বিনোদন Knowledge Story-Bollywood: বলুন তো, ভারতের কোন সিনেমায় রয়েছে ৭২টি গান? বিশ্বরেকর্ড কিন্তু! উত্তর দিতে ঘাম ঝরছে ৯৯ শতাংশের Gallery August 25, 2024 Bangla Digital Desk ভারতের সিনেমা সব সময় একটা আলাদা জায়গা পায় বিশ্ব দরবারে! ভারতের সিনেমা সাবলীল ছন্দে চলা শুরু করেছে বহু আগে। তবে ভারতের বলিউডে এমন একটি ছবি রয়েছে যাকে আজ পর্যন্ত কেউ টেক্কা দিতে পারেনি! একটি বিশেষ কারণে! photo source collected তবে আপনি কি জানেন ভারতের বলিউডে একটি হিন্দি ছবি রয়েছে! সেই ছবিতে ৭২টি গান ব্যবহার করা হয়েছিল। photo source collected হ্যাঁ, ঠিক পড়েছেন। ছবিটিতে ছিল ৭২টি গান। যেখানে ছিল, ৩১টি গজল, ৯টি ঠুমরী, ৪টি হোলি, ১৫টি গান, ২টি চৌবোলা এবং ১১টি ছান্দ! photo source collected ছবিটি তৈরি হয় ১৯৩২ সালের। এই ছবিতে সে সময় বহু শিল্পীরা গান করেছেন। আসলে ছবির বিষয় এমন ছিল, যে এই ৭২টি গান রাখা সম্ভব হয়েছিল। জানেন কী সেই ছবির নাম। photo source collected যত ছবিই বলিউডে তৈরি হোক না কেন এই রেকর্ড কেউ ভাঙতে পারেনি এখনও!photo source collected ছবির নাম ‘ইন্দ্রসভা’! এটি নাটক হিসেবে প্রথম মঞ্চস্থ হয় ১৮৫৩ সালে! এর পর ১৯৩২ সালে এই ছবি পরিচালনা করেন জামাহেদজি এবং জাহাঙ্গিরজি মদন। এই ছবিতে অভিনয় করেন নিসার, জেহরানা কাজ্জান ও আব্দুল রেহমান কাবুলি। photo source collected ইন্দ্রসভা তাই ভারতীয় সিনেমার এক অমূল্য রত্ন। যা আজও ভারতীয় সিনেমায় গানের চর্চা হলে প্রথমেই সামনে এসে পড়ে। ১৯৩২ সালের একটি সিনেমা নিয়ে আজও চর্চায় মাতেন সিনেমা বিশেষজ্ঞেরা।
পাঁচমিশালি Horror Movie: ৭০ জনের বীভৎস মৃত্যু! বিশ্বের এই একমাত্র অভিশপ্ত সিনেমা ঘিরে কী ঘটেছিল জানেন! কোন সিনেমা? Gallery May 24, 2024 Bangla Digital Desk কুসংস্কারকে দূরে সরিয়ে আজ বিজ্ঞান অনেকটাই এগিয়ে। শুধু তাই নয় সমাজব্যবস্থাও আগের থেকে অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে সময়ের সঙ্গে। পৃথিবীতে এমন কিছু জিনিস আছে যার রহস্য আজও অজানা। আর অজানার প্রতি মানুষের আগ্রহ বহুদিনের। ভয় পেতে ভালবাসে, এমন মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। এই প্রতিবেদনে এমন এক ছবি সম্পর্কে জেনে নিন, যা তকমা পেয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ানক সিনেমার। ছবির নাম ‘অ্যানট্রাম’। ১৯৭০ সালে এই ছবি তৈরি হয়েছিল। তবে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির আগে এই ছবি পাঠানো হয় বেশ কিছু চলচ্চিত্র উত্সবে। অনেক উদ্যোক্তাই এই ছবি দেখাতে চাননি। আর এর পরেই ঘটে সেই ঘটনা। যারা ছবিটি দেখাননি সেই সব উত্সবের উদ্যোক্তাদের আচমকাই মৃত্যু হতে থাকে। শুধু কি তাই? ১৯৮৮ সালে বুদাপেস্টের এক প্রেক্ষাগৃহে যখন ছবিটি দেখানো হচ্ছিল, কিছু সময়েই মধ্যেই প্রেক্ষাগৃহেই আগুন লেগে যায়, আগুনে পুড়ে মারা যান প্রায় ৫৬ জন। অনেকেই মনে করেছিলেন, প্রজেক্টরে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণেই লাগে আগুন। যদিও প্রমাণ সেভাবে আজও মেলে না। ছবি দেখালেও বিপদ, না দেখালেও সাক্ষাত্ মৃত্যু! ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন সকলেই। বেশ কিছু বছর ধরে এই ছবি নিয়ে যাবতীয় আলোচনাই বন্ধ ছিল। তবে দুর্ঘটনার ৫ বছর পর ক্যালিফোর্নিয়ার একটি প্রেক্ষাগৃহে দেখানো হয় ছবিটি। তখন ১৯৯৩ সাল। ওই প্রেক্ষাগৃহও কিন্তু রক্ষা পায়নি অঘটন থেকে। দর্শকদের মধ্যেই শুরু হয় ঝামেলা। এই ঝামেলায় পদপিষ্ট হয়ে মারা যান ৩০ জন। আবারও আলোচনায় উঠে আসে এই ছবি। ব্যস, ওই শেষ। এরপর থেকে আর কোনও প্রেক্ষাগৃহে ওই ছবি দেখানো হয়নি। পরবর্তীতে ২০১৮ সালে ফের নতুন ভাবে ওই ছবির মুক্তি হয়। নতুন টিমের সদস্যদের দাবি ছিল যে ছবিটি তৈরি করা হয়েছিল তাতে বিভিন্ন অদ্ভুত চিহ্ন, শব্দ ও নানা সঙ্কেত ব্যবহার করা হয়েছে। ওই আওয়াজের নাকি খুলে যায় নরকের দ্বার, যোগাযোগ দৃঢ় হয় রহস্যময় দুনিয়ার সঙ্গে। তবে নতুন ছবির ক্ষেত্রে কিন্তু এই ঘটনা আর ঘটেনি। অনেকেই ছবিটি দেখলেও কোনও অশুভ প্রভাব লক্ষ্য করেনি। তবুও এখানে মানুষের একটা কৌতুহল ও আতঙ্ক মনের মধ্যে লুকিয়ে থাকে।