Shahrukh Khan Health: গরমে মারাত্মক ভুল করেছেন শাহরুখ! এখন হাসপাতালে, এই ভুল আপনি কখনও করবেন না, আগে থেকেই সজাগ থাকুন

গরমের হাত থেকে রেহাই পাননি স্বয়ং বলিউড বাদশা৷ হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে শাহরুখ খানকে। তাঁর দল কলকাতা নাইট রাইডার্স এবং সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের মধ্যে আইপিএল ম্যাচ দেখতে আহমেদাবাদ গিয়েছিলেন শাহরুখ, সেখানে হয় এই সমস্যা। আহমেদাবাদে ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের প্রচণ্ড গরমের ডিহাইড্রেশনে ভুগছিলেন শাহরুখ। বর্তমানে তিনি ভাল আছেন এবং তাঁকে দ্রুত ছেড়ে দেওয়া হতে পারে। তবে শাহরুখ যেই ভুল করেছেন, আপনি তা করবেন না৷ তাতে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে৷ বিউডের কিং খান বলে কথা, তিনি সবসময় থাকেন এসি ঘরে বা তাঁর সঙ্গে থাকেন ম্যানেজার, ফলে শরীর খারাপ হতেই দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়েছে৷ সাধারণ কোনও মানুষের হলে তা ভয়ঙ্কর হতে পারে৷ সাবধান৷
গরমের হাত থেকে রেহাই পাননি স্বয়ং বলিউড বাদশা৷ হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে শাহরুখ খানকে। তাঁর দল কলকাতা নাইট রাইডার্স এবং সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের মধ্যে আইপিএল ম্যাচ দেখতে আহমেদাবাদ গিয়েছিলেন শাহরুখ, সেখানে হয় এই সমস্যা। আহমেদাবাদে ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের প্রচণ্ড গরমের ডিহাইড্রেশনে ভুগছিলেন শাহরুখ। বর্তমানে তিনি ভাল আছেন এবং তাঁকে দ্রুত ছেড়ে দেওয়া হতে পারে। তবে শাহরুখ যেই ভুল করেছেন, আপনি তা করবেন না৷ তাতে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে৷ বলিউডের কিং খান বলে কথা, তিনি সবসময় থাকেন এসি ঘরে বা তাঁর সঙ্গে থাকেন ম্যানেজার, ফলে শরীর খারাপ হতেই দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয়েছে৷ সাধারণ কোনও মানুষের হলে তা ভয়ঙ্কর হতে পারে৷ সাবধান৷
কী ভাবে বুঝবেন যে আপনার হিট স্ট্রোক হয়েছে? প্রথমেই বিভ্রান্তি, অস্থিরতা, চেতনা হারানো বা এমনকি অজ্ঞান হয়ে যেতে পারেন৷ মাথাব্যথা, মাথা ঘোরা বা নার্ভাসনেসও হতে পারে হৃদস্পন্দন অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে পারে, দ্রুত শ্বাস পড়বে। বমি বমি ভাব, বমি এবং ডায়রিয়ার মতো উপসর্গও দেখা দিতে পারে। শরীর নিজেকে ঠান্ডা করার জন্য যথেষ্ট ঘাম না হওয়ার কারণে ত্বক গরম এবং শুষ্ক বোধ করতে পারে।
হিট স্ট্রোক, যা সানস্ট্রোক তাপজনিত অসুস্থতার মধ্যে সবচেয়ে গুরুতর। শরীরের তাপমাত্রা হঠাৎ করে যখন খুব বেশি বেড়ে যায় তখন এই সমস্যা হয়। এই বিপজ্জনক অবস্থাটি ঘটে যখন শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের উপরে 104°F (40°C) বা তার বেশি হয়। হিট স্ট্রোক মারাত্মক হতে পারে এবং এই ধরনের ক্ষেত্রে অবিলম্বে চিকিৎসা প্রয়োজন।
কী ভাবে বুঝবেন যে আপনার হিট স্ট্রোক হয়েছে? প্রথমেই বিভ্রান্তি, অস্থিরতা, চেতনা হারানো বা এমনকি অজ্ঞান হয়ে যেতে পারেন৷ মাথাব্যথা, মাথা ঘোরা বা নার্ভাসনেসও হতে পারে হৃদস্পন্দন অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে পারে, দ্রুত শ্বাস পড়বে। বমি বমি ভাব, বমি এবং ডায়রিয়ার মতো উপসর্গও দেখা দিতে পারে। শরীর নিজেকে ঠান্ডা করার জন্য যথেষ্ট ঘাম না হওয়ার কারণে ত্বক গরম এবং শুষ্ক বোধ করতে পারে।
কী ভাবে বুঝবেন যে আপনার হিট স্ট্রোক হয়েছে?
প্রথমেই বিভ্রান্তি, অস্থিরতা, চেতনা হারানো বা এমনকি অজ্ঞান হয়ে যেতে পারেন৷
মাথাব্যথা, মাথা ঘোরা বা নার্ভাসনেসও হতে পারে
হৃদস্পন্দন অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে পারে, দ্রুত শ্বাস পড়বে।
বমি বমি ভাব, বমি এবং ডায়রিয়ার মতো উপসর্গও দেখা দিতে পারে।
শরীর নিজেকে ঠান্ডা করার জন্য যথেষ্ট ঘাম না হওয়ার কারণে ত্বক গরম এবং শুষ্ক বোধ করতে পারে।
গরমে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টার মধ্যে বাইরে না যাওয়াই ভাল৷ সম্ভব হলে ছায়া বা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত স্থানে থাকুন।বিশেষ করে গরমে বাইরে যাওয়ার সময় বা ব্যায়াম করার সময় পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল পান করতে থাকুন যাতে শরীরে জলশূন্যতা না হয়।
গরমে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টার মধ্যে বাইরে না যাওয়াই ভাল৷ সম্ভব হলে ছায়া বা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত স্থানে থাকুন।বিশেষ করে গরমে বাইরে যাওয়ার সময় বা ব্যায়াম করার সময় পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল পান করতে থাকুন যাতে শরীরে জলশূন্যতা না হয়।
ঢিলেঢালা এবং হালকা পোশাক পরুন, যা ঘাম শুষে নিতে পারে। হালকা রঙের পোশাক পরা উচিৎ। টুপি এবং সানগ্লাস পরুন৷ আপনি যদি কোনও কাজে বাইরে যান তবে মাঝে মাঝে ছায়ায় বিশ্রাম নিন, জল খান এবং নিজেকে ঠান্ডা রাখুন। রোদ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে সানস্ক্রিন লাগান, এটি সানবার্ন এবং হিটস্ট্রোক প্রতিরোধ করতে পারে।
ঢিলেঢালা এবং হালকা পোশাক পরুন, যা ঘাম শুষে নিতে পারে। হালকা রঙের পোশাক পরা উচিৎ। টুপি এবং সানগ্লাস পরুন৷ আপনি যদি কোনও কাজে বাইরে যান তবে মাঝে মাঝে ছায়ায় বিশ্রাম নিন, জল খান এবং নিজেকে ঠান্ডা রাখুন। রোদ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে সানস্ক্রিন লাগান, এটি সানবার্ন এবং হিটস্ট্রোক প্রতিরোধ করতে পারে।
ঘরে তৈরি লেমোনেড, শসা-পুদিনা দেওয়া মিশ্রিত জল, নারকেলের জল, আইস চা, বা ঘরে তৈরি ফলের স্মুদির মতো পানীয় খেয়ে হাইড্রেটেড থাকুন। চিনিযুক্ত পানীয় এবং অতিরিক্ত অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন, যা ডিহাইড্রেশন বাড়াতে পারে৷ যে সব ফলে উচ্চ জলের উপাদান থাকে, যা আপনাকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে, সেই ফল খান৷
ঘরে তৈরি লেমোনেড, শসা-পুদিনা দেওয়া মিশ্রিত জল, নারকেলের জল, আইস চা, বা ঘরে তৈরি ফলের স্মুদির মতো পানীয় খেয়ে হাইড্রেটেড থাকুন। চিনিযুক্ত পানীয় এবং অতিরিক্ত অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন, যা ডিহাইড্রেশন বাড়াতে পারে৷ যে সব ফলে উচ্চ জলের উপাদান থাকে, যা আপনাকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে, সেই ফল খান৷
এছাড়াও এই সব ফল ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। শাক-সবজি যেমন পালং শাক, কালে এবং লেটুস সালাদ বা স্মুদিতে অন্তর্ভুক্ত করুন। Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷
এছাড়াও এই সব ফল ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। শাক-সবজি যেমন পালং শাক, কালে এবং লেটুস সালাদ বা স্মুদিতে অন্তর্ভুক্ত করুন। Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷