বাস্তবে উট গাছ পাতা, ফল, সব্জি খেয়ে বেঁচে থাকে। সাপ খাওয়া তাদের খাদ্যাভ্যাসের মধ্যে পড়ে না। কিন্তু এক বিশেষ প্রকার রোগে আক্রান্ত হলে উটে সাপ খাওয়ানো হয়।

Knowledge story: সাপের বিষে প্রাণ যায় বহু প্রাণীর, কিন্তু উটকে খাওয়ানো হয় বিষাক্ত সাপ, কারণ জানলে চমকে উঠবেন

সাপ শুনলেই অনেকে ভয় পান, সাপের কামড়ে দেশে প্রাণ যায় অনেক মানুষের । শুধু সাপের মানুষই নয়, সাপের বিষে প্রাণ যায় বাঘ-সিংহ-হাতির মতো শক্তিশালী প্রাণীরও।
সাপ শুনলেই অনেকে ভয় পান, সাপের কামড়ে দেশে প্রাণ যায় অনেক মানুষের। শুধু সাপের মানুষই নয়, সাপের বিষে প্রাণ যায় বাঘ-সিংহ-হাতির মতো শক্তিশালী প্রাণীরও।
কিন্তু এই সাপকেই জীবন্ত খাওয়ান হয় উটকে। না খেতে চাইলেও জোর করে বিষাক্ত সাপ খাওয়ানো হয় উটকে।
কিন্তু এই সাপকেই জীবন্ত খাওয়ান হয় উটকে। না খেতে চাইলেও জোর করে বিষাক্ত সাপ খাওয়ানো হয় উটকে।
বাস্তবে উট গাছ পাতা, ফল, সব্জি খেয়ে বেঁচে থাকে। সাপ খাওয়া তাদের খাদ্যাভ্যাসের মধ্যে পড়ে না। কিন্তু এক বিশেষ প্রকার রোগে আক্রান্ত হলে উটে সাপ খাওয়ানো হয়।
বাস্তবে উট গাছ পাতা, ফল, সব্জি খেয়ে বেঁচে থাকে। সাপ খাওয়া তাদের খাদ্যাভ্যাসের মধ্যে পড়ে না। কিন্তু এক বিশেষ প্রকার রোগে আক্রান্ত হলে উটে সাপ খাওয়ানো হয়।
রোগটির নাম হিয়াম। এই রোগ হলে উট জল বা অন্যান্য খাবার খাওয়া বন্ধ করে দেয়। উটের দেহও শক্ত হয়ে যায় এই রোগে আক্রান্ত হলে। পশ্চিম এশিয়ার দেশগুলিতে বিশ্বাস করা হয় এই রোগে উট আক্রান্ত হলে সার খাওয়ালে নাকি উট সুস্থ হয়ে যায়। সাপের মুখ খুলে সাপের মুখে সাপ ঢুকিয়ে জল খাওয়ানো হয়।
রোগটির নাম হিয়াম। এই রোগ হলে উট জল বা অন্যান্য খাবার খাওয়া বন্ধ করে দেয়। উটের দেহও শক্ত হয়ে যায় এই রোগে আক্রান্ত হলে। পশ্চিম এশিয়ার দেশগুলিতে বিশ্বাস করা হয় এই রোগে উট আক্রান্ত হলে সার খাওয়ালে নাকি উট সুস্থ হয়ে যায়। সাপের মুখ খুলে সাপের মুখে সাপ ঢুকিয়ে জল খাওয়ানো হয়।
যেমন তেমন সাপ নয়, এই রোগ হলে জীবন্ত গোখরো সাপ খাওয়ানো হয় উটকে। বিশ্বাস করা হয় যে সাপ খাওয়ালে সাপের বিষ উটের শরীরে ছড়িয়ে যায়। এরপর যখন বিষের প্রভাব কেটে যায় তখন নাকি সাপ সুস্থ হয়ে যায়। যদিও পশু চিকিৎসকদের মতে সাপ খাওয়ালে এই রোগ সেরে যাওয়ার ঘটনা ভিত্তিহীন।
যেমন তেমন সাপ নয়, এই রোগ হলে জীবন্ত গোখরো সাপ খাওয়ানো হয় উটকে। বিশ্বাস করা হয় যে সাপ খাওয়ালে সাপের বিষ উটের শরীরে ছড়িয়ে যায়। এরপর যখন বিষের প্রভাব কেটে যায় তখন নাকি সাপ সুস্থ হয়ে যায়। যদিও পশু চিকিৎসকদের মতে সাপ খাওয়ালে এই রোগ সেরে যাওয়ার ঘটনা ভিত্তিহীন।