Money Making Tips: এই গাছ থেকে কয়েক মাসেই মালামাল হবেন আপনি, দেখে নিন কী করতে হবে

চারিদিকে ধান, বাদামের চাষ। তবে বেশ কয়েক ডেসিমেল জায়গাতেই বড় বড় গাছ, আর তাতেই হলুদ ফুল। সেই হলুদ ফুলে বসেছে ভ্রমরও। বসন্তের হালকা মেঘলা আকাশের নিচে বড় বড় হলুদ ফুলের সমাহার একটা মনোমুগ্ধকর ছবি। হালকা শীতল বাতাসে হলুদ সূর্যমুখীর মাথা দোলানো এক আলাদাই নেশা। তবে বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে এই সূর্যমুখী ফুলের চাষ করেছেন এক ব্যক্তি।
চারিদিকে ধান, বাদামের চাষ। তবে বেশ কয়েক ডেসিমেল জায়গাতেই বড় বড় গাছ, আর তাতেই হলুদ ফুল। সেই হলুদ ফুলে বসেছে ভ্রমরও। বসন্তের হালকা মেঘলা আকাশের নিচে বড় বড় হলুদ ফুলের সমাহার একটা মনোমুগ্ধকর ছবি। হালকা শীতল বাতাসে হলুদ সূর্যমুখীর মাথা দোলানো এক আলাদাই নেশা। তবে বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে এই সূর্যমুখী ফুলের চাষ করেছেন এক ব্যক্তি।
ধান চাষ করে মিলছে না লাভজনক দাম। খরচে তুলনায় আয় যত সামান্য। সেই অর্থে প্রথাকথিতভাবে ধান চাষ করে লাভজনক দাম না মেলায় বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে একাধিক নিত্যনতুন চাষের দিকে ঝুঁকছেন বহু চাষি।
ধান চাষ করে মিলছে না লাভজনক দাম। খরচে তুলনায় আয় যত সামান্য। সেই অর্থে প্রথাকথিতভাবে ধান চাষ করে লাভজনক দাম না মেলায় বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে একাধিক নিত্যনতুন চাষের দিকে ঝুঁকছেন বহু চাষি।
ধান চাষের পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উৎস হিসেবে সূর্যমুখী ফুলের চাষ করেছেন এক চাষি। এবং এই চাষ করে মাত্র কয়েক মাসেই বেশ মুনাফা জুটছে তার। পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড় ব্লকের বাসুটিয়া এলাকায় পিন্টু কুমার বেরা, ধান চাষের পাশাপাশি প্রায় ১০ ডেসিমেল জায়গাতে বিকল্প চাষ হিসেবে লাগিয়েছেন সূর্যমুখী।
ধান চাষের পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উৎস হিসেবে সূর্যমুখী ফুলের চাষ করেছেন এক চাষি। এবং এই চাষ করে মাত্র কয়েক মাসেই বেশ মুনাফা জুটছে তার। পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড় ব্লকের বাসুটিয়া এলাকায় পিন্টু কুমার বেরা, ধান চাষের পাশাপাশি প্রায় ১০ ডেসিমেল জায়গাতে বিকল্প চাষ হিসেবে লাগিয়েছেন সূর্যমুখী।
জানা গিয়েছে, এই দশ ডেসিমেল জায়গাতে রয়েছে প্রায় এক হাজারটি ফুলের গাছ। সামান্য পরিচর্যা এবং খুব অল্প সার ওষুধেই ফলন মিলবে সূর্যমুখীর গাছ থেকে এবং এই সূর্যমুখীর থেকে প্রাপ্ত বীজ বাজারে বেশ ভালো দামেই বিক্রি হয়।
জানা গিয়েছে, এই দশ ডেসিমেল জায়গাতে রয়েছে প্রায় এক হাজারটি ফুলের গাছ। সামান্য পরিচর্যা এবং খুব অল্প সার ওষুধেই ফলন মিলবে সূর্যমুখীর গাছ থেকে এবং এই সূর্যমুখীর থেকে প্রাপ্ত বীজ বাজারে বেশ ভালো দামেই বিক্রি হয়।
প্রসঙ্গত এই দশ ডেসিমেল জায়গায় হাজারও সূর্যমুখী গাছের চাষ করতে খরচ হয়েছে পাঁচ থেকে সাতশ টাকা। তিন থেকে চার মাসের মধ্যেই ফলন দেবে সূর্যমুখী। মরশুমে মাত্র একবার ওষুধ ও দু'বার সার দিলে পরিপুষ্ট হয়ে ওঠে গাছগুলো।
প্রসঙ্গত এই দশ ডেসিমেল জায়গায় হাজারও সূর্যমুখী গাছের চাষ করতে খরচ হয়েছে পাঁচ থেকে সাতশ টাকা। তিন থেকে চার মাসের মধ্যেই ফলন দেবে সূর্যমুখী। মরশুমে মাত্র একবার ওষুধ ও দু’বার সার দিলে পরিপুষ্ট হয়ে ওঠে গাছগুলো।
স্বাভাবিকভাবে সামান্য পরিচর্যা ও অল্প সার ওষুধে ১০ ডেসিমেল জায়গায় লাগানো গাছ থেকে প্রায় ৭০ কেজি সূর্যমুখী বীজ পাওয়া যেতে পারে। যা থেকে প্রায় ৩০ কেজি সূর্যমুখী তেল মিলবে এবং বাজারে বিক্রি করে দশ ডেসিমেল জায়গায় লাভ হতে পারে আনুমানিক তিন থেকে চার হাজার টাকা।
স্বাভাবিকভাবে সামান্য পরিচর্যা ও অল্প সার ওষুধে ১০ ডেসিমেল জায়গায় লাগানো গাছ থেকে প্রায় ৭০ কেজি সূর্যমুখী বীজ পাওয়া যেতে পারে। যা থেকে প্রায় ৩০ কেজি সূর্যমুখী তেল মিলবে এবং বাজারে বিক্রি করে দশ ডেসিমেল জায়গায় লাভ হতে পারে আনুমানিক তিন থেকে চার হাজার টাকা।
বিঘা প্রতি সেই লাভ হতে পারে কুড়ি থেকে পঁচিশ হাজার টাকা।। খরচ সেখানে মাত্র তিন, চার হাজার টাকা।
বিঘা প্রতি সেই লাভ হতে পারে কুড়ি থেকে পঁচিশ হাজার টাকা।। খরচ সেখানে মাত্র তিন, চার হাজার টাকা।
তাই পেশাগতভাবে ধান চাষের পরিবর্তে এই সূর্যমুখী চাষ করে বার্ষিক বেশ ভালই লাভ জুটতে পারে। তাই মরশুমে ধান চাষ না করে, ধান চাষের পরিবর্তে বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে সূর্যমুখী চাষ করে মালামাল হতে পারবেন আপনিও।
তাই পেশাগতভাবে ধান চাষের পরিবর্তে এই সূর্যমুখী চাষ করে বার্ষিক বেশ ভালই লাভ জুটতে পারে। তাই মরশুমে ধান চাষ না করে, ধান চাষের পরিবর্তে বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে সূর্যমুখী চাষ করে মালামাল হতে পারবেন আপনিও।