বালুচরী শাড়ি এবং দশাবতার তাস

Puja Saree Price: পুজোয় বালুচরি চাই? সেরা শাড়ি আর সালোয়ারের ঠিকানা জানুন, সঙ্গে রইল কাপড়ের দাম

বর্ষায় কিংবা পুজোর আগে বিষ্ণুপুর বেড়াতে তো আসেন। তবে ঘোড়া ছাড়াও বিষ্ণুপুরে রয়েছে দুর্দান্ত দুটি চমক। যা, আপনার জন্য তৈরি করতে পারে নতুন স্মৃতি। হয়ে উঠতে পারে পুজোর ধামাকা।
বর্ষায় কিংবা পুজোর আগে বিষ্ণুপুর বেড়াতে তো আসেন। তবে ঘোড়া ছাড়াও বিষ্ণুপুরে রয়েছে দুর্দান্ত দুটি চমক। যা, আপনার জন্য তৈরি করতে পারে নতুন স্মৃতি। হয়ে উঠতে পারে পুজোর ধামাকা।
হাজার বুটির বালুচরি, ফিগার আঁকা কিংবা ফিগার বিহীন স্বর্ণচুরি, বিষ্ণুপুরী বালুচরী শিল্পীদের কাছে রয়েছে শাড়ির সম্ভার। প্রতিটি শাড়ি দেখতে অপরূপ সুন্দর। বালুচরী, স্বর্ণচরি এবং কাতান সিল্কের শাড়ির প্রতি আকর্ষণ রয়েছে বহু মানুষের।
হাজার বুটির বালুচরি, ফিগার আঁকা কিংবা ফিগার বিহীন স্বর্ণচুরি, বিষ্ণুপুরী বালুচরী শিল্পীদের কাছে রয়েছে শাড়ির সম্ভার। প্রতিটি শাড়ি দেখতে অপরূপ সুন্দর। বালুচরী, স্বর্ণচরি এবং কাতান সিল্কের শাড়ির প্রতি আকর্ষণ রয়েছে বহু মানুষের।
শিল্পীরা মস্তিষ্কপ্রসূত এই উদ্ভাবন। বালুচরী সালোয়ার কামিজ সেই উদ্ভাবনগুলির অন্যতম। তাছাড়া দোপাট্টা বা ওড়না অত্যন্ত জনপ্রিয়। খুব সহজেই ব্যবহার করা যায় এই ওড়না। সেই কারণেই নিয়ে আসা হয়েছে বালুচরী দোপাট্টা।
শিল্পীরা মস্তিষ্কপ্রসূত এই উদ্ভাবন। বালুচরী সালোয়ার কামিজ সেই উদ্ভাবনগুলির অন্যতম। তাছাড়া দোপাট্টা বা ওড়না অত্যন্ত জনপ্রিয়। খুব সহজেই ব্যবহার করা যায় এই ওড়না। সেই কারণেই নিয়ে আসা হয়েছে বালুচরী দোপাট্টা।
শিল্পী অরুণ দে আরও বলেন "শাড়ির মধ্যে সবচেয়ে কম মূল্যের বালুচরির দাম সাড়ে সাত হাজার টাকা। সেই কারণেই অনেকেই কিনতে পারেন না বালুচরি শাড়ি। এই মুহূর্তে সবচেয়ে কম মূল্যের বালুচরি হল সালোয়ার কামিজ এবং দোপাট্টা। যার মূল্য শুরু ১৬৫০ টাকা থেকে।"
শিল্পী অরুণ দে আরও বলেন “শাড়ির মধ্যে সবচেয়ে কম মূল্যের বালুচরির দাম সাড়ে সাত হাজার টাকা। সেই কারণেই অনেকেই কিনতে পারেন না বালুচরি শাড়ি। এই মুহূর্তে সবচেয়ে কম মূল্যের বালুচরি হল সালোয়ার কামিজ এবং দোপাট্টা। যার মূল্য শুরু ১৬৫০ টাকা থেকে।”
পুজোর জন্য শাড়ি তো কিনলেন। এবার এক টুকরো স্মৃতি হিসেবে নিয়ে যান বিষ্ণুপুরের দশাবতার তাস। গোটা ভারতবর্ষে আর অন্য কোথাও পাবেন না এই জিনিস।
পুজোর জন্য শাড়ি তো কিনলেন। এবার এক টুকরো স্মৃতি হিসেবে নিয়ে যান বিষ্ণুপুরের দশাবতার তাস। গোটা ভারতবর্ষে আর অন্য কোথাও পাবেন না এই জিনিস।
সপ্তম অষ্টম শতাব্দীতে বিষ্ণুপুরের রাজা বিরহামবির দিল্লির রাজ দরবারে এক প্রকার তাসের খেলা দেখতে পান , যার নাম
সপ্তম অষ্টম শতাব্দীতে বিষ্ণুপুরের রাজা বিরহামবির দিল্লির রাজ দরবারে এক প্রকার তাসের খেলা দেখতে পান, যার নাম “গঞ্জিফা”। এই শিল্প বিষ্ণুপুরি ঘরানায় পরবর্তীকালে হয় দশাবতার তাস।