দুধিয়া

North bengal Trip: টেন্টে রাত্রিযাপন! পাহাড়-নদী-জঙ্গলের মধ্যে রোমাঞ্চকর এক অভিজ্ঞতা, পুজোয় ঘুরে আসুন

*পাহাড়ে গিয়ে হোমস্টে বা হোটেলে তো অনেক থেকেছেন এবার একদম প্রকৃতির মাঝে নিজেকে বিলীন করে দিয়ে পাহাড়ের কোলে মাথা দিয়ে থাকতে পারেন হাতে লাগানো এই টেন্ট কটেজে। পাহাড় ঘুরতে ভালবাসে না এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম তাই যারা পাহাড় এবং অ্যাডভেঞ্চার দুটোকে মিলেমিশে একাকার করে ফেলতে চান তাদের জন্য দুর্গাপূজার ছুটিতে সেরা ডেস্টিনেশন হতে চলেছে এটি। প্রতিবেদনঃ সুজয় ঘোষ।
*পাহাড়ে গিয়ে হোমস্টে বা হোটেলে তো অনেক থেকেছেন এবার একদম প্রকৃতির মাঝে নিজেকে বিলীন করে দিয়ে পাহাড়ের কোলে মাথা দিয়ে থাকতে পারেন হাতে লাগানো এই টেন্ট কটেজে। পাহাড় ঘুরতে ভালবাসে না এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম তাই যারা পাহাড় এবং অ্যাডভেঞ্চার দুটোকে মিলেমিশে একাকার করে ফেলতে চান তাদের জন্য দুর্গাপূজার ছুটিতে সেরা ডেস্টিনেশন হতে চলেছে এটি। প্রতিবেদনঃ সুজয় ঘোষ।
*পাখিদের কিচিরমিচির শব্দে ঘুম ভাঙলেই আপনাকে স্বাগত জানাবে সবুজে ঘেরা পাহাড় জঙ্গল এবং পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে চলা পাহাড়ি খরস্রোতা বালাসন নদী। শহরের ব্যস্ততম জীবন ছেড়ে নিরিবিলিতে এই শান্ত শীতল পরিবেশ যেন আপনার মনকে নিমিষেই ভালো করে দেবে। এখানে আসা এক পর্যটক বলেন শহরের কোলাহল ছেড়ে নিরিবিলিতে পাহাড় জঙ্গলে ঘেরায় জায়গাটি সত্যিই অসাধারণ। পাশাপাশি নদীর ধারে বসে মোমো খেলাম, সত্যিই মনমুগ্ধকর একটি পরিবেশ।
*পাখিদের কিচিরমিচির শব্দে ঘুম ভাঙলেই আপনাকে স্বাগত জানাবে সবুজে ঘেরা পাহাড় জঙ্গল এবং পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে চলা পাহাড়ি খরস্রোতা বালাসন নদী। শহরের ব্যস্ততম জীবন ছেড়ে নিরিবিলিতে এই শান্ত শীতল পরিবেশ যেন আপনার মনকে নিমিষেই ভালো করে দেবে। এখানে আসা এক পর্যটক বলেন শহরের কোলাহল ছেড়ে নিরিবিলিতে পাহাড় জঙ্গলে ঘেরায় জায়গাটি সত্যিই অসাধারণ। পাশাপাশি নদীর ধারে বসে মোমো খেলাম, সত্যিই মনমুগ্ধকর একটি পরিবেশ।
*এখানে এলেই নিমিষেই আপনার মন প্রকৃতির সংস্পর্শে চলে আসবে। যেখানে হাত বাড়ালেই প্রকৃতিকে ছোঁয়া যায় শান্তিতে নিঃশ্বাস নেওয়া যায়। এমনই এক মন মুগ্ধ করা পরিবেশে সারি সারি করে লাগানো রয়েছে তিনটি টেন্ট কটেজের পাশাপাশি আপনি চাইলে জঙ্গলের ফাঁকা জায়গায় নিজের টেন্ট লাগাতে পারেন।
*এখানে এলেই নিমিষেই আপনার মন প্রকৃতির সংস্পর্শে চলে আসবে। যেখানে হাত বাড়ালেই প্রকৃতিকে ছোঁয়া যায় শান্তিতে নিঃশ্বাস নেওয়া যায়। এমনই এক মন মুগ্ধ করা পরিবেশে সারি সারি করে লাগানো রয়েছে তিনটি টেন্ট কটেজের পাশাপাশি আপনি চাইলে জঙ্গলের ফাঁকা জায়গায় নিজের টেন্ট লাগাতে পারেন।
*শিলিগুড়ি মিরিকগামী জাতীয় সড়ক দিয়ে যাবার পথে দুধিয়া বাজারে ঠিক কাছেই একদম বালাসন নদীর ধারে রয়েছে অসম্ভব সুন্দর এই জায়গা। এই প্রসঙ্গে অপর এক পর্যটক বলেন এখানে এসেই দু'চোখ ভরে সবুজকে দেখলাম সত্যিই মনের সাথে প্রকৃতির যেন এক অন্যরকম মেলবন্ধন। এখানে এসে সত্যিই খুব ভাল লাগছে।
*শিলিগুড়ি মিরিকগামী জাতীয় সড়ক দিয়ে যাবার পথে দুধিয়া বাজারে ঠিক কাছেই একদম বালাসন নদীর ধারে রয়েছে অসম্ভব সুন্দর এই জায়গা। এই প্রসঙ্গে অপর এক পর্যটক বলেন এখানে এসেই দু’চোখ ভরে সবুজকে দেখলাম সত্যিই মনের সাথে প্রকৃতির যেন এক অন্যরকম মেলবন্ধন। এখানে এসে সত্যিই খুব ভাল লাগছে।
*আপনি রাত্রিযাপন না করলেও পাহাড় জঙ্গল এবং নদীতে ঘেরা এই জায়গায় বন্ধু-বান্ধব অথবা পরিবারের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে এখানকার রেস্টুরেন্টের সুস্বাদু খাবার খেতে খেতে প্রকৃতির মাঝে কিছুটা সময় কাটাতেই পারেন।
*আপনি রাত্রিযাপন না করলেও পাহাড় জঙ্গল এবং নদীতে ঘেরা এই জায়গায় বন্ধু-বান্ধব অথবা পরিবারের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে এখানকার রেস্টুরেন্টের সুস্বাদু খাবার খেতে খেতে প্রকৃতির মাঝে কিছুটা সময় কাটাতেই পারেন।
*তবে যারা টেন্টে রাত্রিযাপন করতে চান তাদের জন্য সবথেকে পছন্দের ডেস্টিনেশন হতে চলেছে এটি। তাই আর দেরি না করে পুজোর ছুটিতে চটজলদি দিয়ে আপনিও ঘুরে আসুন প্রকৃতির মাঝে শান্ত শীতল পরিবেশে মনমুগ্ধ করা দুধিয়া থেকে।
*তবে যারা টেন্টে রাত্রিযাপন করতে চান তাদের জন্য সবথেকে পছন্দের ডেস্টিনেশন হতে চলেছে এটি। তাই আর দেরি না করে পুজোর ছুটিতে চটজলদি দিয়ে আপনিও ঘুরে আসুন প্রকৃতির মাঝে শান্ত শীতল পরিবেশে মনমুগ্ধ করা দুধিয়া থেকে।