Money Making Tips: ৪ হাজার টাকা দিয়ে শুরু করেছিলেন ‘এই’ কাজ, এখন প্রতিমাসে রোজগার কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা 

পূর্ব বর্ধমান জেলার মেমারি ২ নম্বর ব্লকের বিজুর গ্রামের বাসিন্দা অঞ্জন পাত্র। বেশ কয়েক বছর আগে তিনি কৃষিকাজ বিষয় নিয়ে স্নাতক স্তরের পড়াশোনা শেষ করেন। তাঁর ইচ্ছা ছিল চাকরি করার। তবে বহু চেষ্টা করেও তাঁর ভাগ্যে জোটেনি কোনও চাকরি। তবে চাকরি না জুটলেও তাঁর আগাগোড়াই ইচ্ছা ছিল কৃষিকাজ সংক্রান্ত বিষয় নিয়েই এগিয়ে যাওয়ার।
পূর্ব বর্ধমান জেলার মেমারি ২ নম্বর ব্লকের বিজুর গ্রামের বাসিন্দা অঞ্জন পাত্র। বেশ কয়েক বছর আগে তিনি কৃষিকাজ বিষয় নিয়ে স্নাতক স্তরের পড়াশোনা শেষ করেন। তাঁর ইচ্ছা ছিল চাকরি করার। তবে বহু চেষ্টা করেও তাঁর ভাগ্যে জোটেনি কোনও চাকরি। তবে চাকরি না জুটলেও তাঁর আগাগোড়াই ইচ্ছা ছিল কৃষিকাজ সংক্রান্ত বিষয় নিয়েই এগিয়ে যাওয়ার।
সেইমত তিনি প্রায় ৮/৯ বছর আগে শুরু করেন মাশরুম চাষ। যখন শুরু করেছিলেন তখন তাঁর পুঁজি ছিল মাত্র ৪০০০ টাকা। তবে বর্তমানে তাঁর মাশরুমের ব্যবসা অনেকটা বড় হয়েছে।
সেইমত তিনি প্রায় ৮/৯ বছর আগে শুরু করেন মাশরুম চাষ। যখন শুরু করেছিলেন তখন তাঁর পুঁজি ছিল মাত্র ৪০০০ টাকা। তবে বর্তমানে তাঁর মাশরুমের ব্যবসা অনেকটা বড় হয়েছে।
দীর্ঘ প্রায় ৮/৯ বছর পরিশ্রমের বর্তমানে তিনি স্বনির্ভর হয়েছেন। অনেক বাধা, বিপত্তি অতিক্রম করে নিজেই এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন মাশরুমের ব্যবসাকে। এখন মাস গেলে তিনি এই চাষ থেকে বেশ কয়েক হাজার টাকা রোজগার করেন।
দীর্ঘ প্রায় ৮/৯ বছর পরিশ্রমের বর্তমানে তিনি স্বনির্ভর হয়েছেন। অনেক বাধা, বিপত্তি অতিক্রম করে নিজেই এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন মাশরুমের ব্যবসাকে। এখন মাস গেলে তিনি এই চাষ থেকে বেশ কয়েক হাজার টাকা রোজগার করেন।
এই প্রসঙ্গে অঞ্জন পাত্র বলেন, চুঁচুড়া কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রে তিনি একটি কাজেরজন্য যান।তিনি সেখানকার একজন বিশেষজ্ঞের কাছে এই মাশরুম চাষ শেখেন। এই মাশরুম চাষ নিয়ে দু থেকে আড়াই বছর পড়াশোনাও করেন। তারপর তিনি সবকিছু শিখে বাড়িতে মাশরুম চাষ শুরু করেন।
এই প্রসঙ্গে অঞ্জন পাত্র বলেন, চুঁচুড়া কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রে তিনি একটি কাজেরজন্য যান।তিনি সেখানকার একজন বিশেষজ্ঞের কাছে এই মাশরুম চাষ শেখেন। এই মাশরুম চাষ নিয়ে দু থেকে আড়াই বছর পড়াশোনাও করেন। তারপর তিনি সবকিছু শিখে বাড়িতে মাশরুম চাষ শুরু করেন।
প্রথম দিকে অঞ্জন এই মাশরুম চাষের জন্য কোনও প্রশাসনিক সহায়তা না পেলেও, পরবর্তীতে তিনি চাষের জন্য প্রায় লক্ষাধিক টাকার প্রশাসনিক সহায়তা পান। এখন অঞ্জনের মাশরুম চাষ এক অন্যমাত্রায় পৌঁছে গিয়েছে। পূর্ব বর্ধমান জেলার বিভিন্ন জায়গায় সে মাশরুম ডেলিভারি করে থাকে। মাশরুমের এক আলাদা পরিচিতি তৈরি করে তুলেছে অঞ্জন।
প্রথম দিকে অঞ্জন এই মাশরুম চাষের জন্য কোনও প্রশাসনিক সহায়তা না পেলেও, পরবর্তীতে তিনি চাষের জন্য প্রায় লক্ষাধিক টাকার প্রশাসনিক সহায়তা পান। এখন অঞ্জনের মাশরুম চাষ এক অন্যমাত্রায় পৌঁছে গিয়েছে। পূর্ব বর্ধমান জেলার বিভিন্ন জায়গায় সে মাশরুম ডেলিভারি করে থাকে। মাশরুমের এক আলাদা পরিচিতি তৈরি করে তুলেছে অঞ্জন।
অঞ্জন জানিয়েছে মাশরুমের বাজারে ভাল কদর রয়েছে। বিভিন্ন সময় প্রচুর চাহিদা থাকে মাশরুমের। সাধারণ মানুষও পছন্দ করছে মাশরুম। অঞ্জনের কথায় কারও ইচ্ছা হলে তিনিও মাশরুম চাষ শুরু করতে পারেন। অল্প খরচে এই চাষ করে বেশ কিছু টাকা উপার্জনও করা যাবে।
অঞ্জন জানিয়েছে মাশরুমের বাজারে ভাল কদর রয়েছে। বিভিন্ন সময় প্রচুর চাহিদা থাকে মাশরুমের। সাধারণ মানুষও পছন্দ করছে মাশরুম। অঞ্জনের কথায় কারও ইচ্ছা হলে তিনিও মাশরুম চাষ শুরু করতে পারেন। অল্প খরচে এই চাষ করে বেশ কিছু টাকা উপার্জনও করা যাবে।