Tag Archives: Heart Disease

Cholesterol Control Tips: কোলেস্টেরল কমিয়ে হৃদরোগ এড়াতে চান? ডায়েটে নিয়মিত রাখুন এই ঘরোয়া খাবারগুলি

হৃদরোগ হানা দেওয়ার নির্দিষ্ট গতানুগতিক বয়স নেই ইদানীং৷ যে কোনও সময়েই দুর্বল হতে পারে হৃদযন্ত্র৷ এর পিছনে দায়ী হতে পারে কোলেস্টেরল-সহ নানা কারণ৷ নাগরিক জীবনযাপনে যে কোনও বয়সেই হানা দিতে পারে হৃদরোগ। আমাদের হৃদযন্ত্রের সুস্থতা অনেকাংশে নির্ভর করে দেহের কোলেস্টেরলের মাত্রার উপর ৷ একাধিক খাবার রয়েছে আপনারই হাতের নাগালে, যেগুলির প্রভাবে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকে৷

এরকমই কিছু সাধারণ ঘরোয়া খাবারের হদিশ দিয়েছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷ তাঁর মতে এই খাবারগুলি নিয়মিত খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকবে খারাপ কোলেস্টেরল৷ বাড়বে ভাল কোলেস্টেরল৷ দেখে নেওয়া যাক সেই খাবারগুলি কী কী-

বার্লি

আগে মধ্যবিত্ত বাঙালি বাড়িতে অসুখের পথ্য মানেই ছিল বার্লি ৷ ফাইবার ও প্রোটিনে সমৃদ্ধ বার্লি ৷ এতে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম থাকে ৷ নিয়ন্ত্রণ করা যায় বাড়তি ওজনও ৷ বার্লির দৌলতে হৃদযন্ত্রে ব্যাড কোলেস্টেরলের প্রভাব কম পড়ে ৷ যাঁরা কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের ডায়েটে বার্লিজল থাকা দরকার ৷

আমলা বা আমলকী

বহু শারীরিক সমস্যায় আমলা বা আমলকি উপকারী ৷ খারাপ কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণ করে শরীরকে সুস্থ রাখে আমলকি ৷ প্রতিদিন আমলকি খেলে খারাপ কোলেস্টরলের মাত্রা লাগামছাড়া হয় না ৷

আরও পড়ুন : গরমে রান্নাঘরে গলদঘর্ম? রইল মুক্তির সহজ উপায়! রান্নাবান্না করেও থাকবেন দিব্যি ফুরফুরে

আপেল

এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কম রেখে আপেল নিয়ন্ত্রণ করে অক্সিডেশনকেও ৷ ডায়েটে নিয়মিত আপেল রাখুন।

মেথি

পরিচিত মশলা মেথিতে প্রচুর ফাইবার আছে ৷ এর স্বাস্থ্যগুণও অনেক ৷ মেথির প্রভাবে নিয়ন্ত্রিত থাকে ব্যাড কোলেস্টেরল ৷

লেবুজাতীয় ফল

লেবু, কমলালেবু থেকে আঙুর ৷ সাইট্রাস গোত্রীয় সব ফল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগের আশঙ্কা কমায় ৷ ফলে সুস্থ থাকে হৃদযন্ত্র ৷

Cholesterol & Heart Disease Control Tips: সস্তায় কোলেস্টেরল কমিয়ে সুস্থ রাখতে চান হার্ট? রোজ পান করুন টুকটুকে এই লাল রস

বিশ্ব জুড়ে হাই কোলেস্টেরল মাত্রা এখন ভাবনা বাড়াচ্ছে। উদ্বেগ বাড়াচ্ছে মানুষের। ডেকে আনছে হৃদরোগ-সহ একাধিক জটিল অসুখ। শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে ভাল কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়ানোর একাধিক টোটকা আছে। তার মধ্যে অন্যতম টম্যাটো। সাধ্যের মধ্যে খরচে দ্রুত কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে টম্যাটোর রস। বলছেন পুষ্টিবিদ নিধি এস।

টম্যাটো জুসে আছে উপকারী যৌগ লাইকোপেন। এই যৌগ এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। রোজ সকালে খালি পেটে টম্যাটোর রস পান করলে রক্তে কোলেস্টেরল মাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকে। পাকস্থলী খালি থাকে শরীরে লাইকোপেন শোষণের মাত্রা বেশি থাকে। তবে টম্যাটোর রস সব সময় নুন ছাড়া খাওয়ার চেষ্টা করবেন।

টম্যাটোর রসে আছে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন কে-এর মতো উপকারী উপাদান। ফলে হাড়ের সুস্বাস্থ্য বজায় থাকে। এর পটাশিয়াম নিয়ন্ত্রণ করে উচ্চরক্তচাপ। ফলে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোকের আশঙ্কা কমে। ২০১৫ সালের একটি গবেষণায় দাবি, মধ্যবয়সি মহিলারা যাঁরা ৮ সপ্তাহ নুনহীন টম্যাটোর রস পান করেছেন, তাঁদের শরীরে ট্রাইগ্লিসারাইডসের মাত্রা কমেছে। ফলে হৃদরোগের সুস্থতা বজায় থেকেছে। টম্যাটো জুস সব সময় বাড়িতে তৈরি করুন। ব্রেকফাস্টের আগে বা ব্রেকফাস্টের সময়ে পান করুন।

আরও পড়ুন : ইউরিক অ্যাসিডের যন্ত্রণায় কুঁকড়ে যাচ্ছেন? খান এই ঘরোয়া শরবত, ব্যথা কমে পাবেন আরাম

কোলেস্টেরল কমিয়ে হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখে টম্যাটোর রস। বিশেষত এর লাইকোপেন এলডিএল কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে। অন্যান্য পুষ্টিগুণ ভাল রাখে হার্ট। ডাক্তার বা পুষ্টিবিদের দিক থেকে কোনও বাধা না থাকলে নিয়মিত পান করুন টম্যাটোর রস।

Eggs in Cholesterol & Heart Diseases: কোলেস্টেরল, হৃদরোগে কি ডিম চরম ক্ষতিকর? এই ২ সমস্যায় রোজ ক’টা ডিম খাওয়া যাবে? জানুন

বহু উপকারিতা সত্ত্বেও কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার ভয়ে অনেকেই ডিম খান না। কিন্তু সত্যি কি ডিম খেলে কোলেস্টেরল বেড়ে যায়? সেই দ্বন্দ্ব দূর করেছেন ডায়েটিশিয়ান ম্যাক সিং ডিন।
বহু উপকারিতা সত্ত্বেও কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার ভয়ে অনেকেই ডিম খান না। কিন্তু সত্যি কি ডিম খেলে কোলেস্টেরল বেড়ে যায়? সেই দ্বন্দ্ব দূর করেছেন ডায়েটিশিয়ান ম্যাক সিং ডিন।

 

তাঁর মতে, ডিমে কোলেস্টেরল আছে ঠিকই। তবে গবেষণায় দেখা গিয়েছে ডায়েটরি কোলেস্টেরলের গুরুতর প্রভাব পড়ে না ব্লাড কোলেস্টেরলের উপর৷ তাছাড়া জানা গিয়েছে ডিমে যে কোলেস্টেরল আছে, তার গুরুতর কুপ্রভাব পড়ে না হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের উপর৷
তাঁর মতে, ডিমে কোলেস্টেরল আছে ঠিকই। তবে গবেষণায় দেখা গিয়েছে ডায়েটরি কোলেস্টেরলের গুরুতর প্রভাব পড়ে না ব্লাড কোলেস্টেরলের উপর৷ তাছাড়া জানা গিয়েছে ডিমে যে কোলেস্টেরল আছে, তার গুরুতর কুপ্রভাব পড়ে না হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের উপর৷

 

ডিম হল পুষ্টিগুণের পাওয়ার হাউস৷ উচ্চমানের প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল আছে ডিমে৷ এছাড়াও আছে কোলাইন৷ যার প্রভাবে মস্তিষ্কের সুস্থতা অটুট থাকে৷ ল্যাটেইন, জিয়াজ্যান্থিন, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের মতো উপাদান চোখের ঔজ্বল্য বজায় রাখে৷
ডিম হল পুষ্টিগুণের পাওয়ার হাউস৷ উচ্চমানের প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল আছে ডিমে৷ এছাড়াও আছে কোলাইন৷ যার প্রভাবে মস্তিষ্কের সুস্থতা অটুট থাকে৷ ল্যাটেইন, জিয়াজ্যান্থিন, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের মতো উপাদান চোখের ঔজ্বল্য বজায় রাখে৷

 

ডিমের কুসুমের রাইবোফ্ল্যাবিন সার্বিক স্বাস্থ্য ও বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় ৷ ভিটামিন ডি হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখে৷ ভিটামিন বি-১২ লোহিত রক্তকণিকা উৎপন্ন করতে সাহায্য করে ৷
ডিমের কুসুমের রাইবোফ্ল্যাবিন সার্বিক স্বাস্থ্য ও বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় ৷ ভিটামিন ডি হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখে৷ ভিটামিন বি-১২ লোহিত রক্তকণিকা উৎপন্ন করতে সাহায্য করে ৷

 

মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্যও ডিমের কুসুম খুব প্রয়োজনীয় ৷ পরিমিত পরিমাণে ডিমের কুসুম ওজন নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে ৷ কতগুলি ডিম দৈনিক খাওয়া যেতে পারে? সেটাও জানিয়েছেন তিনি ৷
মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্যও ডিমের কুসুম খুব প্রয়োজনীয় ৷ পরিমিত পরিমাণে ডিমের কুসুম ওজন নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে ৷ কতগুলি ডিম দৈনিক খাওয়া যেতে পারে? সেটাও জানিয়েছেন তিনি ৷

 

ডায়েটিশিয়ান ম্যাকের মতে, হৃদরোগ না থাকলে দৈনিক দু’টি ডিমের কুসুম খাওয়া যেতে পারে ৷ হৃদরোগ থাকলে রোজ একটি করে ডিম খাওয়া যেতে পারে বলে তাঁর মত ৷
ডায়েটিশিয়ান ম্যাকের মতে, হৃদরোগ না থাকলে দৈনিক দু’টি ডিমের কুসুম খাওয়া যেতে পারে ৷ হৃদরোগ থাকলে রোজ একটি করে ডিম খাওয়া যেতে পারে বলে তাঁর মত ৷

 

চিকিৎসকদের দিক থেকে কোনও বাধা বা শারীরিক সমস্যা না থাকলে কোলেস্টেরলের ভয়ে ডায়েট থেকে ডিম বাদ দেওয়ার কোনও যুক্তি নেই বলেই মনে করেন পুষ্টিবিদরা৷
চিকিৎসকদের দিক থেকে কোনও বাধা বা শারীরিক সমস্যা না থাকলে কোলেস্টেরলের ভয়ে ডায়েট থেকে ডিম বাদ দেওয়ার কোনও যুক্তি নেই বলেই মনে করেন পুষ্টিবিদরা৷

Lemon Peels For Weight loss: মাত্র ২ টাকাতেই হুড়মুড়িয়ে কমবে ওজন! এক চুমুকেই কাজ শুরু…! ক্যানসারেও ‘সর্বরোগহরা’, খেতে হবে ‘এই’ নিয়মে

লেবু খাওয়া শরীরের জন্য কতটা উপকারী তা সকলেই জানেন৷ তবে লেবু খেয়েই  সকলেই লেবুর খোসাটা ফেলে দেন৷ তবে জানেন কি, লেবুর চেয়েও অনেক বেশি গুণ রয়েছে লেবুর খোসায়৷
লেবু খাওয়া শরীরের জন্য কতটা উপকারী তা সকলেই জানেন৷ তবে লেবু খেয়েই সকলেই লেবুর খোসাটা ফেলে দেন৷ তবে জানেন কি, লেবুর চেয়েও অনেক বেশি গুণ রয়েছে লেবুর খোসায়৷
গবেষণায় দেখা গেছে, যে লেবুর খোসায় অনেক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার, ভিটামিন এবং অন্যান্য যৌগ পাওয়া যায়, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং অনেক রোগ থেকে রক্ষা করে। এমনকি লেবুর খোসায় ক্যানসার প্রতিরোধী উপাদান পাওয়া গেছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, যে লেবুর খোসায় অনেক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার, ভিটামিন এবং অন্যান্য যৌগ পাওয়া যায়, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং অনেক রোগ থেকে রক্ষা করে। এমনকি লেবুর খোসায় ক্যানসার প্রতিরোধী উপাদান পাওয়া গেছে।
 হেলথলাইনের খবর অনুযায়ী, মাত্র এক চামচ লেবুর খোসা ৩ ক্যালরি শক্তি জোগায়। এছাড়া এতে রয়েছে ১ গ্রাম ফাইবার, ১ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট এবং ৯ শতাংশ ভিটামিন সি। লেবুর খোসার অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। লেবুর খোসার পেস্ট বানিয়ে মুখে লাগালে ত্বকের উন্নতি হয়।
হেলথলাইনের খবর অনুযায়ী, মাত্র এক চামচ লেবুর খোসা ৩ ক্যালরি শক্তি জোগায়। এছাড়া এতে রয়েছে ১ গ্রাম ফাইবার, ১ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট এবং ৯ শতাংশ ভিটামিন সি। লেবুর খোসার অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। লেবুর খোসার পেস্ট বানিয়ে মুখে লাগালে ত্বকের উন্নতি হয়।
বেঙ্গালুরুর অ্যাপোলো হাসপাতালের চিফ ক্লিনিকাল নিউট্রিশনিস্ট ডা. প্রিয়াঙ্কা রোহাতগিও বলেছেন যে লেবুর খোসাতেও প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে যার কারণে এটি ত্বকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়। এ কারণে ত্বকে ফ্রি র‌্যাডিক্যাল কমে যায়। এই কারণেই মুখে লেবুর খোসার পেস্ট লাগালে মুখ খুব সুন্দর হয়।
বেঙ্গালুরুর অ্যাপোলো হাসপাতালের চিফ ক্লিনিকাল নিউট্রিশনিস্ট ডা. প্রিয়াঙ্কা রোহাতগিও বলেছেন যে লেবুর খোসাতেও প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে যার কারণে এটি ত্বকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়। এ কারণে ত্বকে ফ্রি র‌্যাডিক্যাল কমে যায়। এই কারণেই মুখে লেবুর খোসার পেস্ট লাগালে মুখ খুব সুন্দর হয়।
প্রিয়াঙ্কা রোহাতগি বলেন, লেবুর খোসার অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যের কারণে এটি মুখের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। লেবুর খোসা দিয়ে মুখের ঘা বা ক্ষত খুব দ্রুত সেরে যায়। এর পাশাপাশি মুখের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া বা ফাঙ্গাস সংক্রান্ত কোনও ধরনের ইনফেকশন থাকলে তাও সেরে যায়।
প্রিয়াঙ্কা রোহাতগি বলেন, লেবুর খোসার অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যের কারণে এটি মুখের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। লেবুর খোসা দিয়ে মুখের ঘা বা ক্ষত খুব দ্রুত সেরে যায়। এর পাশাপাশি মুখের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া বা ফাঙ্গাস সংক্রান্ত কোনও ধরনের ইনফেকশন থাকলে তাও সেরে যায়।
লেবুর খোসায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং ফ্ল্যাভোনয়েড যৌগ রয়েছে। এই দুটি উপাদানই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী। গবেষণায় এটাও প্রমাণিত হয়েছে যে লেবুর খোসার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর ক্ষমতা রয়েছে। অর্থাৎ এটি অনেক রোগ প্রতিরোধে সহায়ক প্রমাণিত হতে পারে।
লেবুর খোসায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং ফ্ল্যাভোনয়েড যৌগ রয়েছে। এই দুটি উপাদানই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী। গবেষণায় এটাও প্রমাণিত হয়েছে যে লেবুর খোসার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর ক্ষমতা রয়েছে। অর্থাৎ এটি অনেক রোগ প্রতিরোধে সহায়ক প্রমাণিত হতে পারে।
লেবুর খোসায় ফ্ল্যাভোনয়েড যৌগ পাওয়া যায় যা ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি বন্ধ করে। লেবুর খোসা খেলে রক্তে শ্বেতকণিকার সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। এটি স্বাভাবিক কোষকে ক্যানসারে কোষে পরিণত হতে বাধা দেয়। সমীক্ষা অনুসারে, লেবুর খোসায় ডি-লিমোনিন যৌগ পাওয়া যায় যা ক্যানসার প্রতিরোধী বৈশিষ্ট্য পাওয়া গেছে।
লেবুর খোসায় ফ্ল্যাভোনয়েড যৌগ পাওয়া যায় যা ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি বন্ধ করে। লেবুর খোসা খেলে রক্তে শ্বেতকণিকার সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। এটি স্বাভাবিক কোষকে ক্যানসারে কোষে পরিণত হতে বাধা দেয়। সমীক্ষা অনুসারে, লেবুর খোসায় ডি-লিমোনিন যৌগ পাওয়া যায় যা ক্যানসার প্রতিরোধী বৈশিষ্ট্য পাওয়া গেছে।
লেবুর খোসায় চর্বি থাকে না, এই কারণেই এটি রক্তচাপ বাড়াতে দেয় না। ওজনও হুড়মুড়িয়ে কমে৷ এটি কোলেস্টেরল কমাতেও সহায়ক। লেবুর খোসায় থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড, ভিটামিন সি এবং পেকটিন যৌগগুলি হৃৎপিণ্ডের পেশীকে শক্তিশালী করে এবং ক্ষতিগ্রস্ত হলে তাদের মেরামত করতেও সাহায্য করে।
লেবুর খোসায় চর্বি থাকে না, এই কারণেই এটি রক্তচাপ বাড়াতে দেয় না। ওজনও হুড়মুড়িয়ে কমে৷ এটি কোলেস্টেরল কমাতেও সহায়ক। লেবুর খোসায় থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড, ভিটামিন সি এবং পেকটিন যৌগগুলি হৃৎপিণ্ডের পেশীকে শক্তিশালী করে এবং ক্ষতিগ্রস্ত হলে তাদের মেরামত করতেও সাহায্য করে।
একটি গবেষণা অনুসারে, লেবুর খোসা খেলে পিত্তথলির পাথরের চিকিৎসা করা যায়। এতে উপস্থিত ডি-লিমোনিন পিত্তথলির তরলে রূপান্তরিত হতে শুরু করে। ডি লিমোনিন হল এক ধরনের দ্রাবক যা পিত্তথলি দ্রবীভূত করতে পারে।
একটি গবেষণা অনুসারে, লেবুর খোসা খেলে পিত্তথলির পাথরের চিকিৎসা করা যায়। এতে উপস্থিত ডি-লিমোনিন পিত্তথলির তরলে রূপান্তরিত হতে শুরু করে। ডি লিমোনিন হল এক ধরনের দ্রাবক যা পিত্তথলি দ্রবীভূত করতে পারে।

Bitter Gourd Leaves: সস্তার ’শাকেই’ বাজিমাত! জব্দ হবে হৃদরোগ থেকে বদহজম! বুলেট গতিতে কমবে ওজন

সকলের বাড়িতেই প্রায়ই লাউ শাক খাওয়া হয়। সহজলভ্যতা তুলনামূলক ভাবে বেশী এবং এটা দামে অপেক্ষাকৃত সস্তা।

সকলের বাড়িতেই প্রায়ই লাউ শাক খাওয়া হয়। সহজলভ্যতা তুলনামূলক ভাবে বেশী এবং এটা দামে অপেক্ষাকৃত সস্তা।
পটাশিয়াম, বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন সি, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, এবং অন্যান্য উপাদানে সমৃদ্ধ লাউ শাক ভর্তা, ভাজা, তরকারি, বা রস করেও খাওয়া যায়।  লাউ শাকের কী কী উপকারিতা আছে জেনে নিন-
পটাশিয়াম, বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন সি, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, এবং অন্যান্য উপাদানে সমৃদ্ধ লাউ শাক ভর্তা, ভাজা, তরকারি, বা রস করেও খাওয়া যায়। লাউ শাকের কী কী উপকারিতা আছে জেনে নিন-
রক্ত উৎপাদনে সাহায্য করেঃলাউ শাকে থাকা আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিন ও লোহিত কণিকার পরিমাণ বাড়ায়। যা দেহে রক্তের পরিমাণ বাড়ায়।
রক্ত উৎপাদনে সাহায্য করেঃ
লাউ শাকে থাকা আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিন ও লোহিত কণিকার পরিমাণ বাড়ায়। যা দেহে রক্তের পরিমাণ বাড়ায়।
হাড় শক্ত ও মজবুত করেঃলাউ শাকে আছে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস। এই শাক খেলে হাড় শক্ত ও মজবুত হয়। তাই বাড়ন্ত শিশুদের হাড় সুগঠিত করার জন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় লাউ শাক রাখা উচিত।
হাড় শক্ত ও মজবুত করেঃ
লাউ শাকে আছে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস। এই শাক খেলে হাড় শক্ত ও মজবুত হয়। তাই বাড়ন্ত শিশুদের হাড় সুগঠিত করার জন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় লাউ শাক রাখা উচিত।
ঠান্ডাজনিত সমস্যা কমায়ঃলাউ শাকে ভিটামিন সি-এর পরিমাণ অনেক বেশি। এই শাক ঠান্ডা, সর্দি, এবং ঠান্ডাজনিত অন্যান্য ক্রোনিক ডিজিজকে দূরে রাখে।
ঠান্ডাজনিত সমস্যা কমায়ঃ
লাউ শাকে ভিটামিন সি-এর পরিমাণ অনেক বেশি। এই শাক ঠান্ডা, সর্দি, এবং ঠান্ডাজনিত অন্যান্য ক্রোনিক ডিজিজকে দূরে রাখে।
শরীর ঠান্ডা রাখেঃলাউ শাক শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে শরীর ঠান্ডা রাখে। একই সঙ্গে এই শাক মস্তিষ্কও ঠান্ডা রাখে। ফলে উত্তেজনা ও রাগ নিয়ন্ত্রণে থাকে। আবার এই শাক ঘুমের সমস্যাও দূর করে। ফলে অনিদ্রা রোগীদের জন্য লাউ শাক আদর্শ একটা খাবার।
শরীর ঠান্ডা রাখেঃ
লাউ শাক শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে শরীর ঠান্ডা রাখে। একই সঙ্গে এই শাক মস্তিষ্কও ঠান্ডা রাখে। ফলে উত্তেজনা ও রাগ নিয়ন্ত্রণে থাকে। আবার এই শাক ঘুমের সমস্যাও দূর করে। ফলে অনিদ্রা রোগীদের জন্য লাউ শাক আদর্শ একটা খাবার।
পাকস্থলী সুস্থ রাখেঃলাউ শাক ফাইবারের একটা উৎকৃষ্ট উৎস। এটা কোষ্ঠকাঠিন্য পরিষ্কার রাখে এবং পাইলস প্রতিরোধ করে। লাউ শাক ফাইবার সমৃদ্ধ তাই অনেকক্ষণ পেটে থাকে। আবার এই শাকে ক্যালরি ও ফ্যাট অনেক কম। ফলে ক্ষুধা কমে যায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়।
পাকস্থলী সুস্থ রাখেঃ
লাউ শাক ফাইবারের একটা উৎকৃষ্ট উৎস। এটা কোষ্ঠকাঠিন্য পরিষ্কার রাখে এবং পাইলস প্রতিরোধ করে। লাউ শাক ফাইবার সমৃদ্ধ তাই অনেকক্ষণ পেটে থাকে। আবার এই শাকে ক্যালরি ও ফ্যাট অনেক কম। ফলে ক্ষুধা কমে যায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়।
দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়ঃলাউ শাকে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন, লুটেইন, এবং জিয়াজ্যান্থিন নামক উপাদান। লুটেইন এবং জিয়াজ্যান্থিন দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় এবং চোখের নানা ধরণের রোগ প্রতিরোধ করে। আবার এর বিটা ক্যারোটিন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়।
দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়ঃ
লাউ শাকে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন, লুটেইন, এবং জিয়াজ্যান্থিন নামক উপাদান। লুটেইন এবং জিয়াজ্যান্থিন দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় এবং চোখের নানা ধরণের রোগ প্রতিরোধ করে। আবার এর বিটা ক্যারোটিন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়।

Chocolate Day: বাচ্চাকে গাদা গাদা চকোলেট খাওয়াচ্ছেন? বিপদের দিকে ঠেলছেন! দিনে ‘কতটা’ খাওয়া ‘পারফেক্ট’? ‘লিমিট’ কতটা?

আজ চকোলেট ডে। ছোট থেকে বড় সকলেই চকোলেট খেতে ভালবাসে।
আজ চকোলেট ডে। ছোট থেকে বড় সকলেই চকোলেট খেতে ভালবাসে।
তবে, চকোলেট শুধু মুখে মিষ্টি করার জন্য নয়, এর সঙ্গে যুক্ত রয়েছে কিছু স্বাস্থ্যকর উপকারিতাও।
তবে, চকোলেট শুধু মুখে মিষ্টি করার জন্য নয়, এর সঙ্গে যুক্ত রয়েছে কিছু স্বাস্থ্যকর উপকারিতাও।
তবে, ডার্ক চকোলেট খাওয়ার উপকারিতা আছে। সেটার জন্য কতটা চকলেট খাওয়া উচিত তা জানা জরুরি।
তবে, ডার্ক চকোলেট খাওয়ার উপকারিতা আছে। সেটার জন্য কতটা চকলেট খাওয়া উচিত তা জানা জরুরি।
ডার্ক চকলেট হৃদরোগ প্রতিরোধ করে, উচ্চ রক্তচাপে উপকারী, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এই মিষ্টি খাবার ডায়াবেটিসেও উপকারী।
ডার্ক চকলেট হৃদরোগ প্রতিরোধ করে, উচ্চ রক্তচাপে উপকারী, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এই মিষ্টি খাবার ডায়াবেটিসেও উপকারী।
ডার্ক চকোলেট মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে এবং মানসিক চাপ কমায়।
ডার্ক চকোলেট মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে এবং মানসিক চাপ কমায়।
কোন সন্দেহ নেই যে ডার্ক চকলেট খাওয়ার অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। তবে এর জন্য নির্ধারিত পরিমাণে খাওয়া প্রয়োজন।
কোন সন্দেহ নেই যে ডার্ক চকলেট খাওয়ার অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। তবে এর জন্য নির্ধারিত পরিমাণে খাওয়া প্রয়োজন।
যদি প্রতিদিন একটি চকোলেট বা ছোট টুকরো চকলেট খাওয়া হয়, তবে তা শরীরের জন‍্য উপকারী। তবে, কখনই তার বেশি খাওয়া উচিত না।
যদি প্রতিদিন একটি চকোলেট বা ছোট টুকরো চকলেট খাওয়া হয়, তবে তা শরীরের জন‍্য উপকারী। তবে, কখনই তার বেশি খাওয়া উচিত না।

Smoking: ঠান্ডায় সিগারেট কতটা মারাত্মক? কোন অঙ্গের সবচেয়ে ক্ষতি? বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের থেকে জানুন

সুখটান নাম কেন, এই নিয়ে বিতর্ক থাকতেই পারে। আমরা সবাই জানি যে ধূমপান স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর, তা ক্যানসারের কারণ। তামাক সেবন নিয়ন্ত্রণ না করা হলে তা মারাত্মক হতে পারে। তামাক সেবনের ফলে মুখ, গলা, ফুসফুস, গলা, খাদ্যনালী এবং কিডনির ক্যানসার হতে পারে।
সুখটান নাম কেন, এই নিয়ে বিতর্ক থাকতেই পারে। আমরা সবাই জানি যে ধূমপান স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর, তা ক্যানসারের কারণ। তামাক সেবন নিয়ন্ত্রণ না করা হলে তা মারাত্মক হতে পারে। তামাক সেবনের ফলে মুখ, গলা, ফুসফুস, গলা, খাদ্যনালী এবং কিডনির ক্যানসার হতে পারে।
তামাক থেকে সৃষ্ট রোগ থেকে বাঁচতে অনেক বিজ্ঞাপন ও সচেতনতামূলক কর্মসূচির মাধ্যমেও মানুষকে সচেতন করা হয়। তা সত্ত্বেও তামাক সেবনকারী মানুষের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। তার পরেও সিগারেট বা বিড়ি খাওয়া কেন সুখটান, তা নিয়ে ধন্দ থেকে যায়।
তামাক থেকে সৃষ্ট রোগ থেকে বাঁচতে অনেক বিজ্ঞাপন ও সচেতনতামূলক কর্মসূচির মাধ্যমেও মানুষকে সচেতন করা হয়। তা সত্ত্বেও তামাক সেবনকারী মানুষের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। তার পরেও সিগারেট বা বিড়ি খাওয়া কেন সুখটান, তা নিয়ে ধন্দ থেকে যায়।
সেই প্রশ্নের উত্তর সম্প্রতি আমাদের দিয়েছেন উত্তরাখণ্ডের নৈনিতালের বিডি পান্ডে জেলা হাসপাতালের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা, সুধাংশু সিং। তিনি বলছেন যে পাহাড়ে ধূমপানের ঘটনা বেশি হয়। প্রতিদিন তাঁর কাছে ধূমপানকারী এক ডজনের বেশি রোগী আসছেন। এদের অধিকাংশই বয়স্ক মহিলা। কিছু কিছু মহিলার আবার তামাক চিবানোর মতো নেশা থাকে।
সেই প্রশ্নের উত্তর সম্প্রতি আমাদের দিয়েছেন উত্তরাখণ্ডের নৈনিতালের বিডি পান্ডে জেলা হাসপাতালের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা, সুধাংশু সিং। তিনি বলছেন যে পাহাড়ে ধূমপানের ঘটনা বেশি হয়। প্রতিদিন তাঁর কাছে ধূমপানকারী এক ডজনের বেশি রোগী আসছেন। এদের অধিকাংশই বয়স্ক মহিলা। কিছু কিছু মহিলার আবার তামাক চিবানোর মতো নেশা থাকে।
তিনি বলেন, একটি সিগারেটে সাত হাজার রাসায়নিক থাকে। এর মধ্যে ৭০টি রাসায়নিক অত্যন্ত বিষাক্ত এবং ক্যানসারের মতো রোগের জন্ম দেয়। ধূমপান বা তামাক সেবনের কারণে এই রাসায়নিকগুলি সরাসরি ফুসফুসে যায় এবং রক্তের সঙ্গে মিশে রক্তনালীগুলির পথ সংকুচিত করে দেয়, যার ফলে রক্ত ​​​​প্রবাহ কমে যায় এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
তিনি বলেন, একটি সিগারেটে সাত হাজার রাসায়নিক থাকে। এর মধ্যে ৭০টি রাসায়নিক অত্যন্ত বিষাক্ত এবং ক্যানসারের মতো রোগের জন্ম দেয়। ধূমপান বা তামাক সেবনের কারণে এই রাসায়নিকগুলি সরাসরি ফুসফুসে যায় এবং রক্তের সঙ্গে মিশে রক্তনালীগুলির পথ সংকুচিত করে দেয়, যার ফলে রক্ত ​​​​প্রবাহ কমে যায় এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
পাহাড়ে ঠান্ডার কারণে রক্ত ​​ঘন হয়ে যায়। ডা. সুধাংশু সিং বলেন, ঠান্ডার কারণে রক্ত ​​ঘন হওয়ার মতো সমস্যা পাহাড়ে সাধারণত দেখাই যায়। সেক্ষেত্রে কেউ ধূমপান করলে হার্ট অ্যাটাক এবং অন্যান্য হৃদরোগের ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়।
পাহাড়ে ঠান্ডার কারণে রক্ত ​​ঘন হয়ে যায়। ডা. সুধাংশু সিং বলেন, ঠান্ডার কারণে রক্ত ​​ঘন হওয়ার মতো সমস্যা পাহাড়ে সাধারণত দেখাই যায়। সেক্ষেত্রে কেউ ধূমপান করলে হার্ট অ্যাটাক এবং অন্যান্য হৃদরোগের ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়।
একই সময়ে, মহিলাদের মধ্যে ধূমপানের কারণে সৃষ্ট ঝুঁকি আরও বেশি বৃদ্ধি পায়। তিনি বলেন, একটি নির্দিষ্ট বয়সের পর আমাদের হৃদপিণ্ডের প্রকোষ্ঠের আকার বেড়ে যায়, যার কারণে হৃদস্পন্দনও বেড়ে যায় এবং এমন পরিস্থিতিতে হৃদরোগের ঝুঁকি থাকে।
একই সময়ে, মহিলাদের মধ্যে ধূমপানের কারণে সৃষ্ট ঝুঁকি আরও বেশি বৃদ্ধি পায়। তিনি বলেন, একটি নির্দিষ্ট বয়সের পর আমাদের হৃদপিণ্ডের প্রকোষ্ঠের আকার বেড়ে যায়, যার কারণে হৃদস্পন্দনও বেড়ে যায় এবং এমন পরিস্থিতিতে হৃদরোগের ঝুঁকি থাকে।
অর্থাড, একটা বিষয় পরিষ্কার- ঠান্ডায় সিগারেট ধরিয়ে আরাম পেলেও তা ছাড়তে হবে। এছাড়া হৃদরোগে আক্রান্ত হলে নিয়মিত ওষুধ খেতে হবে। নিজের ভালর জন্য এটুকু তো করাই যায়, তাই নয় কি?
অর্থাড, একটা বিষয় পরিষ্কার- ঠান্ডায় সিগারেট ধরিয়ে আরাম পেলেও তা ছাড়তে হবে। এছাড়া হৃদরোগে আক্রান্ত হলে নিয়মিত ওষুধ খেতে হবে। নিজের ভালর জন্য এটুকু তো করাই যায়, তাই নয় কি?

Heart Diseases in Children: শিশুদের জন্মগত হৃদরোগে ভয় পাবেন না, সরকারি প্রকল্পে বিনামূল্য়ে চিকিৎসা সম্বন্ধে জানুন

শুভজি‍ৎ ঘোষ, কামারপুকুর: মানুষে হৃদযন্ত্রে ছিদ্র থাকা মূলত একটি জন্মগত ত্রুটি। সাধারণত গর্ভাবস্থায় শিশুর হৃৎপিণ্ডের বিকাশজনিত সমস্যা কারণে এই ছিদ্র দেখা দিতে পারে। বর্তমানে  হার্টের এই সমস্যায় ভুগছে বহু বাচ্চা। তবে চিকিৎসকদের ধারণা, যদি শুরুতেই সমস্যাটি ধরা পড়ে, তাহলে দ্রুত চিকিৎসার মাধ্যমে শিশুকে সম্পূর্ণ সুস্থ করা সম্ভব। তবে যদি অসুখ নির্ধারণে দেরি হয়, জটিলতা তত বাড়ে। কামারপুকুরে চিকিৎসক বীরেশ্বর বল্লভ জানাচ্ছেন, বর্তমানে প্রায়ই শিশুদের হার্টে ফুটো হওয়ার সমস্যা দেখা যাচ্ছে। এই রোগ থেকে মুক্তি পাবে এবং কীভাবে গ্রাম বাংলার মানুষ যোগাযোগ করবে তা বিষয় নিয়ে তিনি কী কী জানালেন।

এই বিষয়ে চিকিৎসক বীরেশ্বর বল্লভ জানান, শিশুর জন্মানোর পর লক্ষণ গুলো দেখা যায়। বাড়িতে ওই সমস্ত শিশুদের সমস্যা বুঝতে পারা যায় না। তাই ব্লক হাসপাতাল বা গ্রামীণ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য একটি টিম থাকে। এলাকার বিভিন্ন জায়গায় ডাক্তার, নার্স-সহ বিভিন্ন প্রতিনিধি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে খোঁজখবর নেওয়ার জন্য পরিদর্শন করেন। বিশেষ করে যখন চিকিৎসকেরা হার্টের একটি শব্দ বুঝতে পারে এবং জন্মগত সমস্যা থাকতে পারে।

আরও পড়ুন : এ বার গরম চায়ে সুরার স্বাদ! এক অনবদ্য ফিউশনে মজেছেন চাপ্রেমীরা

পাশাপাশি এই লক্ষণ দেখার পরে দ্রুত যোগাযোগ করার জন্য হাসপাতালে যাওয়ার আবেদন জানান। ওই সমস্ত বাচ্চার সরকারি ‘শিশু সাথী’ প্রকল্পে বিনামূল্যে চিকিৎসা করানো হয়। তাই আমরা সমস্ত অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে বলে এসেছি যদি হার্টের সমস্যা থাকে তাহলে বাড়ির লোকেদের চিন্তা না করে দ্রুত সরকারি চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার আবেদন জানায়। তাহলে বিনা পয়সায় ওই সমস্ত সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরবে।

Respiratory Diseases Remedy: এই পাউডার যেন আয়ুর্বেদের আশীর্বাদ; শীতকালে শ্বাসযন্ত্রের রোগ তো দূর করবেই, সঙ্গে বাড়াবে ইমিউনিটিও

শীতের মরশুম এলেই শ্বাসযন্ত্রের নানা সমস্যার উপসর্গ ফুটে উঠতে শুরু করে। আর সেই সমস্যা দূর করতে একটি ভেষজ উপাদান মহৌষধের মতো কাজ করে। আর সেটি হল সিতোপলাদি আয়ুর্বেদিক পাউডার। কিন্তু এটা আসলে কী? আজকের প্রতিবেদনে এই বিষয়েই আলোচনা করে নেওয়া যাক।

আরও পড়ুনঃ ফল হাতেনাতে! নিমেষেই গায়েব ‘ব্যথা’! বাড়ির পাশের ‘এই’ গাছের পাতাই গাঁটের ‘প্রতিরোধী’

আসলে শ্বাসযন্ত্রের সমস্যার পাশাপাশি টিবি বা যক্ষ্মার ক্ষেত্রেও অনেকটা আশীর্বাদের মতো কাজ করে সিতোপলাদি আয়ুর্বেদিক পাউডার। প্রতিদিন এই চূর্ণ সেবন করলে একাধিক রোগ দূর হবে। চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নানা উপায়ে এই চূর্ণ ব্যবহার করা সম্ভব। এমনকী আজকাল বাজারে সহজেই পাওয়া যায় সিতোপলাদি আয়ুর্বেদিক পাউডার।

ফিরোজাবাদের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. কবিতা মহেশ্বরী বলেন যে, একাধিক রোগের জন্য দারুণ ভাবে কাজ করে সিতোপলাদি পাউডার। মূলত পাঁচটি ভেষজ মিশিয়ে তৈরি করা হয় এই চূর্ণ। সুগার ক্যান্ডি, পঞ্চলোচন, পিপল, এলাচ এবং দারচিনি গুঁড়ো করে তা একটি কাপড়ের সাহায্যে পরিশ্রুত করে তৈরি করা হয়।

ওই আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক আরও বলেন যে, শ্বাসযন্ত্রে সমস্যা থাকা রোগীদের চিকিৎসায় এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। শ্বাসনালীতে হওয়া সমস্যা দূর করতেও সক্ষম সিতোপলাদি চূর্ণ। আবার টিবি বা যক্ষ্মা রোগীদের ক্ষেত্রেও রোগ নিরাময় করার অব্যর্থ দাওয়াই এটি। শীতের মরশুমে শিশুদের রক্ষা করতে এই চূর্ণ ব্যবহার করা হয়। আসলে সিতোপলাদি চূর্ণ ইমিউনিটি সিস্টেমকে জোরালো করে। এছাড়া আরও অন্যান্য রোগের চিকিৎসাতেও এটি ব্যবহৃত হয়। যেমন- কাশির সমস্যা দূর করতে দারুণ কার্যকর সিতোপলাদি। এমনকী মৃদু জ্বরের ক্ষেত্রেও তা মহৌষধি।

কিন্তু এই চূর্ণের স্বাদ কেমন? ডা. কবিতা মহেশ্বরীর কথায়, সিতোপলাদি চূর্ণ স্বাদে হালকা মিষ্টি। কারণ এতে সুগার ক্যান্ডি যোগ করা হয়। আর এই পাউডার বাজারে সহজলভ্যও বটে। বিশেষ করে আয়ুর্বেদিক দোকানগুলিতে দেখা মিলবে সিতোপলাদির। এমনকী অনলাইনেও কেনা যাবে এটি। মধু, জল এবং দুধের সঙ্গে মিশিয়ে সিতোপলাদি চূর্ণ সেবন করলে একাধিক রোগের আশঙ্কা দূর হবে।

Health Tips: আপনার জিভের রং কী? আচমকা হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আগে জানান দেয় জিভ, একটু খেয়াল রাখুন

জিভের রঙই বলে দেবে শরীরে বাসা বেঁধেছে কোনও অসুখ ৷ আচমকা হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আগেও জানান দেয় জিভ ৷ সাম্প্রতিকতম গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই তথ্য ৷ হার্ট অ্যাটাকের আগে বদলে যায় জিভের রঙ ৷ ইউরোপিয়ান সোসাইটি অফ কার্ডিওলজির সম্প্রতি প্রকাশিত গবেষণাপত্রে দাবি করা হয়েছে, হার্টের অসুখের প্রাথমিক লক্ষণ ধরা পড়ে জিভের রঙ পরিবর্তনে ৷ সতর্ক হলে হার্ট অ্যাটাকের মতো ঘটনাও হয়তো আগেভাগে আটকানো যেতে পারে ৷ (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
জিভের রঙই বলে দেবে শরীরে বাসা বেঁধেছে কোনও অসুখ ৷ আচমকা হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আগেও জানান দেয় জিভ ৷ সাম্প্রতিকতম গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই তথ্য ৷ হার্ট অ্যাটাকের আগে বদলে যায় জিভের রঙ ৷ ইউরোপিয়ান সোসাইটি অফ কার্ডিওলজির সম্প্রতি প্রকাশিত গবেষণাপত্রে দাবি করা হয়েছে, হার্টের অসুখের প্রাথমিক লক্ষণ ধরা পড়ে জিভের রঙ পরিবর্তনে ৷ সতর্ক হলে হার্ট অ্যাটাকের মতো ঘটনাও হয়তো আগেভাগে আটকানো যেতে পারে ৷ (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
চাইনিজ মেডিসিন ডক্টর তিয়ানহুই ইউহান তাঁর সাম্প্রতিকতম গবেষণায় জানিয়েছেন, কারোর জিভের রঙ যদি টকটকে লাল হয়ে যায় এবং তাতে পুরু হলুদ আস্তরণ দেখা যায়, তবে সে ব্যক্তির হার্টের অসুখে আক্রান্ত হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা ৷
চাইনিজ মেডিসিন ডক্টর তিয়ানহুই ইউহান তাঁর সাম্প্রতিকতম গবেষণায় জানিয়েছেন, কারোর জিভের রঙ যদি টকটকে লাল হয়ে যায় এবং তাতে পুরু হলুদ আস্তরণ দেখা যায়, তবে সে ব্যক্তির হার্টের অসুখে আক্রান্ত হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা ৷
হৃদযন্ত্রের প্রবল সমস্যায় জিভের রং নীল কিংবা বেগুনি হয়ে যায়। অর্থাৎ, আপনার হৃদযন্ত্র পর্যাপ্ত রক্ত সরবরাহ করতে পারছে না অথবা রক্তে অক্সিজেনে অভাব দেখা দিয়েছে।
হৃদযন্ত্রের প্রবল সমস্যায় জিভের রং নীল কিংবা বেগুনি হয়ে যায়। অর্থাৎ, আপনার হৃদযন্ত্র পর্যাপ্ত রক্ত সরবরাহ করতে পারছে না অথবা রক্তে অক্সিজেনে অভাব দেখা দিয়েছে।
বলতে গেলে জিভ হল শরীরের আয়না ৷ দেহে কোনওরকম অসুখ থাবা বসালে, এমনকী ভিটামিন, হরমোনের তারতম্য ঘটলে জিভের রঙ দেখে তাও বলা সম্ভব ৷ যেমন জিভের রং যদি সাদা মানে, আপনার ডিহাইড্রেশন হয়েছে। তবে জিভের উপরে যদি মোটা সাদা আস্তরণ পরে, তা ‘লিউকোপ্লাকিয়া’র লক্ষণ, যার কারণ ধূমপান।
বলতে গেলে জিভ হল শরীরের আয়না ৷ দেহে কোনওরকম অসুখ থাবা বসালে, এমনকী ভিটামিন, হরমোনের তারতম্য ঘটলে জিভের রঙ দেখে তাও বলা সম্ভব ৷ যেমন জিভের রং যদি সাদা মানে, আপনার ডিহাইড্রেশন হয়েছে। তবে জিভের উপরে যদি মোটা সাদা আস্তরণ পরে, তা ‘লিউকোপ্লাকিয়া’র লক্ষণ, যার কারণ ধূমপান।
আবার পুষ্টিহীনতায় ভুগলে জিভের রং ফ্যাকাসে হয়ে যায়। হজমের সমস্যা কিংবা যকৃত বা পাকস্থলিতে সমস্যা দেখা দিলে জিভের উপর হলুদ রংয়ের আস্তরণ পড়ে। তবে অনেক ক্ষেত্রে, নির্দিষ্ট কিছু ওষুধ সেবন কিংবা মুখগহ্বরে পরিচ্ছন্নতার অভাবেও জিভে হলুদ আস্তরণ পড়তে পারে।
আবার পুষ্টিহীনতায় ভুগলে জিভের রং ফ্যাকাসে হয়ে যায়। হজমের সমস্যা কিংবা যকৃত বা পাকস্থলিতে সমস্যা দেখা দিলে জিভের উপর হলুদ রংয়ের আস্তরণ পড়ে। তবে অনেক ক্ষেত্রে, নির্দিষ্ট কিছু ওষুধ সেবন কিংবা মুখগহ্বরে পরিচ্ছন্নতার অভাবেও জিভে হলুদ আস্তরণ পড়তে পারে।
প্রচুর কফি খেলে বা অতিরিক্ত ধূমপানের কারণে জিভের রং বাদামি হয়ে যায়। যাঁরা অতিরিক্ত ধুমপান করেন, তাঁদের জিভে ব্যাকটিরিয়া জমে কালো হয়ে যেতে পারে, এমনকি জিভে চুলও গজাতে পারে।
প্রচুর কফি খেলে বা অতিরিক্ত ধূমপানের কারণে জিভের রং বাদামি হয়ে যায়। যাঁরা অতিরিক্ত ধুমপান করেন, তাঁদের জিভে ব্যাকটিরিয়া জমে কালো হয়ে যেতে পারে, এমনকি জিভে চুলও গজাতে পারে।
‘ফলিক অ্যাসিড’ কিংবা ‘ভিটামিন বি ১২'-এর অভাবে জিভ লাল হয়ে যায়। কাছ থেকে দেখলে জিভে মানচিত্রের আদলে লাল দাগ দেখা যায়, একে বলে ‘জিওগ্রাফিক টাং’। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
‘ফলিক অ্যাসিড’ কিংবা ‘ভিটামিন বি ১২’-এর অভাবে জিভ লাল হয়ে যায়। কাছ থেকে দেখলে জিভে মানচিত্রের আদলে লাল দাগ দেখা যায়, একে বলে ‘জিওগ্রাফিক টাং’। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)