Tag Archives: Railways

Rail: ট্রেনের টিকিটের বুকিং স্ট্যাটাস জানতে চান? বড় পদক্ষেপ পূর্ব রেলের! বিস্তারিত জানুন

কলকাতা: পূর্ব রেলওয়ের টিকিট বুকিং প্রক্রিয়ায় স্পষ্টতা এবং স্বচ্ছতার গুরুত্ব উপলব্ধি করে ট্রেনের টিকিটের ক্ষেত্রে বুকিংয়ের স্ট্যাটাস কোডের ব্যাপারটি সম্পর্কে যাত্রীরা যাতে নিজেরাই অবগত হতে পারেন সেই ব্যাপারে একটি সম্পূর্ণ ধারণা দিতে আগ্রহী।  যখন রিজার্ভেশন করা হয়, তখন টিকিটের বর্তমান অবস্থাকে বুকিং স্ট্যাটাস বলা হয়।

PNR (প্যাসেঞ্জার নেম রেকর্ড) হল ১০-অঙ্কের সনাক্তকরণের জন্য অনন্য একটি নম্বর, যা কোনও যাত্রী ট্রেনের টিকিট অনলাইনে বা অফলাইনে আবেদন করার সময় তৈরি হয়ে যায়।  এতে যাত্রীর নাম, লিঙ্গ, বয়স, আসন বরাদ্দ (যদি থাকে), ট্রেনের নাম ও নম্বর, বুকিংয়ের প্রাথমিক অবস্থা, বর্তমান অবস্থা, পৌঁছানোর সময় ও ট্রেনে ওঠার সময়, উৎস স্টেশন এবং গন্তব্য স্টেশন সহ বিস্তৃত তথ্য থাকে।  পিএনআর, প্রতিটি ট্রেন যাত্রার জন্য একটি অত্যাবশ্যকীয় নম্বর, যা থেকে যাত্রীদের অনলাইন বা স্টেশন কিয়স্কের মাধ্যমে আসন সংরক্ষণের অবস্থা, আসন সংরক্ষণ এবং যাত্রার বিবরণ জানতে সহায়তা করে।

টিকিটিং প্রক্রিয়া সফলভাবে সম্পন্ন করতে বিভিন্ন পি এন আর কোড যথাযথভাবে বুঝতে পারা যাত্রীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।  নিম্নোক্ত কোডগুলি ট্রেনের টিকিটিং প্রক্রিয়ায় সাধারণত দেখা যায়।  পূর্ব রেলওয়ে এই কোডগুলি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সরবরাহ করতে পেরে আনন্দিত।
GNWL (সাধারণ ওয়েটিং লিস্ট): এই তালিকাভুক্ত টিকিটগুলি ওয়েটিং লিস্টে থাকে এবং যাত্রীরা তাদের কোনও বুকিং বাতিল করলে তবেই সেগুলি নিশ্চিত আসনে রূপান্তরিত হয়।  GNWL-এর ক্ষেত্রে টিকিট নিশ্চিত হওয়ার সম্ভাবনা সবথেকে বেশি এবং এটি ট্রেনের টিকিটের জন্য সবচেয়ে প্রচলিত ওয়েটিং লিস্টগুলির মধ্যে অন্যতম।

আরও পড়ুন: মাধ্যমিকে ফেল, নিজেদের জীবনই শেষ করে দিল দুই ছাত্রী! ঘটনা জানলে শিউরে উঠবেন

CKWL/TKWL (তত্কাল কোটার অপেক্ষমান তালিকা) : ভারতীয় রেলওয়ে রিজার্ভেশন সিস্টেমে তত্কাল কোটা বোঝাতে সিকে (CK) ব্যবহার করা হয়।  তত্কাল কোটার সুযোগ নিয়ে বুক করা টিকিটগুলির জন্য সি কে ডব্লিউ এল (CKWL) হল অপেক্ষমান তালিকা।  সাধারণত ট্রেন ছেড়ে যাওয়ার একদিন আগে এই সুযোগের সদ্ব্যবহার করা যায়।

RSWL (মধ্যবর্তী স্টেশনগুলি থেকে কাটা টিকিটের অপেক্ষমান তালিকা): কোনও ট্রেনের যাত্রাপথের মাঝের কোনো স্টেশন থেকে যাত্রীদের আসন বুকিং করা হলে এবং সেই আসনগুলি যাত্রা শুরুর স্টেশন থেকে পূরণ না হলে এই RSWL অপেক্ষমান তালিকায় দেওয়া হয়।  এই তালিকায় টিকিট নিশ্চিত হওয়ার সম্ভাবনা কম।

PQWL (পুলড কোটা অপেক্ষমান তালিকা): এই অপেক্ষমান তালিকা একাধিক ছোট রেলওয়ে স্টেশনের মধ্যে ভাগ করা হয় এবং এটি সেই যাত্রীদের দেওয়া হয়, যারা ট্রেনের যাত্রা শুরুর স্টেশন থেকে শেষ স্টেশনের আগের কোনো স্টেশনে অথবা মধ্যবর্তী যে কোনও দুই স্টেশনের মধ্যে ভ্রমণ করবেন।

RLWL (দূরবর্তী অবস্থানের অপেক্ষমান তালিকা): কোনো ট্রেনের যাত্রাপথে যদি কোনও বিখ্যাত শহর থাকে, তাহলে সেই শহরের জন্য মধ্যবর্তী স্টেশনগুলি থেকে আসন বুকিং এর ক্ষেত্রে এই RLWL অপেক্ষমান তালিকা দেওয়া হয়।  এই অপেক্ষমান তালিকাভুক্ত টিকিটগুলিকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয় তবে টিকিটের নিশ্চিতকরণ নির্ভর করে টিকিট কেমন বাতিল হচ্ছে তার উপর।

RQWL (অনুরোধের অপেক্ষমান তালিকা): কোনো ট্রেনের দুটি মধ্যবর্তী স্টেশনের মধ্যে যাত্রা করার জন্য টিকিট বুক করলে এবং সেই টিকিট সাধারণ অথবা পুলড কোটার অন্তর্ভুক্ত না হলে এই RQWL-এর অপেক্ষমান তালিকায় দেওয়া হয়।একটি আর এ সি টিকিট নিয়ে যাত্রী ট্রেনে ভ্রমণ করতে পারবেন, কিন্তু আসন পাওয়া যাবে এমন নিশ্চয়তা দেওয়া হয় না।  যদি আপনার আর এ সি টিকিট থাকে, তাহলে এর অর্থ হল আপনাকে অপর এক যাত্রী, যার কাছে আর এ সি  টিকিট আছে, তাঁর সঙ্গে আসন ভাগ করে নিতে হবে।

CNF (নিশ্চিতকরণ): কোনও যাত্রী যখন টিকিট বুক করেন, তখন তাঁর রিজার্ভেশন অবস্থা “সি এন এফ” হিসাবে দেখানো হতে পারে, যদি তাঁর বুকিং নিশ্চিত হয়ে যায় এবং ট্রেনে তাঁকে একটি আসন বা বার্থ বরাদ্দ করা হয়।  সি এন এফ অবস্থা দেখার পাশাপাশি যাত্রীরা তাঁদের ট্রেনের কোচ এবং আসন নম্বরও দেখতে পারবেন।

পূর্ব রেলওয়ে ট্রেনে যাত্রা করার আগে বিভ্রান্তি এড়াতে এবং নির্ঝঞ্ঝাট যাত্রা নিশ্চিত করতে ১৩৯ নম্বরের মাধ্যমে পি এন আর স্ট্যাটাস বা স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে আসা এসএমএস সুবিধাটি পরীক্ষা করার গুরুত্বের উপর জোর দেয়। যাত্রীরা যদি তাদের রিজার্ভেশন স্ট্যাটাস সক্রিয়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেন, তাহলে তারা যে কোনও পরিবর্তনের বিষয়ে জানতে পারবেন এবং তদনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন।

Rail: টিকিট না কেটেই ট্রেনে উঠেছেন? কোনও শাস্তিই পাবেন না! শুধু এই একটি কাজ করলেই নিশ্চিন্ত

বিশ্বের বৃহত্তম রেল পরিষেবা হল ভারতীয় রেলওয়ের। প্রতিদিন আড়াই কোটি মানুষ লোকাল ও দূরপাল্লার ট্রেনে যাতায়াত করেন। ট্রেনে সফরের ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলকভাবে টিকিট কাটতেই হয়। তবে তাড়াহুড়োয় বা অন্য কোনও কারণে যদি টিকিট না কেটেই ট্রেনে ওঠেন, তবে ধরা পড়লে মোটা টাকার জরিমানা দিতে হয়।
বিশ্বের বৃহত্তম রেল পরিষেবা হল ভারতীয় রেলওয়ের। প্রতিদিন আড়াই কোটি মানুষ লোকাল ও দূরপাল্লার ট্রেনে যাতায়াত করেন। ট্রেনে সফরের ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলকভাবে টিকিট কাটতেই হয়। তবে তাড়াহুড়োয় বা অন্য কোনও কারণে যদি টিকিট না কেটেই ট্রেনে ওঠেন, তবে ধরা পড়লে মোটা টাকার জরিমানা দিতে হয়।
শুধু জরিমানাই নয়, এমনকী যে যাত্রী টিকিট কেটে যাত্রা করেন না, তাঁর জেলও হতে পারে। তবে আপনি যদি টিকিট না কেটেও ট্রেনে উঠে রেলের এই নিয়ম মানেন, তবে কোনও জরিমানা বা শাস্তিই পেতে হবে না আপনাকে।

শুধু জরিমানাই নয়, এমনকী যে যাত্রী টিকিট কেটে যাত্রা করেন না, তাঁর জেলও হতে পারে। তবে আপনি যদি টিকিট না কেটেও ট্রেনে উঠে রেলের এই নিয়ম মানেন, তবে কোনও জরিমানা বা শাস্তিই পেতে হবে না আপনাকে।
ন্যাশনাল ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ব্যুরোর তরফে ভারতীয় রেলওয়ের বিশেষ কিছু নিয়ম এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করা হয়। ট্রেনে ভ্রমণের সময় এই নিয়মগুলি মানলে,  বিনা টিকিটে যাত্রা করলেও কোনও সমস্য়ায় পড়তে হবে না যাত্রীকে।

ন্যাশনাল ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ব্যুরোর তরফে ভারতীয় রেলওয়ের বিশেষ কিছু নিয়ম এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করা হয়। ট্রেনে ভ্রমণের সময় এই নিয়মগুলি মানলে, বিনা টিকিটে যাত্রা করলেও কোনও সমস্য়ায় পড়তে হবে না যাত্রীকে।
কী সেই নিয়ম? যদি বিনা টিকিটে ট্রেনে উঠে পড়েন, তবে ট্রেনের ভিতর থেকেই আপনি টিকিট সংগ্রহ করতে পারেন। এর জন্য প্রথমেই টিকিট পরীক্ষক বা টিটিই-র সঙ্গে কাছে গিয়ে আপনার পরিস্থিতির কথা জানান।
কী সেই নিয়ম? যদি বিনা টিকিটে ট্রেনে উঠে পড়েন, তবে ট্রেনের ভিতর থেকেই আপনি টিকিট সংগ্রহ করতে পারেন। এর জন্য প্রথমেই টিকিট পরীক্ষক বা টিটিই-র সঙ্গে কাছে গিয়ে আপনার পরিস্থিতির কথা জানান।
টিটিই-র কাছেও একটি মেশিন থাকে, সেখান থেকেই আপনাকে টিকিট দিয়ে দেবেন টিটিই। এক্ষেত্রে আপনাকে টিকিটের মূল্যের সঙ্গে অতিরিক্ত ২৫০ টাকা জরিমানা বাবদ দিতে হবে।
টিটিই-র কাছেও একটি মেশিন থাকে, সেখান থেকেই আপনাকে টিকিট দিয়ে দেবেন টিটিই। এক্ষেত্রে আপনাকে টিকিটের মূল্যের সঙ্গে অতিরিক্ত ২৫০ টাকা জরিমানা বাবদ দিতে হবে।
টিটিই-র কাছে থাকা এই মেশিনের সঙ্গে রেলওয়ে প্যাসেঞ্জার রিজার্ভেশন সিস্টেমের সার্ভারের যুক্ত থাকে। প্যাসেঞ্জার যখনই টিকিট কাটেন, তখনই রেলের সার্ভারে তা বৈধ টিকিট হিসাবে ইস্যু হয়ে যায়। কোনও সিট ফাঁকা রয়েছে কিনা, তাও দেখা যায় এই মেশিনে। সেক্ষেত্রে আপনাকে সিটও পেয়ে যেতে পারেন পারেন আপনি।
টিটিই-র কাছে থাকা এই মেশিনের সঙ্গে রেলওয়ে প্যাসেঞ্জার রিজার্ভেশন সিস্টেমের সার্ভারের যুক্ত থাকে। প্যাসেঞ্জার যখনই টিকিট কাটেন, তখনই রেলের সার্ভারে তা বৈধ টিকিট হিসাবে ইস্যু হয়ে যায়। কোনও সিট ফাঁকা রয়েছে কিনা, তাও দেখা যায় এই মেশিনে। সেক্ষেত্রে আপনাকে সিটও পেয়ে যেতে পারেন পারেন আপনি।
যদি কোনও যাত্রীর নাম ওয়েটিং লিস্টে থাকে, তবে তিনি টিটিই-র কাছে গিয়ে সেই টিকিট দেখিয়ে কনফার্ম করে নিতে পারেন।
যদি কোনও যাত্রীর নাম ওয়েটিং লিস্টে থাকে, তবে তিনি টিটিই-র কাছে গিয়ে সেই টিকিট দেখিয়ে কনফার্ম করে নিতে পারেন।

Rail: বলুন তো, ভারতের সবচেয়ে বড় রেল স্টেশন কোনটি? নামটা শুনেই গর্ব হবে, উত্তরটা জানেন কি?

ভারতের রেল স্টেশন নিয়ে কত যে গল্প ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে, তার ইয়ত্তা নেই। দেশের রেলের রেকর্ডে সবচেয়ে বেশি প্ল্যাটফর্ম সম্পন্ন স্টেশন কোনটি, তার নাম শুনলে পশ্চিমবঙ্গ বসবাসকারী যে কারও গর্ব হওয়াটাই স্বাভাবিক।
ভারতের রেল স্টেশন নিয়ে কত যে গল্প ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে, তার ইয়ত্তা নেই। দেশের রেলের রেকর্ডে সবচেয়ে বেশি প্ল্যাটফর্ম সম্পন্ন স্টেশন কোনটি, তার নাম শুনলে পশ্চিমবঙ্গ বসবাসকারী যে কারও গর্ব হওয়াটাই স্বাভাবিক।
ভারতের অন্যতম যোগাযোগ ব্যবস্থা দাঁড়িয়ে আছে রেল পরিষেবার উপর। ফলে স্টেশনের অভাব নেই। একটি স্টেশনে কটা প্ল্যাটফর্ম রয়েছে তাও একটি লক্ষণীয় বিষয়। ভারতে সবচেয়ে বেশি প্ল্যাটফর্ম থাকা স্টেশনটি কিন্তু রয়েছে এই পশ্চিমবঙ্গেই।

ভারতের অন্যতম যোগাযোগ ব্যবস্থা দাঁড়িয়ে আছে রেল পরিষেবার উপর। ফলে স্টেশনের অভাব নেই। একটি স্টেশনে কটা প্ল্যাটফর্ম রয়েছে তাও একটি লক্ষণীয় বিষয়। ভারতে সবচেয়ে বেশি প্ল্যাটফর্ম থাকা স্টেশনটি কিন্তু রয়েছে এই পশ্চিমবঙ্গেই।
সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল, এ বিষয়ে ২ নম্বর নামটাও এই রাজ্যেরই। এটা অবশ্যই এ বাংলার বাসিন্দাদের জন্য গর্বের। আর প্রথম নাম থাকা সেই স্টেশনটি হল হাওড়া স্টেশন। হাওড়া স্টেশনে রয়েছে ২৩টি প্ল্যাটফর্ম। ভারতে এতগুলো প্ল্যাটফর্ম থাকা রেলস্টেশন আর নেই।
সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল, এ বিষয়ে ২ নম্বর নামটাও এই রাজ্যেরই। এটা অবশ্যই এ বাংলার বাসিন্দাদের জন্য গর্বের। আর প্রথম নাম থাকা সেই স্টেশনটি হল হাওড়া স্টেশন। হাওড়া স্টেশনে রয়েছে ২৩টি প্ল্যাটফর্ম। ভারতে এতগুলো প্ল্যাটফর্ম থাকা রেলস্টেশন আর নেই।
হাওড়ার প্রথমদিকের সংখ্যার প্ল্যাটফর্মগুলি পূর্ব রেলের অন্তর্গত। আর পরের দিকের নম্বরের প্ল্যাটফর্মগুলি দক্ষিণ পূর্ব রেলের অন্তর্গত। সব মিলিয়ে হাওড়ার ১ নম্বর প্ল্যাটফর্ম থেকে হাঁটতে শুরু করলে এখন ২৩ নম্বর প্ল্যাটফর্মে পৌঁছতে রীতিমত সময় লাগে।
হাওড়ার প্রথমদিকের সংখ্যার প্ল্যাটফর্মগুলি পূর্ব রেলের অন্তর্গত। আর পরের দিকের নম্বরের প্ল্যাটফর্মগুলি দক্ষিণ পূর্ব রেলের অন্তর্গত। সব মিলিয়ে হাওড়ার ১ নম্বর প্ল্যাটফর্ম থেকে হাঁটতে শুরু করলে এখন ২৩ নম্বর প্ল্যাটফর্মে পৌঁছতে রীতিমত সময় লাগে।
ভারতের দ্বিতীয় বেশি প্ল্যাটফর্ম থাকা স্টেশনটিও এই বাংলাতেই। সেই স্টেশনের নাম শিয়ালদহ স্টেশন। সেখানে রয়েছে ২১টি প্ল্যাটফর্ম। হাওড়ার চেয়ে ২টি কম। এই তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে মুম্বইয়ের ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাস।
ভারতের দ্বিতীয় বেশি প্ল্যাটফর্ম থাকা স্টেশনটিও এই বাংলাতেই। সেই স্টেশনের নাম শিয়ালদহ স্টেশন। সেখানে রয়েছে ২১টি প্ল্যাটফর্ম। হাওড়ার চেয়ে ২টি কম। এই তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে মুম্বইয়ের ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাস।
এই স্টেশনে রয়েছে ১৮টি প্ল্যাটফর্ম। চতুর্থ স্থানে রয়েছে চেন্নাই সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশন। এখানে রয়েছে ১৭টি প্ল্যাটফর্ম। পঞ্চম স্থানে নতুন দিল্লি রেল স্টেশন। যেখানে রয়েছে ১৬টি প্ল্যাটফর্ম।
এই স্টেশনে রয়েছে ১৮টি প্ল্যাটফর্ম। চতুর্থ স্থানে রয়েছে চেন্নাই সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশন। এখানে রয়েছে ১৭টি প্ল্যাটফর্ম। পঞ্চম স্থানে নতুন দিল্লি রেল স্টেশন। যেখানে রয়েছে ১৬টি প্ল্যাটফর্ম।
১২টি প্ল্যাটফর্ম নিয়ে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজ রেল স্টেশন। তবে সপ্তম স্থানটি ফের বাংলার ঝুলিতে এসে পড়েছে। খড়গপুর জংশন রেলস্টেশনেও প্রয়াগরাজের মতোই রয়েছে ১২টি প্ল্যাটফর্ম।
১২টি প্ল্যাটফর্ম নিয়ে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজ রেল স্টেশন। তবে সপ্তম স্থানটি ফের বাংলার ঝুলিতে এসে পড়েছে। খড়গপুর জংশন রেলস্টেশনেও প্রয়াগরাজের মতোই রয়েছে ১২টি প্ল্যাটফর্ম।

Rail: ট্রেনে চাদর দেওয়া নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত, রেলের সিদ্ধান্তে লাখো যাত্রীর চিন্তা কমতে চলেছে এবার!

শিলিগুড়ি: ট্রেনে ক্রমবর্ধমান লিনেনের প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে গুয়াহাটি, কাটিহার ও আলিপুরদুয়ারে অত্যাধুনিত লন্ড্রি কেয়ার সেন্টার স্থাপন। রেলে পরিষ্কার চাদর যাত্রীদের দেওয়ার উদ্যোগ। ​লিনেনের ক্রমবর্ধমান প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে এবং যাত্রীদের উৎকৃষ্ট মানের পরিষেবা প্রদান করতে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের অধিক্ষেত্রের অন্তর্গত গুয়াহাটি, কাটিহার ও আলিপুরদুয়ারে অত্যাধুনিক লন্ড্রি কেয়ার সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে।

গুয়াহাটির লন্ড্রিটি প্রতি দিন ১৬,০০০ বেডরোল উৎপাদন করতে সক্ষম। একইভাবে কাটিহার ও আলিপুরদুয়ারের লন্ড্রি প্রতি দিন যথাক্রমে ২০০০ ও ২১০০ বেডরোল উৎপাদন করতে সক্ষম। এর ফলে অমরনাথ এক্সপ্রেস, লোকমান্য তিলক এক্সপ্রেস, অবধ অসম এক্সপ্রেস ইত্যাদির মতো গুয়াহাটি ভিত্তিক ট্রেন, নর্থইস্ট এক্সপ্রেস, ব্রহ্মপুত্র মেল ইত্যাদির মতো কামাখ্যা ভিত্তিক ট্রেন, সিকিম মহানন্দা এক্সপ্রেসের মতো আলিপুরদুয়ার ভিত্তিক ট্রেন এবং আম্রপালি এক্সপ্রেস, চম্পারন হামসফর এক্সপ্রেসের মতো কাটিহার ভিত্তিক ট্রেনগুলির বর্ধিত লিনেনের চাহিদা পূরণ হবে।

আরও পড়ুন: বাজ পড়ছে, আপনি রাস্তায়? যে কাজটি একেবারেই করবেন না! এই ভুলটি করলেই শেষ

​গুয়াহাটিতে অত্যাধুনিক লন্ড্রিটি টানেল ভিত্তিক সিস্টেম, যার মধ্যে জল, শক্তি, স্টিম এবং কেমিকেলের ব্যবহার অপ্টিমাইজ করার সময় বৃহৎ পরিমাণ লিনেন পরিচালনা করার ক্ষমতার পাশাপাশি পরবর্তী পর্যায়ে স্বয়ংক্রিয় স্থানান্তর সহ অসংখ্য বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ওয়াশিং প্রক্রিয়ার সময় প্রথমে নোংরাযুক্ত লিনেন ওজন করা হয় এবং মেশিনের অটোমেটিক কনভেয়রে প্রেরণ করা হয়। এরপর কম্পিউটারাইজড অপারেশনের মাধ্যমে ভালো করে ধোয়া ও পরিষ্কার করার জন্য লিনেনগুলিকে একটি টানেল ব্যাচ ওয়াশারে লোড করা হয়। এরপর ওয়াশার থেকে লিনেনগুলি ড্রায়ারে স্থানান্তর করার জন্য রোবোটিক ফিডিং ব্যবহার করা হয়।

এরপর, সর্বাধিক জল নিষ্কাশনের সুবিধার জন্য হাইড্রোলিক প্রেস দিয়ে সজ্জিত প্রেসিং সিস্টেমের দ্বারা জল নিষ্কাশন করা হয়। এরপর, ধোয়া লিনেনগুলি একটি শাটেল কনভেয়রে আনলোড করা হয় এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল ড্রায়ার দিয়ে ভাল করে শুকিয়ে নেওয়া হয়। এরপর, লিনেনগুলি আইরনিং সিস্টেম মেশিনে আইরন করা হয়, যা সম্পূর্ণ হওয়ার পর লিনেনগুলি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভাঁজ করে দেয়। যাত্রীদের শ্রেষ্ঠ মানের বেডরোল দেওয়া নিশ্চিত করতে লিলেনের মান পরীক্ষা করার জন্য হোয়াইটনেস মিটার ব্যবহার করা হয়। ওয়াশিং প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হওয়ার পর লিনেন সেটগুলি সংশ্লিষ্ট ট্রেনগুলিতে সরবরাহ করার জন্য ব্যাগের মধ্যে প্যাক করা হয়।

​উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে যাত্রীদের পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যকর বেডরোল প্রদান করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং এর জন্য এই ধরনের যান্ত্রিক লন্ড্রি স্থাপন করা হয়েছে। উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে প্রয়োজন অনুযায়ী নিজেদের অধিক্ষেত্রের অধীনে অন্যান্য স্থানেও এই ধরনের যান্ত্রিক লন্ড্রি স্থাপন করার পরিকল্পনা করেছে।

Rail: একটা ফোন, ট্রেনে এবার যে সমস্যাই হোক, মুহূর্তে সমাধান! হেল্পলাইন নম্বর পূর্ব রেলের! জানুন…

কলকাতা: এক ফোনেই কামালের প্রতিশ্রুতি। যাত্রী সুরক্ষায় বিশেষ নজর ভারতীয় রেলের। যাত্রী সহায়তায় রেলওয়ে হেল্পলাইন নম্বর 139। ইস্টার্ন রেলের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য যাত্রীদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা। যাত্রীদের সুরক্ষার স্বার্থে এবং তাদের অভিযোগ ও মতামত প্রদানের প্রক্রিয়াকে সহজ করার লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় হেল্পলাইন নম্বর 139 সর্বক্ষণের জন্য সেবা প্রদান করছে।

ইস্টার্ন রেলওয়ে নেটওয়ার্কে ভ্রমণ করা যাত্রীরা 139 ডায়াল করে বিভিন্ন সেবা পেতে পারেন। এর মাধ্যমে যাত্রীদের সমস্যা গুলি দ্রুত নিষ্পত্তি করা হয় এবং রেল সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রশ্নের চটজলদি সমাধান পাওয়া যায়।

আরও পড়ুন: মানুষের মাংস খেলেন এই সুন্দরী! জানালেন স্বাদ! তারপরই যা ঘটল…গোটা বিশ্বে তোলপাড় ফেলেছে এই ঘটনা

যাত্রীরা ট্রেন সম্মন্ধিত অভিযোগ করতে, ফ্রেট পার্সেলের অনুসন্ধান করতে, স্টেশন সংক্রান্ত সমস্যা নিবন্ধন করতে, নিরাপত্তা বা চিকিৎসায় সাহায্য অনুরোধ করতে বা রেল-সম্পর্কিত তথ্য অনুসন্ধান করতে এবং নিজস্ব মতামত জানাতে তারা 139 হেল্পলাইন ব্যবহার করতে পারেন।

পূর্ব রেল বিভিন্ন স্টেশনে এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে কেন্দ্রীয় হেল্পলাইন নম্বর 139 সম্পর্কে ব্যাপক সচেতনতা অভিযান চলছে।

RPF vs GRP: বলুন তো, আরপিএফ ও জিআরপি-র তফাৎ কী? না জানলে কিন্তু অসুবিধায় পড়তে পারেন

ভারতের সবথেকে বড় যাতায়াতের মাধ্যম হলো ভারতীয় রেল। প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ ভারতীয় রেলে করে যাতায়াত করে থাকেন। কোটি কোটি মানুষের নিরাপত্তার দায়িত্ব থাকে ভারতীয় রেলের কাঁধে।
ভারতের সবথেকে বড় যাতায়াতের মাধ্যম হলো ভারতীয় রেল। প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ ভারতীয় রেলে করে যাতায়াত করে থাকেন। কোটি কোটি মানুষের নিরাপত্তার দায়িত্ব থাকে ভারতীয় রেলের কাঁধে।
সেই ট্রেনে বসে থাকা মানুষের নিরাপত্তার দায়িত্ব দেওয়া হয় আরপিএফ এবং জিআরপি-কে। আপনি যদি ট্রেনে ভ্রমণ করেন তবে আপনি অবশ্যই এদেরকে দেখেছেন। কিন্তু এই দুটির মধ্যে তফাৎ কী জানেন? চলুন আজকে এই দুটি পুলিশের ব্যাপারে জেনে নিই আমরা।
সেই ট্রেনে বসে থাকা মানুষের নিরাপত্তার দায়িত্ব দেওয়া হয় আরপিএফ এবং জিআরপি-কে। আপনি যদি ট্রেনে ভ্রমণ করেন তবে আপনি অবশ্যই এদেরকে দেখেছেন। কিন্তু এই দুটির মধ্যে তফাৎ কী জানেন? চলুন আজকে এই দুটি পুলিশের ব্যাপারে জেনে নিই আমরা।
প্রথমে জিআরপি-র কথা যদি ধরেন, জিআরপি হল ভারতের রেল স্টেশনের ভিতরে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী পুলিশ। এটি সরকারি রেলওয়ে পুলিশ নামেও পরিচিত।
প্রথমে জিআরপি-র কথা যদি ধরেন, জিআরপি হল ভারতের রেল স্টেশনের ভিতরে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী পুলিশ। এটি সরকারি রেলওয়ে পুলিশ নামেও পরিচিত।
এর কাজ হল ট্রেনে সংঘটিত অপরাধের তদন্ত করা। শুধু তাই নয়, ট্রেনে বসা মানুষদের নিরাপত্তার পুরো দায়িত্ব বজায় থাকে এই জিআরপির উপরে।
এর কাজ হল ট্রেনে সংঘটিত অপরাধের তদন্ত করা। শুধু তাই নয়, ট্রেনে বসা মানুষদের নিরাপত্তার পুরো দায়িত্ব বজায় থাকে এই জিআরপির উপরে।
আরপিএফ হল রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্স। তাদের কাজ হল ট্রেনে বসে থাকা মানুষের নিরাপত্তা এবং স্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষকে নিরাপত্তা প্রদান করা।
আরপিএফ হল রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্স। তাদের কাজ হল ট্রেনে বসে থাকা মানুষের নিরাপত্তা এবং স্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষকে নিরাপত্তা প্রদান করা।
যদি কোন যাত্রী টেম্পারিং অসততা চুরি বা অবৈধ দখল করে থাকেন, তাহলে তাকে সতর্ক করে দেওয়া এবং তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য রয়েছে আরপিএফ।
যদি কোন যাত্রী টেম্পারিং অসততা চুরি বা অবৈধ দখল করে থাকেন, তাহলে তাকে সতর্ক করে দেওয়া এবং তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য রয়েছে আরপিএফ।
আসলে এই দুটি নিরাপত্তা বাহিনী ভারতীয় রেলওয়ে দ্বারা রেলের কাজের জন্যই নিয়োগ করা হয়েছে। ট্রেনের রক্ষণাবেক্ষণ থেকে শুরু করে ট্রেনে যাতায়াত করা যাত্রীদের সমস্ত সুবিধার ব্যাপারে খেয়াল রাখা হল এদের দায়িত্ব।
আসলে এই দুটি নিরাপত্তা বাহিনী ভারতীয় রেলওয়ে দ্বারা রেলের কাজের জন্যই নিয়োগ করা হয়েছে। ট্রেনের রক্ষণাবেক্ষণ থেকে শুরু করে ট্রেনে যাতায়াত করা যাত্রীদের সমস্ত সুবিধার ব্যাপারে খেয়াল রাখা হল এদের দায়িত্ব।
সুতরাং যদি আপনার কোন সমস্যা হয় তাহলে এই দুটি পুলিশের মধ্যে যে কোন একজনকে ডাকলেই আপনার কাজ মিটে যাবে।
সুতরাং যদি আপনার কোন সমস্যা হয় তাহলে এই দুটি পুলিশের মধ্যে যে কোন একজনকে ডাকলেই আপনার কাজ মিটে যাবে।

Railways: ভারতের প্রথম রেল স্টেশনটি কিন্তু পশ্চিমবঙ্গেই আছে! বলতে পারবেন, কোন স্টেশন? চমকে উঠবেন জেনে

কলকাতা: দেশের পরিবহণের লাইফলাইন ভারতীয় রেল। দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগের মাধ্যমে ভারতীয় রেল। দেশের প্রতিটা কোণায় রয়েছে ভারতীয় রেল। দেশজুড়ে মোট ৭,৩৪৯ স্টেশন রেল স্টেশন রয়েছে। কিন্তু দেশের সর্বপ্রথম রেল স্টেশন কোনটি জানেন? পশ্চিমবঙ্গেই রয়েছে দেশের সর্বপ্রথম রেল স্টেশন সিঙ্গাবাদ। আগে এটি ছিল দেশের শেষ রেল স্টেশন। বর্তমানে এটাই ভারতের প্রথম রেল স্টেশন। শুধু তাই নয়, এই স্টেশনের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে অনেক ইতিহাস। গুরুত্ব থাকলেও পরিচিতি নেই স্টেশনটির।

পশ্চিমবঙ্গের মালদহ জেলার হাবিবপুরে অবস্থিত সিঙ্গাবাদ স্টেশন। এটাই ভারতের প্রাচীনতম এবং প্রথম রেল স্টেশন। এটি ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে অবস্থিত। স্বাধীনতার বহু আগে তৈরি হয়েছিল সিঙ্গাবাদ স্টেশনটি। দেশভাগের আগে এই স্টেশনটি দিয়ে যাত্রীবাহী ও পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল করত। কিন্তু দেশভাগের পর স্টেশনটি বন্ধ হয়ে যায়। যদিও ১৯৭৮ সালে সিঙ্গাবাদ দিয়ে আবার ট্রেন চলাচল শুরু হয়। তখন ভারত থেকে বাংলাদেশে পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল করত। ২০১১ সালের শেষের দিকে পুরনো চুক্তি সংশোধন করে নেপালকেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়। বর্তমানে এখান দিয়ে শুধু পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল করে। বাংলাদেশ থেকে নেপালে বিভিন্ন পণ্য রফতানি করা হয়। বাংলাদেশের রোহনপুর স্টেশন থেকে পণ্যবাহী ট্রেন সিঙ্গাবাদ আসে।

আরও পড়ুন: ট্রেনের মধ্যে একের পর এক বেরিয়ে আসছে চারপেয়ে জীব! শেওড়াফুলিতে ভয়ঙ্কর কাণ্ড! পুলিশও থ

সিঙ্গাবাদ গেলে পায়ে হেঁটে পৌঁছে যাওয়া যায় ভারত থেকে বাংলাদেশে। স্টেশন থেকে মাত্র ২ কিলোমিটার দূরত্বে রয়েছে বাংলাদেশ। সিঙ্গাবাদ স্টেশনের নামের বোর্ডে বড় বড় অক্ষরে লেখা রয়েছে ‘ভারতের শেষ স্টেশন’। ব্রিটিশ আমলে সিঙ্গাবাদ দিয়ে কলকাতা থেকে ঢাকার মধ্যে ট্রেন চলাচল করত। এক সময় দার্জিলিং মেলের মতো ট্রেনও এই স্টেশনের উপর দিয়ে যাতায়াত করত। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে সিঙ্গাবাদের অবস্থা আগের মতো নেই। হাতেগোনা কয়েকজন রেলকর্মী রয়েছেন এখানে। একমাত্র বাংলাদেশ ও নেপালগামী পণ্যবাহী ট্রেন এই স্টেশন দিয়ে চলাচল করে। সেই ট্রেনই সিঙ্গাবাদে থাকে এবং সিগন্যালের অপেক্ষা করে। এছাড়া ভারতের প্রথম স্টেশন জনশূন্যই থাকে।

আরও পড়ুন: বাম-বিজেপি-তৃণমূলের একটি জিনিস দেখলেই হচ্ছে বাজেয়াপ্ত! সাবধান!

এদিকে, ব্রিটেনে রেল চলাচল শুরু হওয়ার ৩০ বছর পর ভারতে প্রথম রেলের চাকা গড়িয়েছিল। তবে রেলের কাজ শুরু হয়ছিল ১৮৪৩ সালে। ১০ বছর সময় লেগেছিল প্রথম ট্রেন সফরের। ভারতে ট্রেনের চাকা প্রথম গড়িয়েছিল কিন্তু সেই ১৮৫৩ সালে।

১৮৫৩ সালের ১৬ এপ্রিল আরব সাগরের পারের বাসিন্দারা প্রথম ট্রেন ছাড়ার হর্ন। বোরি বন্দর থেকে ট্রেনটি যাত্রা করে থানের উদ্দেশে। যাকে সহজ করে বলা হয় বম্বে থেকে থানে। আরব সাগরের পারে সেদিন অসংখ্য মানুষ ভিড় জমিয়েছিল প্রথম টেন যাত্রা দেখার ও সাক্ষী থাকার জন্য।

যাত্রা শুরুর আগে ২১টি তোপধ্বনি দিয়ে সেই যাত্রাকে সম্মান জানানো হয়। ট্রেনটি বিকেল সাড়ে ৩টের সময় যাত্রা শুরু করে। দেশের প্রথম ট্রেনে যাত্রা করেন ৪০০ জন। তবে তাঁরা সাধারণ যাত্রী ছিলেননা। ৪০০ জন বিশেষ নিমন্ত্রিত অতিথিকে নিয়ে যাত্রা করে ট্রেনটি। পৌঁছয় থানে স্টেশনে।

তারপর থেকে ধীরে ধীরে ১৭০ বছর ধরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছে ভারতীয় রেল। ভারতীয় রেল বিশ্বের চতুর্থ এবং এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম রেল নেটওয়ার্ক। ভারতীয় রেলকে দেশবাসীর লাইফ লাইনও বলা হয়ে থাকে।

Indian Railways: ভারতের এই রাজ্যে মাত্র একটি রেল স্টেশন! বলতে পারবেন, কোন রাজ্য? অবাক হবেন জেনে

ভারতের ‘লাইফলাইন’ বলা হয় ভারতীয় রেলকে। দেশের প্রায় ৩ কোটি মানুষ প্রতিদিন যাতায়াত করে ট্রেনের মাধ্যমে। ১১৫,০০০ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে বিস্তৃত ভারতীয় রেলের নেটওয়ার্ক। আর সেই কারণেই বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম রেল নেটওয়ার্ক হল ভারতীয় রেল।
ভারতের ‘লাইফলাইন’ বলা হয় ভারতীয় রেলকে। দেশের প্রায় ৩ কোটি মানুষ প্রতিদিন যাতায়াত করে ট্রেনের মাধ্যমে। ১১৫,০০০ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে বিস্তৃত ভারতীয় রেলের নেটওয়ার্ক। আর সেই কারণেই বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম রেল নেটওয়ার্ক হল ভারতীয় রেল।
দেশের প্রায় প্রতিটা কোণায় রয়েছে রেল স্টেশন। দেশের মোট ৭,৩৪৯ স্টেশন থেকে প্রতিদিন কয়েক হাজার যাত্রীবাহী ও পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল করে। তবে, দেশের এমনওএকটি রাজ্য রয়েছে, যেখানে রয়েছে একটি মাত্র রেল স্টেশন। সেখানেও প্রতিদিন হাজার-হাজার মানুষ যাতায়াত করেন এবং কারও কোনও সমস্যা হয় না।
দেশের প্রায় প্রতিটা কোণায় রয়েছে রেল স্টেশন। দেশের মোট ৭,৩৪৯ স্টেশন থেকে প্রতিদিন কয়েক হাজার যাত্রীবাহী ও পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল করে। তবে, দেশের এমনওএকটি রাজ্য রয়েছে, যেখানে রয়েছে একটি মাত্র রেল স্টেশন। সেখানেও প্রতিদিন হাজার-হাজার মানুষ যাতায়াত করেন এবং কারও কোনও সমস্যা হয় না।
রেলের উপর যেমন বিপুলসংখ্যক মানুষের নির্ভরশীলতা রয়েছে ঠিক সেই রকমই রেলের তরফ থেকেও যাত্রীদের উন্নত থেকে উন্নততর পরিষেবা দেওয়ার চেষ্টা চালানো হয়।
রেলের উপর যেমন বিপুলসংখ্যক মানুষের নির্ভরশীলতা রয়েছে ঠিক সেই রকমই রেলের তরফ থেকেও যাত্রীদের উন্নত থেকে উন্নততর পরিষেবা দেওয়ার চেষ্টা চালানো হয়।
যে কারণে ভারতের মাটিতে ব্রিটিশ আমলে বিছানো রেল ব্যবস্থা আজ ধাপে ধাপে আরও উন্নতির দিকে এগোচ্ছে। ধাপে ধাপে ভারতের ট্র্যাকে নেমেছে বন্দে ভারতের মতো সেমি হাইস্পিড ট্রেন। আগামী দিনে বুলেট ট্রেন দৌড়ানো দেখার অপেক্ষায় রয়েছেন দেশবাসীরা।
যে কারণে ভারতের মাটিতে ব্রিটিশ আমলে বিছানো রেল ব্যবস্থা আজ ধাপে ধাপে আরও উন্নতির দিকে এগোচ্ছে। ধাপে ধাপে ভারতের ট্র্যাকে নেমেছে বন্দে ভারতের মতো সেমি হাইস্পিড ট্রেন। আগামী দিনে বুলেট ট্রেন দৌড়ানো দেখার অপেক্ষায় রয়েছেন দেশবাসীরা।
দেশের প্রায় আট হাজার রেল স্টেশনে পরিষেবা দিয়ে থাকে। কিন্তু এই প্রায় আট হাজার রেল স্টেশন যেখানে দেশের সব রাজ্যে পরিষেবা দিচ্ছে সেখানে জানলে অবাক হবেন, দেশে এমন একটি রাজ্য রয়েছে যেখানে একটি রেল স্টেশন।
দেশের প্রায় আট হাজার রেল স্টেশনে পরিষেবা দিয়ে থাকে। কিন্তু এই প্রায় আট হাজার রেল স্টেশন যেখানে দেশের সব রাজ্যে পরিষেবা দিচ্ছে সেখানে জানলে অবাক হবেন, দেশে এমন একটি রাজ্য রয়েছে যেখানে একটি রেল স্টেশন।
একটি গোটা রাজ্যে একটি রেলস্টেশন সত্যিই অবাক করা! এখন প্রশ্ন হল দেশে কোন রাজ্য যে রয়েছে যেখানে একটিমাত্র রেলস্টেশন রয়েছে? একটিমাত্র রেলস্টেশন রয়েছে এমন রাজ্যটির নাম হল মিজোরাম (Mizoram)।
একটি গোটা রাজ্যে একটি রেলস্টেশন সত্যিই অবাক করা! এখন প্রশ্ন হল দেশে কোন রাজ্য যে রয়েছে যেখানে একটিমাত্র রেলস্টেশন রয়েছে? একটিমাত্র রেলস্টেশন রয়েছে এমন রাজ্যটির নাম হল মিজোরাম (Mizoram)।
উত্তর-পূর্ব ভারতের এই রাজ্যে থাকা একটি মাত্র রেল স্টেশনের নাম হল বৈরাবী (Bairabi)। মিজোরামের এই একমাত্র রেল স্টেশনটি অবস্থিত কোলাসিব জেলায়। স্টেশনটি আবার অবস্থিত একেবারে শেষ প্রান্ত এলাকায়।
উত্তর-পূর্ব ভারতের এই রাজ্যে থাকা একটি মাত্র রেল স্টেশনের নাম হল বৈরাবী (Bairabi)। মিজোরামের এই একমাত্র রেল স্টেশনটি অবস্থিত কোলাসিব জেলায়। স্টেশনটি আবার অবস্থিত একেবারে শেষ প্রান্ত এলাকায়।
মিজোরামে মোট ১১ লক্ষ মানুষের বসবাস। এই সমস্ত বাসিন্দাদের বৈরাবী রেল স্টেশনের উপরে নির্ভরশীল থাকতে হয়। যাত্রীদের পাশাপাশি পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রেও এই রেলস্টেশনটির উপরই নির্ভরশীল। এই রেল স্টেশনে মোট তিনটি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে এবং চারটি লাইন অর্থাৎ ট্র্যাক রয়েছে।
মিজোরামে মোট ১১ লক্ষ মানুষের বসবাস। এই সমস্ত বাসিন্দাদের বৈরাবী রেল স্টেশনের উপরে নির্ভরশীল থাকতে হয়। যাত্রীদের পাশাপাশি পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রেও এই রেলস্টেশনটির উপরই নির্ভরশীল। এই রেল স্টেশনে মোট তিনটি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে এবং চারটি লাইন অর্থাৎ ট্র্যাক রয়েছে।
এই রেলস্টেশনটি খুবই ছোট একটি রেলস্টেশন। পরবর্তীতে ২০১৬ সালে রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্ম এবং ট্র্যাকের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়। এছাড়াও আরও বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়। তবে যেমনটা দরকার ঠিক ততটা উন্নতি সাধন হয়নি বলেও অভিযোগ।
এই রেলস্টেশনটি খুবই ছোট একটি রেলস্টেশন। পরবর্তীতে ২০১৬ সালে রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্ম এবং ট্র্যাকের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়। এছাড়াও আরও বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়। তবে যেমনটা দরকার ঠিক ততটা উন্নতি সাধন হয়নি বলেও অভিযোগ।

Narendra Modi on Railways: বিরাট সুখবর! রেল নিয়ে একগুচ্ছ বড় ঘোষণা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সমগ্র দেশে ১.৬২ লাখ কোটি অধিক মূল্যের একাধিক উন্নয়ন প্রকল্পের শিলান্যাস, উদ্বোধন এবং জাতির প্রতি উৎসর্গ করেন। এর মধ্যে ২৭ হাজার কোটি টাকা বিহার রাজ্যকে উৎসর্গ করা হয়েছে। তিনি একটি জনসভায় অংশ নিয়ে রাজ্যের জন্য রেল, বিদ্যুৎ, সড়ক ইত্যাদির মতো সেক্টর সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি প্রকল্পের উদ্বোধন, উৎসর্গ এবং শিলান্যাস করেন।জনসমাবেশে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে তিনি বিকশিত ভারত তৈরির মাধ্যমে বিহারের উন্নয়নের সংকল্প নিয়ে বেগুসরাইতে এসেছেন। তিনি উক্ত বিশাল জনসমাগমকে স্বীকার করেন এবং জনগণের ভালবাসা ও আশীর্বাদের জন্য তার সৌভাগ্যকে ধন্যবাদ জানান। প্রধানমন্ত্রী প্রায় ৩৯১৭ কোটি টাকার বেশ কয়েকটি রেল প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করেন।

এই প্রকল্পগুলির মধ্যে ৬৪ কিলোমিটার দৈর্ঘের মুকুরিয়া-কাটিহার-কুমেদপুর রেললাইন দৈতকরণ করার জন্য শিলান্যাস করেন, যার বাজেট ব্যয় হয়েছে ৯৪২ কোটি টাকা যাহা “প্রধানমন্ত্রীর গতি শক্তি প্রকল্পের” অধীনে রাখা হয়েছে। এই প্রকল্পটি সেকশনাল ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং সহজ করবে, দেশের উত্তরপূর্বাঞ্চল থেকে পূর্ব ও উত্তরগামী ট্রেন চলাচলের ক্ষেত্রে আরও ভাল গতিশীলতা আনবে।

আরও পড়ুন-         মহাশিবরাত্রিতে বিরল কাকতালীয় যোগ! সর্বার্থ সিদ্ধি যোগে প্রসন্ন করুন শিবকে, রাতারাতি ‘ধনী’ হওয়া কেউ আটকাতে পারবে না…!

আরও পড়ুন-        মাত্র ১৯-এ অকালে সব শেষ, লাস্ট পোস্টে কী লিখেছিলেন আমিরের অনস্ক্রিন কন্যা, ভাইরাল হতেই চোখে জল ভক্তদের

১৫১ কোটি টাকার বাজেট ব্যয়ে কাটিহার-জোগবানি রেল সেকশনের আরেকটি বিদ্যুতায়ন প্রকল্প উদ্বোধন করা হয়েছে, যা বিহার রাজ্যের কাটিহার, পূর্ণিয়া এবং আরারিয়া জেলার ১০৬ রুট কিলোমিটার বিদ্যুত সেকশনকে কভার করে। যেহেতু যোগবানি নেপাল সীমান্তের পাশেই রয়েছে, তাই অধিক লোড নিয়ে পণ্যবাহী ট্রেন নেপালের দিকে সহজে যেতে পারবে এবং এই অঞ্চলের ব্যাপারী ও ব্যবসায়ীরা উপকৃত হবে।দুটি প্রকল্পই বিহার এবং পশ্চিমবঙ্গের নির্দিষ্ট অংশ জুড়ে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে জোনের জন্য একটি অতিরিক্ত আশীর্বাদ হবে। এই প্রকল্পগুলি আরও অধিক যাত্রী ও মালবাহী ট্রেনের সম্ভাব্য চলাচলে নির্বিঘ্নে সাহায্য করবে এবং একই সাথে দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করবে। প্রকৃতপক্ষে, এটি বিহারের কাটিহার জেলা এবং পশ্চিমবঙ্গের মালদা জেলার উভয় অঞ্চলের সামগ্রিক উন্নয়নকে উৎসাহিত করবে এবং আর্থ-সামাজিক কার্যকলাপে বিশেষ ভূমিকা তৈরি করে এই অঞ্চলের জনগণের জন্য বেশ কয়েকটি কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করবে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশের বাকি অংশের সাথে বিহার রাজ্যের সংযোগ বৃদ্ধির জন্য চারটি এক্সপ্রেস ট্রেনেরও শুভ সূচনা করেন। ট্রেনগুলি হল দানাপুর-যোগবানি এক্সপ্রেস (ভায়া দারভাঙ্গা – সাক্রি), যোগবানি – সহরসা এক্সপ্রেস, সোনপুর-বৈশালী এক্সপ্রেস এবং যোগবানি-শিলিগুড়ি এক্সপ্রেস। এছাড়াও, যথাক্রমে রাঘোপুর-ফরবেসগঞ্জ গেজ রূপান্তরের উদ্বোধন এবং বারাউনি – বাছওয়াড়া ৩য় এবং ৪র্থ লাইন রেল প্রকল্পের শিলান্যাস করেন।এইভাবেই, আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে দেশের মধ্যে পরিবহণের একটি নিখুঁত এবং উন্নত মোড অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন। অমৃত ভারত, পিএম গতি শক্তি, ১০০% বিদ্যুতায়ন ইত্যাদির মতো প্রকল্পগুলিকে বাস্তবায়িত করে রেলওয়ের পরিকাঠামোকে শক্তিশালী করতে সক্ষম হয়, যা পরিবহণের সবচেয়ে সস্তা এবং সবচেয়ে পছন্দের মাধ্যম হিসাবে বিবেচিত হয়েছে।

Indian Railways: ২৩ স্টেশন-৬ ব্রিজ-২ ওভার ব্রিজ, সোমে রেলের বড় শিলান্যাস মোদির! লাভ উত্তরবঙ্গের

কলকাতা: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে জুড়ে অমৃত ভারত স্টেশন স্কিমের অধীনে ভার্চুয়ালি ২৩টি স্টেশন, ০৬টি রোড আন্ডার ব্রিজ ও ০২টি রোড ওভার ব্রিজের শিলান্যাস করবেন। অমৃত ভারত স্টেশন স্কিমের অধীনে স্টেশনগুলিতে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করতে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের দ্বারা ‘২০৪৭-এর উন্নত দেশ ও উন্নত রেলওয়ে” থিমে স্কুল পড়ুয়াদের অন্তর্ভুক্ত করে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছিল।

বিভিন্ন প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন মোদি। ‘২০৪৭-এর উন্নত দেশ ও উন্নত রেলওয়ে” থিমের অধীনে স্কুল স্তরের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হচ্ছে গোটা দেশ জুড়েই। উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের অধীনে ৯১টি স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী বক্তৃতা, রচনা, কবিতা লেখা, তর্ক এবং চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। এই প্রতিযোগিতাগুলিতে ১০৫৮ জন পড়ুয়াকে বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

আরও পড়ুন: বলুন তো, বিশ্বের সবচেয়ে দামি বিরিয়ানির দাম কত? কোথায় মেলে? জেনে মাথা ঘুরবে নিশ্চিত

সংশ্লিষ্ট স্থানগুলিতে প্রধানমন্ত্রী শিলান্যাসের সময় এই পুরস্কারসমূহ বিজয়ীদের প্রদান করবেন। এই বৃহৎ অনুষ্ঠানে বিজয়ী পড়ুয়াদের যে ইতিবাচক স্বীকৃতি দেওয়া হবে, তা নিশ্চিতভাবে ভবিষ্যতে সমাজের জন্য কাজ করতে তাদের উৎসাহ ও প্রেরণা জোগাবে। পাশাপাশি, এই অঞ্চলের উন্নয়নের জন্য ভারতীয় রেলওয়ে যে কাজ করেছে সে সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-ছাত্রীদের উৎসাহিত করবে।

আরও পড়ুন: ফের রাজ্যকে টাকা বরাদ্দ কেন্দ্রের, রাজ্যে এল ৪ হাজার কোটি টাকা!

ইতিমধ্যেই রেল কর্মী ও আধিকারিকদের পুরষ্কার দেওয়া হয়েছে। তাদের পারফরম্যান্স প্রাইজ দেওয়া শুরু হয়েছে৷ ২০২২-২৩ বর্ষের জন্য ডিব্রুগড় স্টেশন লাভ করেছে বেস্ট কেপ্ট স্টেশন শিল্ড। ডিভিশনাল হাসপাতাল, ডিব্রুগড় দখল করেছে বেস্ট কেপ্ট হসপিটাল অ্যাওয়ার্ড। নিউ বঙাইগাঁও ও ডিব্রুগড় ওয়ার্কশপ উভয়েই লাভ করেছে বেস্ট কেপ্ট ওয়ার্কশপ শি্ড।

অন্যদিকে রাঙাপাড়ার অফিসার্স রেলওয়ে কলোনি লাভ করেছে বেস্ট কেপ্ট রেলওয়ে কলোনি শিল্ড।পার্সোনাল ডিপার্টমেন্টের জন্য আলিপুরদুয়ার ও লামডিং ডিভিশন যৌথভাবে শিল্ড লাভ করেছে। অন্যদিকে মেকানিক্যাল ও অপারেটিং ডিপার্টমেন্টের জন্য লামডিং ডিভিশন লাভ করেছে শি্ল্ড। ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টের জন্য রঙিয়া ডিভিশন এই পুরস্কার লাভ করেছে। কমার্শিয়াল ডিপার্টমেন্টের জন্য এটি লাভ করেছে তিনসুকিয়া ডিভিশন, অন্যদিকে অ্যাকাউন্টস, সিকিউরিটি ও স্টোর ডিপার্টমেন্টের জন্য কাটিহার ডিভিশন লাভ করেছে এফিসিয়েন্সি শিল্ড। সিগনাল ও টেলিকম ও সেফটি ডিপার্টমেন্টের জন্য শিল্ড পেয়েছে আলিপুরদুয়ার ডিভিশন।