পুঁই শাক 

রসুনের জল পুঁইশাকে স্প্রে করলে কী হয় জানেন ? চমকে যাবেন আপনিও

অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাদ্য হল পুঁই শাক। বাজারে সারা বছরে কম বেশি পুঁইশাক পাওয়া যায়। বাজার থেকে না কিনে বাড়ির টবে লাগিয়ে ফেলতে পারবেন এই পুঁইশাক। প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে ছাদে বা ব্যালকানিতে টবের মধ্যে এই পুঁইশাক একবার লাগালেই সারা বছর ফলন পাবেন।
অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাদ্য হল পুঁই শাক। বাজারে সারা বছরে কম বেশি পুঁইশাক পাওয়া যায়। বাজার থেকে না কিনে বাড়ির টবে লাগিয়ে ফেলতে পারবেন এই পুঁইশাক। প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে ছাদে বা ব্যালকানিতে টবের মধ্যে এই পুঁইশাক একবার লাগালেই সারা বছর ফলন পাবেন।
কীভাবে এই পুঁইশাক চাষ করবেন সে ব্যাপারে কৃষি বিশেষজ্ঞ রাধিকা রঞ্জন দেবভূতি জানান, প্রথমেই টবে পুঁইশাক চাষের জন্য দোআঁশ মাটি,বালি, শুকনো গোবর বা পচা পাতা সার দিতে হবে। বড় আকারের টব কিংবা সিমেন্টের বস্তায় মাটি ভরিয়ে পুঁইশাক চাষ করতে হবে।
কীভাবে এই পুঁইশাক চাষ করবেন সে ব্যাপারে কৃষি বিশেষজ্ঞ রাধিকা রঞ্জন দেবভূতি জানান, প্রথমেই টবে পুঁইশাক চাষের জন্য দোআঁশ মাটি,বালি, শুকনো গোবর বা পচা পাতা সার দিতে হবে। বড় আকারের টব কিংবা সিমেন্টের বস্তায় মাটি ভরিয়ে পুঁইশাক চাষ করতে হবে।
পুঁইশাকের জন্য কোনও রকম রাসায়নিক সার কিংবা কৃত্রিম সার নয় তরল সার একমাত্র পুঁইশাকের জন্য ভীষণ প্রয়োজন। এর জন্য সরিষের খোল বা গোবর একসঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে বেশ খানিকটা পরিমাণ জল দিয়ে টবের মাটি তৈরি করতে হবে।
পুঁইশাকের জন্য কোনও রকম রাসায়নিক সার কিংবা কৃত্রিম সার নয় তরল সার একমাত্র পুঁইশাকের জন্য ভীষণ প্রয়োজন। এর জন্য সরিষের খোল বা গোবর একসঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে বেশ খানিকটা পরিমাণ জল দিয়ে টবের মাটি তৈরি করতে হবে।
গাছের পাতা অনেক সময় কুঁকড়ে যায়। পুঁই গাছে অনেক সময় পোকা হয় তার ফলে পাতা ফুটো ফুটো হয়ে যায়। এর জন্য বাড়িতেই তৈরি করে ফেলতে পারেন প্রাকৃতিক কীটনাশক।
গাছের পাতা অনেক সময় কুঁকড়ে যায়। পুঁই গাছে অনেক সময় পোকা হয় তার ফলে পাতা ফুটো ফুটো হয়ে যায়। এর জন্য বাড়িতেই তৈরি করে ফেলতে পারেন প্রাকৃতিক কীটনাশক।
নিমপাতা ফুটিয়ে তার জল দিতে পারেন তাছাড়া আগের দিন রাতে রসুন থেঁতো করে তার মধ্যে এক চামচ গুঁড়ো লঙ্কা দিয়ে সেই জল গাছের মধ্যে স্প্রে করুন। এতে অনেকটা উপকার পাওয়া যায়।
নিমপাতা ফুটিয়ে তার জল দিতে পারেন তাছাড়া আগের দিন রাতে রসুন থেঁতো করে তার মধ্যে এক চামচ গুঁড়ো লঙ্কা দিয়ে সেই জল গাছের মধ্যে স্প্রে করুন। এতে অনেকটা উপকার পাওয়া যায়।
অনেক সময় পুঁইশাকের গাছের গোড়ায় ছত্রাকের আক্রমণ দেখা যায়। তার জন্য গোড়ায় ছাই দিন। এটি করলে পুঁইশাক এর রোগ বালাই থেকে অনেকটা দূরে থাকবে। এই পুঁই গাছের বীজ লাগানোর ৪৫ দিন পরেই এই পুঁই এর বীজ থেকে ডাল বের হতে শুরু করে। এইভাবে বাড়ির টবে খুব সহজেই আপনি পুঁইশাক চাষ করতে পারেন।
অনেক সময় পুঁইশাকের গাছের গোড়ায় ছত্রাকের আক্রমণ দেখা যায়। তার জন্য গোড়ায় ছাই দিন। এটি করলে পুঁইশাক এর রোগ বালাই থেকে অনেকটা দূরে থাকবে। এই পুঁই গাছের বীজ লাগানোর ৪৫ দিন পরেই এই পুঁই এর বীজ থেকে ডাল বের হতে শুরু করে। এইভাবে বাড়ির টবে খুব সহজেই আপনি পুঁইশাক চাষ করতে পারেন।