ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা

Papua New Guinea landslide: ঘুমের মধ্যেই জীবন্ত চাপা পড়ল ২ হাজার মানুষ! সকলের মৃত্যু নিশ্চিত! ভয়ঙ্কর ঘটনায় শিউরে উঠল বিশ্ব

পাপুয়া নিউগিনি: পাপুয়া নিউগিনিতে ভয়াবহ ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। আর এতেই অন্তত ২ হাজারের বেশি মানুষ মাটির নীচে চাপা পড়েছে। জাতিসংঘের কাছে লেখা একটি চিঠিতে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পাপুয়া নিউগিনি সরকার।
পাপুয়া নিউগিনি: পাপুয়া নিউগিনিতে ভয়াবহ ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। আর এতেই অন্তত ২ হাজারের বেশি মানুষ মাটির নীচে চাপা পড়েছে। জাতিসংঘের কাছে লেখা একটি চিঠিতে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পাপুয়া নিউগিনি সরকার।
সংবাদসংস্থা সূত্রে খবর, পাপুয়া নিউগিনির দুর্যোগ কেন্দ্র সোমবার পোর্ট মোরেসবিতে অবস্থিতি জাতিসংঘের কার্যালয়কে একটি চিঠি লিখেছে। চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘উত্তরাঞ্চলের এনগা প্রদেশের পোরগেরা-পাইলা জেলার প্রত্যন্ত মুলিতাকার ছয়টি গ্রামে ভয়াবহ ভূমিধস হয়েছে। এতে ২ হাজারের বেশি মানুষ জীবন্ত চাপা পড়েছে।’
সংবাদসংস্থা সূত্রে খবর, পাপুয়া নিউগিনির দুর্যোগ কেন্দ্র সোমবার পোর্ট মোরেসবিতে অবস্থিতি জাতিসংঘের কার্যালয়কে একটি চিঠি লিখেছে। চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘উত্তরাঞ্চলের এনগা প্রদেশের পোরগেরা-পাইলা জেলার প্রত্যন্ত মুলিতাকার ছয়টি গ্রামে ভয়াবহ ভূমিধস হয়েছে। এতে ২ হাজারের বেশি মানুষ জীবন্ত চাপা পড়েছে।’
গত শুক্রবার ভোরে এনগা প্রদেশের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে এই ভূমিধসের ঘটনা ঘটে। ওই সময় বেশির ভাগ মানুষই ঘুমিয়েই ছিল। পাপুয়া নিউগিনির দুর্যোগ অফিস জানিয়েছে, ভূমিধসের ফলে অসংখ্য ঘরবাড়ি ধসে পড়েছে। অসংখ্য ফসলের খামার ও ফলের বাগান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অর্থনীতিতে এর বড় ধরনের প্রভাব পড়বে বলে মনে করছে সরকার।
গত শুক্রবার ভোরে এনগা প্রদেশের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে এই ভূমিধসের ঘটনা ঘটে। ওই সময় বেশির ভাগ মানুষই ঘুমিয়েই ছিল। পাপুয়া নিউগিনির দুর্যোগ অফিস জানিয়েছে, ভূমিধসের ফলে অসংখ্য ঘরবাড়ি ধসে পড়েছে। অসংখ্য ফসলের খামার ও ফলের বাগান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অর্থনীতিতে এর বড় ধরনের প্রভাব পড়বে বলে মনে করছে সরকার।
সোমবার সকালে জাতিসংঘের কর্মকর্তারা চিঠি পাওয়ার পর বলেন, ‘পোরগেরা খনির পাশের প্রধান সড়ক সম্পূর্ণরূপে অবরুদ্ধ হয়ে গেছে। উদ্ধারকর্মীরা ধ্বংসস্তুপ সরানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু পরিস্থিতির খুব একটা উন্নতি হয়নি।
সোমবার সকালে জাতিসংঘের কর্মকর্তারা চিঠি পাওয়ার পর বলেন, ‘পোরগেরা খনির পাশের প্রধান সড়ক সম্পূর্ণরূপে অবরুদ্ধ হয়ে গেছে। উদ্ধারকর্মীরা ধ্বংসস্তুপ সরানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু পরিস্থিতির খুব একটা উন্নতি হয়নি।
জানা গিয়েছে, ধসে পড়া স্থানে অনুসন্ধান এবং উদ্ধারের জন্য প্রয়োজনীয় ভারী সরঞ্জাম পৌঁছানো এখনও সম্ভব হয়নি, কারণ প্রধান সড়কটি বিচ্ছিন্ন রয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় প্রবেশের একমাত্র উপায় হেলিকপ্টার।
জানা গিয়েছে, ধসে পড়া স্থানে অনুসন্ধান এবং উদ্ধারের জন্য প্রয়োজনীয় ভারী সরঞ্জাম পৌঁছানো এখনও সম্ভব হয়নি, কারণ প্রধান সড়কটি বিচ্ছিন্ন রয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় প্রবেশের একমাত্র উপায় হেলিকপ্টার।
এছাড়া ধ্বংসাবশেষ এবং নীচের মাটির মধ্যে জল জমেছে, যা আরও ভূমিধসের ঝুঁকি বাড়িয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। কাওকালাম গ্রামের কাছেই পোরগেরা স্বর্ণ খনি রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, অপরিকল্পিতভাবে স্বর্ণখনি খোঁড়াখুঁড়িতেই এই ধসের ঘটনা ঘটেছে।
এছাড়া ধ্বংসাবশেষ এবং নীচের মাটির মধ্যে জল জমেছে, যা আরও ভূমিধসের ঝুঁকি বাড়িয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। কাওকালাম গ্রামের কাছেই পোরগেরা স্বর্ণ খনি রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, অপরিকল্পিতভাবে স্বর্ণখনি খোঁড়াখুঁড়িতেই এই ধসের ঘটনা ঘটেছে।