Tag Archives: Pilot

Pilot Death: মর্মান্তিক মৃত্যু পাইলটের, ক্যামেরায় ধরা পড়ল হাড়হিম ফুটেজ, ভিডিও দেখলে আঁতকে উঠবেন

পর্তুগাল: রবিবার দক্ষিণ পর্তুগালে একটি এয়ার শো পারফরম্যান্সের সময় দুটি ছোট বিমানের মধ্য আকাশে সংঘর্ষে একজন পাইলট নিহত এবং অন্যজন আহত হয়েছেন। পর্তুগালে বিমান বাহিনী একটি সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে জানিয়েছে যে, “বিমান বাহিনী এই ঘোষণা করার জন্য দুঃখিত যে, বিকাল ৪.০৫টায় (১৫০৫ GMT), বেজা এয়ার শোতে, একটি প্রদর্শনের সময় দুটি বিমান দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে।”

পর্তুগালে বিমান বাহিনী তাদের বিবৃতিতে জানিয়েছে যে, বিমান দুর্ঘটনার ফলে একজন স্প্যানিশ নাগরিক মারা গিয়েছেন। বিমান বাহিনীর একজন মুখপাত্র এএফপিকে বলেছেন, নিহত ব্যক্তি সংঘর্ষে জড়িত একটি বিমানের পাইলট ছিলেন। এছাড়াও আরেকজন পাইলট হালকা আহত হয়ে বেজা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগে জরুরি চিকিৎসা পেয়েছিলেন। পর্তুগালের প্রতিরক্ষামন্ত্রী নুনো মেলো এটিকে একটি “দুর্ঘটনা” বলে অভিহিত করেছেন এবং সাংবাদিকদের বলেছেন যে, সংঘর্ষের “সঠিক কারণ নির্ণয় করতে” তদন্ত শুরু করা হবে।

প্রেসিডেন্ট মার্সেলো রেবেলো ডি সুসা বলেছেন “এটি সকলের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার একটি সুন্দর মুহূর্ত ছিল। যা একটি যন্ত্রণার মুহূর্তে পরিণত হয়েছে।” বিমান বাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে যে, ছয়টি বিমান “ইয়াক স্টারস” নামক স্প্যানিশ এবং পর্তুগিজ পাইলটদের নিয়ে গঠিত একটি অ্যারোবেটিক গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত। যে প্লেনগুলির সংঘর্ষ হয়েছিল সেগুলি হল ইয়াকোলেভ ইয়াক-৫২, একটি সোভিয়েত ডিজাইন করা অ্যারোবেটিক ট্রেনিং মডেল৷

আরও পড়ুন-গরমে গোলাপ গাছ শুকিয়ে কাঠ হচ্ছে? এই ৬ জিনিস ‘ধন্বন্তরি’! গোড়ায় দিলেই থোকা থোকা ফুলে ভরবে গাছ, গ্যারান্টি!

একজন দর্শকের দ্বারা শ্যুট করা এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা একটি ভিডিওতে দেখানো হয়েছে যে, ছয়টি প্লেনের মধ্যে একটি অন্য আরেকটিকে স্পর্শ করছে এবং তারপর মাটিতে আছড়ে পড়ছে। সেই সময় চারদিকে ধোঁয়া আর ধোঁয়া। বিমান বাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে যে, একটি বিমান এয়ারবেসের মাঠের বাইরে বিধ্বস্ত হয়ে পরে এবং দুর্ঘটনায় জড়িত দ্বিতীয় বিমানটি বিমানবন্দরের টারমাকে অবতরণ করতে সক্ষম হয়। এতে দর্শকদের মধ্যে কেউ জখম হয়নি।

আরও পড়ুন-বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশে Jeans পরা নিষেধ? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি!

বেজা এয়ার শো-এর ওয়েবসাইট অনুসারে, “ইয়াক স্টারস” প্রায় ৩০টি ইউরোপীয় অ্যারোবেটিক গ্রুপের সঙ্গে সেই শোতে অংশ নিয়েছিল। আয়োজকরা তাদের দক্ষিণ ইউরোপের বৃহত্তম বেসামরিক অ্যারোবেটিক্স গ্রুপ হিসাবে ঘোষণা করেছে। বিমান বাহিনী বলেছে যে, বেজা বিমানবন্দরে অনুষ্ঠানের আয়োজকরা শনিবার থেকে শুরু হওয়া অনুষ্ঠানটি স্থগিত করেছে। নিহত পাইলটের স্বজনদের প্রতি বাহিনী “অত্যন্ত আন্তরিক সমবেদনা” প্রকাশ করেছে।

Knowledge Story: বিমানের পাইলটদের কখনও একই খাবার দেওয়া হয় না, নিয়ম ভাঙলে দিতে হয় মোটা জরিমানা! কারণ জানলে চমকে যাবেন

বেশি সময়ের ফ্লাইটে খাওয়াদাওয়ার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কম সময়ের ফ্লাইটেও স্ন্যাক্স বা ব্রেকফাস্ট দেওয়া হয়। আর বিমানের খাবার নিয়ে বহু মানুষেরই অভিযোগের শেষ নেই। বিমানের কেবির ক্রু বা বিমানসেবিকারা সকলকে খাবার পরিবেশন করেন। কখনও ভেবেছেন ফ্লাইটের পাইলটরা বিমানে কী খাবার খান?
বেশি সময়ের ফ্লাইটে খাওয়াদাওয়ার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কম সময়ের ফ্লাইটেও স্ন্যাক্স বা ব্রেকফাস্ট দেওয়া হয়। আর বিমানের খাবার নিয়ে বহু মানুষেরই অভিযোগের শেষ নেই। বিমানের কেবির ক্রু বা বিমানসেবিকারা সকলকে খাবার পরিবেশন করেন। কখনও ভেবেছেন ফ্লাইটের পাইলটরা বিমানে কী খাবার খান?
আর পাঁচজনের মতো তাঁরাও কি বিমানের যাত্রীদের মতো খাবার খান? নাকি রয়েছে অন্য বিশেষ খাবারের সুবিধে? নাকি বিমানে পাইলটদের খাবার খেতেই দেওয়া হয় না? চলুন জেনে নেওয়া যাক, বিমানে পাইলটদের ঠিক কী কী খাবার বা পানীয় দেওয়া হয়ে থাকে।
আর পাঁচজনের মতো তাঁরাও কি বিমানের যাত্রীদের মতো খাবার খান? নাকি রয়েছে অন্য বিশেষ খাবারের সুবিধে? নাকি বিমানে পাইলটদের খাবার খেতেই দেওয়া হয় না? চলুন জেনে নেওয়া যাক, বিমানে পাইলটদের ঠিক কী কী খাবার বা পানীয় দেওয়া হয়ে থাকে।
বিমানে পাইলট এবং কো-পাইলটদের খাবার ও পানীয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ যত্ন নেওয়া হয়। আবার পাইলট এবং তাঁর কো-পাইলট কখনওই একই রকম খাবার পান না। চলুন জেনে নেওয়া যাক এই নিয়মের আসল কারণ কী।
বিমানে পাইলট এবং কো-পাইলটদের খাবার ও পানীয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ যত্ন নেওয়া হয়। আবার পাইলট এবং তাঁর কো-পাইলট কখনওই একই রকম খাবার পান না। চলুন জেনে নেওয়া যাক এই নিয়মের আসল কারণ কী।
পাইলট এবং কো-পাইলটকে একই খাবার না দেওয়ার প্রধান কারণটি যাত্রীদের নিরাপত্তার সঙ্গে সম্পর্কিত। আসলে, যদি কোনও কারণে খাবারে বিষক্রিয়া হয়ে থাকে, এবং উভয় পাইলট একই খাবার খান তাহলে তাঁরা একসঙ্গে অসুস্থ হয়ে পড়বেন। আর এমন হলে বিমান সামলানো কঠিন হয়ে পড়বে।
পাইলট এবং কো-পাইলটকে একই খাবার না দেওয়ার প্রধান কারণটি যাত্রীদের নিরাপত্তার সঙ্গে সম্পর্কিত। আসলে, যদি কোনও কারণে খাবারে বিষক্রিয়া হয়ে থাকে, এবং উভয় পাইলট একই খাবার খান তাহলে তাঁরা একসঙ্গে অসুস্থ হয়ে পড়বেন। আর এমন হলে বিমান সামলানো কঠিন হয়ে পড়বে।
একেকজন একেকটা খাবার খেলে ফুড পয়জনিং হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। প্রসঙ্গত, পাইলটদের এই বিভিন্ন ধরনের খাবার দেওয়ার নিয়মটি বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের প্রথম দিন থেকেই চালু রয়েছে। বেশিরভাগ এয়ারলাইন্সই এই নিয়মটি মেনে চলে।
একেকজন একেকটা খাবার খেলে ফুড পয়জনিং হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। প্রসঙ্গত, পাইলটদের এই বিভিন্ন ধরনের খাবার দেওয়ার নিয়মটি বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের প্রথম দিন থেকেই চালু রয়েছে। বেশিরভাগ এয়ারলাইন্সই এই নিয়মটি মেনে চলে।
ফ্লাইটের পাইলটদের কখনও একই খাবার দেওয়া হয় না। তার মূল কারণ হল, কোনও খাবারে বিষক্রিয়া হলে তা প্রত্যেক পাইলটের যাতে না হয়। এতে অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। এই নিয়ম ভাঙলে মোটা জরিমানা দিতে হয়।
ফ্লাইটের পাইলটদের কখনও একই খাবার দেওয়া হয় না। তার মূল কারণ হল, কোনও খাবারে বিষক্রিয়া হলে তা প্রত্যেক পাইলটের যাতে না হয়। এতে অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। এই নিয়ম ভাঙলে মোটা জরিমানা দিতে হয়।
ওড়ার মুহূর্তে বিমানের ককপিটে খাবার ও পানীয়ের ব্যাপারেও কঠোর নিয়ম করা হয়েছে। ক্রু সদস্যদের এই নিয়মগুলি মেনে চলতে হয়। যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা ভেবেই এয়ারলাইন্সের তরফে এই নিয়মগুলি করা হয়েছে।
ওড়ার মুহূর্তে বিমানের ককপিটে খাবার ও পানীয়ের ব্যাপারেও কঠোর নিয়ম করা হয়েছে। ক্রু সদস্যদের এই নিয়মগুলি মেনে চলতে হয়। যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা ভেবেই এয়ারলাইন্সের তরফে এই নিয়মগুলি করা হয়েছে।
সকলে যা খুশি খাওয়ার অনুমতি পেলেও পাইলটরা কিন্তু ককপিটে কিছু খেতে বা পান করতে পারেন না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
সকলে যা খুশি খাওয়ার অনুমতি পেলেও পাইলটরা কিন্তু ককপিটে কিছু খেতে বা পান করতে পারেন না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Vistara Airlines: ‘বিমান চালাতে চালাতে আমরা ক্লান্ত’, ভিস্তারাকে জানাল পাইলটরা, সমস্যা মেটার নাম নেই

নয়াদিল্লিঃ ভিস্তারা এয়ারলাইন্সে তুমুল গণ্ডগোল। একসঙ্গে ছুটি নিয়েছেন অনেক পাইলট। ফলে একের পর এক বিমান বাতিল করতে হচ্ছে। তবে সপ্তাহান্তে আবার সব স্বাভাবিক হয়ে যাবে বলে বিবৃতি দিয়েছে ভিস্তারা এয়ারলাইন্স। তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে পাল্টা বিবৃতি দিয়ে পাইলটরা জানাল, বিমান চালাতে চালাতে তাঁরা ক্লান্ত।

আরও পড়ুনঃ ফ্লাইটের দীর্ঘ বিলম্ব হলে আর বিমানে বসে থাকতে হবে না, নতুন নির্দেশিকা জারি করল বিসিএএস

এনডিটিভি তাদের রিপোর্টে লিখেছে, “পাইলটরা তাঁদের ক্ষমতার শেষ প্রান্তে এসে পৌঁছেছেন। এর ফলে স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। ঘন ঘন অসুস্থ হয়ে পড়ছেন তাঁরা”। পর্যাপ্ত পাইলট না থাকার কারণে অসংখ্য বিমান বাতিল করতে হয়েছে ভিস্তারাকে। ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছে এয়ারলাইন্স সংস্থাটি।

টাটার এয়ার ইন্ডিয়ার সঙ্গে ভিস্তারা মিশে যাওয়ার পর সংশোধিত চুক্তির প্রতিবাদেই পাইলটদের এই ‘অসুস্থতা’ বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। তবে সংশ্লিষ্ট সূত্র এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে। তাঁদের দাবি, “পাইলটরা সত্যিই বিমান চালাতে চালাতে ক্লান্ত। নতুন এফডিটিএল (ফ্লাইট ডিউটি টাইম লিমিটেশন) নিয়মে কিছুটা স্বস্তি মিলবে বলে মনে করা হয়েছিল। কিন্তু আদতে আশানুরূপ কিছু ঘটেনি”।

মানিকন্ট্রোল সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রতিবেদনে লিখেছে, “এয়ারলাইন সংস্থা পাইলটদের অতিরিক্ত কাজের জন্য বেতন এয়ার ইন্ডিয়ার রোস্টারের সঙ্গে জমা করা হবে জানিয়ে পাইলটদের ধর্মঘট প্রত্যাহার করতে বলেছে”। ক্রুদের অনুপস্থিতির কারণে বুধবার ২৬টি বিমান বাতিল করতে বাধ্য হয় ভিস্তারা।

সমস্যা মেটাতে ইতিমধ্যেই ভিস্তারার সিইও বিনোদ কান্নান এয়ারলাইনের শীর্ষ কর্তাদের নিয়ে পাইলটদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেছেন বলে জানা গিয়েছে। তবে এই নিয়ে ভিস্তারা কোনও আনুষ্ঠানিক বিবৃতি জারি করেনি। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, ফ্লাইট অপারেশন আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরছে। বিমান বাতিলের সংখ্যাও উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। পাশাপাশি রোস্টারিং এবং বাড়তি কাজের সমস্যা মে মাসের মধ্যে সমাধান করা হবে বলে পাইলটদের আশ্বাস দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

অন্য দিকে, মঙ্গলবার ৫০টির বেশি বিমান বাতিল হওয়ার পর, ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ সিভিল অ্যাভিয়েশনের তরফে ভিস্তারাকে ফ্লাইট বাতিল এবং বিলম্বের দৈনিক বিবরণ জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গোটা বিষয়ের উপর নজর রাখছে ডিজিসিএ।

Kolkata Airport: কলকাতার আকাশে মহা-বিপদ! বড় বিমান দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে! নবান্নকে চিঠি বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের

কলকাতা: লেজার আলোয় চোখ ধাঁধিয়ে যাচ্ছে পাইলটদের। বিমানবন্দর সন্নিহিত এলাকায় নিত্যদিন এই সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। বারবার আবেদন করেও মিলছে না সাড়া। বারবার পুলিশকেও অভিযোগ জানানো হয়েছে। এবার এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে বিমান সংস্থা ও পাইলটদের সঙ্গে কথা বলে নবান্নের দৃষ্টি আকর্ষণ করল কলকাতা বিমান বন্দর কর্তৃপক্ষ।

কলকাতা বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ লেজার লাইট সমস্যা নিয়ে রাজ্যের পুর দফতরকে চিঠি দিয়েছে। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ এই মর্মে আবেদন জানায়, বিমানবন্দরের আশপাশের এলাকায় লেজার রশ্মির ব্যবহার যেন পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা হয়।

আরও পড়ুন: মেদিনীপুরে দাঁড়াবেন না দিলীপ ঘোষ? বদল হবে আসন? দিল্লিতে ডাক নেতাদের

শুধু তাই নয়, পুলিশ এবং বিমানবন্দর এলাকার পুরসভাগুলির সহযোগিতা কাম্য সেই কথাও বলা হয়েছে। বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটকেও চিঠি দেওয়া হয়েছে।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি বেঙ্গালুরু থেকে কলকাতায় আসা বিমান লেজার রশ্মির ফলে দুর্ঘটনার সম্মুখীন হয়েছিল। ২৫ ফেব্রুয়ারির রাতে অল্পের জন্য বেঁচেছিল একটি বিমান। ২৮ ফেব্রুয়ারি আগরতলা থেকে কলকাতায় আসা একটি বিমান লেজার রশ্মির ফলে দুর্ঘটনার কবলে পড়ছিল।

কবিতার ছন্দে পাইলটের ঘোষণা , মন কাড়ল সোশ্যাল মিডিয়ার

ভাইরাল ভিডিও : সম্প্রতি স্পাইসজেটের একটি ঘটনা সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়াকে মনোরঞ্জন করেছে। এখানে দেখা গেছে স্পাইসজেটের একজন পাইলট মোহিত তেওতিয়া কবিতার ছন্দে হিন্দি ভাষায় বিমানের ইন হাউস ঘোষণা করছেন যা শুনে ফ্লাইটে বসে থাকা সমস্ত যাত্রীরা অবাক হয়ে গেছেন এবং হাততালি দিয়ে তার সৃজনশীল দক্ষতার প্রশংসা করেছেন। এখানেই শেষ নয় , সোশ্যাল মিডিয়াতে এই ছোট ভিডিওটি শেয়ার হওয়ার পর বহু লোকেদের প্রশংসা , ভিউ এবং লাইকস অর্জন করেছে।

কেবিন ক্রু সদস্য পলক শর্মা (@lostinmymoments_) ভিডিওটি ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছেন , সঙ্গে ক্যাপশনে লিখেছেন , “আমাদের চমৎকার কাব্যিক ক্যাপ্টেন এবং একজন বিশিষ্ট ব্যক্তির সঙ্গে উড়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছি!! এটিকে সুন্দর করে তোলার জন্য ক্যাপ্টেন আপনাকে ধন্যবাদ ।”

অন্যদিকে একজন যাত্রী পাইলটের কাব্যিক ঘোষণার এই সুন্দর ভিডিওটি টুইটারে আপলোড করেছেন। একজন ইউসার ১৭ ই ডিসেম্বর কমেন্ট করে বলেছেন “দিল্লি থেকে শ্রীনগর যাওয়ার স্পাইসজেটের একটি ফ্লাইটে ক্যাপ্টেনর এই দক্ষতা সবকিছুকে হারিয়ে দিয়েছে ,তারা ইংরেজিতে শুরু করেছিল, কিন্তু আমি একমাত্র পরে রেকর্ডিং শুরু করেছি। আমি জানি না এটি কোন নতুন বিপণন ট্র্যাক কিনা নাকি ক্যাপ্টেন নিজেই অপূর্ব বলেছেন ,তবে এটি সত্যি খুবই বিনোদনমূলক এবং প্রিয় ছিল। “

ভিডিওটি এখানে দেখুন –

 

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Palak Sharma?? (@lostinmymoments_)

 

নেটিজেনদের মুগ্ধ করে দিয়েছে পাইলট মোহিতের এই কাব্যিক ঘোষণা। অনেকেই নিজের কমেন্ট পোস্ট করে তার সম্পর্কে প্রশংসার বন্যা বইয়ে দিয়েছে।

একজন ইউসার বলেছেন, “যখন আপনি কবি হন এবং আপনার বাবা-মা আপনাকে পাইলট বানাতে চান।”

আরেকজন লিখেছেন, “আপনি খুব সুন্দর করে লাইনগুলো উদ্ধৃত করেছেন। আপনি বিমানের পাইলট হলে, সত্যিই ভ্রমণ করতে চাই।”

তৃতীয়জন যোগ করেছেন, “দিল জিত লিয়া হ্যায় আপনে জাজমান।”

অন্যজন মন্তব্য করেছেন, “কাব্যিক পাইলট হ্যায় আপকা নাম, বান গয়ি হ আপকি আলগ পেহচান।”

আসুন আপনারাও ভিডিওটি দেখে পাইলটের এমন কাব্যিক দক্ষতার আনন্দ উপভোগ করুন।