লক্ষীপুজোতে রাত জাগতে হয় 

Kojagari Lakshmi Puja 2024: রাত পোহালেই সেই মাহেন্দ্রক্ষণ…! কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর পূর্ণিমাতে সারারাত জেগে থাকলে কী হয়? জানুন আসল কারণ 

সাধারণত কোজাগরী পূর্ণিমার রাতে সারারাত জেগে থাকার বিধি আছে৷ ‘কোজাগর ’ অর্থাৎ ‘কে জেগে আছে’। পূর্ণিমা তিথিতে লক্ষ্মীদেবীর আরাধনা করতে রাত জাগার বিধান রয়েছে। তাই একে কোজাগরী পূর্ণিমা বলা হয়। 'ঘুমিয়ে লক্ষ্মী হন বিরূপা, জাগরণে লক্ষ্মীর কৃপা। নইলে কেন জাগে কোজাগরে'। এই তিথিতে সন্ধে বেলা লক্ষ্মীদেবীর পুজো করে। নারকেল জলপান এবং চিঁড়া ভক্ষণ করলে ভাল হয়। রাত জেগে পাশা খেলা ও এই পুজোর অঙ্গ।
সাধারণত কোজাগরী পূর্ণিমার রাতে সারারাত জেগে থাকার বিধি আছে৷ ‘কোজাগর ’ অর্থাৎ ‘কে জেগে আছে’। পূর্ণিমা তিথিতে লক্ষ্মীদেবীর আরাধনা করতে রাত জাগার বিধান রয়েছে। তাই একে কোজাগরী পূর্ণিমা বলা হয়। ‘ঘুমিয়ে লক্ষ্মী হন বিরূপা, জাগরণে লক্ষ্মীর কৃপা। নইলে কেন জাগে কোজাগরে’। এই তিথিতে সন্ধে বেলা লক্ষ্মীদেবীর পুজো করে। নারকেল জলপান এবং চিঁড়া ভক্ষণ করলে ভাল হয়। রাত জেগে পাশা খেলা ও এই পুজোর অঙ্গ।
জ্যোতিষবীদ কৌশিক শাস্ত্রী জানাচ্ছেন, বুধবার সন্ধে ৭টা ৪২ মিনিট ৩৭ সেকেন্ড গতে পূর্ণিমা তিথি আরম্ভ। পরেরদিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা ১৭ মিনিট ৩৬ সেকেন্ড গতে পূর্ণিমা তিথি শেষ। যাঁরা গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে লক্ষ্মীদেবীর আরাধনা করবেন, তাঁরা এই সময়েই পুজো করতে পারবেন। আবার বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে, বুধবার রাত ৮টা ৪১ মিনিট গতে কোজাগরী পূর্ণিমা তিথি শুরু। পরদিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টে ৫৬ মিনিটে পূর্ণিমা তিথি শেষ। তাই এই সময়ের মধ্যে লক্ষ্মীদেবীর আরাধনা করতে পারেন।
জ্যোতিষবীদ কৌশিক শাস্ত্রী জানাচ্ছেন, বুধবার সন্ধে ৭টা ৪২ মিনিট ৩৭ সেকেন্ড গতে পূর্ণিমা তিথি আরম্ভ। পরেরদিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা ১৭ মিনিট ৩৬ সেকেন্ড গতে পূর্ণিমা তিথি শেষ। যাঁরা গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে লক্ষ্মীদেবীর আরাধনা করবেন, তাঁরা এই সময়েই পুজো করতে পারবেন। আবার বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে, বুধবার রাত ৮টা ৪১ মিনিট গতে কোজাগরী পূর্ণিমা তিথি শুরু। পরদিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টে ৫৬ মিনিটে পূর্ণিমা তিথি শেষ। তাই এই সময়ের মধ্যে লক্ষ্মীদেবীর আরাধনা করতে পারেন।
লক্ষ্মীপুজোর দিন অবশ্যই লক্ষ্মীর পাঁচালী পড়ুন এবং ১০৮ বার গায়ত্রী মন্ত্র জপ করুন। লক্ষ্মীপুজোর দিন বাড়িতে দক্ষিণাবর্ত শঙ্খ স্থাপন করলে খুবই শুভ ফল পাওয়া যায়। এই দিন দেবীর পায়ের সামনে পাঁচটি কড়ি রেখে পুজো করান এবং সেই কড়ি গুলো ক্যাশবাক্সে রেখে দিন। সমৃদ্ধি পাবে। এই দিন কুমারী মেয়ে অর্থাৎ ছোট বাচ্চা পাঁচটি মেয়েকে তাঁদের পছন্দ মতো কিছু উপহার দিলে মা লক্ষ্মী দেবী খুবই প্রসন্ন হন।
লক্ষ্মীপুজোর দিন অবশ্যই লক্ষ্মীর পাঁচালী পড়ুন এবং ১০৮ বার গায়ত্রী মন্ত্র জপ করুন। লক্ষ্মীপুজোর দিন বাড়িতে দক্ষিণাবর্ত শঙ্খ স্থাপন করলে খুবই শুভ ফল পাওয়া যায়। এই দিন দেবীর পায়ের সামনে পাঁচটি কড়ি রেখে পুজো করান এবং সেই কড়ি গুলো ক্যাশবাক্সে রেখে দিন। সমৃদ্ধি পাবে। এই দিন কুমারী মেয়ে অর্থাৎ ছোট বাচ্চা পাঁচটি মেয়েকে তাঁদের পছন্দ মতো কিছু উপহার দিলে মা লক্ষ্মী দেবী খুবই প্রসন্ন হন।
কোনও পুজোয় সুফল তখনই মেলে যখন আরাধ্যা ঈশ্বর তাঁর ভক্তের উপর প্রসন্ন হন। ঠিক এই কারনেই লক্ষ্মীপুজোয় পাঁচালী পড়া লক্ষ্মী পুজোর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাই লক্ষ্মীর পাঁচালী পাঠ করলে রোগ-ব্যাধি থেকে মুক্তি ঘটে।
কোনও পুজোয় সুফল তখনই মেলে যখন আরাধ্যা ঈশ্বর তাঁর ভক্তের উপর প্রসন্ন হন। ঠিক এই কারনেই লক্ষ্মীপুজোয় পাঁচালী পড়া লক্ষ্মী পুজোর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাই লক্ষ্মীর পাঁচালী পাঠ করলে রোগ-ব্যাধি থেকে মুক্তি ঘটে।
লক্ষ্মীর পাঁচালী বইয়ে দেবীকে আরাধনা করার সমস্ত মন্ত্র লেখা আছে, তাতে দেবী আহ্বান মন্ত্র রয়েছে, সেই মন্ত্র উচ্চারণ করে ঘটে ও দেবীর পায়ে ফুল দিয়ে তাঁর অর্চনা শুরু করুন। হাতে ফুল নিয়ে পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্র উচ্চারণ করুন। এরপর শাঁখ বাজিয়ে লক্ষ্মীর পাঁচালী পড়ে সংসারের মঙ্গল কামনা করুন।
লক্ষ্মীর পাঁচালী বইয়ে দেবীকে আরাধনা করার সমস্ত মন্ত্র লেখা আছে, তাতে দেবী আহ্বান মন্ত্র রয়েছে, সেই মন্ত্র উচ্চারণ করে ঘটে ও দেবীর পায়ে ফুল দিয়ে তাঁর অর্চনা শুরু করুন। হাতে ফুল নিয়ে পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্র উচ্চারণ করুন। এরপর শাঁখ বাজিয়ে লক্ষ্মীর পাঁচালী পড়ে সংসারের মঙ্গল কামনা করুন।