বিশ্ব পর্যটন দিবস

North Bengal Trip: পুজোয় ঘুরে আসুন উত্তরের একেবারে অফবিট এই ৬ জায়গায়! বিশ্ব পর্যটন দিবসে রইল বেড়ানোর খুঁটিনাটি

*মানেভঞ্জন: শৈল শহর দার্জিলিং সংলগ্ন ছোট্ট গ্রাম মজুয়া সংলগ্ন এলাকার অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র মানেভঞ্জন। এটি একটি ট্রেকিং পথ। তাই অ্যাডভেঞ্চার পছন্দকারী ভ্রমণ বিলাসীদের কাছে মানেভঞ্জন অন্যতম জনপ্রিয় ঠিকানা। মনে হয় যেন সাওয়াজি খোলার তীরে প্রকৃতি মায়ের কোলে শুয়ে আছে। সিংগালিলা বন রেঞ্জ দ্বারা বেষ্টিত, পাখির কিচিরমিচির-সহ দূষণ মুক্ত শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশ উপভোগের আদর্শ।
*মানেভঞ্জন: শৈল শহর দার্জিলিং সংলগ্ন ছোট্ট গ্রাম মজুয়া সংলগ্ন এলাকার অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র মানেভঞ্জন। এটি একটি ট্রেকিং পথ। তাই অ্যাডভেঞ্চার পছন্দকারী ভ্রমণ বিলাসীদের কাছে মানেভঞ্জন অন্যতম জনপ্রিয় ঠিকানা। মনে হয় যেন সাওয়াজি খোলার তীরে প্রকৃতি মায়ের কোলে শুয়ে আছে। সিংগালিলা বন রেঞ্জ দ্বারা বেষ্টিত, পাখির কিচিরমিচির-সহ দূষণ মুক্ত শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশ উপভোগের আদর্শ।।
*সিলারি গাঁও: এই গ্রামের সবচেয়ে সুন্দর আকর্ষণ হল কাঞ্চনজঙ্ঘা এবং আশেপাশের অন্যান্য সমস্ত তুষার চূড়ার জাঁকজমকপূর্ণ দৃশ্য।  এই ছোট্ট গ্রামটিতে খুব কম জনসংখ্যা রয়েছে। প্রায় ২৫ -৩০ টি পরিবার এখানে বসবাস করে। নিউ জলপাইগুড়ি থেকে নেমে গাড়িতে মাত্র ৪:৩০ ঘন্টার যাত্রায় পৌঁছে যাবেন সিলরি গাঁও।
*সিলারি গাঁও: এই গ্রামের সবচেয়ে সুন্দর আকর্ষণ হল কাঞ্চনজঙ্ঘা এবং আশেপাশের অন্যান্য সমস্ত তুষার চূড়ার জাঁকজমকপূর্ণ দৃশ্য।  এই ছোট্ট গ্রামটিতে খুব কম জনসংখ্যা রয়েছে। প্রায় ২৫ -৩০ টি পরিবার এখানে বসবাস করে। নিউ জলপাইগুড়ি থেকে নেমে গাড়িতে মাত্র ৪:৩০ ঘন্টার যাত্রায় পৌঁছে যাবেন সিলরি গাঁও।
*মাহালদিরাম: দার্জিলিংয়ের কাছে উত্তরবঙ্গের এই জায়গাটি হয়তো অনেকের কাছেই অজানা। মেঘ, রোদ, চা বাগান, পাহাড়, মোমো, ছোটোখাটো ট্রেকিং, প্রকৃতি, পাখি, জৈব সবজি এবং অবশ্যই কাঞ্চনজঙ্ঘা। পাহাড়ের সম্পূর্ণ রসদ রয়েছে এখানে। ঘরের বারান্দায় দাঁড়িয়ে হাত দিয়েই ছুঁতে পারবেন মেঘ, কখনও মেঘ হয়তো চলে যাবে আপনার ভিতর দিয়ে। বারান্দায় দাঁড়িয়ে উপভোগ করুন টি গার্ডেনের চা-পাতা তোলার দৃশ্য। নিউ জলপাইগুড়ি থেকে দূরত্ব মাত্র ৬২ কিলোমিটার।
*মাহালদিরাম: দার্জিলিংয়ের কাছে উত্তরবঙ্গের এই জায়গাটি হয়তো অনেকের কাছেই অজানা। মেঘ, রোদ, চা বাগান, পাহাড়, মোমো, ছোটোখাটো ট্রেকিং, প্রকৃতি, পাখি, জৈব সবজি এবং অবশ্যই কাঞ্চনজঙ্ঘা। পাহাড়ের সম্পূর্ণ রসদ রয়েছে এখানে। ঘরের বারান্দায় দাঁড়িয়ে হাত দিয়েই ছুঁতে পারবেন মেঘ, কখনও মেঘ হয়তো চলে যাবে আপনার ভিতর দিয়ে। বারান্দায় দাঁড়িয়ে উপভোগ করুন টি গার্ডেনের চা-পাতা তোলার দৃশ্য। নিউ জলপাইগুড়ি থেকে দূরত্ব মাত্র ৬২ কিলোমিটার।।
*বিদ্যাং: ছবির মত সুন্দর বিদ্যাং-কে প্রকৃতি তার সমস্ত সৌন্দর্য ঢেলে দিয়ে সাজিয়েছেন। আঁকাবাঁকা নদী, যতদুর চোখ যায় শুধু পাইন, ফার, ওক এবং দেবদারু গাছের সারি। চারিদিক কুয়াশাচ্ছন্ন হয়ে আছে ও সরল এবং অতিথিবৎসল মানুষজন – সবকিছু মিলে আপনার মনে হবে যেন উত্তরবঙ্গের এক স্বর্গরাজ্যে এসে পড়েছেন। যারা প্রকৃতি ভালবাসেন বিদ্যাং তাদের কাছে যেন স্বর্গসম।
*বিদ্যাং: ছবির মত সুন্দর বিদ্যাং-কে প্রকৃতি তার সমস্ত সৌন্দর্য ঢেলে দিয়ে সাজিয়েছেন। আঁকাবাঁকা নদী, যতদুর চোখ যায় শুধু পাইন, ফার, ওক এবং দেবদারু গাছের সারি। চারিদিক কুয়াশাচ্ছন্ন হয়ে আছে ও সরল এবং অতিথিবৎসল মানুষজন – সবকিছু মিলে আপনার মনে হবে যেন উত্তরবঙ্গের এক স্বর্গরাজ্যে এসে পড়েছেন। যারা প্রকৃতি ভালবাসেন বিদ্যাং তাদের কাছে যেন স্বর্গসম।
*তাবাকোশি: তাবাকোশী মিরিকের কাছেই রংভাং নদীর ধারে কমলালেবু গাছ আর চা বাগানে ঘেরা সুন্দর একটি পাহাড়ি গ্রাম। শান্ত আর অসম্ভব সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য সমৃদ্ধ একটি গ্রাম যা এক কথায় প্রকৃতিপ্রেমীর কাছে স্বর্গ সমান। বিচিত্র পাখির আনাগোনা আর তাদের কলতানে মুখরিত এই ছোট্ট অনবদ্য তাবাকোশি।
*তাবাকোশি: তাবাকোশী মিরিকের কাছেই রংভাং নদীর ধারে কমলালেবু গাছ আর চা বাগানে ঘেরা সুন্দর একটি পাহাড়ি গ্রাম। শান্ত আর অসম্ভব সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য সমৃদ্ধ একটি গ্রাম যা এক কথায় প্রকৃতিপ্রেমীর কাছে স্বর্গ সমান। বিচিত্র পাখির আনাগোনা আর তাদের কলতানে মুখরিত এই ছোট্ট অনবদ্য তাবাকোশি।
*গুলমা: এক দিকে মহানন্দা অভয়ারণ্যের জঙ্গল। পাশে ছোট্ট গুলমা রেলস্টেশন। মাঝ দিয়ে কুলকুল করে বয়ে চলেছে মহানন্দা এবং গুলমাখোলা নদী। দূরে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে পাহাড়। প্রায়ই পাশের জঙ্গলে হাতি, চিতাবাঘের সঙ্গে দেখা মেলে নানা পাখি, কীটপতঙ্গ-সহ নানা বন্য জন্তুর।
*গুলমা: এক দিকে মহানন্দা অভয়ারণ্যের জঙ্গল। পাশে ছোট্ট গুলমা রেলস্টেশন। মাঝ দিয়ে কুলকুল করে বয়ে চলেছে মহানন্দা এবং গুলমাখোলা নদী। দূরে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে পাহাড়। প্রায়ই পাশের জঙ্গলে হাতি, চিতাবাঘের সঙ্গে দেখা মেলে নানা পাখি, কীটপতঙ্গ-সহ নানা বন্য জন্তুর।