আমন্ড অনেকক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখে। তাই সহজে খিদে পায় না। ফলে ঘনঘন খিদে না পাওয়ায় বারবারন্ত খাওয়া দাওয়াও হবে না। এর ফলে শরীরে অতিরিক্ত মেদ জমবে না। সুস্মিতা গোস্বামীআমন্ড অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ঠাসা। এই বাদাম খেলে অক্সিডেটিভ ড্যামেজের হাত থেকে ত্বক রক্ষা পাবে। এমনকী ত্বকের ভিতরে জমে থাকা টক্সিনও বেরিয়ে যাবে সহজে। সুস্মিতা গোস্বামীবাচ্চাদের এবং বিশেষ করে যারা পড়াশোনা, গবেষণা এ জাতীয় কাজে যুক্ত। অর্থাৎ যে সমস্ত কাজে খুব বেশি মাথা খাটাতে হয়, তাদের অতি অবশ্যই প্রতিদিন দু’টো করে বাদাম খাওয়া উচিৎ। এর ফলে মস্তিষ্ক উর্বর হয়। সুস্মিতা গোস্বামীনিয়মিত ভিজিয়ে রাখা আমন্ড খেলে শুষ্ক-রুক্ষ ত্বকের সমস্যার দ্রুত সমাধান হবে। কমবে ত্বকের জ্বলা-চুলকানিও। ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সক্ষম আমন্ড। সুস্মিতা গোস্বামীআমন্ডে উপস্থিত ভিটামিন ই ত্বকের জেল্লা বাড়াবে নিমেষে, সেই সঙ্গে ত্বকের অন্দরে আর্দ্রতার মাত্রাও ধরে রাখবে। তাই তো এই বাদাম নিয়মিত খেলে উপকার মেলে সবদিক থেকে। সুস্মিতা গোস্বামীচুলের বৃদ্ধি থেকে শুরু করে চুল পড়া এবং ডগা ফাটার সমস্যা দূর, চুল এবং ত্বকের মোলায়েম ও জেল্লা ভাব ফেরানো সবেতেই সাহায্য করে আমন্ড অয়েল। সুস্মিতা গোস্বামী