Tag Archives: Clock

Yoga Clock: বেসরকারি স্কুলেই দেখা যায় এমনটা, এখন দেখা যাচ্ছে বাঁকুড়ার প্রত্যন্ত বিদ্যালয়ে

বেসরকারি স্কুলে দেখা যায় এমনটা। তবে এখন বাঁকুড়ার প্রত্যন্ত একটি গার্লস স্কুলের দেওয়ালে জায়গা করে নিয়েছে অর্থপূর্ণ দেওয়াল চিত্র।
বেসরকারি স্কুলে দেখা যায় এমনটা। তবে এখন বাঁকুড়ার প্রত্যন্ত একটি গার্লস স্কুলের দেওয়ালে জায়গা করে নিয়েছে অর্থপূর্ণ দেওয়াল চিত্র। |
বাঁকুড়ার আঁচুরি স্বস্তিক স্মৃতি গার্লস হাই স্কুলের সিঁড়িতে পর্যন্ত রয়েছে দেওয়াল লিখন। বিদ্যালয়ের সিঁড়িতে দেখা যাবে অংকের সূত্র। ছাত্রীরা ওঠানামা করার সময় ঝালিয়ে নিতে পারেন সূত্রগুলি।
বাঁকুড়ার আঁচুরি স্বস্তিক স্মৃতি গার্লস হাই স্কুলের সিঁড়িতে পর্যন্ত রয়েছে দেওয়াল লিখন। বিদ্যালয়ের সিঁড়িতে দেখা যাবে অংকের সূত্র। ছাত্রীরা ওঠানামা করার সময় ঝালিয়ে নিতে পারেন সূত্রগুলি।
অংকের সূত্র ছাড়াও রয়েছে নাবালিকা বিবাহের বিরুদ্ধে সচেতনতা বার্তা। যাদের স্কুলের ছাত্রীরা যথেষ্ট সচেতন হতে পারে।
অংকের সূত্র ছাড়াও রয়েছে নাবালিকা বিবাহের বিরুদ্ধে সচেতনতা বার্তা। যাদের স্কুলের ছাত্রীরা যথেষ্ট সচেতন হতে পারে।
খারাপ স্পর্শ অর্থাৎ
খারাপ স্পর্শ অর্থাৎ “ব্যাড টাচ” বিষয়ক বার্তাও রয়েছে স্কুলের দেওয়ালে। প্রত্যন্ত স্কুল হলেও আধুনিক বার্তা জায়গা পেয়েছে বিদ্যালয়ের প্রাঙ্গনে। |
রয়েছেন কবিগুরুও। ছাত্রীদের তৈরি এই দেওয়াল অঙ্কনগুলি যেন সাংস্কৃতিক চর্চার জন্য অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছে ছাত্রীদের।
রয়েছেন কবিগুরুও। ছাত্রীদের তৈরি এই দেওয়াল অঙ্কনগুলি যেন সাংস্কৃতিক চর্চার জন্য অনুপ্রেরণা যোগাচ্ছে ছাত্রীদের
রয়েছে একটি ঘড়ি যার প্রতিটি ঘন্টা এক একটি যোগার আসন। স্পষ্টতই জায়গা করে নিয়েছে মৌলিকতা।
রয়েছে একটি ঘড়ি যার প্রতিটি ঘন্টা এক একটি যোগার আসন। স্পষ্টতই জায়গা করে নিয়েছে মৌলিকতা।

Vintage Clock Collection: ৪৫ দেশের ৫০০-র বেশি ঘড়ি! শতবর্ষের প্রাচীন সময়কে মুঠোবন্দি করাই স্বপনবাবুর স্বপ্ন

জলপাইগুড়ি: ডিজিটাল ঘড়ি কিংবা স্মার্টওয়াচের যুগে পুরাকালের ঐতিহ্যবাহী ঘড়ির সম্ভার চোখে পড়লে তাক তো লাগবেই! আর এরকমই সম্ভার রয়েছে জলপাইগুড়ির এক ব্যক্তির ঝুলিতে। ঘরে ঢুকলে মনে হতে পারে কোনও সংগ্রহশালার তরফ থেকে প্রদর্শনীর আয়োজন হয়েছে। আসলেই সংগ্রহশালার থেকে কোনও অংশেই কম নয় তাঁর ঘর। বর্তমানে সময় দেখতে আর দেওয়ালের তিন কাঁটার ঘড়ির দিকে তাকাতে হয় না। দেওয়াল ঘড়ি হোক কিংবা হাত ঘড়ি সবেতেই এখন ডিজিটাল কিংবা স্মার্ট ওয়াচ-এরই রমরমা।

কিন্তু ভাবতে অবাক লাগলেও জলপাইগুড়ি শহরে ব্যক্তিগত উদ্যোগে নানা দেশের বহু দুষ্প্রাপ্য ঘড়ি নিজের বাড়িতে সংগ্রহ করেছেন শিল্প সমিতি পাড়া সংলগ্ন লিচুতলার বাসিন্দা স্বপন চক্রবর্তী। শিবমন্দির এলাকার নব যুবক সংঘ শ্রুতিকক্ষে ৪৫ টি দেশের রকমারি প্রায় ৫০০ এরও বেশি ঘড়ির সম্ভার রয়েছে তার। ঘড়ির পাশাপাশি রয়েছে ইংরেজ আমলের টেলিফোন থেকে শুরু করে বিভিন্ন দেশের দুষ্প্রাপ্য মুদ্রা, গ্রামোফোন। এমনকি রয়েছে সম্রাটদের নানারকমারি সুরাপাত্রও।

তাঁর সংগ্রহে থাকা সুইজারল্যান্ড, লন্ডন, জাপান জার্মানি-সহ বিভিন্ন দেশের দুষ্প্রাপ্য ঘড়িগুলির মধ্যে এখনও বেশ কয়েকটি সচল। শুধু বিদেশের নয়, ভারতের বিভিন্ন সম্রাটদের সুরাপাত্র থেকে শুরু করে নানা ব্যবহার্য জিনিস রয়েছে তাঁর সংগ্রহের সম্ভারে।

আরও পড়ুন : প্রাচীন রীতিতে আজও মনসাপুজোয় কোচবিহারে মদনমোহনবাড়ি ভরে ওঠে মনসাদেবীর পালাগানে

জলপাইগুড়িবাসীর অনেকের কাছেই হয়তো এই তথ্য অজানা। কারণ প্রচারের আলো থেকে স্বপনবাবু অনেকটাই দূরে। স্বপনবাবুর বয়স এখন প্রায় সত্তরোর্ধ্ব! বয়সের ভারে খানিক কাবু হলেও দেশ-বিদেশের দুষ্প্রাপ্য জিনিসের সংগ্রহ থেকে বিরতি নেননি তিনি। এখনও সংগ্রহের কাজে বেশ উৎসাহ তাঁর। তাঁর এমন উৎসাহে মুগ্ধ নবযুবক সংঘ ক্লাবের কর্মকর্তারাও। তবে বিশিষ্ট মহলের দাবি, এই ধরনের সামগ্রী প্রদর্শিত হলে পুরাকালের ঐতিহ্যবাহী জিনিসও সম্পর্কে ধারণা হবে নয়া প্রজন্মের। পাশাপাশি ইতিহাসকে জানার উৎসাহ জন্মাবে তাদের মনে।

কিন্তু একটা প্রশ্ন থেকেই যায়। কীভাবে স্বপনবাবু দেশবিদেশের এত জিনিস সংগ্রহ করলেন? স্বপনবাবুর কথায়, পরিচিত যাঁরা যাঁরা বিদেশে গিয়েছেন, তাঁদের সকলের কাছ থেকেই জিনিসগুলি সংগ্রহ করেছেন।এই কাজে তাঁকে সাহায্য করেন তাঁর মেয়েও। ব্যক্তিগত উদ্যোগে এমন সংগ্রহ সম্ভার সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে। স্বপনবাবুর জন্যই আজও জলপাইগুড়ির বুকে তরতাজা ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে থাকে ঐতিহ্যবাহী সামগ্রী।

Knowledge Story: বলুন তো, কোন জায়গায় ঘড়িতে কখনও ১২টা বাজে না? উত্তর জানলে চমকে যাবেন

এ বিশ্বে অনেক কিছু রয়েছে যা আমাদের অজানা।  আর অজানাকে জানার কৌতুহল সকলেরই রয়েছে। বলুন তো দেখি, এ বিশ্বে কোন শহরে এমন ঘড়ির ব্যবহার করা হয় যেখানে কখনও ১২টা বাজে না? ১১টা-তেই শেষ ঘড়ির কাটা।
এ বিশ্বে অনেক কিছু রয়েছে যা আমাদের অজানা। আর অজানাকে জানার কৌতুহল সকলেরই রয়েছে। বলুন তো দেখি, এ বিশ্বে কোন শহরে এমন ঘড়ির ব্যবহার করা হয় যেখানে কখনও ১২টা বাজে না? ১১টা-তেই শেষ ঘড়ির কাটা।
ঘড়িতে ১২ ঘণ্টা থাকবে এমনটা দেখেই আমরা অভ্যস্ত। কিন্তু যদি সেখানে ১১ ঘণ্টা থাকে তা দেখলে অবাক হওয়ারই মত। আর তেমনই ঘড়ি রয়েছে সুইৎজারল্যান্ডের উত্তর পশ্চিমের শহর সোলোথার্নে । যেখানে কখনই ১২টা বাজে না।
ঘড়িতে ১২ ঘণ্টা থাকবে এমনটা দেখেই আমরা অভ্যস্ত। কিন্তু যদি সেখানে ১১ ঘণ্টা থাকে তা দেখলে অবাক হওয়ারই মত। আর তেমনই ঘড়ি রয়েছে সুইৎজারল্যান্ডের উত্তর পশ্চিমের শহর সোলোথার্নে । যেখানে কখনই ১২টা বাজে না।
জানা গেছে, সোলোথার্নে ঘুরতে গিয়ে পর্যটকেরা কিছু সময়ের জন্য থমকে যান শহরের কেন্দ্রস্থল টাউন স্কয়ারের সামনে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে। সেই ঘড়িতে আছে ১১টি সংখ্যা। অর্থাৎ কখনো ১২টা বাজে না এই ঘড়িতে।
জানা গেছে, সোলোথার্নে ঘুরতে গিয়ে পর্যটকেরা কিছু সময়ের জন্য থমকে যান শহরের কেন্দ্রস্থল টাউন স্কয়ারের সামনে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে। সেই ঘড়িতে আছে ১১টি সংখ্যা। অর্থাৎ কখনো ১২টা বাজে না এই ঘড়িতে।
শুধু ঘড়ি নয়, এই শহরের সঙ্গে ১১ সংখ্যাটার সম্পর্ক একটু বেশিই নিবিড়। শহরের কমবেশি সবকিছুর সঙ্গেই জুড়ে রয়েছে ১১ সংখ্যাটি। যেমন এই শহরে রয়েছে ১১টি জাদুঘর, ১১টি গির্জা, ১১টি ঝরনা-সহ আরও অনেক কিছু।
শুধু ঘড়ি নয়, এই শহরের সঙ্গে ১১ সংখ্যাটার সম্পর্ক একটু বেশিই নিবিড়। শহরের কমবেশি সবকিছুর সঙ্গেই জুড়ে রয়েছে ১১ সংখ্যাটি। যেমন এই শহরে রয়েছে ১১টি জাদুঘর, ১১টি গির্জা, ১১টি ঝরনা-সহ আরও অনেক কিছু।
প্রায় ২০০০ বছর আগে রোমানরা সোলোথার্নে শহরের পত্তন করেছিলেন। যদিও তখন এতটা জনপ্রিয় ছিল না ওই শহর। তবে যত দিন গিয়েছে এই শহরের সঙ্গে ১১ সংখ্যাটি জড়িয়ে গেছে কাকতালীয়ভাবে। ১২১৫ সালে যখন সোলোথার্নে কাউন্সিলর নির্বাচনে হয়, তখন ১১ জন প্রতিনিধিকে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
প্রায় ২০০০ বছর আগে রোমানরা সোলোথার্নে শহরের পত্তন করেছিলেন। যদিও তখন এতটা জনপ্রিয় ছিল না ওই শহর। তবে যত দিন গিয়েছে এই শহরের সঙ্গে ১১ সংখ্যাটি জড়িয়ে গেছে কাকতালীয়ভাবে। ১২১৫ সালে যখন সোলোথার্নে কাউন্সিলর নির্বাচনে হয়, তখন ১১ জন প্রতিনিধিকে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
১৪৮১ সালে সোলোথার্ন সুইস কনফেডারেশনের ১১ তম প্রদেশ হিসেবে যুক্ত হয়। ওই সময় ১১ জন শহর রক্ষাকর্তা নিয়োগ করা হয়েছিল। এর পর ১৫ শতকের শুরুর দিকে শহরে সেন্ট আরসুস গির্জা নির্মাণ করা হয়। সেই গির্জায় রয়েছে ১১টি দরজা, ১১টি জানলা, ১১টি সারি এবং ১১টি ঘণ্টা। ওই গির্জা তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছিল ১১ রকমের পাথর।
১৪৮১ সালে সোলোথার্ন সুইস কনফেডারেশনের ১১ তম প্রদেশ হিসেবে যুক্ত হয়। ওই সময় ১১ জন শহর রক্ষাকর্তা নিয়োগ করা হয়েছিল। এর পর ১৫ শতকের শুরুর দিকে শহরে সেন্ট আরসুস গির্জা নির্মাণ করা হয়। সেই গির্জায় রয়েছে ১১টি দরজা, ১১টি জানলা, ১১টি সারি এবং ১১টি ঘণ্টা। ওই গির্জা তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছিল ১১ রকমের পাথর।
এই শহরের ১১ সংখ্য়ার সঙ্গে এমন নিবিড় সম্পর্কের জন্যই এই ঘড়ি বলে মনে করা হয়। যদিও ১২-র কাঁটা না থাকার আসল কারণ সম্পর্কে সঠিকভাবে কিছু জানা যায়নি। তবে আজও এই ঘডি বিস্ময় হয়ে থেকে গিয়েছে।
এই শহরের ১১ সংখ্য়ার সঙ্গে এমন নিবিড় সম্পর্কের জন্যই এই ঘড়ি বলে মনে করা হয়। যদিও ১২-র কাঁটা না থাকার আসল কারণ সম্পর্কে সঠিকভাবে কিছু জানা যায়নি। তবে আজও এই ঘডি বিস্ময় হয়ে থেকে গিয়েছে।