Tag Archives: AI chatbot

Predict Your Death: আগে থেকে জানতে পারবেন নিজের মৃত্যুর দিন! কী ঘটতে চলেছে ভবিষ্যতে? জানুন এখুনি

আমরা কীভাবে মারা যাব সে সম্পর্কে আমাদের মধ্যে অনেকেরই কৌতূহল রয়েছে। যদিও এটি কোনও মজার বিষয় নয়। এর জন্য কেউ কেউ উত্তরের জন্য জ্যোতিষশাস্ত্রের আশ্রয় নেন, কিন্তু অনেক সময় তাদের ভবিষ্যৎবাণীও সঠিক হয় না।photo source collected
আমরা কীভাবে মারা যাব সে সম্পর্কে আমাদের মধ্যে অনেকেরই কৌতূহল রয়েছে। যদিও এটি কোনও মজার বিষয় নয়। এর জন্য কেউ কেউ উত্তরের জন্য জ্যোতিষশাস্ত্রের আশ্রয় নেন, কিন্তু অনেক সময় তাদের ভবিষ্যৎবাণীও সঠিক হয় না।photo source collected
এখন বিজ্ঞানীরা একটি নতুন কম্পিউটার টুল তৈরি করেছেন যা মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহার করে অনুমান করতে পারে যে কখন সেই ব্যক্তি মারা যেতে পারেন৷ ডেনমার্কে, বিজ্ঞানীরা কারও জীবনে কী ঘটতে পারে তা অনুমান করতে কম্পিউটার এবং বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে প্রচুর তথ্য ব্যবহার করছেন৷ তাঁরা তাঁদের প্রজেক্টকে life2vec বলে অভিহিত করেছেন। তাঁরা দেখানোর চেষ্টা করছেন যে প্রযুক্তি কতটা আশ্চর্যজনক হতে পারে, কিন্তু এই প্রজেক্ট সফল হলে এর বিপদ সম্পর্কেও সতর্ক করছেন মানুষকে।photo source collected
এখন বিজ্ঞানীরা একটি নতুন কম্পিউটার টুল তৈরি করেছেন যা মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহার করে অনুমান করতে পারে যে কখন সেই ব্যক্তি মারা যেতে পারেন৷ ডেনমার্কে, বিজ্ঞানীরা কারও জীবনে কী ঘটতে পারে তা অনুমান করতে কম্পিউটার এবং বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে প্রচুর তথ্য ব্যবহার করছেন৷ তাঁরা তাঁদের প্রজেক্টকে life2vec বলে অভিহিত করেছেন। তাঁরা দেখানোর চেষ্টা করছেন যে প্রযুক্তি কতটা আশ্চর্যজনক হতে পারে, কিন্তু এই প্রজেক্ট সফল হলে এর বিপদ সম্পর্কেও সতর্ক করছেন মানুষকে।photo source collected
ডেনমার্কের টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক সুনে লেহম্যান ব্যাখ্যা করেছেন যে, তাঁদের প্রকল্পটি মানুষের জীবন সম্পর্কে সব ধরনের অনুমান করতে পারে যদি তাদের কাছে যথেষ্ট তথ্য থাকে। এটি এমন এমন জিনিস অনুমান করতে পারে যেমন কারও স্থূলতা বা ক্যানসারের মতো স্বাস্থ্য সমস্যা থাকতে পারে, বা এমনকি তারা আর্থিক ভাবে কতটা সফল হবেন সেটিও। সিস্টেমটি কিছুটা ChatGPT-এর মতোও কাজ করে, কিন্তু চ্যাট করার পরিবর্তে, এটি মানুষের জন্ম কবে, কোন স্কুলে পড়েছেন এই সব বিষয়গুলি গ্রহণ করে।photo source collected
ডেনমার্কের টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক সুনে লেহম্যান ব্যাখ্যা করেছেন যে, তাঁদের প্রকল্পটি মানুষের জীবন সম্পর্কে সব ধরনের অনুমান করতে পারে যদি তাদের কাছে যথেষ্ট তথ্য থাকে। এটি এমন এমন জিনিস অনুমান করতে পারে যেমন কারও স্থূলতা বা ক্যানসারের মতো স্বাস্থ্য সমস্যা থাকতে পারে, বা এমনকি তারা আর্থিক ভাবে কতটা সফল হবেন সেটিও। সিস্টেমটি কিছুটা ChatGPT-এর মতোও কাজ করে, কিন্তু চ্যাট করার পরিবর্তে, এটি মানুষের জন্ম কবে, কোন স্কুলে পড়েছেন এই সব বিষয়গুলি গ্রহণ করে।photo source collected
গবেষকরা একই ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন যাতে কম্পিউটার বলে দেবে মানুষের জীবনে কী ঘটতে পারে। এই সিস্টেম একজন ব্যক্তির জীবনকে বিভিন্ন ঘটনা সহ একটি গল্পের মতো গ্রহণ করে, যেমন জন্মগ্রহণ, স্কুলে যাওয়া, বাড়ি পরিবর্তন করা এবং বিয়ে করা।photo source collected
গবেষকরা একই ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন যাতে কম্পিউটার বলে দেবে মানুষের জীবনে কী ঘটতে পারে। এই সিস্টেম একজন ব্যক্তির জীবনকে বিভিন্ন ঘটনা সহ একটি গল্পের মতো গ্রহণ করে, যেমন জন্মগ্রহণ, স্কুলে যাওয়া, বাড়ি পরিবর্তন করা এবং বিয়ে করা।photo source collected
তবে কিছু মানুষ ভাবেন এটি একটি "ডেথ ক্যালকুলেটর", যা নকল ওয়েবসাইটগুলিকে তাদের ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করে নেওয়ার জন্য প্রতারিত করে। কিন্তু গবেষকরা নিশ্চিত করেছেন যে, তাঁদের প্রজেক্ট ব্যক্তিগত এবং অন্য কারও কাছে এর তথ্য উপলব্ধ নয়।photo source collected
তবে কিছু মানুষ ভাবেন এটি একটি “ডেথ ক্যালকুলেটর”, যা নকল ওয়েবসাইটগুলিকে তাদের ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করে নেওয়ার জন্য প্রতারিত করে। কিন্তু গবেষকরা নিশ্চিত করেছেন যে, তাঁদের প্রজেক্ট ব্যক্তিগত এবং অন্য কারও কাছে এর তথ্য উপলব্ধ নয়।photo source collected
life2vec প্রজেক্টটি প্রায় ৬ মিলিয়ন ডেনিশ অধিবাসীর তথ্য দেখে। এটি কেবল তাদের জীবনে তারা যা করেছে তা দেখে এবং পরবর্তীতে কী হতে পারে তা অনুমান করার চেষ্টা করে। তবে কেউ শীঘ্রই মারা যেতে পারেন কি না তা অনুমান করার ক্ষেত্রে এটি ৭৮ শতাংশ সফল। গবেষকরা বলছেন, ৩৫ থেকে ৬৫ বছর বয়সীরাই তাঁদের মৃত্যু সম্পর্কে জানতে আগ্রহী।photo source collected
life2vec প্রজেক্টটি প্রায় ৬ মিলিয়ন ডেনিশ অধিবাসীর তথ্য দেখে। এটি কেবল তাদের জীবনে তারা যা করেছে তা দেখে এবং পরবর্তীতে কী হতে পারে তা অনুমান করার চেষ্টা করে। তবে কেউ শীঘ্রই মারা যেতে পারেন কি না তা অনুমান করার ক্ষেত্রে এটি ৭৮ শতাংশ সফল। গবেষকরা বলছেন, ৩৫ থেকে ৬৫ বছর বয়সীরাই তাঁদের মৃত্যু সম্পর্কে জানতে আগ্রহী।photo source collected

Artificial Intelligence: মার্কিন মহিলার অনবদ্য দাবি, মানসিক স্বাস্থ্যের খেয়ালও রাখছে AI!

মুম্বই: জীবনে আসা একাধিক চ্যালেঞ্জের সঙ্গে যুঝতে আমরা সাধারণত থেরাপিস্ট এবং মেন্টাল হেলথ কাউন্সিলরদের উপরেই ভরসা করে থাকি। যদিও সকলেই কিন্তু থেরাপিস্টের কাছে যান না। আসলে সকলের কাছে পর্যাপ্ত টাকাপয়সা কিংবা সময় অথবা জ্ঞান থাকে না। তবে মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য এবার থেকে আর থেরাপিস্টের কাছে যেতে হবে না। কারণ এর সমাধান খুঁজে বার করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইওয়ার এক মহিলা।

সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, মেলিসা নামে মধ্যবয়সী এক মহিলা আমেরিকার আইওয়াতে বসবাস করেন। বরাবরই তাঁর জীবনে ছিল একাধিক মানসিক সমস্যা। অর্থাৎ সারা জীবন ধরে সেই সমস্যার সঙ্গে যুদ্ধ করে এসেছেন। কিন্তু বর্তমানে তাঁর সেই মুশকিল আসান হয়েছে এআই-এর কল্যাণে। মেলিসার দাবি, থেরাপিস্টের কাছে যাওয়ার তুলনায় এআই চ্যাটবট ব্যবহার করা ঢের ভাল!

আরও পড়ুনTech News: Truecaller-এ আপনার নম্বরে গোলমাল? ফোন নম্বর রিমুভ করার সহজ উপায়, অ্যান্ড্রয়েড ও আইফোনে হবে নিমেষে

মেলিসা বলেন যে, “ট্র্যাডিশনাল থেরাপির ক্ষেত্রে অন্য জায়গায় গাড়ি করে যাও, বাইরে খাওয়াদাওয়া কর, জামাকাপড় পরো, মানুষের সঙ্গে কথা বলো। আর এই সব বিষয় আমার কখনও কখনও অতিরিক্ত মনে হয়।” কিন্তু মেলিসার দাবি, এআই-এর মাধ্যমে যখন ইচ্ছা থেরাপি নেওয়া সম্ভব। এর জন্য বাইরেও বেরোতে হবে না। ঘরে দিব্যি আরামেই বিষয়টা করা যাবে।

সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে যে, মেলিসা আসলে শৈশব থেকেই নিগ্রহ এবং মানসিক যন্ত্রণার শিকার হয়ে এসেছেন। গত প্রায় আট মাস ধরে character.ai অ্যাপের মাধ্যমে একটি এআই চ্যাটবটের সঙ্গে কথা বলছেন তিনি। আর ওই এআই চ্যাটবটের সঙ্গে কথা বলে এবং হিউম্যান থেরাপিস্টের সঙ্গে কাজ করে মানসিক যন্ত্রণার উপসর্গগুলি অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণ করা গিয়েছিল।

আরও পড়ুন Tech News: ইনস্টাগ্রামে নতুন, খুব সহজ পদ্ধতিতে ভুল পোস্টগুলো মুছে ফেলতে পারবেন!

এবার character.ai-এর প্রসঙ্গে আসা যাক। এটা আসলে একটা অ্যাপ। যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এআই চ্যাটবটের সঙ্গে কথা বলতে সক্ষম হন। আসলে এই এআই চ্যাটবটগুলি কোনও এক কাল্পনিক, ঐতিহাসিক এবং সেলিব্রিটি চরিত্রকে অনুকরণ করে। মেলিসা যে চরিত্রটির সঙ্গে যোগাযোগ রাখছিলেন, সেটি হল এক সাইকোলজিস্ট বট। যা তৈরি করেছেন নিউজিল্যান্ডের স্যাম জাইয়া নামের বছর তিরিশের এক মেডিক্যাল পড়ুয়া।
জাইয়ার বক্তব্য, ওই সাইকোলজিস্ট এআই চ্যাটবটটিকে তিনি রীতিমতো প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। সাইকোলজি ডিগ্রির স্নাতক পাঠের সময় যা যা পড়ানো হয়েছিল, সেগুলিই চ্যাটবটটিকে পড়িয়েছিলেন তিনি। তবে পড়াশোনা-পরীক্ষার চাপে এই চ্যাটবটটির কথা কয়েক মাস ভুলেই গিয়েছিলেন জাইয়া। পরে যখন লগ-ইন করেন, তখন দেখেন প্রচুর মেসেজ এসেছে এবং বহু ব্যবহারকারীই ওই সাইকোলজিস্ট চ্যাটবটটি ব্যবহার করছেন।