ভয়ঙ্কর তথ্য সামনে!

Rail: ভয়ঙ্কর তথ্য সামনে! ট্রেনের এসি কোচের কম্বল মাসে কতবার ধোয়া হয় জানেন? জানাল রেল! শুনে গা ঘিনঘিন করবে

আপনি কি হামেশাই দূরপাল্লার ট্রেনে যাত্রা করেন? তাহলে এই খবরে আপনি শিউরে উঠতে বাধ্য হবেন। রেলযাত্রীদের জন্য একটি উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে, যেখানে ট্রেনের এসি কামরায় সরবরাহকৃত কম্বল মাসে মাত্র একবার ধোয়া হয় বলে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে।
আপনি কি হামেশাই দূরপাল্লার ট্রেনে যাত্রা করেন? তাহলে এই খবরে আপনি শিউরে উঠতে বাধ্য হবেন। রেলযাত্রীদের জন্য একটি উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে, যেখানে ট্রেনের এসি কামরায় সরবরাহকৃত কম্বল মাসে মাত্র একবার ধোয়া হয় বলে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে।
এই তথ্যটি একটি আরটিআই (RTI-তথ্যের অধিকার আইন) আবেদনের মাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে, যা যাত্রীদের নিরাপত্তা এবং স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলে ধরেছে।
এই তথ্যটি একটি আরটিআই (RTI-তথ্যের অধিকার আইন) আবেদনের মাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে, যা যাত্রীদের নিরাপত্তা এবং স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলে ধরেছে।
দূরপাল্লার ট্রেনের বাতানুকূল কোচে যে চাদর, কম্বল, বালিশ বা তোয়ালে দেওয়া হয়, তার পরিচ্ছন্নতা নিয়ে অনেক সময়েই যাত্রীদের তরফে প্রশ্ন তোলা হয়। নিজেদের অসন্তোষের কথাও মাঝেমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় তুলে ধরেন অনেকে।
দূরপাল্লার ট্রেনের বাতানুকূল কোচে যে চাদর, কম্বল, বালিশ বা তোয়ালে দেওয়া হয়, তার পরিচ্ছন্নতা নিয়ে অনেক সময়েই যাত্রীদের তরফে প্রশ্ন তোলা হয়। নিজেদের অসন্তোষের কথাও মাঝেমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় তুলে ধরেন অনেকে।
কিন্তু রেলের এসি কোচে যে কম্বল দেওয়া হয়, তা কত বার কাচা হয় মাসে? এই তথ্যেই জানতে চাওয়া হয়েছিল আরটিআই করে। আর তাতেই উঠে এসেছে ভয়াবহ তথ্য।
কিন্তু রেলের এসি কোচে যে কম্বল দেওয়া হয়, তা কত বার কাচা হয় মাসে? এই তথ্যেই জানতে চাওয়া হয়েছিল আরটিআই করে। আর তাতেই উঠে এসেছে ভয়াবহ তথ্য।
ট্রেনের এসি কামরায় যাত্রীদের চাদর, বালিশ এবং কম্বল সরবরাহ করা হয়। সাদা রঙের সেই চাদর ও বালিশের কভার পরিষ্কার দেখালেও, কম্বলগুলো বেশিরভাগ সময়ে কালো বা গাঢ় বাদামী রঙের হওয়ায় সেগুলোর স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে সন্দেহ দেখা দেয়।
ট্রেনের এসি কামরায় যাত্রীদের চাদর, বালিশ এবং কম্বল সরবরাহ করা হয়। সাদা রঙের সেই চাদর ও বালিশের কভার পরিষ্কার দেখালেও, কম্বলগুলো বেশিরভাগ সময়ে কালো বা গাঢ় বাদামী রঙের হওয়ায় সেগুলোর স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে সন্দেহ দেখা দেয়।
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ আরটিআই আবেদনের জবাবে জানিয়েছে, চাদর এবং বালিশের কভার প্রতিটি যাত্রার পরেই ধোয়া হয়। এটি যাত্রীদের জন্য কিছুটা স্বস্তির বার্তা দিলেও, কম্বলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার বিষয়ে প্রকাশিত হয়েছে ভয়াবহ তথ্য।
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ আরটিআই আবেদনের জবাবে জানিয়েছে, চাদর এবং বালিশের কভার প্রতিটি যাত্রার পরেই ধোয়া হয়। এটি যাত্রীদের জন্য কিছুটা স্বস্তির বার্তা দিলেও, কম্বলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার বিষয়ে প্রকাশিত হয়েছে ভয়াবহ তথ্য।
রেল জানিয়েছে, কম্বলগুলো মাসে মাত্র একবার বা কখনও কখনও তাদের অবস্থার ওপর নির্ভর করে দুইবার ধোয়া হয়। এর মানে, যে কম্বল যাত্রীরা ব্যবহার করেন তা প্রায়ই এক মাসের বেশি সময় পরিষ্কার না করে ব্যবহার করা হয়।
রেল জানিয়েছে, কম্বলগুলো মাসে মাত্র একবার বা কখনও কখনও তাদের অবস্থার ওপর নির্ভর করে দুইবার ধোয়া হয়। এর মানে, যে কম্বল যাত্রীরা ব্যবহার করেন তা প্রায়ই এক মাসের বেশি সময় পরিষ্কার না করে ব্যবহার করা হয়।
আরও উদ্বেগের বিষয় হল, কম্বলগুলো শুধুমাত্র দেখে ময়লা মনে হলে বা তা থেকে দুর্গন্ধ ছড়ালে পরিষ্কারের জন্য পাঠানো হয়। কিন্তু অনেক সময় এগুলো ভাঁজ করে আবার ট্রেনেই রাখা হয়। ২০১৭ সালের কম্পট্রোলার এবং অডিটর জেনারেল (সিএজি)-এর এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, কিছু কম্বল ছয় মাস পর্যন্ত ধোয়া হয়নি।
আরও উদ্বেগের বিষয় হল, কম্বলগুলো শুধুমাত্র দেখে ময়লা মনে হলে বা তা থেকে দুর্গন্ধ ছড়ালে পরিষ্কারের জন্য পাঠানো হয়। কিন্তু অনেক সময় এগুলো ভাঁজ করে আবার ট্রেনেই রাখা হয়। ২০১৭ সালের কম্পট্রোলার এবং অডিটর জেনারেল (সিএজি)-এর এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, কিছু কম্বল ছয় মাস পর্যন্ত ধোয়া হয়নি।
রেল মন্ত্রকের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, ট্রেনের ভাড়ার মধ্যেই এই বেডিংয়ের খরচ ধরা থাকে। গরিব রথ বা দুরন্তের মতো কয়েকটি ট্রেনে বাড়তি টাকা দিয়ে বেডরোল কিনে নেওয়ার সুযোগও থাকে। যাত্রীদের একাংশের প্রশ্ন, যেখানে বেডিংয়ের জন্য তাঁদের কাছ থেকে আলাদা খরচ নেওয়াই হচ্ছে, সেখানে কম্বল সাফাই হচ্ছে মাসে মাত্র একবার!
রেল মন্ত্রকের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, ট্রেনের ভাড়ার মধ্যেই এই বেডিংয়ের খরচ ধরা থাকে। গরিব রথ বা দুরন্তের মতো কয়েকটি ট্রেনে বাড়তি টাকা দিয়ে বেডরোল কিনে নেওয়ার সুযোগও থাকে। যাত্রীদের একাংশের প্রশ্ন, যেখানে বেডিংয়ের জন্য তাঁদের কাছ থেকে আলাদা খরচ নেওয়াই হচ্ছে, সেখানে কম্বল সাফাই হচ্ছে মাসে মাত্র একবার!