কিশমিশ ভেজানো জলের উপকারিতা 

Soaked Resin Benefits: ধমনী ভরে উঠব টকটকে রাঙা লাল রক্তে, প্রচুর পটাশিয়াম ভাল রাখবে হার্টের স্বাস্থ্য, এইভাবে খান কিশমিশ

সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন যদি কিশমিশ ভেজানো জল খাওয়া যেতে পারে তাহলে হজম ক্ষমতা বাড়বে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন যদি কিশমিশ ভেজানো জল খাওয়া যেতে পারে তাহলে হজম ক্ষমতা বাড়বে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
কিশমিশে থাকে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। কোলেস্টেরল দূরে রাখতেও সাহায্য করে কিশমিশ।
কিশমিশে থাকে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। কোলেস্টেরল দূরে রাখতেও সাহায্য করে কিশমিশ।
গরমকালে কিশমিশ ভেজানো জল খাওয়া ভীষণ ভাল। কারণ গরমে শরীরের জলের মাত্রা কমে যায় যা বাড়িয়ে তোলে এই কিশমিশ ভিজানো জল। মিটে যাবে শরীরে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা।
গরমকালে কিশমিশ ভেজানো জল খাওয়া ভীষণ ভাল। কারণ গরমে শরীরের জলের মাত্রা কমে যায় যা বাড়িয়ে তোলে এই কিশমিশ ভিজানো জল। মিটে যাবে শরীরে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা।
সুস্মিতা গোস্বামী
কিশমিশ ভেজানো জল খেলে শরীরে রক্ত তৈরি হয়, ফলে শরীরে যদি রক্তাল্পতার সমস্যা থাকে তাহলে খুব সহজেই তা মিটে যাবে। সুস্মিতা গোস্বামী
কিশমিশ ভেজানো জল খেলে শরীরে রক্ত তৈরি হয়, ফলে শরীরে যদি রক্তাল্পতার সমস্যা থাকে তাহলে খুব সহজেই তা মিটে যাবে।
সুস্মিতা গোস্বামী
প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার জন্য কিশমিশ খেলে অনেকক্ষণ পেট ভর্তি থাকে, ফলে অনেকক্ষণ খিদে পায় না। ফলস্বরূপ ওজন থাকে নিয়ন্ত্রণে। সুস্মিতা গোস্বামী
প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার জন্য কিশমিশ খেলে অনেকক্ষণ পেট ভর্তি থাকে, ফলে অনেকক্ষণ খিদে পায় না। ফলস্বরূপ ওজন থাকে নিয়ন্ত্রণে।
দাঁত এবং চুলের সমস্যা দূর হয় সহজেই। এমনকি কিশমিশ ভেজানো জল খেলে চুলের জেল্লা বাড়ে এবং দাঁত থাকে মজবুত।
দাঁত এবং চুলের সমস্যা দূর হয় সহজেই।এমনকি কিশমিশ ভেজানো জল খেলে চুলের জেল্লা বাড়ে এবং দাঁত থাকে মজবুত।