Tag Archives: Automobile News

৪৪ বছর পর নতুন রূপে, রয়্যাল এনফিল্ডকে টেক্কা দিতে বাজারে এল Jawa 42 FJ, দাম ও ফিচার দেখে নিন

৪৪ বছর গায়েব! মোটরসাইকেলের ইতিহাসে সম্ভবত এটাই একমাত্র ব্র্যান্ড, চার দশক যার কোনও খোঁজ না মিললেও মানুষ মনে রেখেছে আজও। মাহিন্দ্রা সেই ব্র্যান্ডকে ফের নতুন করে চালু করল। প্রিমিয়াম বাইক ক্যাটেগরিতে এখন শীর্ষ স্থান দখল করাই লক্ষ্য সংস্থার। মঙ্গলবার তারা নিয়ে এল নতুন বাইক। হ্যাঁ, ‘জাওয়া’ (Jawa) ব্র্যান্ডের কথাই হচ্ছে।
৪৪ বছর গায়েব! মোটরসাইকেলের ইতিহাসে সম্ভবত এটাই একমাত্র ব্র্যান্ড, চার দশক যার কোনও খোঁজ না মিললেও মানুষ মনে রেখেছে আজও। মাহিন্দ্রা সেই ব্র্যান্ডকে ফের নতুন করে চালু করল। প্রিমিয়াম বাইক ক্যাটেগরিতে এখন শীর্ষ স্থান দখল করাই লক্ষ্য সংস্থার। মঙ্গলবার তারা নিয়ে এল নতুন বাইক। হ্যাঁ, ‘জাওয়া’ (Jawa) ব্র্যান্ডের কথাই হচ্ছে।
একসময় এদের ইয়াজদি বাইক দেশে সাড়া ফেলে দিয়েছিল। তারপর হঠাত করেই বাজার থেকে উধাও হয়ে যায়। ২০১৬ সালে ক্লাসিক লিজেন্ডস জাওয়া কিনে নেয় মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রা গ্রুপ। তারপর ২০১৯ সালে নিয়ে আসে প্রথম বাইক। এবার ৩ সেপ্টেম্বর জাওয়া ৪২ এফজে লঞ্চ করল কোম্পানি।
একসময় এদের ইয়াজদি বাইক দেশে সাড়া ফেলে দিয়েছিল। তারপর হঠাত করেই বাজার থেকে উধাও হয়ে যায়। ২০১৬ সালে ক্লাসিক লিজেন্ডস জাওয়া কিনে নেয় মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রা গ্রুপ। তারপর ২০১৯ সালে নিয়ে আসে প্রথম বাইক। এবার ৩ সেপ্টেম্বর জাওয়া ৪২ এফজে লঞ্চ করল কোম্পানি।
প্রিমিয়াম বাইক লঞ্চের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাহিন্দ্রা গ্রুপের চেয়ারম্যান আনন্দ মাহিন্দ্রা। তিনি বলেন, “গ্রুপের প্রিমিয়াম মোটরসাইকেল কোম্পানি ক্লাসিক লিজেন্ডস ম্যারাথন দৌড় শুরু করেছে। জাওয়া-এর মতো ব্র্যান্ডের পুনর্গঠনে কোম্পানি সব রকম চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে প্রস্তুত।’’
প্রিমিয়াম বাইক লঞ্চের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাহিন্দ্রা গ্রুপের চেয়ারম্যান আনন্দ মাহিন্দ্রা। তিনি বলেন, “গ্রুপের প্রিমিয়াম মোটরসাইকেল কোম্পানি ক্লাসিক লিজেন্ডস ম্যারাথন দৌড় শুরু করেছে। জাওয়া-এর মতো ব্র্যান্ডের পুনর্গঠনে কোম্পানি সব রকম চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে প্রস্তুত।’’
জাওয়া ৪২ এফজে (Jawa 42 FJ) বাইকের দাম শুরু হচ্ছে ১.৯৯ লক্ষ টাকা থেকে। আনন্দ মাহিন্দ্রার কথায়, “ব্র্যান্ড গল্পের মতো। একাধিক কাহিনি বুনেই একটা ব্র্যান্ড তৈরি হয়। কীভাবে তৈরি হল? কেন তৈরি হল? এই সবই গল্প। নতুন ব্র্যান্ড নতুন গল্প বলে। আর যখন পুরনো ব্র্যান্ড নতুন রূপে ফিরে আসে তখন তার গল্প আরও আকর্ষণীয় হয়।’’
জাওয়া ৪২ এফজে (Jawa 42 FJ) বাইকের দাম শুরু হচ্ছে ১.৯৯ লক্ষ টাকা থেকে। আনন্দ মাহিন্দ্রার কথায়, “ব্র্যান্ড গল্পের মতো। একাধিক কাহিনি বুনেই একটা ব্র্যান্ড তৈরি হয়। কীভাবে তৈরি হল? কেন তৈরি হল? এই সবই গল্প। নতুন ব্র্যান্ড নতুন গল্প বলে। আর যখন পুরনো ব্র্যান্ড নতুন রূপে ফিরে আসে তখন তার গল্প আরও আকর্ষণীয় হয়।’’
১৯৬০ সালে ভারতের বাজারে আত্মপ্রকাশ করেছিল জাওয়া। পরের ১৪ বছর ছিল সাফল্যের ইতিহাস। বাইকপ্রেমীদের মনেও স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছিল কোম্পানি। ১৯৭৪ সালে আচমকাই উৎপাদন বন্ধ করে দেওয়া হয়। ধীরে ধীরে উধাও হয়ে যায় সংস্থা। এরপর ২০১৬ সালে জাওয়া ব্র্যান্ড অধিগ্রহণ করে মাহিন্দ্রা। ২০১৮-এর শেষ দিকে এবং ২০১৯-এর শুরুতে তিনটি মডেল লঞ্চ হয়।
১৯৬০ সালে ভারতের বাজারে আত্মপ্রকাশ করেছিল জাওয়া। পরের ১৪ বছর ছিল সাফল্যের ইতিহাস। বাইকপ্রেমীদের মনেও স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছিল কোম্পানি। ১৯৭৪ সালে আচমকাই উৎপাদন বন্ধ করে দেওয়া হয়। ধীরে ধীরে উধাও হয়ে যায় সংস্থা। এরপর ২০১৬ সালে জাওয়া ব্র্যান্ড অধিগ্রহণ করে মাহিন্দ্রা। ২০১৮-এর শেষ দিকে এবং ২০১৯-এর শুরুতে তিনটি মডেল লঞ্চ হয়।
মাহিন্দ্রা গ্রুপের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর অনীশ শাহ বলেন, “দেশের প্রিমিয়াম মোটর সাইকেল সেগমেন্টে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছি আমরা। শীর্ষস্থান দখল করাই এখন লক্ষ্য। জাওয়া ৪২ এফজে বাইক ভাল মাইলেজ তো দিচ্ছেই, গতিও চমৎকার। ইঞ্জিন এবং কাউন্টারপার্ট বাইকের থেকে ছোট এবং শক্তিশালী।’’
মাহিন্দ্রা গ্রুপের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর অনীশ শাহ বলেন, “দেশের প্রিমিয়াম মোটর সাইকেল সেগমেন্টে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছি আমরা। শীর্ষস্থান দখল করাই এখন লক্ষ্য। জাওয়া ৪২ এফজে বাইক ভাল মাইলেজ তো দিচ্ছেই, গতিও চমৎকার। ইঞ্জিন এবং কাউন্টারপার্ট বাইকের থেকে ছোট এবং শক্তিশালী।’’
রয়্যাল এনফিল্ড, ক্লাসিক ৩৬০ এবং হান্টারের সঙ্গেই জাওয়া-এর প্রতিযোগিতা। 6 স্পিড গিয়ারবক্স সহ লঞ্চ করা হয়েছে জাওয়া ৪২ এফজে। 27 হর্স পাওয়ার এবং 28 Nm টর্ক সহ একটি সিঙ্গেল সিলিন্ডার, লিকুইড কুলড 293 সিসি ইঞ্জিন দেওয়া হয়েছে। তুলনায়, Royal Enfield Classic 360-এ রয়েছে 5 স্পিড গিয়ারবক্স। জাওয়ার ওজন 170 কেজি এবং ক্লাসিক 360 এর ওজন 192 কেজি। হালকা হওয়ায় বেশি মাইলেজ দেবে। এছাড়াও বাইকের পিছনের চাকায় ABS এর সঙ্গে ডিস্ক ব্রেকও দেওয়া হয়েছে। File Photo
রয়্যাল এনফিল্ড, ক্লাসিক ৩৬০ এবং হান্টারের সঙ্গেই জাওয়া-এর প্রতিযোগিতা। 6 স্পিড গিয়ারবক্স সহ লঞ্চ করা হয়েছে জাওয়া ৪২ এফজে। 27 হর্স পাওয়ার এবং 28 Nm টর্ক সহ একটি সিঙ্গেল সিলিন্ডার, লিকুইড কুলড 293 সিসি ইঞ্জিন দেওয়া হয়েছে। তুলনায়, Royal Enfield Classic 360-এ রয়েছে 5 স্পিড গিয়ারবক্স। জাওয়ার ওজন 170 কেজি এবং ক্লাসিক 360 এর ওজন 192 কেজি। হালকা হওয়ায় বেশি মাইলেজ দেবে। এছাড়াও বাইকের পিছনের চাকায় ABS এর সঙ্গে ডিস্ক ব্রেকও দেওয়া হয়েছে। File Photo

৯ লাখের গাড়িতে ৮০ লাখের রেঞ্জ রোভারের স্বাদ; মারুতি সুজুকির এই মডেল এখন ভারতীয়দের চোখের মণি

গত কয়েক বছরে দ্রুত বদলে গিয়েছে ভারতের অটোমোবাইল বাজার। গ্রাহকরা বাজেটের গাড়ির চেয়ে মিড রেঞ্জের এসইউভি বেশি পছন্দ করছেন। কমপ্যাক্ট এসইউভি হয়ে উঠেছে ভারতীয়দের চোখের মণি। এর প্রধান কারণ হল, কমপ্যাক্ট এসইউভি আরামদায়ক। অনেকটা জায়গা পাওয়া যায়। আর গতিও চমৎকার।
গত কয়েক বছরে দ্রুত বদলে গিয়েছে ভারতের অটোমোবাইল বাজার। গ্রাহকরা বাজেটের গাড়ির চেয়ে মিড রেঞ্জের এসইউভি বেশি পছন্দ করছেন। কমপ্যাক্ট এসইউভি হয়ে উঠেছে ভারতীয়দের চোখের মণি। এর প্রধান কারণ হল, কমপ্যাক্ট এসইউভি আরামদায়ক। অনেকটা জায়গা পাওয়া যায়। আর গতিও চমৎকার।
গাড়ি নির্মাতা সংস্থাগুলিও তাদের লাইনআপে একটি বা দুটি কমপ্যাক্ট এসইউভি রাখছে। তবে এসবের মধ্যে একটা গাড়ি হয়ে উঠেছে ভারতীয় গ্রাহকদের প্রথম পছন্দ। ডিজাইনের কারণে অনেকে একে ‘আমজনতার রেঞ্জ রোভার’-ও বলেন। ৯ লক্ষ টাকার এই গাড়িতে চড়ে ৮০ লক্ষ টাকার রেঞ্জ রোভারে চড়ার অনুভূতি পাওয়া যায়।
গাড়ি নির্মাতা সংস্থাগুলিও তাদের লাইনআপে একটি বা দুটি কমপ্যাক্ট এসইউভি রাখছে। তবে এসবের মধ্যে একটা গাড়ি হয়ে উঠেছে ভারতীয় গ্রাহকদের প্রথম পছন্দ। ডিজাইনের কারণে অনেকে একে ‘আমজনতার রেঞ্জ রোভার’-ও বলেন। ৯ লক্ষ টাকার এই গাড়িতে চড়ে ৮০ লক্ষ টাকার রেঞ্জ রোভারে চড়ার অনুভূতি পাওয়া যায়।
Maruti Suzuki গত বছর ভারতীয় বাজারে Brezza Facelift লঞ্চ করেছিল। এই এসইউভি গ্রাহকদের কাছ থেকে অসাধারণ সাড়া পাচ্ছে। ব্রেজা এতটাই জনপ্রিয় হয় যে লঞ্চের ২ মাসের মধ্যেই ১ লাখের বেশি ইউনিটের বুকিং হয়ে যায়। গত বছরও ব্রেজার লাখ লাখ ইউনিট বিক্রি হয়েছে। পরিসংখ্যান থেকে জানা যাচ্ছে, প্রতি মাসে গড়ে ১৩ হাজার থেকে ১৫ হাজার Brezza Facelift বিক্রি করছে Maruti Suzuki।
Maruti Suzuki গত বছর ভারতীয় বাজারে Brezza Facelift লঞ্চ করেছিল। এই এসইউভি গ্রাহকদের কাছ থেকে অসাধারণ সাড়া পাচ্ছে। ব্রেজা এতটাই জনপ্রিয় হয় যে লঞ্চের ২ মাসের মধ্যেই ১ লাখের বেশি ইউনিটের বুকিং হয়ে যায়। গত বছরও ব্রেজার লাখ লাখ ইউনিট বিক্রি হয়েছে। পরিসংখ্যান থেকে জানা যাচ্ছে, প্রতি মাসে গড়ে ১৩ হাজার থেকে ১৫ হাজার Brezza Facelift বিক্রি করছে Maruti Suzuki।
ব্রেজা কেন এত জনপ্রিয়: Maruti Suzuki কমপ্যাক্ট এসইউভি সেগমেন্টে শুধুমাত্র Brezza বিক্রি করছে। গত বছর লঞ্চ করা ব্রেজার ফেসলিফ্টের ডিজাইনও মনে ধরেছে গ্রাহকদের। মাইলেজ ভাল। পাওয়ার এবং পারফরম্যান্সও চমৎকার। ব্রেজার পিছনের ডিজাইন অবিকল রেঞ্জ রোভারের মতোই।
ব্রেজা কেন এত জনপ্রিয়: Maruti Suzuki কমপ্যাক্ট এসইউভি সেগমেন্টে শুধুমাত্র Brezza বিক্রি করছে। গত বছর লঞ্চ করা ব্রেজার ফেসলিফ্টের ডিজাইনও মনে ধরেছে গ্রাহকদের। মাইলেজ ভাল। পাওয়ার এবং পারফরম্যান্সও চমৎকার। ব্রেজার পিছনের ডিজাইন অবিকল রেঞ্জ রোভারের মতোই।
চমৎকার মাইলেজ: মারুতি সুজুকির কমপ্যাক্ট এসইউভি সেগমেন্টে ব্রেজাই সর্বোচ্চ মাইলেজ দিচ্ছে। ১ লিটার পেট্রোলে পাড়ি দিচ্ছে ২০.১৫ কিমি পথ। ১ কেজি সিএনজিতে ২৫.৫১ কিমি পথ অতিক্রম করে। এই সেগমেন্টের একমাত্র এসইউভি যাকে জ্বালানি সাশ্রয়ের জন্য হালকা হাইব্রিড প্রযুক্তিতে সাজানো হয়েছে।

চমৎকার মাইলেজ: মারুতি সুজুকির কমপ্যাক্ট এসইউভি সেগমেন্টে ব্রেজাই সর্বোচ্চ মাইলেজ দিচ্ছে। ১ লিটার পেট্রোলে পাড়ি দিচ্ছে ২০.১৫ কিমি পথ। ১ কেজি সিএনজিতে ২৫.৫১ কিমি পথ অতিক্রম করে। এই সেগমেন্টের একমাত্র এসইউভি যাকে জ্বালানি সাশ্রয়ের জন্য হালকা হাইব্রিড প্রযুক্তিতে সাজানো হয়েছে।
ইঞ্জিন এবং শক্তি: ইঞ্জিনের কথা বললে, এতে রয়েছে ১.৫ লিটার K15C ডুয়ালজেট পেট্রোল ইঞ্জিন। কোম্পানি Ertiga এবং XL6-এর মতো গাড়িতেও এই ইঞ্জিন ব্যবহার করছে। এই ইঞ্জিন 101hp শক্তি এবং 136Nm টর্ক জেনারেট করে। CNG মোডে ইঞ্জিন 88hp এবং 121.5Nm টর্ক দেয়। পেট্রোল মডেলগুলিতে ৫ স্পিড ম্যানুয়াল এবং ৬ স্পিড স্বয়ংক্রিয় ট্রান্সমিশনের বিকল্প রয়েছে, যেখানে সিএনজিতে থাকছে শুধুমাত্র ম্যানুয়াল ট্রান্সমিশন। প্রসঙ্গত, ৫ আসনের Maruti Brezza-র বুট স্পেস ৩২৮ লিটার। দাম ৮.১৯ লক্ষ টাকা থেকে শুরু।
ইঞ্জিন এবং শক্তি: ইঞ্জিনের কথা বললে, এতে রয়েছে ১.৫ লিটার K15C ডুয়ালজেট পেট্রোল ইঞ্জিন। কোম্পানি Ertiga এবং XL6-এর মতো গাড়িতেও এই ইঞ্জিন ব্যবহার করছে। এই ইঞ্জিন 101hp শক্তি এবং 136Nm টর্ক জেনারেট করে। CNG মোডে ইঞ্জিন 88hp এবং 121.5Nm টর্ক দেয়। পেট্রোল মডেলগুলিতে ৫ স্পিড ম্যানুয়াল এবং ৬ স্পিড স্বয়ংক্রিয় ট্রান্সমিশনের বিকল্প রয়েছে, যেখানে সিএনজিতে থাকছে শুধুমাত্র ম্যানুয়াল ট্রান্সমিশন। প্রসঙ্গত, ৫ আসনের Maruti Brezza-র বুট স্পেস ৩২৮ লিটার। দাম ৮.১৯ লক্ষ টাকা থেকে শুরু।

Raft Cosmic EV: ‘পৃথিবীর স্বাস্থ্যরক্ষায় পদক্ষেপ’, চারটি নতুন ইভি মডেল মন জয় করবে ক্রেতারও

কলকাতা: চারটি নতুন ইভি মডেল লঞ্চ করল র‍্যাফট কসমিক ইভি। প্রতিটি মডেলই স্বতন্ত্র চরিত্রে ভাস্বর। এই চারটি মডেল হল, ‘র‍্যাফট কসমিক ইভি ওয়ারিয়র’, ‘র‍্যাফট কসমিক ইভি ইন্ডাস’, ‘র‍্যাফট কসমিক ইভি ম্যাগনেটিক’ এবং ‘র‍্যাফট কসমিক ইভি জান্সকার’।

চারটি মডেলের বিশেষত্বও রয়েছে। র‍্যাফট কসমিক ইভি ওয়ারিয়র চলবে শহুরে রাস্তায়। দীর্ঘপথ অতিক্রম করবে র‍্যাফট কসমিক ইভি ইন্ডাস। সোজা কথায় দূর ভ্রমণের জন্য তৈরি করা হয়েছে এই গাড়ি। চৌম্বক গতির প্রতিনিধিত্ব করে র‍্যাফট কসমিক ইভি ম্যাগনেটিক। অন্য দিকে, বিলাসিতা এবং কর্মক্ষমতার প্রতীক হল র‍্যাফট কসমিক ইভি জান্সকার।

আরও পড়ুন– এই ৬ গাছ ভুলেও নিজের বাগানে লাগাবেন না, সাপ টেনে আনতে এদের জুড়ি মেলা ভার!

মডেল লঞ্চ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চেয়ারম্যান এবং কসমিক ইভি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আদিত্য বিক্রম বিড়লা। অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্বদের মধ্যে ছিলেন, জিতেন্দ্র কোচার, চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার (সিইও), বেদান্ত মিমানি, চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও), কুশল চৌধুরি, চিফ প্রডাক্ট অফিসার (সিপিও), রাজীব শিশির নাগর, চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) , কুমার সুদর্শন, চিফ টেকনোলজি অফিসার (সিটিও), আদিত্যবিক্রম মালু, মার্কেটিং হেড (এমএইচ)। এছাড়া টলিউডের বিখ্যাত অভিনেতা নীল ভট্টাচার্য এবং প্রিয়াঙ্কা ভট্টাচার্যের উপস্থিত অন্য মাত্রা যোগ করেছিল অনুষ্ঠানে।

প্রদীপ জ্বালিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয় দুপুর ১টায়। এরপর সিইও প্রদীপ কোচার বক্তব্য পেশ করেন। লঞ্চ অনুষ্ঠানের আবহ গড়ে দেন তিনি। মঞ্চে প্রতিটি গাড়ির সঙ্গে তার বিস্তারিত বিবরণ লেখা ছিল। যাতে দর্শকদের অসুবিধা না হয়।

আরও পড়ুন– ডায়মন্ড হারবারে ‘নিঃশব্দ বিপ্লব’, কাজের খতিয়ান বাড়ি বাড়ি তুলে ধরতে চায় তৃণমূল

চেয়ারম্যান এবং কসমিক ইভি লিমিটেড ও কসমিক বিড়লা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আদিত্য বিক্রম বিড়লা বলেন, “টেকসই এবং গতিশীলতায় নতুন মাইলফলক রচিত হল। উদ্ভাবন এবং উৎকর্ষের প্রতি র‍্যাফট কসমিক ইভি নিবেদিত। নিশ্চিত করে বলা যায়, বৈদ্যুতিক যান শুধু স্বয়ংচালিত শিল্পকে রূপান্তরিত করবে তাই নয়, বরং অবদান রাখবে। আগামী প্রজন্মের জন্য সবুজ ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার লক্ষ্যে এটা উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ”। সঙ্গে তিনি যোগ করেন, “টেকসই বৈদ্যুতিক গাড়ির মাধ্যমে পৃথিবীর স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য আমাদের এই প্রয়াস”।