মুলো চাষ

Money Making Tips: পাহাড়ের কোলে মুলো চাষ করে আয় করুন লক্ষ লক্ষ টাকা! জানুন পদ্ধতি

পাহাড়ের কোলে মূলা চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছে স্থানীয়রা। সাধারনত উত্তরবঙ্গের দার্জিলিঙে পর্যটনের আয়ের একমাত্র নিদর্শন হলো এখানকার বিখ্যাত চা পাতা। বরাবরই পাহাড়ে ঘুরতে আসা সকল পর্যটকদের পছন্দের প্রথম তালিকায় থাকে দার্জিলিং চা। তবে এবার পাহাড়ের কোলে  মূলা  চাষ করে নতুন করে আয়ের দিশা দেখাচ্ছে দার্জিলিংয়ের বিভিন্ন পাহাড়ি গ্রাম।বাড়ির মধ্যেই পাহাড়ের ঢালে চাষের জমি তৈরি করে চাষ হচ্ছে সুস্বাদু মূলা। 
পাহাড়ের কোলে মূলা চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছে স্থানীয়রা। সাধারনত উত্তরবঙ্গের দার্জিলিঙে পর্যটনের আয়ের একমাত্র নিদর্শন হলো এখানকার বিখ্যাত চা পাতা। বরাবরই পাহাড়ে ঘুরতে আসা সকল পর্যটকদের পছন্দের প্রথম তালিকায় থাকে দার্জিলিং চা। তবে এবার পাহাড়ের কোলে  মূলা  চাষ করে নতুন করে আয়ের দিশা দেখাচ্ছে দার্জিলিংয়ের বিভিন্ন পাহাড়ি গ্রাম।বাড়ির মধ্যেই পাহাড়ের ঢালে চাষের জমি তৈরি করে চাষ হচ্ছে সুস্বাদু মূলা।
সামনেই শীতকাল আর শীতকাল আসলেই বাজার জুড়ে মিলবে সবুজ সবুজ টাটকা সবজি , বাজারে গেলে সবজির মধ্যে বাঙ্গালীদের পছন্দের তালিকায় থাকে মূলা। সাধারণত লাবড়া এবং বিভিন্ন ধরনের তরকারিতে এই মূলার ব্যবহার হয়।দিনের পর দিন এই মূলার চাহিদা বেড়ে চলেছে ।সামনেই শীতকাল আর শীতকাল আসলেই বাজার জুড়ে মিলবে সবুজ সবুজ টাটকা সবজি , বাজারে গেলে সবজির মধ্যে বাঙ্গালীদের পছন্দের তালিকায় থাকে মূলা। সাধারণত লাবড়া এবং বিভিন্ন ধরনের তরকারিতে এই মূলার ব্যবহার হয়।দিনের পর দিন এই মূলার চাহিদা বেড়ে চলেছে ।
সামনেই শীতকাল আর শীতকাল আসলেই বাজার জুড়ে মিলবে সবুজ সবুজ টাটকা সবজি , বাজারে গেলে সবজির মধ্যে বাঙ্গালীদের পছন্দের তালিকায় থাকে মূলা। সাধারণত লাবড়া এবং বিভিন্ন ধরনের তরকারিতে এই মূলার ব্যবহার হয়।দিনের পর দিন এই মূলার চাহিদা বেড়ে চলেছে ।
বর্তমানে সমতলের পাশাপাশি দার্জিলিংয়ের বিভিন্ন পাহাড়ি গ্রামের এই মূলা চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছে পাহাড়ে বসবাসকারী স্থানীয় বহু মানুষ। তাদের চাষ করা মূলা পৌঁছে যাচ্ছে কার্শিয়াং থেকে শুরু করে শিলিগুড়ি রেগুলেটেড মার্কেট সহ বিভিন্ন জায়গায়। আপনিও যদি পাহাড়ে এই মূলো  চাষ করে স্বাবলম্বী হতে চান তাহলে খুব সহজেই আপনি চাষ করে লাভবান হতে পারেন।
বর্তমানে সমতলের পাশাপাশি দার্জিলিংয়ের বিভিন্ন পাহাড়ি গ্রামের এই মূলা চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছে পাহাড়ে বসবাসকারী স্থানীয় বহু মানুষ। তাদের চাষ করা মূলা পৌঁছে যাচ্ছে কার্শিয়াং থেকে শুরু করে শিলিগুড়ি রেগুলেটেড মার্কেট সহ বিভিন্ন জায়গায়। আপনিও যদি পাহাড়ে এই মূলো  চাষ করে স্বাবলম্বী হতে চান তাহলে খুব সহজেই আপনি চাষ করে লাভবান হতে পারেন।
এর জন্য আপনাকে বেশি কিছু করতে হবে না পাহাড়ের অনুকূল পরিবেশ মূলা চাষের জন্য একদম অনবদ্য, আপনি চাইলে আপনার বাড়ির ফাঁকা জায়গায় জঙ্গল কেটে জমিটিকে চাষের জন্য তৈরি করে জমিতে লাঙ্গল দিয়ে মূলার বীজ ছিটিয়ে দিলে কিছুদিনের মধ্যেই সেই বীজ থেকে গাছ বেড়িয়ে আসবে।
এর জন্য আপনাকে বেশি কিছু করতে হবে না পাহাড়ের অনুকূল পরিবেশ মূলা চাষের জন্য একদম অনবদ্য, আপনি চাইলে আপনার বাড়ির ফাঁকা জায়গায় জঙ্গল কেটে জমিটিকে চাষের জন্য তৈরি করে জমিতে লাঙ্গল দিয়ে মূলার বীজ ছিটিয়ে দিলে কিছুদিনের মধ্যেই সেই বীজ থেকে গাছ বেড়িয়ে আসবে।
এই চাষের জন্য আলাদা করে কোন কীটনাশকের দরকার নেই জৈব সার ব্যবহার করলেই ফলন ভাল হবে। এই প্রসঙ্গে দার্জিলিং এর চিমনি বস্তির বাসিন্দা সরলা তামাং বলেন নিজেরাই বাড়িতে বীজ তৈরি করে এই মূলো চাষ করে থাকি, বৃষ্টির পরিমাণ বেশি হলে মূলোর ফলনও ভাল হয় এবং এখানে উৎপাদিত মূলা পাহাড় থেকে শুরু করে সমতলের বিভিন্ন বাজারে বিক্রির উদ্দেশ্যে পাঠানো হয় ফলে আয়ও ভাল হয়।
এই চাষের জন্য আলাদা করে কোন কীটনাশকের দরকার নেই জৈব সার ব্যবহার করলেই ফলন ভাল হবে। এই প্রসঙ্গে দার্জিলিং এর চিমনি বস্তির বাসিন্দা সরলা তামাং বলেন নিজেরাই বাড়িতে বীজ তৈরি করে এই মূলো চাষ করে থাকি, বৃষ্টির পরিমাণ বেশি হলে মূলোর ফলনও ভাল হয় এবং এখানে উৎপাদিত মূলা পাহাড় থেকে শুরু করে সমতলের বিভিন্ন বাজারে বিক্রির উদ্দেশ্যে পাঠানো হয় ফলে আয়ও ভাল হয়।
তাহলে আর দেরি কিসের পাহাড়ের কোলে আপনিও মূলা চাষ করে লাভের মুখ দেখুন। মাত্র স্বল্প খরচ করেই হয়ে যান লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক। বর্তমানে ঠান্ডার মরশুমে সবজির বাজারে মূলার চাহিদা প্রচুর। বিভিন্ন নিরামিষ তরকারিতে মূলার ব্যবহার করা হয়, পাশাপাশি অনেকে স্যালাড  হিসেবেও এই মূলা খেয়ে থাকে । বর্তমানে বাইরে থেকে ঘুরতে আসা পর্যটকেরা পাহাড়ের কোলে উৎপাদিত এই অর্গানিক মূলা খেতে খুব পছন্দ করে। সেই অর্থে উত্তরবঙ্গের পর্যটনে নতুন করে আয়ের পথ দেখাচ্ছে এই মূলো চাষ।
তাহলে আর দেরি কিসের পাহাড়ের কোলে আপনিও মূলা চাষ করে লাভের মুখ দেখুন। মাত্র স্বল্প খরচ করেই হয়ে যান লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক। বর্তমানে ঠান্ডার মরশুমে সবজির বাজারে মূলার চাহিদা প্রচুর। বিভিন্ন নিরামিষ তরকারিতে মূলার ব্যবহার করা হয়, পাশাপাশি অনেকে স্যালাড  হিসেবেও এই মূলা খেয়ে থাকে । বর্তমানে বাইরে থেকে ঘুরতে আসা পর্যটকেরা পাহাড়ের কোলে উৎপাদিত এই অর্গানিক মূলা খেতে খুব পছন্দ করে। সেই অর্থে উত্তরবঙ্গের পর্যটনে নতুন করে আয়ের পথ দেখাচ্ছে এই মূলো চাষ।