ঘণ্টার টিং টিং শুনলেই জমে যায় ভিড়! কুলফি দাদুর ‘ক্ষীর কুলফি’র সিক্রেটটা কী? বলে দিলেন নিজেই

Street Food: ঘণ্টার টিং টিং শুনলেই জমে যায় ভিড়! কুলফি দাদুর ‘ক্ষীর কুলফি’র সিক্রেটটা কী? বলে দিলেন নিজেই

দক্ষিণ দিনাজপুর: ঘণ্টার টিং টিং আওয়াজ! আওয়াজটা শুনলেই কুলফি দাদুকে ঘিরে ভিড়। কাঠফাটা রৌদ্রতে গ্রাম বাংলায় এই ধরনের চিত্র দেখা যায়। তবে এই কুলফি দাদু নারায়ণ বাবুর তৈরি কুলফি আর দশটা কুলফির থেকে একটু হলেও আলাদা।

নিজের হাতে কুলফি তৈরি করে সাইকেলে চেপে গঙ্গারামপুর শহর-সহ শহর লাগোয়া এলাকায় দীর্ঘ প্রায় ৬ বছর যাবত কুলফির ব্যবসা করে আসছেন তিনি।

নিজের হাতে যত্ন সহকারে কুলফি বানানোর জন্য এলাকা জুড়ে যথেষ্ট খ্যাতি রয়েছে নারায়ণ সরকারের। এই বিষয়ে কুলফি বিক্রেতা নারায়ণ সরকার জানান, “বয়সের ভারে এখন ভারী কাজ করে ওঠা সম্ভব হয়ে উঠে না। তাই সহজ কাজ হিসেবে তিনি এই ক্ষীর কুলফিকেই বেছে নিয়েছেন। এই গরমে চাহিদাও রয়েছে বেশ।”

আরও পড়ুন: মোবাইল ফোনের নীচে এই ছোট্ট ছিদ্রটি কেন থাকে বলুন তো? মাইক্রোফোন নয় কিন্তু! ৯৯% লোকজনই জানেন না, কাজ জানলে মাথায় হাত পড়বে

জানা গেছে, কুলফি দাদুর বিশাল সম্ভার নয়, তবে প্রতিদিনই তিনি পরিমাণ মতন কুলফি তৈরি করে থাকেন। তাঁর এই ক্ষীরকুলফি তৈরি হয় দুধ, চিনি, কিসমিস, দারচিনির গুঁড়ো দিয়ে। তৈরি করেই জমাট করা হয় কয়েক ঘন্টা। প্রতিদিনই এই কুলফি দাদু নিজের তৈরি কুলফি বরফ দেওয়া হাঁড়ির মধ্যে নিয়ে বিক্রির উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়েন। সারাদিন শেষে কুলফি বিক্রি শেষ করে বিকেলে বাড়ি ফেরা।

সুস্মিতা গোস্বামী