কোন জায়গায় ঘড়িতে কখনও ১২টা বাজে না?

Knowledge Story: বলুন তো, কোন জায়গায় ঘড়িতে কখনও ১২টা বাজে না? উত্তর জানলে চমকে যাবেন

এ বিশ্বে অনেক কিছু রয়েছে যা আমাদের অজানা।  আর অজানাকে জানার কৌতুহল সকলেরই রয়েছে। বলুন তো দেখি, এ বিশ্বে কোন শহরে এমন ঘড়ির ব্যবহার করা হয় যেখানে কখনও ১২টা বাজে না? ১১টা-তেই শেষ ঘড়ির কাটা।
এ বিশ্বে অনেক কিছু রয়েছে যা আমাদের অজানা। আর অজানাকে জানার কৌতুহল সকলেরই রয়েছে। বলুন তো দেখি, এ বিশ্বে কোন শহরে এমন ঘড়ির ব্যবহার করা হয় যেখানে কখনও ১২টা বাজে না? ১১টা-তেই শেষ ঘড়ির কাটা।
ঘড়িতে ১২ ঘণ্টা থাকবে এমনটা দেখেই আমরা অভ্যস্ত। কিন্তু যদি সেখানে ১১ ঘণ্টা থাকে তা দেখলে অবাক হওয়ারই মত। আর তেমনই ঘড়ি রয়েছে সুইৎজারল্যান্ডের উত্তর পশ্চিমের শহর সোলোথার্নে । যেখানে কখনই ১২টা বাজে না।
ঘড়িতে ১২ ঘণ্টা থাকবে এমনটা দেখেই আমরা অভ্যস্ত। কিন্তু যদি সেখানে ১১ ঘণ্টা থাকে তা দেখলে অবাক হওয়ারই মত। আর তেমনই ঘড়ি রয়েছে সুইৎজারল্যান্ডের উত্তর পশ্চিমের শহর সোলোথার্নে । যেখানে কখনই ১২টা বাজে না।
জানা গেছে, সোলোথার্নে ঘুরতে গিয়ে পর্যটকেরা কিছু সময়ের জন্য থমকে যান শহরের কেন্দ্রস্থল টাউন স্কয়ারের সামনে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে। সেই ঘড়িতে আছে ১১টি সংখ্যা। অর্থাৎ কখনো ১২টা বাজে না এই ঘড়িতে।
জানা গেছে, সোলোথার্নে ঘুরতে গিয়ে পর্যটকেরা কিছু সময়ের জন্য থমকে যান শহরের কেন্দ্রস্থল টাউন স্কয়ারের সামনে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে। সেই ঘড়িতে আছে ১১টি সংখ্যা। অর্থাৎ কখনো ১২টা বাজে না এই ঘড়িতে।
শুধু ঘড়ি নয়, এই শহরের সঙ্গে ১১ সংখ্যাটার সম্পর্ক একটু বেশিই নিবিড়। শহরের কমবেশি সবকিছুর সঙ্গেই জুড়ে রয়েছে ১১ সংখ্যাটি। যেমন এই শহরে রয়েছে ১১টি জাদুঘর, ১১টি গির্জা, ১১টি ঝরনা-সহ আরও অনেক কিছু।
শুধু ঘড়ি নয়, এই শহরের সঙ্গে ১১ সংখ্যাটার সম্পর্ক একটু বেশিই নিবিড়। শহরের কমবেশি সবকিছুর সঙ্গেই জুড়ে রয়েছে ১১ সংখ্যাটি। যেমন এই শহরে রয়েছে ১১টি জাদুঘর, ১১টি গির্জা, ১১টি ঝরনা-সহ আরও অনেক কিছু।
প্রায় ২০০০ বছর আগে রোমানরা সোলোথার্নে শহরের পত্তন করেছিলেন। যদিও তখন এতটা জনপ্রিয় ছিল না ওই শহর। তবে যত দিন গিয়েছে এই শহরের সঙ্গে ১১ সংখ্যাটি জড়িয়ে গেছে কাকতালীয়ভাবে। ১২১৫ সালে যখন সোলোথার্নে কাউন্সিলর নির্বাচনে হয়, তখন ১১ জন প্রতিনিধিকে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
প্রায় ২০০০ বছর আগে রোমানরা সোলোথার্নে শহরের পত্তন করেছিলেন। যদিও তখন এতটা জনপ্রিয় ছিল না ওই শহর। তবে যত দিন গিয়েছে এই শহরের সঙ্গে ১১ সংখ্যাটি জড়িয়ে গেছে কাকতালীয়ভাবে। ১২১৫ সালে যখন সোলোথার্নে কাউন্সিলর নির্বাচনে হয়, তখন ১১ জন প্রতিনিধিকে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
১৪৮১ সালে সোলোথার্ন সুইস কনফেডারেশনের ১১ তম প্রদেশ হিসেবে যুক্ত হয়। ওই সময় ১১ জন শহর রক্ষাকর্তা নিয়োগ করা হয়েছিল। এর পর ১৫ শতকের শুরুর দিকে শহরে সেন্ট আরসুস গির্জা নির্মাণ করা হয়। সেই গির্জায় রয়েছে ১১টি দরজা, ১১টি জানলা, ১১টি সারি এবং ১১টি ঘণ্টা। ওই গির্জা তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছিল ১১ রকমের পাথর।
১৪৮১ সালে সোলোথার্ন সুইস কনফেডারেশনের ১১ তম প্রদেশ হিসেবে যুক্ত হয়। ওই সময় ১১ জন শহর রক্ষাকর্তা নিয়োগ করা হয়েছিল। এর পর ১৫ শতকের শুরুর দিকে শহরে সেন্ট আরসুস গির্জা নির্মাণ করা হয়। সেই গির্জায় রয়েছে ১১টি দরজা, ১১টি জানলা, ১১টি সারি এবং ১১টি ঘণ্টা। ওই গির্জা তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছিল ১১ রকমের পাথর।
এই শহরের ১১ সংখ্য়ার সঙ্গে এমন নিবিড় সম্পর্কের জন্যই এই ঘড়ি বলে মনে করা হয়। যদিও ১২-র কাঁটা না থাকার আসল কারণ সম্পর্কে সঠিকভাবে কিছু জানা যায়নি। তবে আজও এই ঘডি বিস্ময় হয়ে থেকে গিয়েছে।
এই শহরের ১১ সংখ্য়ার সঙ্গে এমন নিবিড় সম্পর্কের জন্যই এই ঘড়ি বলে মনে করা হয়। যদিও ১২-র কাঁটা না থাকার আসল কারণ সম্পর্কে সঠিকভাবে কিছু জানা যায়নি। তবে আজও এই ঘডি বিস্ময় হয়ে থেকে গিয়েছে।