শান্তিপুরের আগমেশ্বরী মাতা

Kali Puja 2024: ৩০০ বছরের চিরাচরিত প্রথা মেনে পূজিত হন শান্তিপুরের দেবী আগমেশ্বরী মাতা

চক্ষুদানের মধ্যে দিয়ে শুরু হয় পুজো, ৩০০ বছরের চিরাচরিত প্রথা মেনে পূজিত হন দেবী আগমেশ্বরী মাতা, ভক্তদের দেওয়া দানে সোনার অলংকারে মোরা মাতৃ মূর্তি।ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
চক্ষুদানের মধ্যে দিয়ে শুরু হয় পুজো, ৩০০ বছরের চিরাচরিত প্রথা মেনে পূজিত হন দেবী আগমেশ্বরী মাতা, ভক্তদের দেওয়া দানে সোনার অলংকারে মোরা মাতৃ মূর্তি।ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
আজ থেকে প্রায় আনুমানিক ৩০০ বছর আগে এই আগমেশ্বরী কালীপুজো শান্তিপুরে শুরু করেছিলেন সার্বভৌম আগমবাগীশ। এই সার্বভৌম আগমবাগীশ ছিলেন পণ্ডিত কৃষ্ণানন্দ আগমবাগীশের প্রপৌত্র।
আজ থেকে প্রায় আনুমানিক ৩০০ বছর আগে এই আগমেশ্বরী কালীপুজো শান্তিপুরে শুরু করেছিলেন সার্বভৌম আগমবাগীশ। এই সার্বভৌম আগমবাগীশ ছিলেন পণ্ডিত কৃষ্ণানন্দ আগমবাগীশের প্রপৌত্র।
বৈষ্ণব মতে দক্ষিণা কালী রূপে পূজিত হোন দেবী আগমেশ্বরী তাই বড় গোস্বামী বাড়ির গৃহবধূরা নিরামিষ পদে মায়ের ভোগ রান্না করেন। ভক্তবৃন্দদের প্রসাদের জন্য কয়েক কুইন্টাল ভোগ রন্ধনের ব্যবস্থা করা হয়।
বৈষ্ণব মতে দক্ষিণা কালী রূপে পূজিত হোন দেবী আগমেশ্বরী তাই বড় গোস্বামী বাড়ির গৃহবধূরা নিরামিষ পদে মায়ের ভোগ রান্না করেন। ভক্তবৃন্দদের প্রসাদের জন্য কয়েক কুইন্টাল ভোগ রন্ধনের ব্যবস্থা করা হয়।
এছাড়াও দেবী এতটাই জাগ্রত যে ভক্তদের মনস্কামনা অবশ্যই পূরণ হয়, আর তার কারণে ভক্তদের দেওয়া দানে মাতা আগমেশ্বরীর মাতৃ মূর্তি সোনা এবং রুপোর অলংকারে মুড়ে ফেলা হয়।
এছাড়াও দেবী এতটাই জাগ্রত যে ভক্তদের মনস্কামনা অবশ্যই পূরণ হয়, আর তার কারণে ভক্তদের দেওয়া দানে মাতা আগমেশ্বরীর মাতৃ মূর্তি সোনা এবং রুপোর অলংকারে মুড়ে ফেলা হয়।
প্রায় ১৩ ফুট উচ্চতার মাতৃ মূর্তি যেন রূপসজ্জায় জ্বলজ্বল করে, শুধু নদিয়া নয় রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অসংখ্য ভক্তবৃন্দ পুজোর দিন সকাল থেকেই ছুটে আসেন শান্তিপুরে আগমেশ্বরী মাতার মন্দিরে।
প্রায় ১৩ ফুট উচ্চতার মাতৃ মূর্তি যেন রূপসজ্জায় জ্বলজ্বল করে, শুধু নদিয়া নয় রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অসংখ্য ভক্তবৃন্দ পুজোর দিন সকাল থেকেই ছুটে আসেন শান্তিপুরে আগমেশ্বরী মাতার মন্দিরে।
দেবীর বিসর্জনের সময় রয়েছে বিশেষ আকর্ষণ, মাতৃ মূর্তির উচ্চতা বেশি হওয়ায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয় বিসর্জনের পথে যাওয়া প্রত্যেকটি রাস্তার আলো। তবে আর মাত্র দু'দিনের অপেক্ষা, এরপরেই মাতা আগমেশ্বরীর আরাধোনায় ব্রতী হবেন অসংখ্য ভক্তবৃন্দ।
দেবীর বিসর্জনের সময় রয়েছে বিশেষ আকর্ষণ, মাতৃ মূর্তির উচ্চতা বেশি হওয়ায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয় বিসর্জনের পথে যাওয়া প্রত্যেকটি রাস্তার আলো। তবে আর মাত্র দু’দিনের অপেক্ষা, এরপরেই মাতা আগমেশ্বরীর আরাধোনায় ব্রতী হবেন অসংখ্য ভক্তবৃন্দ।