Durga Puja 2024: ছোট্ট ছুটিতে ঘুরে দেখুন ‘এই’ ইতিহাস ক্ষেত্র, পুজোও কাটান প্রিয়জনের সঙ্গে, রইল ঘরের কাছের সেরা ঠিকানা

*মন্দিরময় পাথরার ইতিহাস কমবেশি সকলেই জানেন, তবে পাথরার এই মন্দিরময় ক্ষেত্র থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বেই রয়েছে এত সুন্দর জায়গা, যা আপনি আগে কখনওই যাননি। পাথরার মন্দির হয়তো দেখতে গিয়েছেন অনেকবার, তবে অনতি দূরে থাকা জমিদার বাড়ির ধ্বংসাবশেষ, তাদের তৈরি বিশেষ কয়েকটি মন্দির, রাস মঞ্চ দেখলে আপনি অবাক হবেন। তাই দুর্গাপুজোর ডেস্টিনেশন হোক এই জায়গা। প্রতিবেদনঃ রঞ্জন চন্দ। সংগৃহীত ছবি। 
*মন্দিরময় পাথরার ইতিহাস কমবেশি সকলেই জানেন, তবে পাথরার এই মন্দিরময় ক্ষেত্র থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বেই রয়েছে এত সুন্দর জায়গা, যা আপনি আগে কখনওই যাননি। পাথরার মন্দির হয়তো দেখতে গিয়েছেন অনেকবার, তবে অনতি দূরে থাকা জমিদার বাড়ির ধ্বংসাবশেষ, তাদের তৈরি বিশেষ কয়েকটি মন্দির, রাস মঞ্চ দেখলে আপনি অবাক হবেন। তাই দুর্গাপুজোর ডেস্টিনেশন হোক এই জায়গা। প্রতিবেদনঃ রঞ্জন চন্দ। সংগৃহীত ছবি।
*পরিবার কিংবা প্রিয়জনদের নিয়ে ঘুরে আসুন, মন ভরে ছবি তুলুন, সঙ্গে জানুন জমিদার শাসনের নানা ইতিহাসের কাহিনী। ঘুরতে যেতে কমবেশি সকলেই বেশ পছন্দ করেন। নিত্যনতুন ডেস্টিনেশন বরাবরই পছন্দের থাকে ভ্রমণপিপাসু বাঙালিদের। তাই দূর্গাপুজোর সময়ের ছুটির দিনে ঘুরে দেখুন পশ্চিম মেদিনীপুরের মেদিনীপুর শহর সংলগ্ন পাথরার বন্দ্যোপাধ্যায় জমিদার বাড়ি। সংগৃহীত ছবি। 
*পরিবার কিংবা প্রিয়জনদের নিয়ে ঘুরে আসুন, মন ভরে ছবি তুলুন, সঙ্গে জানুন জমিদার শাসনের নানা ইতিহাসের কাহিনী। ঘুরতে যেতে কমবেশি সকলেই বেশ পছন্দ করেন। নিত্যনতুন ডেস্টিনেশন বরাবরই পছন্দের থাকে ভ্রমণপিপাসু বাঙালিদের। তাই দূর্গাপুজোর সময়ের ছুটির দিনে ঘুরে দেখুন পশ্চিম মেদিনীপুরের মেদিনীপুর শহর সংলগ্ন পাথরার বন্দ্যোপাধ্যায় জমিদার বাড়ি। সংগৃহীত ছবি।
*কালের নিয়মে ধ্বংসপ্রাপ্ত হলেও এখনও বেশ কিছু জায়গায় অক্ষত থাকা এবং ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বক্ষণের সংরক্ষিত একাধিক মন্দির, জমিদার বাড়ি বা কাছারিবাড়ির ধ্বংসাবশেষ আপনি দেখতে পাবেন। সংগৃহীত ছবি। 
*কালের নিয়মে ধ্বংসপ্রাপ্ত হলেও এখনও বেশ কিছু জায়গায় অক্ষত থাকা এবং ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বক্ষণের সংরক্ষিত একাধিক মন্দির, জমিদার বাড়ি বা কাছারিবাড়ির ধ্বংসাবশেষ আপনি দেখতে পাবেন। সংগৃহীত ছবি।
*শহরের কোলাহল, দৈনন্দিন ব্যস্ততা ছেড়ে গ্রামীন পরিবেশে চারিদিকে ঘেরা এই জায়গায় এলে মন ভাল হয়ে যাবে আপনার। মেদিনীপুর শহর থেকে অনতি দূরে রয়েছে মন্দিরময় পাথরা গ্রাম। এই গ্রামে বেশ কয়েকশো বছর আগে শাসন চালাত বন্দ্যোপাধ্যায় জমিদার পরিবার। সংগৃহীত ছবি। 
*শহরের কোলাহল, দৈনন্দিন ব্যস্ততা ছেড়ে গ্রামীন পরিবেশে চারিদিকে ঘেরা এই জায়গায় এলে মন ভাল হয়ে যাবে আপনার। মেদিনীপুর শহর থেকে অনতি দূরে রয়েছে মন্দিরময় পাথরা গ্রাম। এই গ্রামে বেশ কয়েকশো বছর আগে শাসন চালাত বন্দ্যোপাধ্যায় জমিদার পরিবার। সংগৃহীত ছবি।
*তবে সময় যত এগিয়েছে, তত ক্রমেই ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছে তাদের এই বসতভিটে। বর্তমানে তাদের উত্তর পুরুষেরা এই বাড়িতে থাকেন না। তবে দেখার বলতে রয়েছে, তাদের তৈরি জমিদার বাড়ি, জমিদার বাড়ির দেওয়ালে থাকা বিভিন্ন বিভিন্ন আঁকিবুঁকি। সংগৃহীত ছবি। 
*তবে সময় যত এগিয়েছে, তত ক্রমেই ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছে তাদের এই বসতভিটে। বর্তমানে তাদের উত্তর পুরুষেরা এই বাড়িতে থাকেন না। তবে দেখার বলতে রয়েছে, তাদের তৈরি জমিদার বাড়ি, জমিদার বাড়ির দেওয়ালে থাকা বিভিন্ন বিভিন্ন আঁকিবুঁকি। সংগৃহীত ছবি।
*পূর্ব দিকে মুখ করা তিনটি মন্দির, সুদৃশ্য রাসমঞ্চ। ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বক্ষণ দ্বারা সংরক্ষিত বন্দ্যোপাধ্যায় পরিবারের তৈরি পূর্ব দিকে মুখ করা তিনটি পঞ্চরত্ন শিব মন্দিরের গঠনশৈলী দেখে আপনি অবাক হবেন। সংগৃহীত ছবি। 
*পূর্ব দিকে মুখ করা তিনটি মন্দির, সুদৃশ্য রাসমঞ্চ। ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বক্ষণ দ্বারা সংরক্ষিত বন্দ্যোপাধ্যায় পরিবারের তৈরি পূর্ব দিকে মুখ করা তিনটি পঞ্চরত্ন শিব মন্দিরের গঠনশৈলী দেখে আপনি অবাক হবেন। সংগৃহীত ছবি।
*ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের তথ্য অনুযায়ী জানে গিয়েছে এই মন্দির গুলোর গঠন রীতি টেরাকোটা আদলে। মন্দিরের সামনে রয়েছে টেরাকোটা নির্মিত দ্বারপাল, মন্দিরের সামনের দিকে টেরাকোটা নির্মিত একাধিক দৃশ্যকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। স্বাভাবিকভাবে যারা পুজোর দিনে ঘুরে আসার পরিকল্পনা নিয়েছেন তারা অবশ্যই ঘুরে দেখতে পারেন পাথরার বন্দ্যোপাধ্যায় জমিদার বাড়ি। সংগৃহীত ছবি।
*ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের তথ্য অনুযায়ী জানে গিয়েছে এই মন্দির গুলোর গঠন রীতি টেরাকোটা আদলে। মন্দিরের সামনে রয়েছে টেরাকোটা নির্মিত দ্বারপাল, মন্দিরের সামনের দিকে টেরাকোটা নির্মিত একাধিক দৃশ্যকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। স্বাভাবিকভাবে যারা পুজোর দিনে ঘুরে আসার পরিকল্পনা নিয়েছেন তারা অবশ্যই ঘুরে দেখতে পারেন পাথরার বন্দ্যোপাধ্যায় জমিদার বাড়ি। সংগৃহীত ছবি।