প্রযুক্তি, লাইফস্টাইল Summer Tips: মাত্র ৩০ টাকা খরচ…! কুলারকে AC-তে বদলে দেবে ছোট্ট ‘এই’ ডিভাইস! নামমাত্র টাকাতেই ঘর সিমলা-কুলু-মানালি Gallery May 19, 2024 Bangla Digital Desk শুনলে অবাক লাগলেও। বাস্তবে কিন্তু এটা এতটাই সহজ। আপনার কুলারকে এসিতে রূপান্তর করতে আপনাকে বেশি কাঠ খড় পোড়াতে হবে না। শুধু একটি ছোট্ট কাজই কুলার থেকে বরফ ঠান্ডা এসির বাতাস বইয়ে দেবে ঘরজুড়ে। চ্যাটচ্যাটে গরমের মরসুম চলছে। ফ্যানে আর কুলোচ্ছে না। ঘরে ঘরে পাল্লা দিয়ে কুলার এসিও চলতে শুরু করেছে। এয়ার কন্ডিশনার ঘরকে ঠান্ডা করে ঠিকই কিন্তু বাইরের তাপ বাড়ায়। সবাই জানেন যে এয়ার কন্ডিশনার থেকে নির্গত গ্যাসের বর্তমান জলবায়ু পরিবর্তনে বড় অবদান রয়েছে। দ্বিতীয়ত, সবাই এসি কিনতে পারেন না। অনেক ক্ষেত্রেই হাজার হাজার টাকার দামি এসি কিনে আনা মধ্যবিত্তের পক্ষে কঠিন হয়ে যায়। পকেটে পরে টান। এবার তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি এমন একটি চমৎকার সমাধান যা এসি না থাকলেও দেবে এসির মতোই ঠান্ডা কনকনে হাওয়া। চিনে নিন এই ছোট্ট ডিভাইসটিকে যা আপনার ঘরে লাগানো ডেজার্ট কুলারকে এসি-তে রূপান্তরিত করবে । মাত্র কয়েক টাকার পরিবর্তনে, আপনার কুলারটি এসির মতো ঠান্ডা বাতাস দিতে শুরু করবে এবং এটি বাইরের আবহাওয়াকেও গরম করবে না যা পরিবেশের জন্যও ভাল। আপনার কুলারকে এসিতে রূপান্তর করতে আপনাকে বেশি কিছু করতে হবে না। শুধু একটি সমাধান চাই। আর সেইটুকু করলেই বরফ ঠান্ডা বাতাস দিতে করবে কুলার। এর জন্য আপনার একটি মাটির পাত্র প্রয়োজন। বাজারে গিয়ে মটকা কেনার সময়, আপনাকে শুধু মনে রাখতে হবে যে এই মটকাটি আপনার কুলারের ট্যাঙ্কে ফিট করে যায় যেন সুন্দর ভাবে। খুব বড় বা খুব ছোট মটকা এক্ষেত্রে কার্যকর হবে না। যদি আপনার কাছে পাত্র না থাকে তবে আপনি বারান্দায় মাটির পাত্রটিও ব্যবহার করতে পারেন। যেভাবে কুলার এসি তৈরি করবেন:প্রথমে একটি পাত্র নিন। এর নীচে তিনটি মাঝারি আকারের গর্ত করুন। আপনি পেরেকের সাহায্যেও এই গর্তগুলি তৈরি করতে পারেন এবং আপনার বাড়িতে যদি একটি ড্রিল মেশিন থাকে তবে এটি আরও ভাল। সাবধানে পাত্রে গর্ত করতে সতর্ক থাকুন অন্যথায় এটি সম্পূর্ণ ভেঙ্গে যেতে পারে। এবার পাত্রটি ভাল করে ধুয়ে আপনার কুলারের জলের পাম্প যেখানে রাখা আছে সেখানে কুলার ট্যাঙ্কে রেখে দিন। রাখার সময় দেখবেন, তিনটি গর্তই নীচে থাকা উচিত এবং পাম্পটি তুলে সাবধানে পাত্রের ভিতরে রাখতে হবে। এবার কুলারের ট্যাঙ্কে জল ভরে দিন। খেয়াল রাখবেন পাত্রে সরাসরি জল ঢালবেন না। জল ভর্তি করার পরে, পাম্প-সহ কুলার চালু করুন। কয়েক মিনিটের মধ্যে, পাত্রে যে ট্যাঙ্কের জল আসবে তা বাতাসের দ্বারা ঠান্ডা হয়ে যাবে এবং পাম্প সেই ঠান্ডা জল টেনে কুলারের চারপাশে ছড়িয়ে দেবে, যা ঠান্ডা বাতাস বইয়ে দেবে গোটা ঘরেই। আর এই ভাবেই কুলার চালানোর দশ থেকে পনের মিনিটের মধ্যে এসির মতো ঠান্ডা বাতাস বইতে শুরু করবে আপনার ঘরে। যদি এসি বাড়িতে না থাকে এবং যদি আপনি পরিবেশ নিয়ে উদ্বিগ্ন হন তবে এই দেশি সমাধান আপনার সমস্যার সমাধান করবে ম্যাজিকের মতো।
অন্যান্য প্রযুক্তি, প্রযুক্তি Summer Tips-Cooler: এসির মতো ঠান্ডা হবে ঘর! বিদ্যুতের বিলও আসবে নাম মাত্র! কুলার চালানোর সময় করুন এই ছোট্ট কাজ Gallery May 17, 2024 Bangla Digital Desk গ্রীষ্মের দাপট ক্রমেই বাড়ছে। মে মাসে পরিস্থিতি আরও খারাপ দিকে যাচ্ছে। আর এহেন তীব্র গরমের মোকাবিলা করার জন্য আজকাল এসি অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। তবে প্রত্যেকের এসি কেনার সামর্থ্য থাকে না। ফলে ফ্যানের উপরেই ভরসা করেন তাঁরা। তবে অনেকেই গরমের হাত থেকে একটু স্বস্তি পেতে আজকাল কিনে নিচ্ছেন কুলার। photo source collected কিন্তু কুলারও যে কাঙ্ক্ষিত স্বস্তি দিচ্ছে তা নয়, গরমের মধ্যেই অনেক সময় উত্তপ্ত বাতাস নিক্ষেপ করছে কুলার। এতে স্বস্তির বদলে হচ্ছে অসুবিধা। এখন প্রশ্ন হল, যে কুলার থেকে ঠান্ডা বাতাস পাওয়ার জন্য কী কী করা উচিত? photo source collected সাধারণত দেখা যায়, কুলার চালাতে গিয়ে ছোটখাটো ভুল করে ফেলেন ব্যবহারকারীরা। আর সেই কারণেই সেখান থেকে নির্গত হয় গরম হাওয়া, এমনকী কখনও কখনও দুর্গন্ধও বেরোতে শুরু করে। তা-ই নয়, কুলারের পাখা থেকে ধুলাবালি আসারও আশঙ্কা থাকে। photo source collected আসলে কুলার চালানো সময় অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ব্যবহারকারীরা একইসঙ্গে এর পাম্প এবং ফ্যান চালু করে দেন। আর এমনটা হলে যেটা ঘটে সেটাই দেখে নেওয়া যাক। photo source collected এদিকে ঘাস দীর্ঘ সময় ধরে শুষ্ক হয়ে থাকে। ফলে পাম্পটি চালু করার সঙ্গে সঙ্গেই তার উপর জল পড়তে থাকে। আর একসঙ্গে কুলারের ফ্যান চালু করলেই সামনের দিক থেকে যে হাওয়া আসে, তা শুরুর দিকে বেশ গরম থাকে। আর এখানেই শেষ নয়, হাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে একটা অদ্ভুত গন্ধও আসতে থাকে। এছাড়া কুলারের ফ্যান এবং পাম্প একসঙ্গে চালু করলে দ্রুত ধুলোবালি আসার আশঙ্কাও থেকে যায়। photo source collected ঠান্ডার সঙ্গে বাতাসেও ছড়িয়ে পড়বে সুগন্ধ: কেউ যদি কুলার চালু করার সঙ্গে সঙ্গেই ঠান্ডা বাতাস চান, তাহলে তাকে একটি সহজ কাজ করতে হবে। সেটা কী? photo source collected যখনই কুলার চালু করা হবে, প্রথমে ৪-৫ মিনিট সময়ের জন্য পাম্প চালু রাখতে হবে। কুলারের ঘাস যতক্ষণ না পুরোপুরি ভিজছে, ততক্ষণ পাম্পটি চালিয়ে রাখতে হবে। এরপর ঘাস সম্পূর্ণ রূপে ভিজে গেলে তবেই কুলারের ফ্যানটি চালু করতে হবে। আসলে যখন ফ্যানের থেকে বাতাসটা টেনে নেবে, তখন তা সামনে দিয়ে শীতল এবং সুগন্ধি বাতাস নিক্ষেপ করবে। photo source collected
লাইফস্টাইল Summer Tips: আপনার সিলিং ফ্যানে করুন এই ছোট কাজ, তাহলেই ঘরে উঠবে ঝড়! এসি-কুলার ছাড়াই মিলবে গরম থেকে মুক্তি Gallery May 7, 2024 Bangla Digital Desk দিন যতই এগোচ্ছে গরম ততই বাড়ছে। মাঝে মাঝে এমন অসহ্য গরম পড়ছে যা সহ্য করা মুশকিল হয়ে যাচ্ছে। গরম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে এসি ও এয়ার কুলার কেনার চাহিদা। কারণ গরম থেকে বাঁচতে এসি বা কুলার ছাড়া এখন উপায় নেই। তবে সকলের আবার এসি বা কুলার কেনার মত সামর্থ্য নেই। ফলে তাদের কাছে ফ্যানই গরম থেকেস বাঁচার একমাত্র উপায়। কিন্তু গরম কালে সকলেই চায় ফ্যানের স্পিড যদি আরও একটু বেশি হত, তাহলে কত ভাল হত। অনেক সময় আমরা দেখি আমাদের ফ্যানের গতি অনেক ধীর হয়ে যায়। যদি ফ্যানটি ধীর গতিতে চলতে শুরু করে, তবে ঘরের বাতাস সঠিকভাবে সঞ্চালিত হয় না এবং গরম অবস্থাকে আরও খারাপ করে তোলে। অনেকে মনে করেন তাদের ফ্যান নষ্ট হয়ে গেছে এবং এখন তাদের নতুন সিলিং ফ্যানের জন্য ব্যয় করতে হবে। কিন্তু এমনটা অনেক সময় হয় না। কারণ ফ্যানে ছোটখাটো কিছু জিনিসের কারণে গতি কমে গেছে তাও হতে পারে। তাই এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাকে এমন কিছু জিনিস সম্পর্কে বলি যা আপনার ফ্যানের গতি বাড়াতে সহায়তা করবে। ক্যাপাসিটর ডিফেক্ট:- ক্যাপাসিটর সিলিং ফ্যানে মোটরকে সঠিক পাওয়ার দেওয়ার জন্য কাজ করে। একটি ত্রুটিযুক্ত ক্যাপাসিটর ৯০ শতাংশের বেশি সিলিং ফ্যানের সমস্যা সৃষ্টি করে। যখন ক্যাপাসিটর খারাপ হয়ে যায়, তখন এটি মোটরে বিদ্যুৎ স্থানান্তর করতে অক্ষম হয়, যার কারণে ফ্যানের গতি যথেষ্ট আস্তে হতে শুরু করে। তাই ফ্যান থেকে মুক্ত বাতাস চাইলে ক্যাপাসিটর পরিবর্তন করতে পারেন। বাজারে ৭০-৮০ টাকা পর্যন্ত দামে ভালো ক্যাপাসিটর পাওয়া যায়। এটি পরিবর্তন করলে ফ্যানের গতি দ্বিগুণ হতে পারে। যা আপনাকে গরমে অনেকটাই আরাম দেবে। অনেক সময় ফ্যানের ব্লেডের অ্যালাইনমেন্টে ব্যাঘাতের কারণে ফ্যানের গতিতে ত্রুটি শুরু হয়। ফ্যানের ব্লেড যদি কোথাও ধাক্কা লেগে বা অন্য কারণে বেঁকে যায়, তাহলে ফ্যানের হাওয়া সঠিকভাবে পাওয়া যায়না। সেটি দেখে নিলে বা সারিয়ে নিলে ফের দ্রুত হাওয়া পাওয়া যাবে।
প্রযুক্তি, লাইফস্টাইল Summer Tips: বিছানা হবে বরফ-ঠান্ডা…! হাজার হাজার টাকার Air Conditioner আর Cooler ছাড়ুন! বাড়িতে আনুন সস্তার এই জিনিস Gallery May 5, 2024 Bangla Digital Desk গ্রীষ্মকাল আসতে না আসতেই প্রতি বছরের মতো এই বছরেও এসি আর কুলার কেনার জন্য ছুটছেন মানুষ। ইলেট্রনিক্স গ্যাজেটের দোকানগুলিতে গিজগিজ করছে ক্রেতা। বুঝে-না বুঝে বেশি দামের এয়ার কন্ডিশনিং মেসিন কিনে ঠকেও যাচ্ছেন অনেকেই। আসলে কারণ একটাই, প্যাঁচপ্যাঁচে গরমে ত্রাহি ত্রাহি হাল মধ্যবিত্তের। তাই সাধ্যে না কুলোলেও, সারাদিনের শেষে বাড়িতে একটু স্বস্তির ঘুম ঘুমোতেই কিনতে হচ্ছে এসি বা কুলারের মতো মেশিন। কারণ সকলেই গ্রীষ্মের দিনগুলিতে রীতিমতো অস্বস্তির সম্মুখীন হয় এসি ছাড়া। ঘর এতটাই গরম হয়ে যায় যে শান্তিতে একটু ঘুমোনোর অবস্থা থাকে না। আর্দ্রতা এবং ঘামের সমস্যা মাত্রা ছাড়াই। তাপমাত্রা বেড়ে গেলে ঘরের ভিতরে রাখা গরম বিছানাতে শুলেই যেন ছ্যাঁকা লাগে গায়ে। লাগাতার ঘুমের ব্যাঘাতে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনাও এড়ানো যায় না। যারা এসি ব্যবহার করেন তাদের ক্ষেত্রেও এই পরিস্থিতির একই কারণ। অনেকেই বিদ্যুৎ খরচ নিয়ে চিন্তিত হন, কিন্তু দীর্ঘ সময় ধরে এসি চালানো এড়াতেও পারেন না। এমন মানুষদের জন্য এবার বাজারে এসেছে বিশেষ ধরণের এসি বেডশিট (AC Bedsheet)। এই এসি বেডশিটের বিশেষত্ব হল এটি খুব কম বিদ্যুত খরচ করে এবং শব্দ সম্পূর্ণরূপে দূর করে, ফলে আরামদায়ক ঘুম হয়। কী এই AC Bedsheet?এই এসি বেডশিটটি সাধারণ বেডশিটের মতোই দেখতে। তবে এটির একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এর একপাশে, টিউবে একটি কুলিং ফ্যান ইনস্টল করা থাকে যা ভিতরে ঠান্ডা বাতাস পাঠায়। এই ফ্যানের গতি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য, একটি কন্ট্রোল বক্স রয়েছে যা এই বেডশিটে লাগানো আছে। এছাড়াও, গরম বাতাস বের করার জন্য এতে একটি টিউবও রয়েছে। বিদ্যুৎ খরচ বেশ কম:এই এসি বেডশিটের ফলে বিদ্যুৎ খরচ অনেকটাই কম হয়। এতে ইনস্টল করা কুলিং ফ্যানটি মাত্র 4.5 ওয়াট শক্তি খরচ করে। মানে এক সপ্তাহ চালালে এর বিদ্যুৎ খরচ হবে ১ ইউনিটের কম। এই এসি বিছানার চাদরের ওজন মাত্র ২ কেজি, তাই এটি সহজেই ভাঁজ করে যে কোনও জায়গায় নেওয়া যায়। এটিতে একটি টাইমারও রয়েছে, যা আপনি আপনার সুবিধা অনুযায়ী ঠান্ডা করার জন্য সেট করতে পারেন। মূল্য কিরকম এই বেডশিটের?আপনি এটি অনলাইন এবং অফলাইন উভয় বাজারেই পাবেন। তবে অনলাইনে কেনাকাটা করলে এই বিছানার চাদর একটু কম খরচে পড়বে। এটি অনলাইন শপিং সাইটগুলিতে ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকা মূল্যে কেনা যাবে। পরিষ্কার করার সময় কিছু সতর্কতা:এসি বিছানার চাদর সাধারণ বিছানার চাদরের মতো পরিষ্কার করা যাবে না। এটি ভিজে গেলে এতে লাগানো ফ্যান ও ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। যদি এটি নোংরা হয়ে যায়, আপনি এটি একটি শুকনো কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করতে পারেন। এই শিট বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই গ্রীষ্মে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু খুব বেশি গরম লাগলে যে কোনও ঋতুতেই ব্যবহার করতে পারেন এই এসি বেডশিট।
লাইফস্টাইল Summer Tips: তীব্র গরমেও কিনতে পারছেন না এসি-কুলার! এই উপায়ে ঘর হবে সহজেই ঠান্ডা Gallery May 3, 2024 Bangla Digital Desk গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত বঙ্গবাসীর। চাতকের মত আকাশ পানে চেয়ে বৃষ্টির অপেক্ষায়। পরিস্থিত এমন যে বাইরে যাওয়া তো দূরের কথা, ঘরের ভিতরের তাপমাত্রা এতটাই যে থাকা দায় হয়ে উঠছে। যাদের এসি নেই তাদের অবস্থা তো আরও শোচনীয়। এই পরিস্থিতিতে এসি না থাকলে কীভাবে ঘর ঠাণ্ডা রাখা যায় তার নানা উপায় অবলম্বন করছে দগ্ধ বঙ্গবাসী। এই প্রতিবেদনে ১০টি এমন উপায় তুলে ধরে হল যেগুিল মেনে চললে এই গরমে আপনার ঘর ঠান্ডা থাকবে অনেকটাই। ১. অনেকেই এই গরমে দরজা বন্ধ করে রাখেন। কিন্তু তাতে ঘরের তাপমাত্র আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। দরজা খোলা রাখুন যতটা সম্ভব। তাতে ঘরের ভিতর হাওয়া খেলবে ও ঘরের তাপমাত্রা অনেকটা নিয়ন্ত্রিত থাকবে। ঘরের মেঝে বারার মুছতে পারলেও অনেকটা নিয়ন্ত্রণে থাকে তাপমাত্রা। ২. দরজার পাশাপাশি ঘরের জানালা খেলা রাখুন। কিন্তু জানালের পর্দা দিয়ে ঢেকে রাখাই ভালো। দক্ষিণ ও পশ্চিম দিকের দেয়ালে জানালা থাকলে অবশ্যই পর্দা টেনে রাখুন। আর পর্দা যদি একটু ভারী কাপড়ের হয় তাহলে আরও ভালো। পর্দা টেনে রাখলে একদিকে যেমন হাওয়া খেলবে অপরদিকে রোদের হিট ঘরের ভিতর প্রবেশ করতে পারবে না। ৩. গরমে সিন্থেটিক টাইপের চাদর বা মোটা কাপড়ের চাদর একেবারেই বিছানায় পাতা উচিত নয়। কারণ এই সকল কাপড় তাড়াতাড়ি হিট হয়ে ওঠে ও সহজে ঠান্ডা হয় না। তাই এই গরমে বিছানায় সাদা বা হালকা রঙের সুতির চাদর বিছালে বিছানা ঠাণ্ডা থাকবে। সেই সঙ্গে নিয়মিত বেডকভার ও বেডশিট পরিবর্তন করুন। এতে শুধু ঠাণ্ডা নয়, মানসিকভাবেও ফ্রেশও লাগবে। ৪. ঘরে বিপরীত ভেন্টিলেশন রাখা উচিৎ। তাতে ঘরের হাওয়া একদিক থেকে ঢুকে অন্য দিক থেকে বেরিয়ে যেতে সুবিধা হয়। এছাড়া পূর্ব-পশ্চিম এই দুই দিকের জানালায় সানশেড লাগান। এই দুই পদ্ধতি মেনে চললেও ঘরের তাপমাত্রা অনেকটা নিয়ন্ত্রিত থাকবে। ৫. রান্না ঘরে গ্যাস, ইন্ডাকশন কুকার চলায় রান্না ঘর সবথেকে বেশি হিট হয়ে থাকে। তারউপর এই গরম। ফলে সেই হিট অন্যান্য ঘরেও ছড়িয়ে পড়তে পারে। ফলে রান্না ঘরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য অবশ্যই এক্সহস্ট ফ্যান ব্যবহার করুণ। যাতে গরম হাওয়া বাইরে বেরিয়ে যায়। বাথরুমে ব্যবহার করুণ এক্সহস্ট ফ্যান। ৬. রোদের তাপ খুব বেশি থাকলে যেমনটা এই সময় রয়েছে তাতে ঘরের জানালা দিনের বেলায় বন্ধ করে রাখতে পারেন। তাতে ঘরে হিট কম ঢুকবে। কিন্তু রাতের বেলায় কোনও সমস্যা না থাকলে জানালা খুলে ঘমান। তাতে ঘর ঠাণ্ডা থাকবে। ৭. রান্না তো করতে হবেই। তা তো আর বন্ধ রাখা যাবে না। তবে গ্রিল জাতীয় রান্না এই সময় কম করাই ভালো। সবথেকে ভালো যদি বন্ধ রাখা যায়। কারণ গ্রিল জাতীয় রান্নায় অনেক বেশি পরিমাণে হিট উৎপন্ন হয় যা ঘরের পরিবেশও গরম করে তোলে। ৮. এই গরমে ঘরে অযথা বেশি পাওয়ারের আলো না জ্বালানোই ভালো। তাতে ঘরের তাপমাত্র আরও বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। কম পাওয়ারের লাইট আর যেই ঘরে প্রয়োজন নেই সেই ঘরের লাইট বন্ধ রাখাই শ্রেয়। এলইডি লাইট ব্যবহার করলেও তাপমাত্র কম হয়। ৯. ঘরোয়া উপায়তে এসি বানাতে পারেন আপনি। তারজন্য টেবিল ফ্যানের সামনে একটি বাটিতে বরফ রাখুন। পেছন থেকে ফ্যানের হাওয়া যেই বরফে লাগবে সেখান থেকে ঠান্ডা হাওয়া বার হবে। তাতে তাপমাত্রা ঘরের অনেকটাই কমে থাকে। তবে বরফ গলে গেলে তা আর হবে না। ফলে ক্রমাগত বরফের জোগান দেওয়াটা মুশকিল। সামনে ভেজা কাপড়ও রাখতে পারেন। ১০. বাড়ির চারপাশে গাছ লাগান। গাছের ছায়ায় আপনার ঘর অনেক ঠাণ্ডা থাকবে। ঘরের আশপাশে গাছপালা থাকা ঘরে সরাসরি সূর্যালোক প্রবেশ করতে পারে না। ফলে ঘর ঠাণ্ডা থাকে। জানালায় ছাউনি থাকলে প্রায় ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত তাপ কমাতে সহায়ক হয়।
প্রযুক্তি, লাইফস্টাইল Cooler: Air কুলারের ‘Cool-ঘাস’ কখন পাল্টানো উচিত? ‘সঠিক’ সময় জানুন! নইলে দিন দিন দেবে শুধু গরম গরম হাওয়া Gallery April 28, 2024 Bangla Digital Desk দেশে গরমের পারদ ভয়াবহ ভাবে চড়ছে। দাবদাহ থেকে বাঁচতে আমরা ঘরে এসি, কুলার বা ফ্যান ব্যবহার করছি প্রায় সর্বক্ষণ। এসি অনেকের পক্ষেই সাশ্রয়ী নয়, তাই অনেকে কুলার ব্যবহারের উপর নির্ভর করেন। কিন্তু এত গরমে আপনি যদি কুলার থেকে ঠান্ডা বাতাস না পান, তাহলে সতর্ক হন। এর অর্থ আপনার কুলারের কিছু ত্রুটি আছে। অর্থাৎ কুলারটির কিছু পরিবর্তন করা প্রয়োজন। গ্রীষ্মকালে ঠাণ্ডা বাতাসের পরিমাণ কমতে থাকে। কারণ এই সময় সকাল থেকেই সূর্যের আলো চড়া থাকে এবং বাতাসও বেশ গরম হতে শুরু করে দেয়। কারও বাড়িতে, শুধুমাত্র ফ্যান কাজ করে, আবার কিছু বাড়িতে কুলার চলতে শুরু করেছে। কুলারগুলি ব্যবহারের আগে সেটিকে সঠিক ভাবে প্রস্তুত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, অন্যথায় তারা সঠিকভাবে রুম ঠান্ডা করে না। শীতকালে, এটি একটি কোণে রাখা থাকে, বা কেউ কেউ আবার এটিকে ভালভাবে প্যাক করে রাখেন যাতে গ্রীষ্ম পর্যন্ত এর অবস্থার কোনও অবনতি না হয়। সবাই কুলার থেকে আরামদায়ক ঠাণ্ডা বাতাস পেতে চান। কিন্তু এর জন্য গ্রীষ্মে এটি ব্যবহারের আগে এটি সঠিকভাবে প্রস্তুত করা গুরুত্বপূর্ণ। শীতল বাতাসের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হল এর ঘাস। ঘাস ভাল না হলে শীতল বাতাস পাওয়া যায় না। অতএব, আপনি যখন মরসুমে প্রথমবারের মতো একটি কুলার ইনস্টল করার কথা ভাবছেন, প্রথমে তার ঘাস পরীক্ষা করুন। যদি ঘাসের উপর ধুলো সম্পূর্ণরূপে জমে যায়, তবে এর অর্থ হল বাতাস ঠিকভাবে ঘাসের মধ্য দিয়ে চলাচল করবে না এবং যদি ঘাসের মধ্য দিয়ে বাতাস ঠিকভাবে না যায় তবে ঘরটি ঠান্ডা হবে না। কিছু লোক ৩-৪ বছর ধরে শীতল ঘাস চালাতে থাকেন, তবে এটি করা উচিত নয়। প্রতি দুই ঋতুতে কুলারের ঘাস পরিবর্তন করা কাম্য। এই দামেই ঘাস পাওয়া যায়:আপনি যদি লক্ষ্য করেন যে কুলারের ঘাস কালো হয়ে গিয়েছে এবং সম্পূর্ণরূপে ধুলো জমে আছে, তবে এটিই হল সেই সংকেত। এই সঙ্কেত বলে দেয় যে ঘাসটি প্রতিস্থাপন করার সময় হয়েছে। বাজারে আপনি ৮০ থেকে ১০০ টাকার মধ্যে শীতল ঘাস পেতে পারেন। তবে একক ভিত্তিকভাবে শীতল ঘাসের দাম কিছুটা বেশি বা কম হতে পারে।
প্রযুক্তি, লাইফস্টাইল দামি দামি Cooler আর AC ছাড়ুন…! এই ফ্যানেই সিমলা-কুলু-কাশ্মীর হয়ে যাবে ঘর! চ্যাটচ্যাটে নয়, ফুরফুরে করে দেবে বরফ ঠান্ডা বাতাস Gallery April 21, 2024 Bangla Digital Desk মে মাস আসার আগেই বিরাট ইনিংস খেলা শুরু সূর্যের। এপ্রিলেই চাঁদি ফাটা গরম। মে-জুন মাস যে কী হতে চলেছে তা সহজেই আঁচ করা যায়। গরমের দাবদাহ এমন জায়গায় পৌঁছয় যে এই দুই মাসে মানুষ শুধু কুলার আর এসির নীচ থেকে মোটে সরতেই চান না। একদিকে এই সময় ভারতীয়দের গরমে ভোগান্তি চরমে পৌঁছয় আবার ইলেক্ট্রিকের বিল আকাশ ছুঁয়ে ফেলে। ফলে মধ্যবিত্তের মাথায় হাত পড়ার জোগাড় হয়। এই পরিস্থিতিতে একটু দেখে শুনে খরচ না করলে কিন্তু বিপদ। এসি-কুলার কিনে পকেট খালি করা আর মাসে মাসে লম্বা বিল গোনার চেয়ে কিছু মজাদার ও দুর্দান্ত কার্যকরী জনপ্রিয় ফ্যানের কথাও কিন্তু ভাবতে পারেন যা একদিকে বাঁচায় বিদ্যুৎ বিল আবার ঘর নিমেষে করে ঠান্ডা ঠান্ডা কুল কুল। আজ জেনে নেওয়া যাক এমন একটি ফ্যান সম্পর্কে যা আপনি ঘরের যে কোন কোণে রেখে কুলার ও এয়ার কন্ডিশনারের মতোই শীতলতা উপভোগ করতে পারবেন সাড়া ঘরময়। সম্প্রতি Kuhl, ফ্যান সেগমেন্টের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি, বিএলডিএস প্রযুক্তি সহ পরবর্তী প্রজন্মের ডেজার্ট এক্সেল এইচ1 ফ্যান লঞ্চ করেছে। এই ফ্যানে, আপনাকে জল ভর্তি করার জন্য একটি ট্যাঙ্কও দেওয়া হয় যা ৮ ঘণ্টা স্থায়ী হয়। আপনিও যদি কুলার এবং এয়ার কন্ডিশনার বিকল্পে কুল-এর (Kuhl) এই লেটেস্ট ফ্যানটি কিনতে চান, তাহলে এখানে আমরা আপনাকে এর বিস্তারিত জানাচ্ছি। নেক্সট জেনারেশন ডেজার্ট এক্সেল H1 ফ্যানটির বৈশিষ্ট্য কী?কুলের এই ফ্যানটি আপনাকে কার্যত কুলার এবং এয়ার কন্ডিশনারের মতো শীতলতা দেয়। এ জন্য এই ফ্যানে উচ্চ প্রযুক্তির বিএলডিএস মোটর দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও, এই ফ্যানটি চালানোর জন্য রিমোট কন্ট্রোল ফাংশন প্রদান করা হয়। আরও বড় বিষয় হল, কুল এর এই ফ্যানটি ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে। এছাড়া এটি ঘরের যেকোনও কোণে মানিয়ে যায় এবং এর স্টাইলিশ ডিজাইনের কারণে ঘরের ওই অংশের লুক আরও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। কুল এর এই ফ্যানটিতে অতিস্বনক কুয়াশা আর্দ্রতার বৈশিষ্ঠ্য রয়েছে যা আর্দ্র আবহাওয়ায় চ্যাটচ্যাটে ভাব হতে দেয় না। আদ্রতাহীন অসাধারণ এক শীতলতা প্রদান করে এই ফ্যান যা অন্য গ্যাজেটকে সহজেই প্রতিযোগিতায় পিছনে ফেলে দেয়। এই সমস্ত বৈশিষ্ট্যগুলির কারণে, ডেজার্ট এক্সেল H1 ফ্যান কুলার এবং এয়ার কন্ডিশনারের জন্য একটি চমৎকার বিকল্প। আপনার যদি এসি এবং কুলার কেনার বাজেট না থাকে, তাহলে এই ফ্যানটি কিনে আপনি গ্রীষ্মের মরশুমে শীতলতা উপভোগ করতে পারেন সহজেই। নেক্সট জেনারেশন ডেজার্ট এক্সেল H1 ফ্যানের দামকুল এর এই BLDS প্রযুক্তি ফ্যানের দাম খুব বেশি নয়, আপনি এই ফ্যানটি ই-কমার্স সাইট বা কুল ফ্যানের অফিসিয়াল সাইট থেকে মাত্র 9619 টাকায় কিনতে পারবেন। এই পাখা শুধু গরমে শীতলতাই দেয় না, বিদ্যুৎও সাশ্রয় করে দুর্দান্তভাবে।
লাইফস্টাইল AC Tips: গরমে এসির আউটডোর ইউনিট কোথায় লাগালে ঘর বেশি ঠান্ডা হয়? জানা নেই অনেকের Gallery April 21, 2024 Bangla Digital Desk গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত বঙ্গবাসীর। তাপপ্রবাহের ফলে ঘর থেকে বেরোনো দায় হয়ে উঠেছে সকলের। গরম থেকে বাঁচতে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে এসি কেনার চাহিদাও। দোকানগুলি এসি সাপ্লাই দিতে গিয়ে হিমসিম খাচ্ছে। তবে এসি কিনলেও এর সম্পর্কে অনেক তথ্যই রয়েছে যা অনেকেই জানেন নাষ স্প্লিল এসির আউটডোর ইউনিট সঠিক কোথায় লাগানো উচিত? কোথায় লাগালে ভাল ঠাণ্ডা হবে ঘর? আউটটোর ইউনিটের আশপাশের পরিস্থিতি কেমন হওয়া উচিত? তা অনেকরই অজানা। আউটডোর ইউনিটগুলি একটি বারান্দায়, একটি ছাদে বা একটি বিল্ডিংয়ের পাশে ইনস্টল করা যেতে পারে। সমস্ত বিকল্পগুলি সমান ভাল। কিন্তু, প্রধান শর্ত হল কোনওটিই যেন বায়ুপ্রবাহে বাধা না দেয়। কিন্তু, এর জন্যও কিছু বিষয় খেয়াল রাখা খুবই জরুরি। সাধারণত এসি আউটডোর ইউনিটের সঙ্গে সঠিক বায়ুপ্রবাহ নিশ্চিত করতে চারদিক থেকে ২ ফুট দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। যখন স্প্লিট এসির আউটডোর ইউনিট দেওয়ালে মাউন্ট করা হয়, তখন যথাযথ বায়ুপ্রবাহের জন্য দেওয়াল এবং সিলিং থেকে কিছুটা জায়গা অবশিষ্ট থাকা উচিত। আউটডোর ইউনিট স্থাপনের জন্য সর্বোত্তম স্থান হিসাবে বিবেচিত হয় ছাদ। আউটডোর ইউনিট সহজ ভাবে ছাদের উপর স্থাপন করা যেতে পারে। কিন্তু, কেউ যদি প্রথম তলায় থাকে, তাহলে চতুর্থ তলার ছাদে আউটডোর ইউনিট রাখা মোটেও বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। এমন অবস্থায় এটি বারান্দায় রাখা যেতে পারে। উপরে বলা পদ্ধতিগুলি মেনে এসির আউটডোর ইউনিট লাগালে ঘর বেশি ঠান্ডা হয়ে থাকে। একইসঙ্গে এসি ইনডোর ও আউটডোর দুই ইউনিটেরই আয়ূ অনেক বৃদ্ধি পায়। এছাড়া বিদ্যুতের বিলও কম এসে থাকে।
বীরভূম, লাইফস্টাইল Summer Cool Tips: এই গরমেও শরীর থাকবে সতেজ ফুরফুরে! রইল সিক্রেট উপায়, না জানলে বড় মিস Gallery April 15, 2024 Bangla Digital Desk বাংলা বছরের শুরুতেই কাঠফাটা রোদ উঠতে শুরু করেছে।বেলা ১১টা- ১২টার পর ছাতা ছাড়া রাস্তায় বেরোলে নাভিশ্বাস ওঠার জোগাড়।এই গরমে নিজের শরীরকে সুস্থ রাখতে কী নিয়ম অবলম্বন করতে হবে জানুন। বিশেষত, যাঁদের কাজের জন্য নিয়মিত রোদে বেরোতে হয়, তাঁদের অবস্থা একেবারে নাজেহাল হবে আগামী দিনে।তবে প্রচণ্ড গরমেও সুস্থ থাকতে শরীর সতেজ রাখতে হবে। এর জন্য কেবল জল খেলেই চলবে না। তারও বিশেষ কিছু নিয়ম রয়েছে। এই বিষয়ে আমাদের পরামর্শ দিয়েছেন ডক্টর আনন্দ মন্ডল। জল খাওয়ার অভ্যাস করুন তেষ্টা পেলেই জল পান করবেন এটা ভাববেন না।এটা করলে আপনার অজান্তেই শরীর ডিহাইড্রেট হয়ে যেতে পারে। তাই খাবার খাওয়ার পর, অতিরিক্ত ঘামে শরীরের তরল বেরিয়ে গেলে জল খাওয়ার পরিমাণ বাড়ান। এককথায়, খাবার খাওয়ার মতো জল পান করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। এর পাশাপাশি ডাবের জল,লেবুর শরবৎ,আখ এর জুস পান করুন। এগুলিতে থাকা খনিজ শরীরের ইলেক্ট্রোলাইটসের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। শরীরও সতেজ থাকবে। তবে অতিরিক্ত গরমে হুট করে ফ্রিজ থেকে বের করা ঠান্ডা জল খেলেই চরম বিপদ।চেষ্টা করবেন প্রচন্ড রোদ থেকে এসে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে তারপর জল পান করুন। এর পাশাপাশি শীতকালে মূলত তরমুজ আম বিভিন্ন ফল পাওয়া যায়। এই সময় রসালো জাতীয় ফল খাওয়ার চেষ্টা করবেন। আর চাইলে শসা পিয়ারা ইত্যাদি ফল খেতে পারেন। এছাড়াও যখনই জল খাবেন তার আগে চেষ্টা করবেন কিছুটা মিষ্টি জাতীয় জিনিস খাওয়ার যেমন ধরুন হাতে হালকা চিনি নিয়ে সেটি খাওয়ার পর জল পান করুন অথবা খেজুর খাওয়ার পর জল পান করতে পারেন তাতে শরীর সুস্থ এবং সতেজ থাকবে।
লাইফস্টাইল Summer Tips: লাগবে না এসি-কুলার! এক টুকরো বরফেই ঘর হবে ঠাণ্ডা, গরমে ঘুমান শান্তিতে, জেনে নিন কীভাবে Gallery April 14, 2024 Bangla Digital Desk বৈশাখের শুরুতেই প্রবল দাবদাহ। দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলার তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রির উপরে উঠেছে। তাপপ্রবাহের জেরে গরমে নাজেহাল সাধারণ মানুষ। গরম এতটাই যে বাড়িতে এসি-কুলার না থাকলে দিনের শেষে অফিস বা কাজ থেকে বাড়ি ফিরে ঘুমানো দায় হয়ে উঠছে। সারা রাত শুধুই ছটফট করতে হচ্ছে আপনিও যদি গরমে শান্তিতে ঘুমাতে না পারেন, তাহলে এমন কিছু কৌশল রয়েছে। যেগুলি আপনি ঘরে প্রয়োগ করে এই গরমের মধ্যেও থাকতে পারবেন। তবে এই পদ্ধতিতে ঘর ঠাণ্ডা করতে হলে এর সঙ্গে এসি কিংবা কুলারের কোনও যোগ নেই। সামান্য বরফ দিয়েও আপনি আপনার ঘরকে ঠান্ডা রাখতে পারবেন। ঘুমানোর সময় জানালা থেকে উল্টো দিকে টেবিল ফ্যান রাখতে হবে। ক্রস ভেন্টিলেশনের কারণে বাতাসের প্রবাহ ঠিক থাকে এবং ঘর ঠান্ডা থাকে। রাতে কোনো পাত্রে বরফের টুকরো নিতে হবে। আর সেই পাত্র টেবিল ফ্যানের সামনে রেখে ফ্যান অন করে দিতে হবে। মুহূর্তে এটি এসির মতো কাজ করবে। ফ্যানের সামনে এক টুকরো বরফ রাখলে ফ্যানের হাওয়া ঠান্ডা হবে এবং ঘর ঘুমানোর জন্য উপযুক্ত হয়ে উঠবে। এই পদ্ধতি মানলে ঘর ঠান্ডা হতে খুব বেশি সময় নেবে না। তবে বরফ গলে গেলে ফের ঘর গরম হয়ে যাবে। এই পদ্ধতি মানলে ঘর ঠান্ডা হতে খুব বেশি সময় নেবে না। তবে বরফ গলে গেলে ফের ঘর গরম হয়ে যাবে।