বলুন তো, পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত মাছ কোনটি? এক ফোঁটা বিষেই মৃত্যু নিশ্চিত! নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি...!

Knowledge Story: মাছ খেতে ভালবাসেন? বলুন তো, সবচেয়ে বিষাক্ত মাছ কোনটি? এক ফোঁটা বিষেই মৃত্যু নিশ্চিত! নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি…!

মাছে-ভাতে বাঙালি৷ এই কথাটি যেন ভোজনরসিক বাঙালির জন্য একদম পারফেক্ট৷ সকাল হোক বা রাত অনেকেই আছেন ভাতের সঙ্গে মাছ খেতে ভীষণ পছন্দ করে৷
মাছে-ভাতে বাঙালি৷ এই কথাটি যেন ভোজনরসিক বাঙালির জন্য একদম পারফেক্ট৷ সকাল হোক বা রাত অনেকেই আছেন ভাতের সঙ্গে মাছ খেতে ভীষণ পছন্দ করে৷
যারা মাছ খেতে ভালবাসেন, তাদের অনেকেই বিভিন্ন ধরনের মাছ সম্পর্কে আগ্রহা এবং তাদের পছন্দ-অপছন্দ প্রকাশ করে। তবে কখনও কখনও কিছু মাছ মারাত্মক প্রমাণিত হয়। এমনই একটি বিষাক্ত মাছের রয়েছে, যার এক ফোঁটা বিষেই মৃত্যু নিশ্চিত৷
যারা মাছ খেতে ভালবাসেন, তাদের অনেকেই বিভিন্ন ধরনের মাছ সম্পর্কে আগ্রহা এবং তাদের পছন্দ-অপছন্দ প্রকাশ করে। তবে কখনও কখনও কিছু মাছ মারাত্মক প্রমাণিত হয়। এমনই একটি বিষাক্ত মাছের রয়েছে, যার এক ফোঁটা বিষেই মৃত্যু নিশ্চিত৷
এটি এমন একটি মাছ যেটা কেউ খায় না,বরং তার বিষ যে কোনও মানুষদেরও মৃত্যুর কারণ হতে পারে। শুধুমাত্র এই মাছ স্পর্শ করলেই চরম সর্বনাশ হতে পারে। দেখতে অনেকটা পাথরের মতো৷ এই মাছের নাম স্টোনফিশ।
এটি এমন একটি মাছ যেটা কেউ খায় না,বরং তার বিষ যে কোনও মানুষদেরও মৃত্যুর কারণ হতে পারে। শুধুমাত্র এই মাছ স্পর্শ করলেই চরম সর্বনাশ হতে পারে। দেখতে অনেকটা পাথরের মতো৷ এই মাছের নাম স্টোনফিশ।
অনলাইন প্ল্যাটফর্ম Quora-তে কেউ একজন প্রশ্ন তুলেছেন – কোন মাছের বিষ সায়ানাইডের চেয়েও শক্তিশালী? এর প্রতিক্রিয়ায় আসে পাথর মাছের নাম। পাথরের মতো দেখতে এই মাছটিকে কেউ স্পর্শ করলেও তার জীবন বিপন্ন হতে পারে। পাথরের মতো দেখতে বলে মানুষরা একে চিনতে পারে না এবং এর শিকার হয়।
অনলাইন প্ল্যাটফর্ম Quora-তে কেউ একজন প্রশ্ন তুলেছেন – কোন মাছের বিষ সায়ানাইডের চেয়েও শক্তিশালী? এর প্রতিক্রিয়ায় আসে পাথর মাছের নাম। পাথরের মতো দেখতে এই মাছটিকে কেউ স্পর্শ করলেও তার জীবন বিপন্ন হতে পারে। পাথরের মতো দেখতে বলে মানুষরা একে চিনতে পারে না এবং এর শিকার হয়।
যে কোনও জীব স্টোনফিশের সংস্পর্শে আসার সঙ্গে সঙ্গে তার শরীর থেকে নির্গত বিষের কারণে মারা যায়। ভুলবশত কেউ এর উপর পা দিলেও মৃত্যু নিশ্চিত। আসলে পাথর মাছের শরীর থেকে নিউরোটক্সিন নামক বিষ বের হয় যা মানুষের মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
যে কোনও জীব স্টোনফিশের সংস্পর্শে আসার সঙ্গে সঙ্গে তার শরীর থেকে নির্গত বিষের কারণে মারা যায়। ভুলবশত কেউ এর উপর পা দিলেও মৃত্যু নিশ্চিত। আসলে পাথর মাছের শরীর থেকে নিউরোটক্সিন নামক বিষ বের হয় যা মানুষের মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, কেউ এই মাছের বিষের সংস্পর্শে এলে মৃত্যু নিশ্চিত। এটি এড়ানোর একমাত্র উপায় হল যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিষের সংস্পর্শে আসা জায়গাটি কেটে ফেলা। এর বিষের গতিও খুব দ্রুত। মাত্র ০.৫ সেকেন্ডেই এর বিষ বের হতে শুরু করে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, কেউ এই মাছের বিষের সংস্পর্শে এলে মৃত্যু নিশ্চিত। এটি এড়ানোর একমাত্র উপায় হল যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিষের সংস্পর্শে আসা জায়গাটি কেটে ফেলা। এর বিষের গতিও খুব দ্রুত। মাত্র ০.৫ সেকেন্ডেই এর বিষ বের হতে শুরু করে।