষ্টিবিদদের মতে, কমলালেবুর রসের সঙ্গে ডাবের জল মিশিয়ে দিনে ২-৩ বার খেতে পারলে রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনের মতো সমস্যা দ্রুত নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।photo source collected
নিম ও তুলসি: নিম ও তুলসির দুটো করে পাতা নিয়ে বেটে, তার সঙ্গে অল্প জল মিশিয়ে প্রতিদিন খেলে রক্তচাপ কমে৷ খালি পেটে সপ্তাহখানেক খেলেই এর উপকারিতা বোঝা যাবে৷photo source collected 
নিম ও তুলসি: নিম ও তুলসির দুটো করে পাতা নিয়ে বেটে, তার সঙ্গে অল্প জল মিশিয়ে প্রতিদিন খেলে রক্তচাপ কমে৷ খালি পেটে সপ্তাহখানেক খেলেই এর উপকারিতা বোঝা যাবে৷photo source collected
মধু: প্রাচীন ভারতীয় আয়ুর্বেদ মতে, হাইপারটেনশন নিয়ন্ত্রণে রাখতে মধু অত্যন্ত কার্যকরী একটি উপাদান। ১ কাপ উষ্ণ জলে ১ চামচ মধুর সঙ্গে ৮-১০ ফোঁটা অ্যাপল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে খেতে পারলে রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনের মতো সমস্যা দ্রুত নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।photo source collected 
মধু: প্রাচীন ভারতীয় আয়ুর্বেদ মতে, হাইপারটেনশন নিয়ন্ত্রণে রাখতে মধু অত্যন্ত কার্যকরী একটি উপাদান। ১ কাপ উষ্ণ জলে ১ চামচ মধুর সঙ্গে ৮-১০ ফোঁটা অ্যাপল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে খেতে পারলে রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনের মতো সমস্যা দ্রুত নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।photo source collected
ধূমপান, মদ্যপান ছাড়তে হবে: ধূমপান ত্যাগ করতেই হবে। মদ্যপান করলেও তা খুবই সীমিত ভাবে করতে হবে। হালের গবেষণা বলছে, অ্যালকোহল প্রায় ১৬ শতাংশ রক্তচাপ বাড়িয়ে দিতে পারে। নিকোটিনও রক্তনালীর মারাত্মক ক্ষতি করে। তাই এগুলি এড়িয়ে চলাই ভাল। photo source collected 
ধূমপান, মদ্যপান ছাড়তে হবে: ধূমপান ত্যাগ করতেই হবে। মদ্যপান করলেও তা খুবই সীমিত ভাবে করতে হবে। হালের গবেষণা বলছে, অ্যালকোহল প্রায় ১৬ শতাংশ রক্তচাপ বাড়িয়ে দিতে পারে। নিকোটিনও রক্তনালীর মারাত্মক ক্ষতি করে। তাই এগুলি এড়িয়ে চলাই ভাল। photo source collected

Symptoms of High Blood Pressure: শরীরে এই লক্ষণগুলো দেখলেই সাবধান! উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ কী কী? আর অবহেলা নয় শরীরের

সম্প্রতিকালে জীবনযাপনের ধরণে অনেক বদল এসেছে। কাজের ভয়ঙ্কর চাপ, লঙ ওয়ার্কিং আওয়ার্স, খাদ্যাভ্যাস, কম ঘুম আমাদের জীবনে অত্যন্ত খারাপ প্রভাব ফেলে। তাই শুধুমাত্র প্রবীণেরাই নন, তরুণ-তরুণীরাও উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় আক্রান্ত হন৷ কম বয়সিদের মধ্যে নিয়মিত রক্তচাপ মনিটর করার অভ্যাস বা প্রবণতাও থাকে না।
সম্প্রতিকালে জীবনযাপনের ধরণে অনেক বদল এসেছে। কাজের ভয়ঙ্কর চাপ, লঙ ওয়ার্কিং আওয়ার্স, খাদ্যাভ্যাস, কম ঘুম আমাদের জীবনে অত্যন্ত খারাপ প্রভাব ফেলে। তাই শুধুমাত্র প্রবীণেরাই নন, তরুণ-তরুণীরাও উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় আক্রান্ত হন৷ কম বয়সিদের মধ্যে নিয়মিত রক্তচাপ মনিটর করার অভ্যাস বা প্রবণতাও থাকে না।
সেই কারণেই আজকাল কম বয়সিদের মধ্যে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার মতো ঘটনা ঘটে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ঘটে যায় অঘটন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উচ্চ রক্তচাপের বেশ কিছু লক্ষণ চোখের সামনে থাকলেও তা অবহলা করেন বহু মানুষ। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা বা ‘হাইপারটেনশন’-এর লক্ষণগুলো কী কী-
সেই কারণেই আজকাল কম বয়সিদের মধ্যে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার মতো ঘটনা ঘটে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ঘটে যায় অঘটন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উচ্চ রক্তচাপের বেশ কিছু লক্ষণ চোখের সামনে থাকলেও তা অবহলা করেন বহু মানুষ। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা বা ‘হাইপারটেনশন’-এর লক্ষণগুলো কী কী-
মাথা যন্ত্রণা: বারবার মাথা যন্ত্রণা হওয়া উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ হতে পারে। বিশেষ করে মাথার পিছনের দিকে ব্যথা হলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার।
১-মাথা যন্ত্রণা: বারবার মাথা যন্ত্রণা হওয়া উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ হতে পারে। বিশেষ করে মাথার পিছনের দিকে ব্যথা হলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার।
২-বুকে ব্যথা: উচ্চ রক্তচাপ হৃদ্‌যন্ত্রের সমস্যা ডেকে আনতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা উপেক্ষা করলে বুকে ব্যথা হওয়াও অস্বাভাবিক নয়। কাজেই এই ধরনের উপসর্গ দেখা দিলেই অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যিক।
২-বুকে ব্যথা: উচ্চ রক্তচাপ হৃদ্‌যন্ত্রের সমস্যা ডেকে আনতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা উপেক্ষা করলে বুকে ব্যথা হওয়াও অস্বাভাবিক নয়। কাজেই এই ধরনের উপসর্গ দেখা দিলেই অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যিক।
৩-ক্লান্তি: অল্পতেই ক্লান্ত লাগা উচ্চ রক্তচাপের অন্যতম উপসর্গ। উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তিদের রোজকার সাধারণ কাজের ক্ষেত্রেও ক্লান্তি আসতে পারে। পাশাপাশি উচ্চ রক্তচাপের কারণে দম ফুরিয়ে আসার মতো অনুভূতি তৈরি হওয়াও অস্বাভাবিক নয়।
৩-ক্লান্তি: অল্পতেই ক্লান্ত লাগা উচ্চ রক্তচাপের অন্যতম উপসর্গ। উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তিদের রোজকার সাধারণ কাজের ক্ষেত্রেও ক্লান্তি আসতে পারে। পাশাপাশি উচ্চ রক্তচাপের কারণে দম ফুরিয়ে আসার মতো অনুভূতি তৈরি হওয়াও অস্বাভাবিক নয়।
৪-নাক থেকে রক্ত পড়া: সাইনুসাইটিসের মতো রোগ থেকেও নাক থেকে রক্তপাত হতে পারে, তাই অনেকেই অবহেলা করেন এই উপসর্গটিকে। বিশেষজ্ঞরা কিন্তু বলছেন, উচ্চ রক্তচাপের ফলেও নাক থেকে রক্ত পড়তে পারে।
৪-নাক থেকে রক্ত পড়া: সাইনুসাইটিসের মতো রোগ থেকেও নাক থেকে রক্তপাত হতে পারে, তাই অনেকেই অবহেলা করেন এই উপসর্গটিকে। বিশেষজ্ঞরা কিন্তু বলছেন, উচ্চ রক্তচাপের ফলেও নাক থেকে রক্ত পড়তে পারে।
৫-চোখ ঝাপসা হয়ে আসা: দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসা, চোখের সামনে কালচে রঙের বিন্দু দেখতে পাওয়া, আচমকা সম্পূর্ণ বা আংশিক ভাবে দৃষ্টিশক্তি লোপ পাওয়াও উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ হতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

৫-চোখ ঝাপসা হয়ে আসা: দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসা, চোখের সামনে কালচে রঙের বিন্দু দেখতে পাওয়া, আচমকা সম্পূর্ণ বা আংশিক ভাবে দৃষ্টিশক্তি লোপ পাওয়াও উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ হতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Blood Pressure: হাই হোক বা লো, নিয়ন্ত্রণে থাকবে ব্লাড প্রেশার! শুধু মেনে চলুন এই কয়েকটি নিয়ম

ব্লাড প্রেশার বা রক্তচাপের সমস‍্যা বর্তমানে অতি পরিচিত। স্বাভাবিকের চেয়ে কম হয়ে গেলে তাকে নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা বলা হয়। রক্তচাপ স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে গেলে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা দিতে পারে। অধিকাংস ব‍্যক্তি হয় হাই বিপি নাহলে লো বিপিতে ভুগছেন। উভয় অবস্থাই বিপজ্জনক এবং অসাবধান হলে মারাত্মক হতে পারে।
ব্লাড প্রেশার বা রক্তচাপের সমস‍্যা বর্তমানে অতি পরিচিত। স্বাভাবিকের চেয়ে কম হয়ে গেলে তাকে নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা বলা হয়। রক্তচাপ স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে গেলে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা দিতে পারে। অধিকাংশ ব‍্যক্তি হয় হাই বিপি নাহলে লো বিপিতে ভুগছেন। উভয় অবস্থাই বিপজ্জনক এবং অসাবধান হলে মারাত্মক হতে পারে।
উচ্চ হোক বা নিম্ন রক্তচাপের সমস‍্যা অত‍্যন্ত গুরুতর। হার্ট অ্যাটাক, হার্ট ফেইলিওর, স্ট্রোক, কিডনির ক্ষতি, দুর্বল দৃষ্টি, স্মৃতিশক্তি হ্রাস-সহ একাধিকম সমস‍্যার কারণ হতে পারে ব্লাড প্রেশারের সমস‍্যা। কিন্তু এই সমস‍্যায় শুধুই কী ওষুধ ভরসা? এমনটা নয় মোটেই। কিছু ক্ষেত্রে খুব জীবন যাত্রায় ছোট্ট কয়েকটি বদল আনলেই নিয়ন্ত্রণে রাখা যেতে পারে ব্লাড প্রেশারকে।

উচ্চ হোক বা নিম্ন রক্তচাপের সমস‍্যা অত‍্যন্ত গুরুতর। হার্ট অ্যাটাক, হার্ট ফেইলিওর, স্ট্রোক, কিডনির ক্ষতি, দুর্বল দৃষ্টি, স্মৃতিশক্তি হ্রাস-সহ একাধিকম সমস‍্যার কারণ হতে পারে ব্লাড প্রেশারের সমস‍্যা। কিন্তু এই সমস‍্যায় শুধুই কী ওষুধ ভরসা? এমনটা নয় মোটেই। কিছু ক্ষেত্রে খুব জীবন যাত্রায় ছোট্ট কয়েকটি বদল আনলেই নিয়ন্ত্রণে রাখা যেতে পারে ব্লাড প্রেশারকে।
উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের সীমিত পরিমাণে লবণ খাওয়া উচিত। উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের প্রতিদিন ১৫০০ মিলিগ্রামের কম সোডিয়াম খাওয়া উচিত। যেখানে পটাশিয়াম যুক্ত খাবার বেশি করে খেতে হবে।

উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের সীমিত পরিমাণে লবণ খাওয়া উচিত। উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের প্রতিদিন ১৫০০ মিলিগ্রামের কম সোডিয়াম খাওয়া উচিত। যেখানে পটাশিয়াম যুক্ত খাবার বেশি করে খেতে হবে।
প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। দই, মাখন দুধ, ছানা, পনির-সহ দুগ্ধজাত দ্রব্য প্রোবায়োটিকের ভাল উৎস হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ করে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা অনেকাংশে উপশম করা যায়। অতিরিক্ত ওজন এবং স্থূলতা পেশীতে আঘাতের কারণ হতে পারে। এটি হার্টের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ করে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা অনেকাংশে উপশম করা যায়। অতিরিক্ত ওজন এবং স্থূলতা পেশীতে আঘাতের কারণ হতে পারে। এটি হার্টের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে।
নিয়মিত ব্যায়াম এবং শারীরিক পরিশ্রমের মাধ্যমে আপনি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। বেশি বেশি শারীরিক পরিশ্রম করে উচ্চ রক্তচাপ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

নিয়মিত ব্যায়াম এবং শারীরিক পরিশ্রমের মাধ্যমে আপনি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। বেশি বেশি শারীরিক পরিশ্রম করে উচ্চ রক্তচাপ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

মানসিক চাপ কমিয়েও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ আপনার রক্তচাপ বাড়িয়ে দিতে পারে। মানসিক চাপ কমাতে যোগব্যায়াম এবং ধ্যান করতে পারেন।

Sauce in Blood Sugar & High Blood Pressure: ব্লাড সুগার, হাই ব্লাড প্রেশারে কি সস খাওয়া যায়? সস খেলে কতটা বাড়বে ডায়াবেটিস, প্রেশার? জানুন

 রান্নায় স্বাদ বাড়িয়ে তোলে নানারকম সসের সংযোজন। সাধারণ খাবার সসের স্পর্শে সুস্বাদু ও মুচমুচে হয়ে ওঠে ঠিকই। কিন্তু সসের প্রয়োগ সব সময় স্বাস্থ্যকর নাও হতে পারে।
রান্নায় স্বাদ বাড়িয়ে তোলে নানারকম সসের সংযোজন। সাধারণ খাবার সসের স্পর্শে সুস্বাদু ও মুচমুচে হয়ে ওঠে ঠিকই। কিন্তু সসের প্রয়োগ সব সময় স্বাস্থ্যকর নাও হতে পারে।

 

সস বেশি খেলে বাড়তে পারে ওজন। পাশাপাশি ব্লাড সুগার থাকলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাবে। বলছেন পুষ্টিবিদ লিন গ্রিয়েগার।
সস বেশি খেলে বাড়তে পারে ওজন। পাশাপাশি ব্লাড সুগার থাকলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাবে। বলছেন পুষ্টিবিদ লিন গ্রিয়েগার।

 

বাড়িতে হোক বা বাইরে, যে কোনও স্ন্যাক্সের সঙ্গে টম্যাটো কেচআপ দেদার খাওয়া হয়। এই সসে হাই ফ্রুক্টোজ কর্ন সিরাপ দেওয়া থাকে প্রচুর। তার জন্য মিষ্টি স্বাদ আসে। অতিরিক্ত শর্করা দ্রুত বেড়ে যায় রক্তে।
বাড়িতে হোক বা বাইরে, যে কোনও স্ন্যাক্সের সঙ্গে টম্যাটো কেচআপ দেদার খাওয়া হয়। এই সসে হাই ফ্রুক্টোজ কর্ন সিরাপ দেওয়া থাকে প্রচুর। তার জন্য মিষ্টি স্বাদ আসে। অতিরিক্ত শর্করা দ্রুত বেড়ে যায় রক্তে।

 

টম্যাটোতে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক লাইকোপেন অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট আছে। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট লাইকোপেনে প্রচুর স্বাস্থ্যকর উপকারিতা আছে। কিন্তু সস তৈরির সময় কর্ন সিরাপ দেওয়া হয় বলে লাইকোপেনের উপকারিতা চাপা পড়ে যায়।
টম্যাটোতে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক লাইকোপেন অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট আছে। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট লাইকোপেনে প্রচুর স্বাস্থ্যকর উপকারিতা আছে। কিন্তু সস তৈরির সময় কর্ন সিরাপ দেওয়া হয় বলে লাইকোপেনের উপকারিতা চাপা পড়ে যায়।

 

ক্রিমি স্যালাড ড্রেসিংয়ের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সুগার, স্টার্চি কর্ন সিরাপ, সোডিয়াম, প্রেজারভেটিভস, স্যাচিওরেটেড ফ্যাট থাকে প্রচুর পরিমাণে। স্যালাডের ক্ষেত্রে লোফ্যাট, লোক্যালরি, লোসুগার-এর উপাদান বেছে নিতে হবে।
ক্রিমি স্যালাড ড্রেসিংয়ের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সুগার, স্টার্চি কর্ন সিরাপ, সোডিয়াম, প্রেজারভেটিভস, স্যাচিওরেটেড ফ্যাট থাকে প্রচুর পরিমাণে। স্যালাডের ক্ষেত্রে লোফ্যাট, লোক্যালরি, লোসুগার-এর উপাদান বেছে নিতে হবে।

 

২ টেবিল চামচে Creamy Ranch Dressing-এ ১৪৫ ক্যালরি, ৩২৮ ক্যালরি সোডিয়াম, ১৫ গ্রাম ফ্যাট থাকে। এর ফলে সুস্থতার ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাবে।
২ টেবিল চামচে Creamy Ranch Dressing-এ ১৪৫ ক্যালরি, ৩২৮ ক্যালরি সোডিয়াম, ১৫ গ্রাম ফ্যাট থাকে। এর ফলে সুস্থতার ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাবে।

 

১০০০ মিলিগ্রাম সয় সসে সোডিয়াম থাকে প্রচুর পরিমাণে। এর ফলে হাই ব্লাড প্রেশার রোগীদের জটিলতা বাড়তে পারে। তাছাড়া সয় সস ডায়েটে থাকলে হার্টের সমস্যা জটিল হতে পারে। হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
১০০০ মিলিগ্রাম সয় সসে সোডিয়াম থাকে প্রচুর পরিমাণে। এর ফলে হাই ব্লাড প্রেশার রোগীদের জটিলতা বাড়তে পারে। তাছাড়া সয় সস ডায়েটে থাকলে হার্টের সমস্যা জটিল হতে পারে। হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে।

 

ভিনিগারেও ক্যালরি, সোডিয়াম, কর্ন সিরাপ, ভেজিটেবল অয়েল থাকে। ফলে ভিনিগারও ডায়াবেটিকদের খেতে হবে পরিমিত পরিমাণে।
ভিনিগারেও ক্যালরি, সোডিয়াম, কর্ন সিরাপ, ভেজিটেবল অয়েল থাকে। ফলে ভিনিগারও ডায়াবেটিকদের খেতে হবে পরিমিত পরিমাণে।

Pressure Sugar: সুগার, প্রেশার রোগীদের জন্য বিরাট খবর! আর চিন্তা নেই, সরকারের বিরাট পদক্ষেপ

কলকাতা: বাংলার ঘরে ঘরে সুগার-প্রেশারের রোগী। ওবেসিটিও রীতিমতো চিন্তার কারণ হয়ে উঠছে। সম্প্রতি ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ (আইসিএমআর) (ICMR) একটি সমীক্ষা চালিয়েছে, তাতে দেখা গিয়েছে, বাংলাতে পুরুষ ও মহিলাদের মধ্যে ওবেসিটি মারাত্মকভাবে বাড়ছে।

আর এর থেকেই সুগার-প্রেশারের সমস্যা দেখা দিচ্ছে। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর তাই স্থির করেছে, ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলার ৭৫ লক্ষ হাই প্রেশার ও সুগারের রোগীকে সরকারি চিকিৎসার আওতায় আনা হবে।

Pressure Sugar patients in west bengal diabetes high blood pressure new order from government sb

আরও পড়ুন: তিনটে তো কোন ছাড়, পাঁচ-পাঁচটি বিয়ে করেছেন এই অভিনেত্রী! নায়িকার রূপ-যৌবনের ছটায় ঘায়েল হন পুরুষরা

রাজ্যের সবক’টি জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক এবং সব মেডিক্যাল কলেজের সুপার তথা উপাধ্যক্ষকে এই মর্মে চিঠি পাঠানো হয়েছে। জানা গিয়েছে, জেলাগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, ৩০ বছরের ঊর্ধ্বে কতজন সুগার ও প্রেশারের রোগী আছে তার তালিকা তৈরি করে, পরীক্ষা করতে হবে। অন্তত ৮০ শতাংশের নাম সরকারি তালিকায় নথিভুক্ত করতে হবে।

সুগার ও প্রেশারের টেস্ট হবে বিনামূল্যে। প্রতি মাসে গ্রামীণ এলাকা এবং শহরাঞ্চলে অন্তত দু’টি করে ক্যাম্প করতে হবে। বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজে অনেক সুগার-প্রেশারের রোগীরা আসেন, সেখানেও তালিকা ধরে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।

Blood Pressure Chart: কোন বয়সে কত থাকা উচিত ব্লাড প্রেশার…দেখে নিন চার্ট! মহিলা-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে বিষয়টা কিন্তু আলাদা, আগে চেক করুন

আমাদের বর্তমানে যেমন জীবনযাত্রা, কাজের ভয়ঙ্কর চাপ, লঙ ওয়ার্কিং আওয়ার্স, খাদ্যাভ্যাস আমাদের জীবনে অত্যন্ত খারাপ প্রভাব ফেলে৷ তাই শুধুমাত্র প্রবীণেরাই নন, তরুণ-তরুণীরাও উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় আক্রান্ত হন৷ কম বয়সিদের মধ্যে নিয়মিত রক্তচাপ মনিটর করার অভ্যাস বা প্রবণতাও থাকে না৷
আমাদের বর্তমানে যেমন জীবনযাত্রা, কাজের ভয়ঙ্কর চাপ, লঙ ওয়ার্কিং আওয়ার্স, খাদ্যাভ্যাস আমাদের জীবনে অত্যন্ত খারাপ প্রভাব ফেলে৷ তাই শুধুমাত্র প্রবীণেরাই নন, তরুণ-তরুণীরাও উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় আক্রান্ত হন৷ কম বয়সিদের মধ্যে নিয়মিত রক্তচাপ মনিটর করার অভ্যাস বা প্রবণতাও থাকে না৷
 সেই কারণেই আজকাল কম বয়সিদের মধ্যে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার মতো ঘটনা ঘটে৷ কিছু বুঝে ওঠার আগেই ঘটে যায় অঘটন৷ তাই, চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, কোন বয়সে কত ব্লাড প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপ থাকা উচিত তা জেনে রাখা অবশ্যই বাঞ্ছনীয়৷
সেই কারণেই আজকাল কম বয়সিদের মধ্যে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার মতো ঘটনা ঘটে৷ কিছু বুঝে ওঠার আগেই ঘটে যায় অঘটন৷ তাই, চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, কোন বয়সে কত ব্লাড প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপ থাকা উচিত তা জেনে রাখা অবশ্যই বাঞ্ছনীয়৷
নয়াদিল্লির স্যর গঙ্গারাম হাসপাতালের চিকিৎসক ডাঃ সনিয়া রাওয়াতের মতে, প্রাপ্তবয়স্কদের সিস্টোলিক প্রেশার ১২০ মিমি এইচজি এবং ডায়াস্টোলিক প্রেশার ৮০ মিমি এইচজি বা তার কম হওয়া উচিত। যদি আপনার রক্তচাপ ১২০/৮০ mm Hg হয়, তাহলে তা স্বাভাবিক। ব্লাড প্রেশার যদি ১৩০-৮০ mm Hg হয়, তাহলে তা বর্ডারলাইন। আর যদি তা ১৪০-৯০ অতিক্রম করে, সাবধান!
নয়াদিল্লির স্যর গঙ্গারাম হাসপাতালের চিকিৎসক ডাঃ সনিয়া রাওয়াতের মতে, প্রাপ্তবয়স্কদের সিস্টোলিক প্রেশার ১২০ মিমি এইচজি এবং ডায়াস্টোলিক প্রেশার ৮০ মিমি এইচজি বা তার কম হওয়া উচিত। যদি আপনার রক্তচাপ ১২০/৮০ mm Hg হয়, তাহলে তা স্বাভাবিক। ব্লাড প্রেশার যদি ১৩০-৮০ mm Hg হয়, তাহলে তা বর্ডারলাইন। আর যদি তা ১৪০-৯০ অতিক্রম করে, সাবধান!
ডক্টর সনিয়া রাওয়াতের মতে, নারী ও পুরুষের বয়স ও লিঙ্গ অনুযায়ী ব্লাড প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপের উচ্চ সীমায় সামান্য পার্থক্য রয়েছে। ২১ থেকে ৩০ বছর বয়সিদের পুরুষদের সিস্টোলিক প্রেশার ১১৯ মিমি এইচজি এবং ডায়াস্টোলিক প্রেশার ৭০ মিমি এইচজি হওয়া উচিত। ১১৯/৭০ এই বয়সের স্বাভাবিক পরিসীমা হিসাবে বিবেচিত হয়।
ডক্টর সনিয়া রাওয়াতের মতে, নারী ও পুরুষের বয়স ও লিঙ্গ অনুযায়ী ব্লাড প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপের উচ্চ সীমায় সামান্য পার্থক্য রয়েছে। ২১ থেকে ৩০ বছর বয়সিদের পুরুষদের সিস্টোলিক প্রেশার ১১৯ মিমি এইচজি এবং ডায়াস্টোলিক প্রেশার ৭০ মিমি এইচজি হওয়া উচিত। ১১৯/৭০ এই বয়সের স্বাভাবিক পরিসীমা হিসাবে বিবেচিত হয়।
৩১ থেকে ৪০ বছর বয়সি পুরুষদের সিস্টোলিক প্রেশার ১২০ মিমি এইচজি এবং ডায়াস্টোলিক প্রেশার ৭০ মিমি এইচজি হওয়া উচিত। অর্থাৎ, ১২০/৭০ mm Hg৷ এছাড়াও, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে পুরুষদের সিস্টোলিক রক্তচাপ ১২৪ mm Hg এবং ডায়াস্টোলিক প্রেশার ৭৭ mm Hg হওয়া উচিত। ১২৪/৭৭ এটাই স্বাভাবিক মাত্রা৷
৩১ থেকে ৪০ বছর বয়সি পুরুষদের সিস্টোলিক প্রেশার ১২০ মিমি এইচজি এবং ডায়াস্টোলিক প্রেশার ৭০ মিমি এইচজি হওয়া উচিত। অর্থাৎ, ১২০/৭০ mm Hg৷ এছাড়াও, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে পুরুষদের সিস্টোলিক রক্তচাপ ১২৪ mm Hg এবং ডায়াস্টোলিক প্রেশার ৭৭ mm Hg হওয়া উচিত। ১২৪/৭৭ এটাই স্বাভাবিক মাত্রা৷
৫১ থেকে ৬০ বছর বয়সি পুরুষদের জন্য ১২৫ মিমি এইচজি সিস্টোলিক প্রেশার এবং ৭৭ মিমি এইচজি ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়। ৬০ থেকে ৬৫ বছর বয়সি পুরুষদের প্রেশার ১৩৩/৬৯ mm Hg পর্যন্ত স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়। এর চেয়ে কম বা বেশি কোনওটা হলেই এটা সমস্যার লক্ষণ।
৫১ থেকে ৬০ বছর বয়সি পুরুষদের জন্য ১২৫ মিমি এইচজি সিস্টোলিক প্রেশার এবং ৭৭ মিমি এইচজি ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়। ৬০ থেকে ৬৫ বছর বয়সি পুরুষদের প্রেশার ১৩৩/৬৯ mm Hg পর্যন্ত স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়। এর চেয়ে কম বা বেশি কোনওটা হলেই এটা সমস্যার লক্ষণ।
নারীদের কিন্তু পুরুষদের তুলনায় রক্তচাপের মাত্রায় সামান্য পার্থক্য রয়েছে। ২১ থেকে ৩০ বছর বয়সি মহিলাদের সিস্টোলিক প্রেশার ১১০ mm Hg এবং ডায়াস্টোলিক প্রেশার ৬৮ mm Hg এর মধ্যে হওয়া উচিত। অর্থাৎ, ১১০/৬৮ mm Hg৷ এটি একটি স্বাভাবিক মাত্রা হিসাবে বিবেচিত হয়৷
নারীদের কিন্তু পুরুষদের তুলনায় রক্তচাপের মাত্রায় সামান্য পার্থক্য রয়েছে। ২১ থেকে ৩০ বছর বয়সি মহিলাদের সিস্টোলিক প্রেশার ১১০ mm Hg এবং ডায়াস্টোলিক প্রেশার ৬৮ mm Hg এর মধ্যে হওয়া উচিত। অর্থাৎ, ১১০/৬৮ mm Hg৷ এটি একটি স্বাভাবিক মাত্রা হিসাবে বিবেচিত হয়৷
 ৩১ থেকে ৪০ বছর বয়সি মহিলাদের সিস্টোলিক প্রেশার ১১০ mm Hg এবং ডায়াস্টোলিক প্রেশার ৭০ mm Hg হওয়া উচিত। অর্থাৎ, ১১০/৭০ mm Hg৷ এছাড়াও, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে মহিলাদের সিস্টোলিক প্রেশার ১২২ mm Hg এবং ডায়াস্টোলিক প্রেশার ৭৪ mm Hg হওয়া উচিত। অর্থাৎ, ১২২/৭৪ mm Hg৷
৩১ থেকে ৪০ বছর বয়সি মহিলাদের সিস্টোলিক প্রেশার ১১০ mm Hg এবং ডায়াস্টোলিক প্রেশার ৭০ mm Hg হওয়া উচিত। অর্থাৎ, ১১০/৭০ mm Hg৷ এছাড়াও, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে মহিলাদের সিস্টোলিক প্রেশার ১২২ mm Hg এবং ডায়াস্টোলিক প্রেশার ৭৪ mm Hg হওয়া উচিত। অর্থাৎ, ১২২/৭৪ mm Hg৷
৫১ থেকে ৬০ বছর বয়সি মহিলাদের সিস্টোলিক প্রেশার ১২২ মিমি এইচজি এবং ৭৪ মিমি এইচজি ডায়াস্টোলিক রক্তচাপের মধ্যে স্বাভাবিক হিসাবে বিবেচিত হয়। অর্থাৎ, ১২২/৭৪ mm Hg৷ ৬১ থেকে ৬৫ বছর বয়সি মহিলাদের রক্তচাপ ১৩৩/৬৯ mm Hg পর্যন্ত স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়। এর চেয়ে কম বা বেশি হওয়াটা অস্বাভাবিক৷
৫১ থেকে ৬০ বছর বয়সি মহিলাদের সিস্টোলিক প্রেশার ১২২ মিমি এইচজি এবং ৭৪ মিমি এইচজি ডায়াস্টোলিক রক্তচাপের মধ্যে স্বাভাবিক হিসাবে বিবেচিত হয়। অর্থাৎ, ১২২/৭৪ mm Hg৷ ৬১ থেকে ৬৫ বছর বয়সি মহিলাদের রক্তচাপ ১৩৩/৬৯ mm Hg পর্যন্ত স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়। এর চেয়ে কম বা বেশি হওয়াটা অস্বাভাবিক৷