পৃথিবীর কী অবস্থা!

Science: এত দ্রুত ঠান্ডা হচ্ছে! পৃথিবীর জন্য ঠিক কতটা বিপদ ঘনিয়ে আসছে? প্রবল আতঙ্কে বিজ্ঞানীরা

খুবই আশ্চর্যজনক ব্যাপার যে, প্রায় ৪.৫ কোটি বছরেরও আগে তৈরি হওয়া পৃথিবীর (Earth) অন্দরের অংশ এখনও পুরোপুরি ভাবে ঠান্ডা হয়নি। কিন্তু একটি বিষয়ে গবেষণায় জানা গিয়েছে যে, খুব দ্রুত ঠান্ডা হচ্ছে পৃথিবীর অন্দরের অংশ।
খুবই আশ্চর্যজনক ব্যাপার যে, প্রায় ৪.৫ কোটি বছরেরও আগে তৈরি হওয়া পৃথিবীর (Earth) অন্দরের অংশ এখনও পুরোপুরি ভাবে ঠান্ডা হয়নি। কিন্তু একটি বিষয়ে গবেষণায় জানা গিয়েছে যে, খুব দ্রুত ঠান্ডা হচ্ছে পৃথিবীর অন্দরের অংশ।
পৃথিবীর অন্দরের ব্যাপারে সবিস্তারে জানার জন্য এখনও অনেক গবেষণার প্রয়োজন। পৃথিবীর অন্দরের বিভিন্ন বিষয়ে এখনও অনেক কিছু অজানা রয়েছে। সেই সকল বিষয়ে জানার জন্য এখনও অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষা ও গবেষণার প্রয়োজন।

পৃথিবীর অন্দরের ব্যাপারে সবিস্তারে জানার জন্য এখনও অনেক গবেষণার প্রয়োজন। পৃথিবীর অন্দরের বিভিন্ন বিষয়ে এখনও অনেক কিছু অজানা রয়েছে। সেই সকল বিষয়ে জানার জন্য এখনও অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষা ও গবেষণার প্রয়োজন।
পৃথিবীর বিকাশের পিছনে রয়েছে তার ঠান্ডা হওয়ার কাহিনী। সাড়ে চার কোটি বছরেরও আগে যখন পৃথিবীর জন্ম হয় তখন তার তাপমাত্রা খুব বেশি ছিল, কারণ তখন পৃথিবীর ম্যাগমার গভীর সাগরে ডুবে ছিল।
পৃথিবীর বিকাশের পিছনে রয়েছে তার ঠান্ডা হওয়ার কাহিনী। সাড়ে চার কোটি বছরেরও আগে যখন পৃথিবীর জন্ম হয় তখন তার তাপমাত্রা খুব বেশি ছিল, কারণ তখন পৃথিবীর ম্যাগমার গভীর সাগরে ডুবে ছিল।
লাখ বছর ধরে ঠান্ডা হতে হতে পৃথিবীর বিকাশ হয়। কিন্তু পৃথিবীর অন্দর ভাগের তাপমাত্রা এখনও খুব বেশি। এর জন্যই বিভিন্ন জায়গায় জেগে উঠছে আগ্নেয়গিরি। কিন্তু এটা এখনও জানা যায়নি যে পৃথিবী কত সময়ে ঠান্ডা হয়েছিল এবং এই প্রক্রিয়া কত দিন ধরে চলতে পারে।
লাখ বছর ধরে ঠান্ডা হতে হতে পৃথিবীর বিকাশ হয়। কিন্তু পৃথিবীর অন্দর ভাগের তাপমাত্রা এখনও খুব বেশি। এর জন্যই বিভিন্ন জায়গায় জেগে উঠছে আগ্নেয়গিরি। কিন্তু এটা এখনও জানা যায়নি যে পৃথিবী কত সময়ে ঠান্ডা হয়েছিল এবং এই প্রক্রিয়া কত দিন ধরে চলতে পারে।
পৃথিবীর কোর এবং মেটালের মধ্যে যে সীমা রয়েছে সেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ পৃথিবীর মেটাল অংশ থেকে গরম লোহা নির্গত হয়ে পৃথিবীর কোর অংশের সৃষ্টি করেছে। এই দুই সীমার মধ্যে খুব বেশি তাপমাত্রার পরিবর্তন দেখা যায়। এর ফলে পৃথিবীর কোর ভাগের অংশের তাপমাত্রা অনেক সময়েই বেশি হয়। মেটাল অংশের মধ্যে থেকে গরম লোহা নির্গত হওয়ার ফলে পৃথিবীর কোরের তাপমাত্রা বেশি হয়।
পৃথিবীর কোর এবং মেটালের মধ্যে যে সীমা রয়েছে সেটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ পৃথিবীর মেটাল অংশ থেকে গরম লোহা নির্গত হয়ে পৃথিবীর কোর অংশের সৃষ্টি করেছে। এই দুই সীমার মধ্যে খুব বেশি তাপমাত্রার পরিবর্তন দেখা যায়। এর ফলে পৃথিবীর কোর ভাগের অংশের তাপমাত্রা অনেক সময়েই বেশি হয়। মেটাল অংশের মধ্যে থেকে গরম লোহা নির্গত হওয়ার ফলে পৃথিবীর কোরের তাপমাত্রা বেশি হয়।
কিন্তু গবেষকরা একটি বিষয়ে অনুমান করে খুবই অবাক হয়ে যাচ্ছেন যে, পৃথিবীর কোর থেকে মেটাল অবধি ব্রিজমেনাইট খনিজের মাধ্যমে কতটা শক্তি সঞ্চালিত হয়। ব্রিজমেনাইট খনিজের সঞ্চালনের প্রয়োগের মাত্রা মাপা সম্ভব। এর মাধ্যমে বোঝা সম্ভব পৃথিবীর অন্দরে তাপমাত্রার অবস্থা। এর জন্য গবেষকরা অপ্টিকল মেজারমেন্ট সিস্টেমের ব্যবহার করেন, যার মাধ্যমে হিরে লেজার দ্বারা গরম করা হয়।
কিন্তু গবেষকরা একটি বিষয়ে অনুমান করে খুবই অবাক হয়ে যাচ্ছেন যে, পৃথিবীর কোর থেকে মেটাল অবধি ব্রিজমেনাইট খনিজের মাধ্যমে কতটা শক্তি সঞ্চালিত হয়। ব্রিজমেনাইট খনিজের সঞ্চালনের প্রয়োগের মাত্রা মাপা সম্ভব। এর মাধ্যমে বোঝা সম্ভব পৃথিবীর অন্দরে তাপমাত্রার অবস্থা। এর জন্য গবেষকরা অপ্টিকল মেজারমেন্ট সিস্টেমের ব্যবহার করেন, যার মাধ্যমে হিরে লেজার দ্বারা গরম করা হয়।
এই পরীক্ষার মাধ্যমে লক্ষ্য করা যায় যে যা মনে করা হয়েছিল তার থেকে প্রায় ১.৫ গুণ বেশি এর শক্তি সঞ্চালনের পক্রিয়া। এর থেকেই পরিষ্কার যে পৃথিবীর কোর এবং মেটালের মধ্যে তাপপ্রবাহ অনেকটাই বেশি। প্রথমে যা মনে করা হয়েছিল এর পরিমাণ তার থেকে অনেকটাই বেশি।
এই পরীক্ষার মাধ্যমে লক্ষ্য করা যায় যে যা মনে করা হয়েছিল তার থেকে প্রায় ১.৫ গুণ বেশি এর শক্তি সঞ্চালনের পক্রিয়া। এর থেকেই পরিষ্কার যে পৃথিবীর কোর এবং মেটালের মধ্যে তাপপ্রবাহ অনেকটাই বেশি। প্রথমে যা মনে করা হয়েছিল এর পরিমাণ তার থেকে অনেকটাই বেশি।
এর ফলে পৃথিবীর মেটাল দ্রুত গতিতে ঠাণ্ডা হওয়ার ফলে এর কোর সীমায় স্থায়ী খনিজের পরিমাণেও বদল হবে। এর ফলে ব্রিজমেনাইট খনিজের তাপমাত্রাতেও বদল হবে। এর ফলে পৃথিবীর অন্দর ভাগ ঠান্ডা হবে। এই কারণে পৃথিবী খুব দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যাবে। যা আশা করা হয়েছে তার থেকেও বেশি দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যেতে পারে পৃথিবী। কিন্তু এটি কখনও বলা সম্ভব নয় যে এর জন্য কত সময় লাগবে!
এর ফলে পৃথিবীর মেটাল দ্রুত গতিতে ঠাণ্ডা হওয়ার ফলে এর কোর সীমায় স্থায়ী খনিজের পরিমাণেও বদল হবে। এর ফলে ব্রিজমেনাইট খনিজের তাপমাত্রাতেও বদল হবে। এর ফলে পৃথিবীর অন্দর ভাগ ঠান্ডা হবে। এই কারণে পৃথিবী খুব দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যাবে। যা আশা করা হয়েছে তার থেকেও বেশি দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যেতে পারে পৃথিবী। কিন্তু এটি কখনও বলা সম্ভব নয় যে এর জন্য কত সময় লাগবে!