Tag Archives: Traditional

Old Rituals: ছাতা তুলে ধরলেন ‘একদিনের রাজা’! ভাদ্র সংক্রান্তিতে পুরুলিয়ায় পালিত মানভূমের প্রাচীন রীতি

সংস্কৃতির আঙিনায় সমৃদ্ধ লাল মাটির জেলা পুরুলিয়া। এই জেলার মাটির সঙ্গে মিশে রয়েছে লোকশিল্প ও সংস্কৃতি। জেলার অন্যতম একটি উৎসব হল ছাতা টার বা ছাতা পরব।
সংস্কৃতির আঙিনায় সমৃদ্ধ লাল মাটির জেলা পুরুলিয়া। এই জেলার মাটির সঙ্গে মিশে রয়েছে লোকশিল্প ও সংস্কৃতি। জেলার অন্যতম একটি উৎসব হল ছাতা টার বা ছাতা পরব।
দীর্ঘদিন ধরে এই পরব পালিত হয়ে আসছে। মানভূমের রাজতন্ত্রের অবসান ঘটলেও এক দিবসীয় রাজা হওয়ার প্রচলন আজও রয়েছে। এই পরবের দিন এক দিনের রাজা হন পঞ্চকোট রাজবংশের বর্তমান উত্তরসরি।
দীর্ঘদিন ধরে এই পরব পালিত হয়ে আসছে। মানভূমের রাজতন্ত্রের অবসান ঘটলেও এক দিবসীয় রাজা হওয়ার প্রচলন আজও রয়েছে। এই পরবের দিন এক দিনের রাজা হন পঞ্চকোট রাজবংশের বর্তমান উত্তরসরি।
রীতিনীতি মেনে ভাদ্র মাসের শেষ দিনে পালিত হয় এই ছাতা পরব। এই ছাতা পরবের দিন কয়েক হাজার মানুষের উপস্থিতিতে রাজ পরিবারের বর্তমান সদস্য অমিতকুমার লাল সিংহদেও ছাতা উত্তোলন করেন।
রীতিনীতি মেনে ভাদ্র মাসের শেষ দিনে পালিত হয় এই ছাতা পরব। এই ছাতা পরবের দিন কয়েক হাজার মানুষের উপস্থিতিতে রাজ পরিবারের বর্তমান সদস্য অমিতকুমার লাল সিংহদেও ছাতা উত্তোলন করেন।
তাঁকে দেখতে পুরুলিয়া ছাড়াও প্রতিবেশী রাজ্য ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ড থেকেও বহু মানুষ ভিড় জমান। ‌এই উৎসবকে কেন্দ্র করে চাকলতোড় মাঠে বসে বিরাট মেলা।
তাঁকে দেখতে পুরুলিয়া ছাড়াও প্রতিবেশী রাজ্য ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ড থেকেও বহু মানুষ ভিড় জমান। ‌এই উৎসবকে কেন্দ্র করে চাকলতোড় মাঠে বসে বিরাট মেলা।
পঞ্চকোট রাজবংশের এক রাজা যুদ্ধ করতে গিয়ে হারিয়ে গিয়েছিলেন। হঠাৎই খবর আসে যুদ্ধে বিজয়ী হয়ে রাজা ফিরে এসেছেন। আর সেই বিজয় বার্তা প্রজাদের কাছে পৌঁছে দিতে ছাতা উত্তোলন করেন তিনি। ‌
পঞ্চকোট রাজবংশের এক রাজা যুদ্ধ করতে গিয়ে হারিয়ে গিয়েছিলেন। হঠাৎই খবর আসে যুদ্ধে বিজয়ী হয়ে রাজা ফিরে এসেছেন। আর সেই বিজয় বার্তা প্রজাদের কাছে পৌঁছে দিতে ছাতা উত্তোলন করেন তিনি। ‌
সেই সময় থেকেই এই ছাতা উত্তোলনের দিনটিকে ছাতা পরব হিসাবে পালন করা হয় পুরুলিয়ায়। ছাতা পরবকে কেন্দ্র করে আজও মানভূমে এক দিনের রাজতন্ত্রের প্রচলিত রয়েছে।
সেই সময় থেকেই এই ছাতা উত্তোলনের দিনটিকে ছাতা পরব হিসাবে পালন করা হয় পুরুলিয়ায়। ছাতা পরবকে কেন্দ্র করে আজও মানভূমে এক দিনের রাজতন্ত্রের প্রচলিত রয়েছে।

Kaushiki Amavasya Dos & Donts: আসছে কৌশিকী অমাবস্যা! নিজের বিপদ না চাইলে ভুলেও করবেন না এই কাজগুলি

আগামী ২ সেপ্টেম্বর পালিত হবে কৌশিকী অমাবস্যা৷ জ্যোতিষশাস্ত্রে এই তিথিতে বলা হয় জোরালো এবং ভরা অমাবস্যা৷
আগামী ২ সেপ্টেম্বর পালিত হবে কৌশিকী অমাবস্যা৷ জ্যোতিষশাস্ত্রে এই তিথিতে বলা হয় জোরালো এবং ভরা অমাবস্যা৷

 

এই তিথিতে কিছু পালনীয় নিয়ম আছে৷ কিছু কাজ কোনও মতেই এই পুণ্যতিথিতে করবেন না৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ চক্রপাণি ভাট৷
এই তিথিতে কিছু পালনীয় নিয়ম আছে৷ কিছু কাজ কোনও মতেই এই পুণ্যতিথিতে করবেন না৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ চক্রপাণি ভাট৷

 

এই তিথিতে সংযম পালন করুন৷ গ্রহণ করুন নিরামিষ সাত্তিক আহার৷
এই তিথিতে সংযম পালন করুন৷ গ্রহণ করুন নিরামিষ সাত্তিক আহার৷

 

কাউকে কটু কথা বলবেন না এই তিথিতে৷ কারওর সঙ্গে ঝগড়া বিবাদে জড়িয়ে পড়বেন না৷ কোনও বড় সিদ্ধান্ত নেবেন না৷
কাউকে কটু কথা বলবেন না এই তিথিতে৷ কারওর সঙ্গে ঝগড়া বিবাদে জড়িয়ে পড়বেন না৷ কোনও বড় সিদ্ধান্ত নেবেন না৷

 

এই তিথিতে কাউকে ধার দেবেন না৷ কারওর কাছ থেকে ধার নেবেনও না৷ চুলদাড়ি কাটবেন না৷
এই তিথিতে কাউকে ধার দেবেন না৷ কারওর কাছ থেকে ধার নেবেনও না৷ চুলদাড়ি কাটবেন না৷

 

 গরমজলে জামাকাপড় কাচবেন না৷ ভিজে জামকাপড় সূর্যাস্তের পর খোল আকাশের নীচে রাখবেন না৷
গরমজলে জামাকাপড় কাচবেন না৷ ভিজে জামকাপড় সূর্যাস্তের পর খোল আকাশের নীচে রাখবেন না৷

Janmashtami Rituals 2024: কাটবে আর্থিক কষ্ট! আসবে টাকা! দূর কালসর্পদোষ! শুধু জন্মাষ্টমীতে বাড়িতে আনুন এই ৫ জিনিস

সোমবার, ২৬ অগাস্ট পালিত হবে জন্মাষ্টমী৷ ভাদ্রমাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে উদযাপিত হবে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব তিথি৷
সোমবার, ২৬ অগাস্ট পালিত হবে জন্মাষ্টমী৷ ভাদ্রমাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে উদযাপিত হবে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব তিথি৷

 

ভাদ্রমাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে শ্রীকৃষ্ণের জন্মতিথিতে তাঁর বালকরূপে পুজোর পাশাপাশি মানুন কিছু জ্যোতিষ টোটকা৷ বাড়িতে আনুন কিছু জিনিস৷ তাহলে অর্থপ্রাপ্তিতে ভাগ্য সুপ্রসন্ন হবে৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ চক্রপাণি ভাট।
ভাদ্রমাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে শ্রীকৃষ্ণের জন্মতিথিতে তাঁর বালকরূপে পুজোর পাশাপাশি মানুন কিছু জ্যোতিষ টোটকা৷ বাড়িতে আনুন কিছু জিনিস৷ তাহলে অর্থপ্রাপ্তিতে ভাগ্য সুপ্রসন্ন হবে৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ চক্রপাণি ভাট।
জন্মাষ্টমীতে বাড়িতে আনুন ময়ূরপঙ্খ৷ মনে করা হয় ময়ূরের পালক বাড়িতে আনলে ইতিবাচক বার্তা প্রবাহিত হয়৷ দূর হয় পারিবারিক অশান্তি ও কালসর্পদোষ৷
জন্মাষ্টমীতে বাড়িতে আনুন ময়ূরপঙ্খ৷ মনে করা হয় ময়ূরের পালক বাড়িতে আনলে ইতিবাচক বার্তা প্রবাহিত হয়৷ দূর হয় পারিবারিক অশান্তি ও কালসর্পদোষ৷

 

জন্মাষ্টমীতে শ্রীকৃষ্ণকে মাখনের ভোগ নিবেদন করলে তিনি সুপ্রসন্ন হন৷
জন্মাষ্টমীতে শ্রীকৃষ্ণকে মাখনের ভোগ নিবেদন করলে তিনি সুপ্রসন্ন হন৷

 

পুজোর সাামগ্রীর দোকানে পেয়ে যাবে প্রতীকী বৈজয়ন্তীমালা৷ বাড়িতে কিনে আনুন সেটি৷ তাহলে আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত হয় বলে প্রচলিত বিশ্বাস৷
পুজোর সাামগ্রীর দোকানে পেয়ে যাবে প্রতীকী বৈজয়ন্তীমালা৷ বাড়িতে কিনে আনুন সেটি৷ তাহলে আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত হয় বলে প্রচলিত বিশ্বাস৷

 

কাঠের বা রুপোর বাঁশি কিনে আনুন জন্মাষ্টমীতে৷ অর্পণ করুন পুজোয়৷ তারপর রেখে দিন লকারে বা যেখানে টাকা রাখেন, সেখানে৷ কৃষ্ণের কৃপায় কাটবে আর্থিক কষ্ট৷
কাঠের বা রুপোর বাঁশি কিনে আনুন জন্মাষ্টমীতে৷ অর্পণ করুন পুজোয়৷ তারপর রেখে দিন লকারে বা যেখানে টাকা রাখেন, সেখানে৷ কৃষ্ণের কৃপায় কাটবে আর্থিক কষ্ট৷

 

গরু বাছুরের ছোট বিগ্রহ কিনে আনুন জন্মাষ্টমীতে৷ তাহলে সংসারে সুখ সমৃদ্ধি ও সম্পদ বিরাজ করবে চিরকাল৷
গরু বাছুরের ছোট বিগ্রহ কিনে আনুন জন্মাষ্টমীতে৷ তাহলে সংসারে সুখ সমৃদ্ধি ও সম্পদ বিরাজ করবে চিরকাল৷

Janmashtami 2024: জন্মাষ্টমীতে গোপালের অলঙ্কার কিনবেন? জানুন কোথায় কত দাম ঠাকুরের গয়নার

নবাব মল্লিক, দক্ষিণ ২৪ পরগনা: সামনেই জন্মাষ্টমী। সেদিন গোপাল ঠাকুরকে সাজিয়ে তুলতে অনেকেই সোনা-রুপোর অলংকার ব্যবহার করেন। এবছর এই অলংকার সাধ্যের মধ্যেই পেয়ে যাবেন আপনি।এ নিয়ে এক স্বর্ণ ব্যবসায়ী অমিত পুরকাইত জানিয়েছেন, ‘‘যে সমস্ত অলংকার ব্যবহার করা হয় তার মধ্যে রুপোর অলংকার বেশি কেনে মানুষজন। সেক্ষেত্রে দাম ২৯৯ টাকা থেকে শুরু হয়।’’

একেবারে কম দাম থেকে সব কিছুই পাওয়া যায়। এর উপর যেমন অলংকার নেবেন ক্রেতা, তেমন দাম পড়বে। এ নিয়ে সোমাশ্রী পুরকাইত জানিয়েছেন মূলত এই সময়, কৃষ্ণের বাঁশি, বাজুবন্ধনী, কোমরবন্ধনী, মুকুট, হার এই সমস্ত বেশি বিক্রি হয়।যা কিনতে অনেকেই আসেন। এ নিয়ে সুকান্ত সিনহা নামের এক ক্রেতা জানিয়েছেন ‘‘অনেক দোকানে এই সমস্ত জিনিস পাওয়া যায়না। খোঁজ নিয়ে এগুলি কিনতে হয়।’’

আরও পড়ুন : বিয়েবাড়ির নিমন্ত্রণ খেতে যাবেন? সাবধান! সতর্ক না হলেই ভূরিভোজের বদলে খেতে হবে জেলের ভাত!

জন্মাষ্টমী পর্যন্ত এই সমস্ত বিক্রি হয় তারপর চাহিদা কম থাকে। সোনা ও রুপোর প্রতি সাধারণ মানুষজনের আকর্ষণ রয়েছে। তবে অনেকে দামের জন্য পিছিয়ে যান। তবে আপনি চাইলেই সাধ্যের মধ্যে সমস্ত কিছু পেয়ে যাবেন। সেক্ষেত্রে খোঁজ রাখতে হবে আপনাকে।

Janmashtami Dos & Donts: জন্মাষ্টমীর পুণ্যতিথিতে অবশ্যই খান এই ২ সাদা খাবার! শ্রীকৃষ্ণের আশীর্বাদে অর্থ, সমৃদ্ধি ও সৌভাগ্যে ভরবে জীবন

সোমবার ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথি। দেশজুড়ে পালিত হবে শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব তিথি।
সোমবার ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথি। দেশজুড়ে পালিত হবে শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব তিথি।

 

এই পুণ্যতিথি কীভাবে পালন করবে, এই দিনে কী করলে শ্রীকৃষ্ণের আশীর্বাদ পাবেন, বলেছেন জ্যোতিষী রাজকুমার শাস্ত্রী।
এই পুণ্যতিথি কীভাবে পালন করবে, এই দিনে কী করলে শ্রীকৃষ্ণের আশীর্বাদ পাবেন, বলেছেন জ্যোতিষী রাজকুমার শাস্ত্রী।

 

 জন্মাষ্টমীতে ভগবত গীতা পাঠ করুন। কীর্তন ভজন পাঠ করুন। কৃষ্ণমন্ত্র পাঠ করুন।
জন্মাষ্টমীতে ভগবত গীতা পাঠ করুন। কীর্তন ভজন পাঠ করুন। কৃষ্ণমন্ত্র পাঠ করুন।

 

জন্মাষ্টমী তিথি বাড়িতে বা মন্দিরে-দু’ জায়গাতেই পালন করতে পারেন। ব্রতপালন করলে উপবাস ভঙ্গ করুন সাত্তিক আহারে।
জন্মাষ্টমী তিথি বাড়িতে বা মন্দিরে-দু’ জায়গাতেই পালন করতে পারেন। ব্রতপালন করলে উপবাস ভঙ্গ করুন সাত্তিক আহারে।

 

এই তিথিতে দানধ্যান করতে ভুলবেন না। দুধ এবং মাাখন রাখুন আহার্যে। এই দুই খাবারই শ্রীকৃষ্ণের অত্যন্ত প্রিয়।
এই তিথিতে দানধ্যান করতে ভুলবেন না। দুধ এবং মাাখন রাখুন আহার্যে। এই দুই খাবারই শ্রীকৃষ্ণের অত্যন্ত প্রিয়।

Traditional Art of Bengal: বঙ্গসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য পটচিত্র, যা আজ বিলুপ্তপ্রায়, দেখুন ভিডিও

সৌভিক রায়, বীরভূম: বঙ্গসংস্কৃতির অন্যতম এক ধরনের ঐতিহ্য পটচিত্র।বিশেষভাবে তৈরি কাপড় বা ক্যানভাসের উপর আঁকা হয় লোকচিত্র।প্রাচীন বাংলার অন্যতম এই চিত্রের মাধ্যমে নানা পৌরাণিক ও সামাজিক কাহিনী বা গল্প ফুটিয়ে তোলা হয়।চিত্রকর অর্থাৎ যিনি শিল্পী, তিনি সেই গল্প বা কাহিনী গান ও চিত্রের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলেন।প্রাচীনকালে যখন কোনও শিল্পকলার অস্তিত্ব ছিল না, তখন এই পটশিল্পই ছিল বাংলার শিল্পকলার ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক।যাঁরা পটচিত্র অঙ্কন করেন তাঁদেরকে পটুয়া বলা হয়।রামায়ণ, মহাভারতের পাশাপাশি সমাজের নানা বিষয় নিয়ে পটচিত্র মানুষের জনপ্রিয় ছিল।

পটচিত্রর প্রকৃত অর্থ হলও কাপড়।পট চিত্র হলও পট বা বস্তের ওপর আঁকা এক ধরনের লোক চিত্র।এটি প্রাচীন বাংলার শিল্পকলার ঐতিহ্য এবং বাহক ছিল। মূলত বাংলা এবং ওড়িশার ঐতিহ্যবাহী শিল্প।এছাড়াও রাজস্থানের বেশ কিছু জায়গায় পট চিত্রর সন্ধান পাওয়া যায়। উনবিংশ শতকে বাংলায় প্রসিদ্ধ পেয়েছিল কালীঘাটের পট।রাজ্য এবং পাশ্চাত্য চিত্র মিশিয়ে এই পট তৈরি হয়।এক সময় গ্রামে গ্রামে ঘুরে পটচিত্র প্রদর্শন করত পটুয়ারা।পট বিছিয়ে গান শুনিয়ে মানুষের বিনোদন এবং নিজেদের সংসার চালাতেন পটুয়াশিল্পীরা।

আরও পড়ুন : ভরা বর্ষাতেও বাজারে কেন নেই সুস্বাদু ইলিশ? কারণ জানলে চমকে যাবেন ভোজনরসিকরা

তবে যুগ পাল্টেছে।আগের মতন পটুয়াদের আর দেখা যায় না।কিন্তু সেই রকম হারিয়ে যাওয়া বাপ ঠাকুরদার পট শিল্প বাঁচিয়ে রাখতে হাল ধরেছেন পটুয়ারা।জানা যায় বীরভূমের সীমান্ত মুর্শিদাবাদ ঝিল্লি গ্রামের বাসিন্দা চাঁদ পটুয়ারা প্রায় ১৪ থেকে ১৫ বছর ধরে পট শিল্পের সাথে জড়িত।গ্রামে গ্রামে গিয়ে পটচিত্র দেখিয়ে মানুষের বিনোদন করে থাকেন আর যা দেখতে ভিড় জমান আট থেকে আশি সকলে।

পৌরাণিক গল্পকে অবলম্বন করে ছবির সঙ্গে মিল রেখে গান গেয়ে গ্রামেগঞ্জে ঘুরে পটচিত্র দেখান পটুয়ার।বেহুলা লখিন্দরের গল্প থেকে শুরু করে গরু ছাগল কীভাবে পালন করতে হয় বাচ্চাদের কীভাবে শিক্ষা দিতে হয় সবকিছুই চিত্রের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলেন পটুয়া বাবুরা। আগের মত আর পট শিল্পের চলন নেই বলে জানান বাসিন্দারা।দীর্ঘদিন পর পটশিল্পকে দেখতে পেয়ে খুশি তো হচ্ছেন বাসিন্দারা।