পানপাতা চাষ 

Money Making Tips: বাড়ির মধ্যে উঁচু জমি থাকলে শুরু করুন এই কাজ, লাভ হবে প্রচুর

খাইকে পান বানারস ওয়ালা..! না আর বানারসী পান নয়, বরং এবার জলপাইগুড়ির জৈব পান পাতায় মুখ রাঙাচ্ছে উত্তরের পান প্রেমীরা। এই পান চাষ করলেই বছরে আয় হতে পারে লক্ষাধিক টাকা। কোনও রাসায়নিক সারের ব্যবহার নেই। জৈব সারের গুণেই সবুজ পান পাতায় ছেয়ে যাবে চাষের এলাকা।
খাইকে পান বানারস ওয়ালা..! না আর বানারসী পান নয়, বরং এবার জলপাইগুড়ির জৈব পান পাতায় মুখ রাঙাচ্ছে উত্তরের পান প্রেমীরা। এই পান চাষ করলেই বছরে আয় হতে পারে লক্ষাধিক টাকা। কোনও রাসায়নিক সারের ব্যবহার নেই। জৈব সারের গুণেই সবুজ পান পাতায় ছেয়ে যাবে চাষের এলাকা।
উত্তরবঙ্গে তেমনভাবে পানপাতা চাষ হয় না। মূলত, সবুজ চা বাগানেই পরিবেষ্টিত উত্তরবঙ্গ।সেই উত্তরবঙ্গের এবার বিভিন্ন এলাকাগুলিতে বাংলাপাতা পান চাষ করছে কৃষকেরা। যেহেতু রাসায়নিক ব্যবহার করা হয় না সে কারণে এই পান পাতা চাষে খরচও কম। খুব তাড়াতাড়ি ভাল ফলন হয়। বাজারে এর চাহিদা থাকায় লাভ হয় ভালই।
উত্তরবঙ্গে তেমনভাবে পানপাতা চাষ হয় না। মূলত, সবুজ চা বাগানেই পরিবেষ্টিত উত্তরবঙ্গ।সেই উত্তরবঙ্গের এবার বিভিন্ন এলাকাগুলিতে বাংলাপাতা পান চাষ করছে কৃষকেরা। যেহেতু রাসায়নিক ব্যবহার করা হয় না সে কারণে এই পান পাতা চাষে খরচও কম। খুব তাড়াতাড়ি ভাল ফলন হয়। বাজারে এর চাহিদা থাকায় লাভ হয় ভালই।
অন্যদিকে চাষিদের কথায়, এই পান পাতা রোজ তোলা সম্ভব। কারণ, এক দিক থেকে পান পাতা তুললে সেটি ভরে যায় দ্রুত। জলপাইগুড়ি সদর ব্লক অন্তর্গত পাঙ্গা সাহেব বাড়ি এলাকার জুড়ে চাষিরা এই জৈব পান পাতা চাষের দিকেই ঝুঁকছেন।
অন্যদিকে চাষিদের কথায়, এই পান পাতা রোজ তোলা সম্ভব। কারণ, এক দিক থেকে পান পাতা তুললে সেটি ভরে যায় দ্রুত। জলপাইগুড়ি সদর ব্লক অন্তর্গত পাঙ্গা সাহেব বাড়ি এলাকার জুড়ে চাষিরা এই জৈব পান পাতা চাষের দিকেই ঝুঁকছেন।
এই পান বিক্রি করেই বছরে লাভ হয় প্রায় দেড় লক্ষ টাকা। অন্যান্য পানপাতা গুলি রাসায়নিক ইউরিয়া, দস্তা বীজ দিয়ে কালো করে মোটা বোঁটা ওয়ালা পান ফোটানো হয়। আর এই জৈব পান পাতা গুলি আকারে খানিকটা ছোট হলেও এই পান ফলনে শুধুমাত্র গোবর এবং খোল ব্যবহার করা হয়। এখন, জলপাইগুড়ি থেকে শুরু করে অন্যান্য জেলার বাজারগুলিতে চাহিদা মেটাচ্ছে এই পানপাতা।
এই পান বিক্রি করেই বছরে লাভ হয় প্রায় দেড় লক্ষ টাকা। অন্যান্য পানপাতা গুলি রাসায়নিক ইউরিয়া, দস্তা বীজ দিয়ে কালো করে মোটা বোঁটা ওয়ালা পান ফোটানো হয়। আর এই জৈব পান পাতা গুলি আকারে খানিকটা ছোট হলেও এই পান ফলনে শুধুমাত্র গোবর এবং খোল ব্যবহার করা হয়। এখন, জলপাইগুড়ি থেকে শুরু করে অন্যান্য জেলার বাজারগুলিতে চাহিদা মেটাচ্ছে এই পানপাতা।
তবে এ বিষয়ে চাষিদের বক্তব্য,যদি আলাদা করে একটি পানবাজার করা হয় তাহলে চাষিরা আরও স্বনির্ভর হতে পারে।উত্তরবঙ্গে যেহেতু পান খুব একটা চাষ হয় না, সে কারণে পানের জন্য মূলত ভিন রাজ্য এবং ভিন জেলার উপরেই নির্ভর করে থাকতে হয় উত্তরবঙ্গ বাসীদের। এরপর থেকে নিজে জেলাতেই পান পাতা তৈরি করতে পারবেন বলে আশাবাদী চাষিদের একাংশ। 
তবে এ বিষয়ে চাষিদের বক্তব্য,যদি আলাদা করে একটি পানবাজার করা হয় তাহলে চাষিরা আরও স্বনির্ভর হতে পারে।উত্তরবঙ্গে যেহেতু পান খুব একটা চাষ হয় না, সে কারণে পানের জন্য মূলত ভিন রাজ্য এবং ভিন জেলার উপরেই নির্ভর করে থাকতে হয় উত্তরবঙ্গ বাসীদের। এরপর থেকে নিজে জেলাতেই পান পাতা তৈরি করতে পারবেন বলে আশাবাদী চাষিদের একাংশ।
এই জৈব পান চাষ করে যে হারে সাড়া মিলেছে তাতে খুশি জলপাইগুড়ির পান পাতা চাষিরা। ভিন রাজ্য,ভিন জেলা থেকে আসা পানপাতা গুলি রাসায়নিক দিয়ে ফলানো বলে সেগুলি সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যের পক্ষেও ক্ষতিকর। তাই জলপাইগুড়ির পানপ্রেমী মানুষদের জন্য নিজ জেলাতেই এই জৈব পান চাষের এই উদ্যোগ নিয়েছেন চাষিরা। এখন তাদের আশা, এই পান নিজের জেলাতে যদি ভালো বাজার পায় তাহলে এই চাষে এগিয়ে আসবেন আরও অন্যান্য চাষিরা।
এই জৈব পান চাষ করে যে হারে সাড়া মিলেছে তাতে খুশি জলপাইগুড়ির পান পাতা চাষিরা। ভিন রাজ্য,ভিন জেলা থেকে আসা পানপাতা গুলি রাসায়নিক দিয়ে ফলানো বলে সেগুলি সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যের পক্ষেও ক্ষতিকর। তাই জলপাইগুড়ির পানপ্রেমী মানুষদের জন্য নিজ জেলাতেই এই জৈব পান চাষের এই উদ্যোগ নিয়েছেন চাষিরা। এখন তাদের আশা, এই পান নিজের জেলাতে যদি ভালো বাজার পায় তাহলে এই চাষে এগিয়ে আসবেন আরও অন্যান্য চাষিরা।