Tag Archives: fish benefits

Cholesterol Control Tips: সব রোগের যম! টেনে হিঁচড়ে বের করে আনে ‘নাছোড়’ কোলেস্টেরলকে… ‘এই’ তিন মাছ পাতে রাখলেই চোখের নিমেষে কামাল, দামও বেশি না

কথাতেই আছে মাছে-ভাতে বাঙালি। মাছের ঝোল থেকে মাছ ভাজা। মাছের একাধিক পদ বাঙালির রোজের অংশ।
কথাতেই আছে মাছে-ভাতে বাঙালি। মাছের ঝোল থেকে মাছ ভাজা। মাছের একাধিক পদ বাঙালির রোজের অংশ।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে এমন কিছু মাছ আছে কোলেস্টেরল রোগীদের জন্য উপাদেয়। যেমন স্যামন, সারডিন, টুনা।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে এমন কিছু মাছ আছে কোলেস্টেরল রোগীদের জন্য উপাদেয়। যেমন স্যামন, সারডিন, টুনা।
কার্ডিওলজিক্যাল সোসাইটি অফ ইন্ডিয়া নতুন নির্দেশিকা জারি করেছে যাতে বলা হয়েছে, স্বাস্থ্যকর কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রেখে হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করা যায়। কার্ডিওলজির সিনিয়র কনসালটেন্ট ডাঃ মেহতা বলেছেন, আমাদের দেহে কোলেস্টেরল দুই রকম। ভাল কোলেস্টেরল এবং খারাপ কোলেস্টেরল।
কার্ডিওলজিক্যাল সোসাইটি অফ ইন্ডিয়া নতুন নির্দেশিকা জারি করেছে যাতে বলা হয়েছে, স্বাস্থ্যকর কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রেখে হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করা যায়। কার্ডিওলজির সিনিয়র কনসালটেন্ট ডাঃ মেহতা বলেছেন, আমাদের দেহে কোলেস্টেরল দুই রকম। ভাল কোলেস্টেরল এবং খারাপ কোলেস্টেরল।
স্যামন, টুনা, কর্ড-সহ বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছ কোলিনের দারুণ উৎস। ৮৫ গ্রাম স্যামন মাছে রয়েছে ১৮৭ মিলিগ্রাম কোলিন।
স্যামন, টুনা, কর্ড-সহ বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছ কোলিনের দারুণ উৎস। ৮৫ গ্রাম স্যামন মাছে রয়েছে ১৮৭ মিলিগ্রাম কোলিন।
স্যামন, ম্যাকারেল, সার্ডিনের মতো মাছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আছে৷ এই সামুদ্রিক মাছগুলি ইনফ্লেম্যাশন ও খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে৷
স্যামন, ম্যাকারেল, সার্ডিনের মতো মাছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আছে৷ এই সামুদ্রিক মাছগুলি ইনফ্লেম্যাশন ও খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে৷
এতে ট্রাইগ্লিসারাইড কমে। বাড়ে এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরল। সপ্তাহে অন্তত দু’দিন সামুদ্রিক মাছ খেতে ভুলবেন না। গ্রিলিং, বেকিং বা স্টিমিং করে খাবেন অবশ্যই।
এতে ট্রাইগ্লিসারাইড কমে। বাড়ে এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরল। সপ্তাহে অন্তত দু’দিন সামুদ্রিক মাছ খেতে ভুলবেন না। গ্রিলিং, বেকিং বা স্টিমিং করে খাবেন অবশ্যই।
টুনা মাছেওআছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটিঅ্যাসিড যা শরীরে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখে।
টুনা মাছেওআছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটিঅ্যাসিড যা শরীরে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখে।
ম্যাকেরেল, হেরিং এবং সার্ডিন ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে।
ম্যাকেরেল, হেরিং এবং সার্ডিন ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে।
তবে টুনা মূলত একটি বিদেশি মাছ। এই টুনাতে পারদ বেশি থাকে। এছাড়াও, এই মাছগুলিকে হরমোন এবং অ্যান্টিবায়োটিকের উচ্চ মাত্রায় ইনজেকশন দেওয়া হয়। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই খারাপ।
তবে টুনা মূলত একটি বিদেশী মাছ। এই টুনাতে পারদ বেশি থাকে। এছাড়াও, এই মাছগুলিকে হরমোন এবং অ্যান্টিবায়োটিকের উচ্চ মাত্রায় ইনজেকশন দেওয়া হয়। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই খারাপ।
 আবার পিউরিন-সমৃদ্ধ খাবারের বিপাক প্রক্রিয়ার ফলে অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড তৈরি হয়, যার ফলে গাউট হতে পারে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে, আপনার টুনা, সার্ডিন জাতীয় মাছ, উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার যেমন দুগ্ধজাত খাবার, রেড মিট, মিষ্টি ব্রেড, উচ্চ চিনিযুক্ত খাবার, চিনিযুক্ত পানীয়, অ্যালকোহল-যুক্ত পানীয় যেমন বিয়ার, মুরগি, কাঁকড়া, লবস্টার ইত্যাদি অত্যন্ত কম খাওয়া উচিত।
আবার পিউরিন-সমৃদ্ধ খাবারের বিপাক প্রক্রিয়ার ফলে অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড তৈরি হয়, যার ফলে গাউট হতে পারে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে, আপনার টুনা, সার্ডিন জাতীয় মাছ, উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার যেমন দুগ্ধজাত খাবার, রেড মিট, মিষ্টি ব্রেড, উচ্চ চিনিযুক্ত খাবার, চিনিযুক্ত পানীয়, অ্যালকোহল-যুক্ত পানীয় যেমন বিয়ার, মুরগি, কাঁকড়া, লবস্টার ইত্যাদি অত্যন্ত কম খাওয়া উচিত।

Fish Benefits: বাজারে গিজগিজ করছে এই মাছ… জলের দর! একবার খেলেই নির্বংশ হবে বাঘা বাঘা রোগ… ‘সর্বরোগহরা’ মাছটির নাম জানেন?

পুঁটি মাছ ছোট্ট একটি মাছ। কিন্তু সমস্তটাই প্রোটিনে সমৃদ্ধ। যাঁদের মধ্যে প্রোটিনের অভাব দেখা দেয়, তাঁদের প্রতিদিন পুঁটি মাছ খাওয়া উচিত কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এবং মিনারেল, খনিজ সম্পদ।
Puti Fish Benefits: পুঁটি মাছ ছোট্ট একটি মাছ। কিন্তু সমস্তটাই প্রোটিনে সমৃদ্ধ। যাঁদের মধ্যে প্রোটিনের অভাব দেখা দেয়, তাঁদের প্রতিদিন পুঁটি মাছ খাওয়া উচিত কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এবং মিনারেল, খনিজ সম্পদ।
আমাদের শরীরের ইমিউনিটি ক্ষমতা বহুগুণ বাড়িয়ে তুলতে সবথেকে বড় ভূমিকা রাখে ছোট ছোট পুঁটি মাছ এবং রোগ জীবাণু ভাইরাস আমাদের সহজে আক্রান্ত করতে পারবে না।
Puti Fish Benefits: আমাদের শরীরের ইমিউনিটি ক্ষমতা বহুগুণ বাড়িয়ে তুলতে সবথেকে বড় ভূমিকা রাখে ছোট ছোট পুঁটি মাছ এবং রোগ জীবাণু ভাইরাস আমাদের সহজে আক্রান্ত করতে পারবে না।
Puti Fish Benefits: ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড আমাদের মস্তিষ্কের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন মাছ- পুঁটি মাছ, কাতলা মাছ, চুনো মাছ, স্যামন, টুনা মাছ, আখরোট এবং চিয়া বীজে ওমাগা-৩ আছে। এগুলো খেলে সন্তানের মস্তিষ্ক সুস্থ থাকে।
Puti Fish Benefits: ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড আমাদের মস্তিষ্কের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন মাছ- পুঁটি মাছ, কাতলা মাছ, চুনো মাছ, স্যামন, টুনা মাছ, আখরোট এবং চিয়া বীজে ওমাগা-৩ আছে। এগুলো খেলে সন্তানের মস্তিষ্ক সুস্থ থাকে।
পুঁটি মাছে ক্যালোরির পরিমাণ বেশি। প্রতি মাছে রয়েছে প্রায় ১০৬ ক্যালোরি শক্তি। সারাদিন ধরে কাজ করার এনার্জি জোগাতে পারে সামান্য এই পুঁটি মাছ।
পুঁটি মাছে ক্যালোরির পরিমাণ বেশি। প্রতি মাছে রয়েছে প্রায় ১০৬ ক্যালোরি শক্তি। সারাদিন ধরে কাজ করার এনার্জি জোগাতে পারে সামান্য এই পুঁটি মাছ।
শুধু পুঁটি না। শরীরের জন্য উপকারী মৌরলা মাছও। রাতকানা রোগ সারিয়ে দিতে পারে মৌরলা মাছ। ভিটামিন এ-তে ভরপুর এই মাছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে।
শুধু পুঁটি না। শরীরের জন্য উপকারী মৌরলা মাছও। রাতকানা রোগ সারিয়ে দিতে পারে মৌরলা মাছ। ভিটামিন এ-তে ভরপুর এই মাছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে।
ফলি মাছেও রয়েছে প্রচুর প্রোটিন ও আয়রন। একদিকে যেমন রক্ত তৈরি করতে সাহায্য করে এই মাছ। অন্যদিকে, পেশিও মজবুত করে।
ফলি মাছেও রয়েছে প্রচুর প্রোটিন ও আয়রন। একদিকে যেমন রক্ত তৈরি করতে সাহায্য করে এই মাছ। অন্যদিকে, পেশিও মজবুত করে।

Rohu Fish Health Benefits: রোজ রুই মাছ খান? শরীরে কী হয় এর ফলে জানেন? পাতে রাখার আগে জানুন

বাঙালি মানেই মাছ-ভাত প্রিয়। রোজকার পাতে একটু রুই বা কাতলা মাছের ঝোল না থাকলে খাওয়াটা যেন ঠিক সম্পূর্ণই হয় না। ভাজা-ঝোল-ঝালে রুই মাছের জনপ্রিয়তা মারাত্মক। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বাঙালি মানেই মাছ-ভাত প্রিয়। রোজকার পাতে একটু রুই বা কাতলা মাছের ঝোল না থাকলে খাওয়াটা যেন ঠিক সম্পূর্ণই হয় না। ভাজা-ঝোল-ঝালে রুই মাছের জনপ্রিয়তা মারাত্মক। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
কখনও ভেবে দেখেছেন রোজ যদি আপনি রুই মাছ খান তাহলে আপনার শরীরে কী হয়? রুই মাছের কোন কোন উপাদান শরীরে কেমন প্রভাব ফেলে? দেখে নেওয়া যাক।
কখনও ভেবে দেখেছেন রোজ যদি আপনি রুই মাছ খান তাহলে আপনার শরীরে কী হয়? রুই মাছের কোন কোন উপাদান শরীরে কেমন প্রভাব ফেলে? দেখে নেওয়া যাক।
বিশেষজ্ঞদের মতে, রুই মাছ নিয়মিত খেলে রক্তপ্রবাহ কিছুটা বাড়তে শুরু করে। এর ফলে ইকোসোনোয়েড নামক হরমোনের মাত্রা কমে। এটি রক্ত জমাট বাঁধার অন্যতম কারণ। এই হরমোনের প্রভাব কমে, তাই রক্ত জমাটের আশঙ্কাও কমে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, রুই মাছ নিয়মিত খেলে রক্তপ্রবাহ কিছুটা বাড়তে শুরু করে। এর ফলে ইকোসোনোয়েড নামক হরমোনের মাত্রা কমে। এটি রক্ত জমাট বাঁধার অন্যতম কারণ। এই হরমোনের প্রভাব কমে, তাই রক্ত জমাটের আশঙ্কাও কমে।
ত্বকের নানা রকম সংক্রমণ বা প্রদাহের সমস্যাও কমতে পারে নিয়মিত এই মাছ খেলে। এই মাছে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বককে নানা সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতে পারে।
ত্বকের নানা রকম সংক্রমণ বা প্রদাহের সমস্যাও কমতে পারে নিয়মিত এই মাছ খেলে। এই মাছে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বককে নানা সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতে পারে।
হেলথলাইনের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, রুই মাছে প্রোটিন, ক্যালোরি, তন্তু, কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, সোডিয়ামের মতো উপাদানগুলি রয়েছে সঠিক পরিমাণে।
হেলথলাইনের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, রুই মাছে প্রোটিন, ক্যালোরি, তন্তু, কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, সোডিয়ামের মতো উপাদানগুলি রয়েছে সঠিক পরিমাণে।
রুই মাছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। যা হার্ট ভাল রাখতে সাহায্য করে। ফ্যাটি অ্যাসিড প্রদাহ কমাতে, দেহের ট্রাইগ্লিসারাইড লেভেল কমাতে সাহায্য করে। অস্বাভাবিক হৃদস্পন্দন, রক্ত জমাট বাঁধা রুখতে সাহায্য করে এটি।
রুই মাছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। যা হার্ট ভাল রাখতে সাহায্য করে। ফ্যাটি অ্যাসিড প্রদাহ কমাতে, দেহের ট্রাইগ্লিসারাইড লেভেল কমাতে সাহায্য করে। অস্বাভাবিক হৃদস্পন্দন, রক্ত জমাট বাঁধা রুখতে সাহায্য করে এটি।
যাঁরা হাড়ের ব্যথায় ভোগেন, তাঁরা রোজ এই মাছ খেলে সমস্যা কমতে পারে। এর কিছু উপাদান হাড়ের সংযোগস্থল নমনীয় করে তোলে। ফলে ব্যথা কমে। রুই মাছের প্রোটিন জয়েন্ট টিস্যু ভাল রাখতে সাহায্য করে। ১০০ গ্রাম রুই মাছে ১৯ গ্রাম প্রোটিন থাকে। এটি খেলে গাঁটের ব্যথা থেকে মুক্তি মিলতে পারে।
যাঁরা হাড়ের ব্যথায় ভোগেন, তাঁরা রোজ এই মাছ খেলে সমস্যা কমতে পারে। এর কিছু উপাদান হাড়ের সংযোগস্থল নমনীয় করে তোলে। ফলে ব্যথা কমে। রুই মাছের প্রোটিন জয়েন্ট টিস্যু ভাল রাখতে সাহায্য করে। ১০০ গ্রাম রুই মাছে ১৯ গ্রাম প্রোটিন থাকে। এটি খেলে গাঁটের ব্যথা থেকে মুক্তি মিলতে পারে।
রুই মাছে থাকা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড স্মৃতিশক্তি বাড়াতে, মস্তিষ্ক ভাল রাখতে সাহায্য করে। দেখা গিয়েছে, এই মাছ খেলে বয়সকালে স্মৃতিশক্তি হারানোর ঝুঁকি কম থাকে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
রুই মাছে থাকা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড স্মৃতিশক্তি বাড়াতে, মস্তিষ্ক ভাল রাখতে সাহায্য করে। দেখা গিয়েছে, এই মাছ খেলে বয়সকালে স্মৃতিশক্তি হারানোর ঝুঁকি কম থাকে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Fish Health Tips: রোজকার পাতে রাখুন এই মাছ, উপকার পাবেন অনেক! দেখুন

বাজার থেকে কিনে এসব মাছ বাড়িতে জলে রেখে বাঁচিয়ে রাখা যায়। অতিরিক্ত শ্বাসযন্ত্র থাকায় ডাঙায় অনেকক্ষণ জীবিত থাকে। আসলে যেকোনো তাজা মাছেই পুষ্টি থাকে প্রচুর পরিমাণে। সাধারণত অন্য আমিষ খাবারের চেয়ে এক টুকরো মাছে ক্যালোরি অনেকটাই কম থাকে। সঙ্গে মাছে থাকা প্রোটিন শরীরের প্রয়োজন মেটায়। গবেষণা বলছে, স্ট্রেস, চাপ, প্রদাহ এসব ওজন বাড়ানোর সহায়ক। মাছে থাকে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যা প্রদাহ দূর করে। এবং শরীরকে ভালো মেটাবলিজম দেয় যা ওজন কমাতে সাহায্য করে।

Puti Fish Benefits: ‘গরিবের মাছ’ বলে বাজারে এড়িয়ে যান? স্বাদে হিট, গুণেও চমকে দেবে! কাঁটাশুদ্ধ চিবিয়ে খান, কতদিন অন্তর খাওয়া উচিত জানুন!

Puti Fish Benefits: আরামবাগ: দামে কম কাজে বেশি। এ রকমই একটি মহা মূল্যবান মাছ হল পুঁটি মাছ। পুঁটি মাছকে ভিটামিন খনিজ বলা হয় কারণ ছোট্ট একটি পুঁটি মাছে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন। (তথ্য- সৌভিক ঘোষ)
Puti Fish Benefits: আরামবাগ: দামে কম কাজে বেশি। এ রকমই একটি মহা মূল্যবান মাছ হল পুঁটি মাছ। পুঁটি মাছকে ভিটামিন খনিজ বলা হয় কারণ ছোট্ট একটি পুঁটি মাছে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন। (তথ্য- সৌভিক ঘোষ)
Puti Fish Benefits: একটিমাত্র মাছের মধ্যেই পাওয়া যায় বলে বিশেষজ্ঞরা সবসময় বলে থাকেন, অন্তত সপ্তাহে একদিন পাতে পুঁটি মাছ রাখা গেলে আমাদের শরীরে যাবতীয় ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ হয়। আমাদের শরীর সুস্থ ও সতেজ দেখায়।
Puti Fish Benefits: একটিমাত্র মাছের মধ্যেই পাওয়া যায় বলে বিশেষজ্ঞরা সবসময় বলে থাকেন, অন্তত সপ্তাহে একদিন পাতে পুঁটি মাছ রাখা গেলে আমাদের শরীরে যাবতীয় ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ হয়। আমাদের শরীর সুস্থ ও সতেজ দেখায়।
Puti Fish Benefits: আমরা সকলেই জানি আমাদের শরীরে হাড় কতটা প্রয়োজনীয় একটি উপাদান। আর যদি কোনও কারণে ক্ষয়প্রাপ্ত হয় বা কার্যকারিতা কমে যায়, তাহলে তার প্রভাব আমাদের শরীরে সঙ্গে সঙ্গে দেখতে পাওয়া যায়। নানা ধরনের রোগ বাসা বাঁধে।
Puti Fish Benefits: আমরা সকলেই জানি আমাদের শরীরে হাড় কতটা প্রয়োজনীয় একটি উপাদান। আর যদি কোনও কারণে ক্ষয়প্রাপ্ত হয় বা কার্যকারিতা কমে যায়, তাহলে তার প্রভাব আমাদের শরীরে সঙ্গে সঙ্গে দেখতে পাওয়া যায়। নানা ধরনের রোগ বাসা বাঁধে।
Puti Fish Benefits: আমরা যদি নিয়মিত ছোট্ট পুটি মাছ খাই, তাহলে আমাদের ঘরের যাবতীয় সমস্যা দূর হতে পারে। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস, যার ফলে আমাদের শরীরে হাড় মজবুত রাখতে সাহায্য করে।
Puti Fish Benefits: আমরা যদি নিয়মিত ছোট্ট পুটি মাছ খাই, তাহলে আমাদের ঘরের যাবতীয় সমস্যা দূর হতে পারে। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস, যার ফলে আমাদের শরীরে হাড় মজবুত রাখতে সাহায্য করে।
Puti Fish Benefits: চোখের সমস্যা দূরীকরণে সাহায্য করে এই মাছ। চোখের সমস্ত অসুবিধাগুলোর সঙ্গে লড়াই করতে পারে। চোখ সুস্থ ও সতেজ সুন্দর দেখায় সবসময়ে।
Puti Fish Benefits: চোখের সমস্যা দূরীকরণে সাহায্য করে এই মাছ। চোখের সমস্ত অসুবিধাগুলোর সঙ্গে লড়াই করতে পারে। চোখ সুস্থ ও সতেজ সুন্দর দেখায় সবসময়ে।
Puti Fish Benefits: প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়, ফলে আমাদের প্রোটিন ঘাটতি পূরণে সক্ষম হয়। আমাদের শরীরে স্বাস্থ্যগুণ বাড়াতে এটি খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করতে হবে।
Puti Fish Benefits: প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়, ফলে আমাদের প্রোটিন ঘাটতি পূরণে সক্ষম হয়। আমাদের শরীরে স্বাস্থ্যগুণ বাড়াতে এটি খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করতে হবে।
Puti Fish Benefits: আমাদের শরীরের ইমিউনিটি ক্ষমতা বহুগুণ বাড়িয়ে তুলতে সবথেকে বড় ভূমিকা রাখে ছোট ছোট পুঁটি মাছ এবং রোগ জীবাণু ভাইরাস আমাদের সহজে আক্রান্ত করতে পারবে না।
Puti Fish Benefits: আমাদের শরীরের ইমিউনিটি ক্ষমতা বহুগুণ বাড়িয়ে তুলতে সবথেকে বড় ভূমিকা রাখে ছোট ছোট পুঁটি মাছ এবং রোগ জীবাণু ভাইরাস আমাদের সহজে আক্রান্ত করতে পারবে না।