পাহাড়ে স্ট্রবেরি চাষ

How To Make Money: ভাগ্য বদলে দেবে এই ফল, হাতে আসবে বিপুল টাকা !

স্ট্রবেরি চাষ করে কর্শিয়াংয়ের যুবক স্বনির্ভরতার দিশা দেখাচ্ছে পাহাড়বাসীকে। অত্যন্ত মনোরম আবহাওয়াতে কীভাবে স্ট্রবেরি চাষ করে পাহাড়েও ভালো মুনাফা অর্জন করতে পারে তার উৎকৃষ্ট প্রমাণ কার্শিয়াংয়ের চিমনি গ্রামের স্ট্রবেরি গার্ডেন।
স্ট্রবেরি চাষ করে কর্শিয়াংয়ের যুবক স্বনির্ভরতার দিশা দেখাচ্ছে পাহাড়বাসীকে। অত্যন্ত মনোরম আবহাওয়াতে কীভাবে স্ট্রবেরি চাষ করে পাহাড়েও ভালো মুনাফা অর্জন করতে পারে তার উৎকৃষ্ট প্রমাণ কার্শিয়াংয়ের চিমনি গ্রামের স্ট্রবেরি গার্ডেন।
প্রায় দেড় একর জায়গা নিয়ে পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে তৈরি করা স্ট্রবেরি গার্ডেন থেকে উৎপন্ন হওয়ার স্ট্রবেরি দেশের অন্য রাজ্যের পাইকারি বিক্রেতাদের নজরে পড়েছে। অনেকেই সেখানে এসে স্ট্রবেরি নিয়ে যেতে চাইছেন দিল্লি থেকে মুম্বই।
প্রায় দেড় একর জায়গা নিয়ে পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে তৈরি করা স্ট্রবেরি গার্ডেন থেকে উৎপন্ন হওয়ার স্ট্রবেরি দেশের অন্য রাজ্যের পাইকারি বিক্রেতাদের নজরে পড়েছে। অনেকেই সেখানে এসে স্ট্রবেরি নিয়ে যেতে চাইছেন দিল্লি থেকে মুম্বই।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৭ হাজার ২০০ ফুট উঁচুতে পাহাড়ে কোলে ছোট্ট একটি গ্রাম চিমনি। কর্শিয়াংয় মূল শহর থাকে মাত্র ৬ কিমি দূরে এই গ্রাম। সমতলে গরমে যখন নাজেহাল অবস্থা তখন এই গ্রামে সবসময় প্রকৃতি তার কুয়াশার চাদরে মনোরম পরিবেশে ঢেকে রেখেছে।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৭ হাজার ২০০ ফুট উঁচুতে পাহাড়ে কোলে ছোট্ট একটি গ্রাম চিমনি। কর্শিয়াংয় মূল শহর থাকে মাত্র ৬ কিমি দূরে এই গ্রাম। সমতলে গরমে যখন নাজেহাল অবস্থা তখন এই গ্রামে সবসময় প্রকৃতি তার কুয়াশার চাদরে মনোরম পরিবেশে ঢেকে রেখেছে।
বর্তমানে এই গ্রাম স্বনির্ভরতার দিশা দেখাচ্ছে পাহাড়বাসীকে। এই গ্রামের বাসিন্দা আলোক প্রধান মাত্র দুই বছর আগে নিজের তাগিদেই শুরু করেছিলেন স্ট্রবেরি চাষ। হিমালয়ান স্ট্রবেরি গার্ডেন নামে এই স্ট্রবেরি বাগান এখন পাহাড়ের কৃষকদের স্বনির্ভরতার পথ দেখাচ্ছে।
বর্তমানে এই গ্রাম স্বনির্ভরতার দিশা দেখাচ্ছে পাহাড়বাসীকে। এই গ্রামের বাসিন্দা আলোক প্রধান মাত্র দুই বছর আগে নিজের তাগিদেই শুরু করেছিলেন স্ট্রবেরি চাষ। হিমালয়ান স্ট্রবেরি গার্ডেন নামে এই স্ট্রবেরি বাগান এখন পাহাড়ের কৃষকদের স্বনির্ভরতার পথ দেখাচ্ছে।
স্ট্রবেরি বাগানের মালিক আলোক প্রধান বলেন, ' আমি নিজের তাগিদেই এই বাগান শুরু করেছিলাম। নানান ধরনের প্রতিকূলতার সঙ্গে লড়াই করতে হয় আমাকে। পাহাড়ের ধস, বজ্র-বিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি, শিলাবৃষ্টি অনেক স্ট্রবেরি নষ্ট করে দিয়েছিল। কিন্তু হল ছাড়িনি। আমার পরিবারের লোকেরা আমাকে অনেক সাহায্য করেছে।'
স্ট্রবেরি বাগানের মালিক আলোক প্রধান বলেন, ‘ আমি নিজের তাগিদেই এই বাগান শুরু করেছিলাম। নানান ধরনের প্রতিকূলতার সঙ্গে লড়াই করতে হয় আমাকে। পাহাড়ের ধস, বজ্র-বিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি, শিলাবৃষ্টি অনেক স্ট্রবেরি নষ্ট করে দিয়েছিল। কিন্তু হল ছাড়িনি। আমার পরিবারের লোকেরা আমাকে অনেক সাহায্য করেছে।’
তার কথায়, এই স্ট্রবেরি গার্ডেন এখন পর্যটকদের অনেক প্রিয় জায়গা হয়ে উঠেছে। যে সমস্ত পর্যটকেরা ঘুরতে আসে তারা বাগানে এসে স্ট্রবেরি ও নিয়ে যায়। অ্যাগ্রো ট্যুরিজম এ নতুন দিশা দেখছে এই গ্রাম।
তার কথায়, এই স্ট্রবেরি গার্ডেন এখন পর্যটকদের অনেক প্রিয় জায়গা হয়ে উঠেছে। যে সমস্ত পর্যটকেরা ঘুরতে আসে তারা বাগানে এসে স্ট্রবেরি ও নিয়ে যায়। অ্যাগ্রো ট্যুরিজম এ নতুন দিশা দেখছে এই গ্রাম।
বর্তমানে এই স্ট্রবেরি গার্ডেন থেকে প্রতি বছর প্রায় দুই কুইন্টাল স্ট্রবেরি উৎপন্ন হচ্ছে। যার গুণমান অত্যন্ত উন্নত। যার ফলে সুমিষ্ট এই স্ট্রবেরি মুম্বই, দিল্লি থেকে পাইকারি ব্যবসায়ীরা এসে এই স্ট্রবেরি নিজেদের রাজ্যে নিয়ে যেতে চাইছেন। মুম্বাইয়ের এক ব্যবসায়ীর কথায় এই বাগানের স্ট্রবেরির গুণগত মান অত্যন্ত ভাল।
বর্তমানে এই স্ট্রবেরি গার্ডেন থেকে প্রতি বছর প্রায় দুই কুইন্টাল স্ট্রবেরি উৎপন্ন হচ্ছে। যার গুণমান অত্যন্ত উন্নত। যার ফলে সুমিষ্ট এই স্ট্রবেরি মুম্বই, দিল্লি থেকে পাইকারি ব্যবসায়ীরা এসে এই স্ট্রবেরি নিজেদের রাজ্যে নিয়ে যেতে চাইছেন। মুম্বাইয়ের এক ব্যবসায়ীর কথায় এই বাগানের স্ট্রবেরির গুণগত মান অত্যন্ত ভাল।
পাহাড়ের আরো মানুষ এই চাষ করলে লাভের মুখ দেখতে পারেন। পাইকারি ব্যবসায়ী ও চাষিদের দাবি রাজ্য বা কেন্দ্র সরকার যদি পাহাড়ের স্ট্রবেরি চাষের ক্ষেত্রে সাহায্য করে, তবে পাহাড়বাসীর অনেকে স্বনির্ভর হতে পারবেন। কাজের খোঁজে ঘরবাড়ি ছেড়ে অনেকেই দেশে বিদেশে চলে যায়। সেই প্রবণতা কমবে পাহাড়ের যুবকদের মধ্যে। পাশাপাশি সরকারের রাজস্ব বাড়বে।
পাহাড়ের আরো মানুষ এই চাষ করলে লাভের মুখ দেখতে পারেন। পাইকারি ব্যবসায়ী ও চাষিদের দাবি রাজ্য বা কেন্দ্র সরকার যদি পাহাড়ের স্ট্রবেরি চাষের ক্ষেত্রে সাহায্য করে, তবে পাহাড়বাসীর অনেকে স্বনির্ভর হতে পারবেন। কাজের খোঁজে ঘরবাড়ি ছেড়ে অনেকেই দেশে বিদেশে চলে যায়। সেই প্রবণতা কমবে পাহাড়ের যুবকদের মধ্যে। পাশাপাশি সরকারের রাজস্ব বাড়বে।