শিলিগুড়ি: কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস দুর্ঘটনার তদন্তে নয়া মোড়। রাঙাপানি স্টেশন মাস্টার ইস্যু করলেন দুটো ফর্ম।একই সঙ্গে দিলেন TA-312 ও T-369(3B), জানা গিয়েছ অটোমেটিক সিগন্যাল ব্যবস্থায় দ্বিতীয় ফর্ম দেওয়ার প্রয়োজন নেই। অ্যাবসোলিউট ব্লক সিস্টেম চালু থাকলে এই ফর্ম প্রয়োজন বলেই রেল সূত্রে খবর।
একটি ফর্মে অনুমোদন হল সিগন্যাল পোস্ট পেরনোর অনুমতি। অপর ফর্মের মাধ্যমে মালগাড়ির চালক বুঝলেন চটের হাট পর্যন্ত লাইন পরিষ্কার। তাই তিনি সাধারণ গতিতেই ট্রেন ছোটালেন বলে মনে করা হচ্ছে।
উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের অ্যাক্সিডেন্ট রিপোর্টে উল্লেখ আছে এই দুটি ফর্ম দেওয়ার বিষয়। সূত্রের খবর অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার রাঙ্গাপানির স্টেশন ম্যানেজারকে এই বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ‘প্রার্থনা করুন’, অসুস্থ অলকা ইয়াগনিক! বিরল স্নায়ুরোগে আক্রান্ত গায়িকা, শোনার ক্ষমতা হারালেন
নর্থ ফ্রন্টিয়ার রেলওয়ের পক্ষ থেকে দুর্ঘটনার একটি রিপোর্ট পেশ করা হল।
যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে দুর্ঘটনার দিন কাঞ্চন জঙ্ঘা এবং মালগাড়ি দুই চালককেই T/A 912 এর সঙ্গে দেওয়া হয়েছিল আর একটি কাগজ যেটি হল T/369 (3B)।