উত্তরবঙ্গের দার্জিলিঙে পর্যটনের আয়ের একমাত্র নিদর্শন হলো এখানকার বিখ্যাত চা পাতা। বরাবরই পাহাড়ে ঘুরতে আসা সকল পর্যটকদের পছন্দের প্রথম তালিকায় থাকে দার্জিলিং চা। তবে এবার পাহাড়ের কোলে কালো ডাল চাষ করে নতুন করে আয়ের দিশা দেখাচ্ছে দার্জিলিং এর কাছে রোহিনীর রত্নাডাং এলাকা।বাড়ির মধ্যেই পাহাড়ের ঢালে চাষের জমি তৈরি করে চাষ হচ্ছে সুস্বাদু এই কালো ডাল। দিনের পর দিন এই কালো ডালের চাহিদা বেড়ে চলেছে ।বর্তমানে রোহিনীর রত্নাডাং এলাকায় কালো ডাল চাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছে এখানকার স্থানীয় বহু মানুষ। তাদের চাষ করা কালো ডাল পৌঁছে যাচ্ছে কালিম্পং দার্জিলিং থেকে শুরু করে বিভিন্ন জায়গায়। আপনিও যদি পাহাড়ে এই কালো ডাল চাষ করে স্বাবলম্বী হতে চান তাহলে খুব সহজেই আপনি এই ডাল চাষ করে লাভবান হতে পারেন।এর জন্য আপনাকে বেশি কিছু করতে হবে না পাহাড়ের অনুকূল পরিবেশ এই ডাল চাষের জন্য একদম অনবদ্য, আপনি চাইলে আপনার বাড়ির ফাঁকা জায়গায় জঙ্গল কেটে জমিটিকে চাষের জন্য তৈরি করে জমিতে এই ডালের বীজ ছিটিয়ে দিলে। কিছুদিনের মধ্যেই সেই বীজ থেকে গাছ বেড়িয়ে আসবে। এই চাষের জন্য আলাদা করে কোন কীটনাশকের দরকার নেই জৈব সার ব্যবহার করলেই ফলন ভাল হবে।তাহলে আর দেরি কিসের পাহাড়ের কোলে আপনিও এই কালো ডাল চাষ করে লাভের মুখ দেখুন। মাত্র স্বল্প খরচ করেই হয়ে যান লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক। বর্তমানে এই ডালের চাহিদা প্রচুর।তাহলে আর দেরি কিসের পাহাড়ের কোলে আপনিও এই কালো ডাল চাষ করে লাভের মুখ দেখুন। মাত্র স্বল্প খরচ করেই হয়ে যান লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক। বর্তমানে এই ডালের চাহিদা প্রচুর।কালো ডাল বিভিন্ন রান্নার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় বিশেষ করে এই ডালের তরকা খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু হয়।। বাইরে থেকে ঘুরতে আসা পর্যটকেরা পাহাড়ের কোলে উৎপাদিত এই অর্গানিক ডাল খেতে খুব পছন্দ করে। সেই অর্থে উত্তরবঙ্গের পর্যটনে নতুন করে আয়ের পথ দেখাচ্ছে এই কালো ডাল।
