প্লেনের ইঞ্জিনে চিকেন!

Plane: বলুন তো, বিমানের ইঞ্জিনে কেন মুরগি ছুড়ে মারা হয়! শুনলে আকাশ থেকে যেন পড়বেন

সাধারণত মুরগির নাম শুনলে আমাদের মনে কোনও না কোনও খাবারের কথা মনে আসে। কিন্তু এবার আপনাদের মুরগি খাওয়ার কথা বলা হচ্ছে না। বরং এখানে ‘চিকেন গান’ অর্থাৎ মুরগির বন্দুকের সম্পর্কে বলা হয়েছে।

সাধারণত মুরগির নাম শুনলে আমাদের মনে কোনও না কোনও খাবারের কথা মনে আসে। কিন্তু এবার আপনাদের মুরগি খাওয়ার কথা বলা হচ্ছে না। বরং এখানে ‘চিকেন গান’ অর্থাৎ মুরগির বন্দুকের সম্পর্কে বলা হয়েছে।
যদিও খুব কম মানুষই এই ‘চিকেন গান’ সম্পর্কে জেনে থাকবেন। তবে পুলিশ বা গুন্ডা এই ধরনের বন্দুক ব্যবহার করে না। তাহলে এখন প্রশ্ন হল মুরগির বন্দুক কী এবং কেন এই বন্দুক ব্যবহার করা হয়?

যদিও খুব কম মানুষই এই ‘চিকেন গান’ সম্পর্কে জেনে থাকবেন। তবে পুলিশ বা গুন্ডা এই ধরনের বন্দুক ব্যবহার করে না। তাহলে এখন প্রশ্ন হল মুরগির বন্দুক কী এবং কেন এই বন্দুক ব্যবহার করা হয়?
আসলে চিকেন গান বা মুরগির বন্দুক বিমানের ইঞ্জিন পরীক্ষার জন্য ব্যবহার করা হয়। যে কোনও বিমানের ক্ষেত্রে ইঞ্জিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি বিমানে একাধিক ইঞ্জিন থাকে।
আসলে চিকেন গান বা মুরগির বন্দুক বিমানের ইঞ্জিন পরীক্ষার জন্য ব্যবহার করা হয়। যে কোনও বিমানের ক্ষেত্রে ইঞ্জিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি বিমানে একাধিক ইঞ্জিন থাকে।
যাতে মাঝ আকাশে কোন ইঞ্জিন যদি কাজ করা বন্ধ করে দেয়, তাহলে অন্যান্য ইঞ্জিন গুলো চালু হয়ে যাবে এবং দুর্ঘটনা এড়ানো যাবে। বিমানের ইঞ্জিন ঠিক কাজ করছে কিনা সেটা পরীক্ষা করা যায় চিকেন গান দিয়ে।
যাতে মাঝ আকাশে কোন ইঞ্জিন যদি কাজ করা বন্ধ করে দেয়, তাহলে অন্যান্য ইঞ্জিন গুলো চালু হয়ে যাবে এবং দুর্ঘটনা এড়ানো যাবে। বিমানের ইঞ্জিন ঠিক কাজ করছে কিনা সেটা পরীক্ষা করা যায় চিকেন গান দিয়ে।
সবচেয়ে বড় সমস্যা হল বিমানটি যখন টেক অফ করে বা আকাশে উড়ে যাওয়ার সময় উভয় ক্ষেত্রেই কিছু পাখি বিমানের ইঞ্জিনের দিকে আকৃষ্ট হয় এবং সরাসরি ইঞ্জিনের ফ্যানের সঙ্গে ধাক্কা খায়।
সবচেয়ে বড় সমস্যা হল বিমানটি যখন টেক অফ করে বা আকাশে উড়ে যাওয়ার সময় উভয় ক্ষেত্রেই কিছু পাখি বিমানের ইঞ্জিনের দিকে আকৃষ্ট হয় এবং সরাসরি ইঞ্জিনের ফ্যানের সঙ্গে ধাক্কা খায়।
আসলে এটি করার জন্য তাদের একটি জীবন্ত পাখিকে ইঞ্জিনের দিকে ছুড়ে দিতে হত, ফলে পাখিটি মারা যেত। আর এই ধরনের পরীক্ষা সারা বিশ্বের পাখিপ্রেমীদের দ্বারা অনুমোদিত নয় বা আইনও নয়। তাই এই সমস্যা সমাধানের জন্য ‘চিকেন গান’ উদ্ভাবন করা হয়।
আসলে এটি করার জন্য তাদের একটি জীবন্ত পাখিকে ইঞ্জিনের দিকে ছুড়ে দিতে হত, ফলে পাখিটি মারা যেত। আর এই ধরনের পরীক্ষা সারা বিশ্বের পাখিপ্রেমীদের দ্বারা অনুমোদিত নয় বা আইনও নয়। তাই এই সমস্যা সমাধানের জন্য ‘চিকেন গান’ উদ্ভাবন করা হয়।
১৯৫০ সালে প্রথমবার ‘চিকেন গান’ আবিষ্কৃত হয়েছিল। এটি একটি ছোট কামানের মত। আসলে এই বন্দুকের মধ্যে গুলির পরিবর্তে মৃত মুরগি রেখে গুলি করা হত।
১৯৫০ সালে প্রথমবার ‘চিকেন গান’ আবিষ্কৃত হয়েছিল। এটি একটি ছোট কামানের মত। আসলে এই বন্দুকের মধ্যে গুলির পরিবর্তে মৃত মুরগি রেখে গুলি করা হত।
গুলি চালানোর সঙ্গেসঙ্গেই মৃত মুরগিটি জীবন্ত পাখির মতো বিমানের ইঞ্জিনে আঘাত করে। এভাবে ইঞ্জিন পরীক্ষা করা হয় যে কোনও পাখি আঘাত করলে সেই ইঞ্জিনটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে কিনা। এই পরীক্ষা করার পরই বিমানে ইঞ্জিন বসানো হয়।
গুলি চালানোর সঙ্গেসঙ্গেই মৃত মুরগিটি জীবন্ত পাখির মতো বিমানের ইঞ্জিনে আঘাত করে। এভাবে ইঞ্জিন পরীক্ষা করা হয় যে কোনও পাখি আঘাত করলে সেই ইঞ্জিনটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে কিনা। এই পরীক্ষা করার পরই বিমানে ইঞ্জিন বসানো হয়।