ভাত হল এমন একটি খাবার যা এশিয়ার প্রায় প্রতিটি ঘরে ঘরে রান্না হয়। ইদানীং ব্রাউন রাইসও এসেছে বাজারে।

Rohu Fish Health Benefits: রোজ রুই মাছ খান? শরীরে কী হয় এর ফলে জানেন? পাতে রাখার আগে জানুন

বাঙালি মানেই মাছ-ভাত প্রিয়। রোজকার পাতে একটু রুই বা কাতলা মাছের ঝোল না থাকলে খাওয়াটা যেন ঠিক সম্পূর্ণই হয় না। ভাজা-ঝোল-ঝালে রুই মাছের জনপ্রিয়তা মারাত্মক। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বাঙালি মানেই মাছ-ভাত প্রিয়। রোজকার পাতে একটু রুই বা কাতলা মাছের ঝোল না থাকলে খাওয়াটা যেন ঠিক সম্পূর্ণই হয় না। ভাজা-ঝোল-ঝালে রুই মাছের জনপ্রিয়তা মারাত্মক। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
কখনও ভেবে দেখেছেন রোজ যদি আপনি রুই মাছ খান তাহলে আপনার শরীরে কী হয়? রুই মাছের কোন কোন উপাদান শরীরে কেমন প্রভাব ফেলে? দেখে নেওয়া যাক।
কখনও ভেবে দেখেছেন রোজ যদি আপনি রুই মাছ খান তাহলে আপনার শরীরে কী হয়? রুই মাছের কোন কোন উপাদান শরীরে কেমন প্রভাব ফেলে? দেখে নেওয়া যাক।
বিশেষজ্ঞদের মতে, রুই মাছ নিয়মিত খেলে রক্তপ্রবাহ কিছুটা বাড়তে শুরু করে। এর ফলে ইকোসোনোয়েড নামক হরমোনের মাত্রা কমে। এটি রক্ত জমাট বাঁধার অন্যতম কারণ। এই হরমোনের প্রভাব কমে, তাই রক্ত জমাটের আশঙ্কাও কমে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, রুই মাছ নিয়মিত খেলে রক্তপ্রবাহ কিছুটা বাড়তে শুরু করে। এর ফলে ইকোসোনোয়েড নামক হরমোনের মাত্রা কমে। এটি রক্ত জমাট বাঁধার অন্যতম কারণ। এই হরমোনের প্রভাব কমে, তাই রক্ত জমাটের আশঙ্কাও কমে।
ত্বকের নানা রকম সংক্রমণ বা প্রদাহের সমস্যাও কমতে পারে নিয়মিত এই মাছ খেলে। এই মাছে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বককে নানা সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতে পারে।
ত্বকের নানা রকম সংক্রমণ বা প্রদাহের সমস্যাও কমতে পারে নিয়মিত এই মাছ খেলে। এই মাছে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বককে নানা সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতে পারে।
হেলথলাইনের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, রুই মাছে প্রোটিন, ক্যালোরি, তন্তু, কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, সোডিয়ামের মতো উপাদানগুলি রয়েছে সঠিক পরিমাণে।
হেলথলাইনের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, রুই মাছে প্রোটিন, ক্যালোরি, তন্তু, কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, সোডিয়ামের মতো উপাদানগুলি রয়েছে সঠিক পরিমাণে।
রুই মাছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। যা হার্ট ভাল রাখতে সাহায্য করে। ফ্যাটি অ্যাসিড প্রদাহ কমাতে, দেহের ট্রাইগ্লিসারাইড লেভেল কমাতে সাহায্য করে। অস্বাভাবিক হৃদস্পন্দন, রক্ত জমাট বাঁধা রুখতে সাহায্য করে এটি।
রুই মাছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। যা হার্ট ভাল রাখতে সাহায্য করে। ফ্যাটি অ্যাসিড প্রদাহ কমাতে, দেহের ট্রাইগ্লিসারাইড লেভেল কমাতে সাহায্য করে। অস্বাভাবিক হৃদস্পন্দন, রক্ত জমাট বাঁধা রুখতে সাহায্য করে এটি।
যাঁরা হাড়ের ব্যথায় ভোগেন, তাঁরা রোজ এই মাছ খেলে সমস্যা কমতে পারে। এর কিছু উপাদান হাড়ের সংযোগস্থল নমনীয় করে তোলে। ফলে ব্যথা কমে। রুই মাছের প্রোটিন জয়েন্ট টিস্যু ভাল রাখতে সাহায্য করে। ১০০ গ্রাম রুই মাছে ১৯ গ্রাম প্রোটিন থাকে। এটি খেলে গাঁটের ব্যথা থেকে মুক্তি মিলতে পারে।
যাঁরা হাড়ের ব্যথায় ভোগেন, তাঁরা রোজ এই মাছ খেলে সমস্যা কমতে পারে। এর কিছু উপাদান হাড়ের সংযোগস্থল নমনীয় করে তোলে। ফলে ব্যথা কমে। রুই মাছের প্রোটিন জয়েন্ট টিস্যু ভাল রাখতে সাহায্য করে। ১০০ গ্রাম রুই মাছে ১৯ গ্রাম প্রোটিন থাকে। এটি খেলে গাঁটের ব্যথা থেকে মুক্তি মিলতে পারে।
রুই মাছে থাকা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড স্মৃতিশক্তি বাড়াতে, মস্তিষ্ক ভাল রাখতে সাহায্য করে। দেখা গিয়েছে, এই মাছ খেলে বয়সকালে স্মৃতিশক্তি হারানোর ঝুঁকি কম থাকে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
রুই মাছে থাকা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড স্মৃতিশক্তি বাড়াতে, মস্তিষ্ক ভাল রাখতে সাহায্য করে। দেখা গিয়েছে, এই মাছ খেলে বয়সকালে স্মৃতিশক্তি হারানোর ঝুঁকি কম থাকে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)