কী প্রমাণ মিলল জানেন?

Sandip Ghosh-RG Kar Case: আরজি কর কাণ্ডে বিরাট মোড়! ধর্ষণ-খুনের প্রমাণ লোপাটে যুক্ত জুনিয়র ডাক্তাররাও? বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ্যে

আরজি করের ধর্ষণ ও খুনের তথ্য প্রমাণ লোপাটে নজরে এবার সন্দীপ ঘোষ ঘনিষ্ঠ জুনিয়র ডাক্তার! তথ্য প্রমাণ লোপাটে জুনিয়র চিকিৎসকদের একাংশের যোগের কথা জানতে পেরেছে সিবিআই। নির্দিষ্ট তথ্যপ্রমাণে ইঙ্গিত সিবিআইয়ের।
আরজি করের ধর্ষণ ও খুনের তথ্য প্রমাণ লোপাটে নজরে এবার সন্দীপ ঘোষ ঘনিষ্ঠ জুনিয়র ডাক্তার! তথ্য প্রমাণ লোপাটে জুনিয়র চিকিৎসকদের একাংশের যোগের কথা জানতে পেরেছে সিবিআই। নির্দিষ্ট তথ্যপ্রমাণে ইঙ্গিত সিবিআইয়ের।
সেমিনার রুমে পুলিশ পৌঁছানোর আগে থেকেই সেই জুনিয়র ডাক্তারদের উপস্থিতির তথ্য এসেছে সিবিআইয়ের হাতে। সন্দীপের ঘনিষ্ঠ মহলের ওই জুনিয়র চিকিৎসকদের গতিবিধি সন্দেহজনক। এমনই দাবি সিবিআইয়ের।
সেমিনার রুমে পুলিশ পৌঁছানোর আগে থেকেই সেই জুনিয়র ডাক্তারদের উপস্থিতির তথ্য এসেছে সিবিআইয়ের হাতে। সন্দীপের ঘনিষ্ঠ মহলের ওই জুনিয়র চিকিৎসকদের গতিবিধি সন্দেহজনক। এমনই দাবি সিবিআইয়ের।
সন্দীপ ঘোষের সঙ্গে মোবাইলে তাদের কয়েকজনের একাধিক বার কথা হয়েছে বলে তথ্য পেয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সকাল থেকেই তাদের গতিবিধি সেমিনার রুম ও সংলগ্ন অংশে, নির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণ মিলেছে বলে দাবি সিবিআইয়ের।
সন্দীপ ঘোষের সঙ্গে মোবাইলে তাদের কয়েকজনের একাধিক বার কথা হয়েছে বলে তথ্য পেয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সকাল থেকেই তাদের গতিবিধি সেমিনার রুম ও সংলগ্ন অংশে, নির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণ মিলেছে বলে দাবি সিবিআইয়ের।
সন্দীপের নির্দেশেই কি তারা পৌঁছে গিয়েছিলেন ঘটনাস্থলে? ইতিমধ্যে ১০ থেকে ১২ জন জুনিয়র চিকিৎসকের বয়ান রেকর্ড করেছে সিবিআই। ইনকোয়েস্ট বা সুরতহালের সময়ও তাদের উপস্থিতির প্রমাণ মিলেছে বলে দাবি তদন্তকারীদের।
সন্দীপের নির্দেশেই কি তারা পৌঁছে গিয়েছিলেন ঘটনাস্থলে? ইতিমধ্যে ১০ থেকে ১২ জন জুনিয়র চিকিৎসকের বয়ান রেকর্ড করেছে সিবিআই। ইনকোয়েস্ট বা সুরতহালের সময়ও তাদের উপস্থিতির প্রমাণ মিলেছে বলে দাবি তদন্তকারীদের।
জেনারেল বডির বৈঠকেও তাদের উপস্থিতি এবং বিভিন্ন ভাবে পুলিশের ওপর চাপ সৃষ্টি করার প্রমাণ মিলেছে বলেও জানা যাচ্ছে।
জেনারেল বডির বৈঠকেও তাদের উপস্থিতি এবং বিভিন্ন ভাবে পুলিশের ওপর চাপ সৃষ্টি করার প্রমাণ মিলেছে বলেও জানা যাচ্ছে।
এদিকে, সিবিআই সূত্রে সামনে এসেছে এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। ঘটনার দিন, অর্থাৎ ৯ অগাস্ট, আরজি কর হাসপাতালের সেমিনার রুমে উদ্ধার করা হয় তরুণী চিকিত্‍সকের মৃতদেহ। কিন্তু সেমিনার রুমেই কি আদৌ খুন করা হয়েছিল নির্যাতিতাকে? নাকি অন্যত্র খুন করে দেহ সেমিনার রুমে এনে রাখা হয়? এই প্রশ্ন উঠেছে নানা মহলে।
এদিকে, সিবিআই সূত্রে সামনে এসেছে এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। ঘটনার দিন, অর্থাৎ ৯ অগাস্ট, আরজি কর হাসপাতালের সেমিনার রুমে উদ্ধার করা হয় তরুণী চিকিত্‍সকের মৃতদেহ। কিন্তু সেমিনার রুমেই কি আদৌ খুন করা হয়েছিল নির্যাতিতাকে? নাকি অন্যত্র খুন করে দেহ সেমিনার রুমে এনে রাখা হয়? এই প্রশ্ন উঠেছে নানা মহলে।
এই পরিস্থিতিতে সিবিআই সূত্রে এক চাঞ্চল্যকর দাবি করা হয়েছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, ডিজিটাল তথ্যপ্রমাণে ভর করেই এবার মূল ঘটনাস্থলের খোঁজ শুরু করেছে সিবিআই। সেমিনার রুম নাকি অন্যত্র, কোথায় খুন হয়েছিলেন পড়ুয়া চিকিৎসক? তদন্তের শুরু থেকেই বারবার উঠে এসেছে এই প্রশ্ন। আর সেই তদন্ত সূত্রেই এবার হাসপাতালের ক্যাজুয়ালটি ব্লকের নির্দিষ্ট একটি জায়গায় নজর পড়েছে সিবিআইয়ের।
এই পরিস্থিতিতে সিবিআই সূত্রে এক চাঞ্চল্যকর দাবি করা হয়েছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, ডিজিটাল তথ্যপ্রমাণে ভর করেই এবার মূল ঘটনাস্থলের খোঁজ শুরু করেছে সিবিআই। সেমিনার রুম নাকি অন্যত্র, কোথায় খুন হয়েছিলেন পড়ুয়া চিকিৎসক? তদন্তের শুরু থেকেই বারবার উঠে এসেছে এই প্রশ্ন। আর সেই তদন্ত সূত্রেই এবার হাসপাতালের ক্যাজুয়ালটি ব্লকের নির্দিষ্ট একটি জায়গায় নজর পড়েছে সিবিআইয়ের।