সন্দীপ ঘোষ 

Sandip Ghosh: একজন ডাক্তার হয়ে সন্দীপ কীভাবে করলেন এমন ভয়ানক কাজ? মুর্শিদাবাদ থেকে যে অভি‌যোগ উঠছে শুনলে গা গুলিয়ে উঠবে!

ইতিমধ্যেই আরজি কর কাণ্ডের জেরে সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ।
ইতিমধ্যেই আরজি কর কাণ্ডের জেরে সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ।
দিকে দিকে তাঁর বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ উঠেই আসছে। তবে এবার সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠল বহরমপুরে।
দিকে দিকে তাঁর বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ উঠেই আসছে। তবে এবার সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠল বহরমপুরে।
বহরমপুরে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তিনি ছিলেন একটা সময়ে অর্থোপেডিক বিভাগের প্রধান হিসেবে।
বহরমপুরে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তিনি ছিলেন একটা সময়ে অর্থোপেডিক বিভাগের প্রধান হিসেবে।
আর তখনই অনেক ঘৃণ্য কাজ করেছিলেন সন্দীপ ঘোষ বলেই অভিযোগ। সন্দীপের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক ট্রান্সজেন্ডার কমিউনিটির প্রথম সারির যোদ্ধা।
আর তখনই অনেক ঘৃণ্য কাজ করেছিলেন সন্দীপ ঘোষ বলেই অভিযোগ। সন্দীপের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক ট্রান্সজেন্ডার কমিউনিটির প্রথম সারির যোদ্ধা।
তাঁর অভিযোগ, সন্দীপ ট্রান্সজেন্ডার কমিউনিটিকে সম্মান করতেন না। তিনি একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক তৈরি করতেন। তারপর তাঁদের উপর নির্যাতন করতেন।
তাঁর অভিযোগ, সন্দীপ ট্রান্সজেন্ডার কমিউনিটিকে সম্মান করতেন না। তিনি একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক তৈরি করতেন। তারপর তাঁদের উপর নির্যাতন করতেন।
অভিযোগকারীদের দাবি, “উনি ফেসবুকের মাধ্যমে ট্রান্সজেন্ডারদের ফোন নম্বর জোগাড় করতেন। তাঁদের ডেকে পাঠাতেন। এরপর তাঁদের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করতেন। তবে এই সম্পর্ক তৈরির পিছনে বাজে বা খারাপ কিছু আছে বলে মনে হয় না আমার। কিন্তু যে ভাবে উনি ওঁর যৌনতা প্রকাশ করতেন তাতে আমাদের অবজেকশন আছে।”
অভিযোগকারীদের দাবি, “উনি ফেসবুকের মাধ্যমে ট্রান্সজেন্ডারদের ফোন নম্বর জোগাড় করতেন। তাঁদের ডেকে পাঠাতেন। এরপর তাঁদের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করতেন। তবে এই সম্পর্ক তৈরির পিছনে বাজে বা খারাপ কিছু আছে বলে মনে হয় না আমার। কিন্তু যে ভাবে উনি ওঁর যৌনতা প্রকাশ করতেন তাতে আমাদের অবজেকশন আছে।”
একই সঙ্গে তাঁর অভিযোগ, “উনি শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের নামে নির্যাতনও করতেন। আমাদের কমিউনিটির তিনজনের সঙ্গে এই ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছেন। কিন্তু তাঁরা থানায় সেই সময় যেতে পারেননি। যেহেতু উনি প্রভাবশালী, তার উপর আবার ডাক্তার ছিলেন। তারপর উনি সমাজের স্বীকৃত মানুষ।” (রিপোর্টার-- কৌশিক অধিকারী)
একই সঙ্গে তাঁর অভিযোগ, “উনি শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের নামে নির্যাতনও করতেন। আমাদের কমিউনিটির তিনজনের সঙ্গে এই ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছেন। কিন্তু তাঁরা থানায় সেই সময় যেতে পারেননি। যেহেতু উনি প্রভাবশালী, তার উপর আবার ডাক্তার ছিলেন। তারপর উনি সমাজের স্বীকৃত মানুষ।” (রিপোর্টার– কৌশিক অধিকারী)