বেশি সময়ের ফ্লাইটে খাওয়াদাওয়ার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কম সময়ের ফ্লাইটেও স্ন্যাক্স বা ব্রেকফাস্ট দেওয়া হয়। আর বিমানের খাবার নিয়ে বহু মানুষেরই অভিযোগের শেষ নেই। বিমানের কেবির ক্রু বা বিমানসেবিকারা সকলকে খাবার পরিবেশন করেন। কখনও ভেবেছেন ফ্লাইটের পাইলটরা বিমানে কী খাবার খান?

Knowledge Story: বিমানের পাইলটদের কখনও একই খাবার দেওয়া হয় না, নিয়ম ভাঙলে দিতে হয় মোটা জরিমানা! কারণ জানলে চমকে যাবেন

বেশি সময়ের ফ্লাইটে খাওয়াদাওয়ার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কম সময়ের ফ্লাইটেও স্ন্যাক্স বা ব্রেকফাস্ট দেওয়া হয়। আর বিমানের খাবার নিয়ে বহু মানুষেরই অভিযোগের শেষ নেই। বিমানের কেবির ক্রু বা বিমানসেবিকারা সকলকে খাবার পরিবেশন করেন। কখনও ভেবেছেন ফ্লাইটের পাইলটরা বিমানে কী খাবার খান?
বেশি সময়ের ফ্লাইটে খাওয়াদাওয়ার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কম সময়ের ফ্লাইটেও স্ন্যাক্স বা ব্রেকফাস্ট দেওয়া হয়। আর বিমানের খাবার নিয়ে বহু মানুষেরই অভিযোগের শেষ নেই। বিমানের কেবির ক্রু বা বিমানসেবিকারা সকলকে খাবার পরিবেশন করেন। কখনও ভেবেছেন ফ্লাইটের পাইলটরা বিমানে কী খাবার খান?
আর পাঁচজনের মতো তাঁরাও কি বিমানের যাত্রীদের মতো খাবার খান? নাকি রয়েছে অন্য বিশেষ খাবারের সুবিধে? নাকি বিমানে পাইলটদের খাবার খেতেই দেওয়া হয় না? চলুন জেনে নেওয়া যাক, বিমানে পাইলটদের ঠিক কী কী খাবার বা পানীয় দেওয়া হয়ে থাকে।
আর পাঁচজনের মতো তাঁরাও কি বিমানের যাত্রীদের মতো খাবার খান? নাকি রয়েছে অন্য বিশেষ খাবারের সুবিধে? নাকি বিমানে পাইলটদের খাবার খেতেই দেওয়া হয় না? চলুন জেনে নেওয়া যাক, বিমানে পাইলটদের ঠিক কী কী খাবার বা পানীয় দেওয়া হয়ে থাকে।
বিমানে পাইলট এবং কো-পাইলটদের খাবার ও পানীয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ যত্ন নেওয়া হয়। আবার পাইলট এবং তাঁর কো-পাইলট কখনওই একই রকম খাবার পান না। চলুন জেনে নেওয়া যাক এই নিয়মের আসল কারণ কী।
বিমানে পাইলট এবং কো-পাইলটদের খাবার ও পানীয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ যত্ন নেওয়া হয়। আবার পাইলট এবং তাঁর কো-পাইলট কখনওই একই রকম খাবার পান না। চলুন জেনে নেওয়া যাক এই নিয়মের আসল কারণ কী।
পাইলট এবং কো-পাইলটকে একই খাবার না দেওয়ার প্রধান কারণটি যাত্রীদের নিরাপত্তার সঙ্গে সম্পর্কিত। আসলে, যদি কোনও কারণে খাবারে বিষক্রিয়া হয়ে থাকে, এবং উভয় পাইলট একই খাবার খান তাহলে তাঁরা একসঙ্গে অসুস্থ হয়ে পড়বেন। আর এমন হলে বিমান সামলানো কঠিন হয়ে পড়বে।
পাইলট এবং কো-পাইলটকে একই খাবার না দেওয়ার প্রধান কারণটি যাত্রীদের নিরাপত্তার সঙ্গে সম্পর্কিত। আসলে, যদি কোনও কারণে খাবারে বিষক্রিয়া হয়ে থাকে, এবং উভয় পাইলট একই খাবার খান তাহলে তাঁরা একসঙ্গে অসুস্থ হয়ে পড়বেন। আর এমন হলে বিমান সামলানো কঠিন হয়ে পড়বে।
একেকজন একেকটা খাবার খেলে ফুড পয়জনিং হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। প্রসঙ্গত, পাইলটদের এই বিভিন্ন ধরনের খাবার দেওয়ার নিয়মটি বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের প্রথম দিন থেকেই চালু রয়েছে। বেশিরভাগ এয়ারলাইন্সই এই নিয়মটি মেনে চলে।
একেকজন একেকটা খাবার খেলে ফুড পয়জনিং হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। প্রসঙ্গত, পাইলটদের এই বিভিন্ন ধরনের খাবার দেওয়ার নিয়মটি বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের প্রথম দিন থেকেই চালু রয়েছে। বেশিরভাগ এয়ারলাইন্সই এই নিয়মটি মেনে চলে।
ফ্লাইটের পাইলটদের কখনও একই খাবার দেওয়া হয় না। তার মূল কারণ হল, কোনও খাবারে বিষক্রিয়া হলে তা প্রত্যেক পাইলটের যাতে না হয়। এতে অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। এই নিয়ম ভাঙলে মোটা জরিমানা দিতে হয়।
ফ্লাইটের পাইলটদের কখনও একই খাবার দেওয়া হয় না। তার মূল কারণ হল, কোনও খাবারে বিষক্রিয়া হলে তা প্রত্যেক পাইলটের যাতে না হয়। এতে অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। এই নিয়ম ভাঙলে মোটা জরিমানা দিতে হয়।
ওড়ার মুহূর্তে বিমানের ককপিটে খাবার ও পানীয়ের ব্যাপারেও কঠোর নিয়ম করা হয়েছে। ক্রু সদস্যদের এই নিয়মগুলি মেনে চলতে হয়। যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা ভেবেই এয়ারলাইন্সের তরফে এই নিয়মগুলি করা হয়েছে।
ওড়ার মুহূর্তে বিমানের ককপিটে খাবার ও পানীয়ের ব্যাপারেও কঠোর নিয়ম করা হয়েছে। ক্রু সদস্যদের এই নিয়মগুলি মেনে চলতে হয়। যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা ভেবেই এয়ারলাইন্সের তরফে এই নিয়মগুলি করা হয়েছে।
সকলে যা খুশি খাওয়ার অনুমতি পেলেও পাইলটরা কিন্তু ককপিটে কিছু খেতে বা পান করতে পারেন না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
সকলে যা খুশি খাওয়ার অনুমতি পেলেও পাইলটরা কিন্তু ককপিটে কিছু খেতে বা পান করতে পারেন না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)