Tag Archives: Cinema

Best Hero: অমিতাভ-শাহরুখ-সলমানরা ফেল, সবচেয়ে বেশি হিট সিনেমা কোন হিরোর জানেন! নামটা শুনে জাস্ট চমকে যাবেন

সেই কবে থেকে যাত্রা শুরু করেছে বলিউড ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি। এতগুলো বছরের ব্যবধানে বলিউড অনেক স্টার ও সুপারস্টার দেখেছে। কালক্রমে এসব তারকা অভিনেতা অনেক ব্যবসাসফল হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন ও দিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু সবচেয়ে বেশি হিট সিনেমার সঙ্গে কোন অভিনেতার নাম জড়িত?
সেই কবে থেকে যাত্রা শুরু করেছে বলিউড ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি। এতগুলো বছরের ব্যবধানে বলিউড অনেক স্টার ও সুপারস্টার দেখেছে। কালক্রমে এসব তারকা অভিনেতা অনেক ব্যবসাসফল হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন ও দিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু সবচেয়ে বেশি হিট সিনেমার সঙ্গে কোন অভিনেতার নাম জড়িত?
এমন প্রশ্নের উত্তরে কারো মাথায় চট করে হয়তো অমিতাভ বচ্চন বা বলিউডের খানদের কোনও একজনের নাম মাথায় আসতে পারে। কিন্তু সত্য হল, তারা কেউই সবচেয়ে বেশি হিট সিনেমা উপহার দেওয়া অভিনেতা নন। এমনকি বলিউডের কোনও স্টার বা সুপারস্টার ব্যবসাসফল হিট সিনেমার দিক দিয়ে তার ধারেকাছেও নেই!
এমন প্রশ্নের উত্তরে কারো মাথায় চট করে হয়তো অমিতাভ বচ্চন বা বলিউডের খানদের কোনও একজনের নাম মাথায় আসতে পারে। কিন্তু সত্য হল, তারা কেউই সবচেয়ে বেশি হিট সিনেমা উপহার দেওয়া অভিনেতা নন। এমনকি বলিউডের কোনও স্টার বা সুপারস্টার ব্যবসাসফল হিট সিনেমার দিক দিয়ে তার ধারেকাছেও নেই!
কে সেই অভিনেতা? বলিউডে সবচেয়ে বেশি ব্যবসাসফল হিট সিনেমার সঙ্গে তার নাম জড়িত। সত্তরের দশকে অভিনয় ক্যারিয়ার শুরুর পর থেকে মোট ৭৩টি হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। বক্স অফিসের এ হিসাবে এখন পর্যন্ত বলিউডের সফলতম অভিনেতা তিনিই। কে জানেন? তিনি ধর্মেন্দ্র।
কে সেই অভিনেতা? বলিউডে সবচেয়ে বেশি ব্যবসাসফল হিট সিনেমার সঙ্গে তার নাম জড়িত। সত্তরের দশকে অভিনয় ক্যারিয়ার শুরুর পর থেকে মোট ৭৩টি হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। বক্স অফিসের এ হিসাবে এখন পর্যন্ত বলিউডের সফলতম অভিনেতা তিনিই। কে জানেন? তিনি ধর্মেন্দ্র।
যদিও এখানে ছোট একটি কিন্তু আছে। ধর্মেন্দ্রর হিট সিনেমার সংখ্যা এত বেশি, কারণ তিনি অন্য অনেক অভিনেতার তুলনায় অনেক বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন। বিভিন্ন সূত্র অনুসারে, এ অভিনেতা তার জীবনে ২৫০টিরও বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন। তার মানে তার সাফল্যের হার প্রায় ৩০ শতাংশ।
যদিও এখানে ছোট একটি কিন্তু আছে। ধর্মেন্দ্রর হিট সিনেমার সংখ্যা এত বেশি, কারণ তিনি অন্য অনেক অভিনেতার তুলনায় অনেক বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন। বিভিন্ন সূত্র অনুসারে, এ অভিনেতা তার জীবনে ২৫০টিরও বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন। তার মানে তার সাফল্যের হার প্রায় ৩০ শতাংশ।
বলিউডের হিসেবে ধর্মেন্দ্রর হিট সিনেমার সংখ্যা ৯৩। এরপর রয়েছে জিতেন্দ্রর নাম। তাঁর হিট ছবির সংখ্যা ৬৯। এরপরই বলিউড শাহেনশা অমিতাভ বচ্চন। তাঁর হিট সিনেমার সংখ্যা ৬৩। এরপর আছেন মিঠুন চক্রবর্তী। তাঁর হিটের সংখ্যা ৫৭। রোমান্টিক সিনেমার রাজা রাজেশ খান্নার হিট সিনেমার সংখ্যা ৫৭। খিলাড়ি অক্ষয় কুমারের হিট সিনেমার সংখ্যা ৪২।
বলিউডের হিসেবে ধর্মেন্দ্রর হিট সিনেমার সংখ্যা ৯৩। এরপর রয়েছে জিতেন্দ্রর নাম। তাঁর হিট ছবির সংখ্যা ৬৯। এরপরই বলিউড শাহেনশা অমিতাভ বচ্চন। তাঁর হিট সিনেমার সংখ্যা ৬৩। এরপর আছেন মিঠুন চক্রবর্তী। তাঁর হিটের সংখ্যা ৫৭। রোমান্টিক সিনেমার রাজা রাজেশ খান্নার হিট সিনেমার সংখ্যা ৫৭। খিলাড়ি অক্ষয় কুমারের হিট সিনেমার সংখ্যা ৪২।
সলমান খানের হিট সিনেমার সংখ্যা সেখানে মাত্র ৩৮। ঋষি কাপুর দিয়েছেন ৩৫টি হিট সিনেমা। সেখানে অজয় দেবগনের হিট সিনেমার সংখ্যা ৩৪। গোবিন্দার হিট সিনেমা ৩৩টি। সঞ্জয় দত্তও দিয়েছেন ৩৩টি হিট সিনেমা। অনিল কাপুরের হিট সিনেমা সেখানে ৩২টি।
সলমান খানের হিট সিনেমার সংখ্যা সেখানে মাত্র ৩৮। ঋষি কাপুর দিয়েছেন ৩৫টি হিট সিনেমা। সেখানে অজয় দেবগনের হিট সিনেমার সংখ্যা ৩৪। গোবিন্দার হিট সিনেমা ৩৩টি। সঞ্জয় দত্তও দিয়েছেন ৩৩টি হিট সিনেমা। অনিল কাপুরের হিট সিনেমা সেখানে ৩২টি।
অর্থাৎ, সকলের আগে রয়েছেন ধর্মেন্দ্র। তাঁর হিট সিনেমাগুলোর অন্যতম কয়েকটি সিনেমা হল শোলে, চুপকে চুপকে, সীতা আওর গীতা, মেরা গাঁও মেরা দেশ, ধরম বীর, ফুল আওর পাত্থর ও ইয়ামলা পাগলা দিওয়ানা। বর্তমানে রকি আওর রানি কি প্রেম কাহানি সিনেমার মাধ্যমে হিট সিনেমার সংখ্যা আরও বাড়িয়েছেন ধর্মেন্দ্র।
অর্থাৎ, সকলের আগে রয়েছেন ধর্মেন্দ্র। তাঁর হিট সিনেমাগুলোর অন্যতম কয়েকটি সিনেমা হল শোলে, চুপকে চুপকে, সীতা আওর গীতা, মেরা গাঁও মেরা দেশ, ধরম বীর, ফুল আওর পাত্থর ও ইয়ামলা পাগলা দিওয়ানা। বর্তমানে রকি আওর রানি কি প্রেম কাহানি সিনেমার মাধ্যমে হিট সিনেমার সংখ্যা আরও বাড়িয়েছেন ধর্মেন্দ্র।
তবে সাফল্যের হারের দিক দিয়ে সবার ওপরে আছে দিলীপ কুমারের নাম। মাত্র ৫৬টি সিনেমায় অভিনয় করে ৩১টি হিট সিনেমা উপহার দেন তিনি। দ্বিতীয় স্থানে আছে শাহরুখ খানের নাম। তার অভিনীত ৬৩টি সিনেমার মধ্যে ৩২টিই হিট। অন্যদিকে আমির খানের ৪৩টি সিনেমার মধ্যে হিট সিনেমার সংখ্যা ২০টি।
তবে সাফল্যের হারের দিক দিয়ে সবার ওপরে আছে দিলীপ কুমারের নাম। মাত্র ৫৬টি সিনেমায় অভিনয় করে ৩১টি হিট সিনেমা উপহার দেন তিনি। দ্বিতীয় স্থানে আছে শাহরুখ খানের নাম। তার অভিনীত ৬৩টি সিনেমার মধ্যে ৩২টিই হিট। অন্যদিকে আমির খানের ৪৩টি সিনেমার মধ্যে হিট সিনেমার সংখ্যা ২০টি।

Horror Movie: ৭০ জনের বীভৎস মৃত্যু! বিশ্বের এই একমাত্র অভিশপ্ত সিনেমা ঘিরে কী ঘটেছিল জানেন! কোন সিনেমা?

কুসংস্কারকে দূরে সরিয়ে আজ বিজ্ঞান অনেকটাই এগিয়ে। শুধু তাই নয় সমাজব্যবস্থাও আগের থেকে অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে সময়ের সঙ্গে। পৃথিবীতে এমন কিছু জিনিস আছে যার রহস্য আজও অজানা। আর অজানার প্রতি মানুষের আগ্রহ বহুদিনের।
কুসংস্কারকে দূরে সরিয়ে আজ বিজ্ঞান অনেকটাই এগিয়ে। শুধু তাই নয় সমাজব্যবস্থাও আগের থেকে অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে সময়ের সঙ্গে। পৃথিবীতে এমন কিছু জিনিস আছে যার রহস্য আজও অজানা। আর অজানার প্রতি মানুষের আগ্রহ বহুদিনের।
ভয় পেতে ভালবাসে, এমন মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। এই প্রতিবেদনে এমন এক ছবি সম্পর্কে জেনে নিন, যা তকমা পেয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ানক সিনেমার। ছবির নাম ‘অ্যানট্রাম’। ১৯৭০ সালে এই ছবি তৈরি হয়েছিল।
ভয় পেতে ভালবাসে, এমন মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। এই প্রতিবেদনে এমন এক ছবি সম্পর্কে জেনে নিন, যা তকমা পেয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ানক সিনেমার। ছবির নাম ‘অ্যানট্রাম’। ১৯৭০ সালে এই ছবি তৈরি হয়েছিল।
তবে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির আগে এই ছবি পাঠানো হয় বেশ কিছু চলচ্চিত্র উত্‍সবে। অনেক উদ্যোক্তাই এই ছবি দেখাতে চাননি। আর এর পরেই ঘটে সেই ঘটনা। যারা ছবিটি দেখাননি সেই সব উত্‍সবের উদ্যোক্তাদের আচমকাই মৃত্যু হতে থাকে। শুধু কি তাই? ১৯৮৮ সালে বুদাপেস্টের এক প্রেক্ষাগৃহে যখন ছবিটি দেখানো হচ্ছিল, কিছু সময়েই মধ্যেই প্রেক্ষাগৃহেই আগুন লেগে যায়, আগুনে পুড়ে মারা যান প্রায় ৫৬ জন।
তবে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির আগে এই ছবি পাঠানো হয় বেশ কিছু চলচ্চিত্র উত্‍সবে। অনেক উদ্যোক্তাই এই ছবি দেখাতে চাননি। আর এর পরেই ঘটে সেই ঘটনা। যারা ছবিটি দেখাননি সেই সব উত্‍সবের উদ্যোক্তাদের আচমকাই মৃত্যু হতে থাকে। শুধু কি তাই? ১৯৮৮ সালে বুদাপেস্টের এক প্রেক্ষাগৃহে যখন ছবিটি দেখানো হচ্ছিল, কিছু সময়েই মধ্যেই প্রেক্ষাগৃহেই আগুন লেগে যায়, আগুনে পুড়ে মারা যান প্রায় ৫৬ জন।
অনেকেই মনে করেছিলেন, প্রজেক্টরে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণেই লাগে আগুন। যদিও প্রমাণ সেভাবে আজও মেলে না। ছবি দেখালেও বিপদ, না দেখালেও সাক্ষাত্‍ মৃত্যু! ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন সকলেই।
অনেকেই মনে করেছিলেন, প্রজেক্টরে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণেই লাগে আগুন। যদিও প্রমাণ সেভাবে আজও মেলে না। ছবি দেখালেও বিপদ, না দেখালেও সাক্ষাত্‍ মৃত্যু! ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন সকলেই।
বেশ কিছু বছর ধরে এই ছবি নিয়ে যাবতীয় আলোচনাই বন্ধ ছিল। তবে দুর্ঘটনার ৫ বছর পর ক্যালিফোর্নিয়ার একটি প্রেক্ষাগৃহে দেখানো হয় ছবিটি। তখন ১৯৯৩ সাল। ওই প্রেক্ষাগৃহও কিন্তু রক্ষা পায়নি অঘটন থেকে।
বেশ কিছু বছর ধরে এই ছবি নিয়ে যাবতীয় আলোচনাই বন্ধ ছিল। তবে দুর্ঘটনার ৫ বছর পর ক্যালিফোর্নিয়ার একটি প্রেক্ষাগৃহে দেখানো হয় ছবিটি। তখন ১৯৯৩ সাল। ওই প্রেক্ষাগৃহও কিন্তু রক্ষা পায়নি অঘটন থেকে।
দর্শকদের মধ্যেই শুরু হয় ঝামেলা। এই ঝামেলায় পদপিষ্ট হয়ে মারা যান ৩০ জন। আবারও আলোচনায় উঠে আসে এই ছবি। ব্যস, ওই শেষ। এরপর থেকে আর কোনও প্রেক্ষাগৃহে ওই ছবি দেখানো হয়নি। পরবর্তীতে ২০১৮ সালে ফের নতুন ভাবে ওই ছবির মুক্তি হয়। নতুন টিমের সদস্যদের দাবি ছিল যে ছবিটি তৈরি করা হয়েছিল তাতে বিভিন্ন অদ্ভুত চিহ্ন, শব্দ ও নানা সঙ্কেত ব্যবহার করা হয়েছে।
দর্শকদের মধ্যেই শুরু হয় ঝামেলা। এই ঝামেলায় পদপিষ্ট হয়ে মারা যান ৩০ জন। আবারও আলোচনায় উঠে আসে এই ছবি। ব্যস, ওই শেষ। এরপর থেকে আর কোনও প্রেক্ষাগৃহে ওই ছবি দেখানো হয়নি। পরবর্তীতে ২০১৮ সালে ফের নতুন ভাবে ওই ছবির মুক্তি হয়। নতুন টিমের সদস্যদের দাবি ছিল যে ছবিটি তৈরি করা হয়েছিল তাতে বিভিন্ন অদ্ভুত চিহ্ন, শব্দ ও নানা সঙ্কেত ব্যবহার করা হয়েছে।
ওই আওয়াজের নাকি খুলে যায় নরকের দ্বার, যোগাযোগ দৃঢ় হয় রহস্যময় দুনিয়ার সঙ্গে। তবে নতুন ছবির ক্ষেত্রে কিন্তু এই ঘটনা আর ঘটেনি। অনেকেই ছবিটি দেখলেও কোনও অশুভ প্রভাব লক্ষ্য করেনি। তবুও এখানে মানুষের একটা কৌতুহল ও আতঙ্ক মনের মধ্যে লুকিয়ে থাকে।
ওই আওয়াজের নাকি খুলে যায় নরকের দ্বার, যোগাযোগ দৃঢ় হয় রহস্যময় দুনিয়ার সঙ্গে। তবে নতুন ছবির ক্ষেত্রে কিন্তু এই ঘটনা আর ঘটেনি। অনেকেই ছবিটি দেখলেও কোনও অশুভ প্রভাব লক্ষ্য করেনি। তবুও এখানে মানুষের একটা কৌতুহল ও আতঙ্ক মনের মধ্যে লুকিয়ে থাকে।

Best Film: সর্বকালের সেরা ১০ ভারতীয় ছবির তালিকার প্রথমেই এই বাংলা সিনেমা! রয়েছে আরও ৩ বাংলা ছবি, রইল তালিকা

ভারতের চলচ্চিত্রের ইতিহাসে সেরা দশটি ছবির মধ্যে চারটিই বাংলা ছবি। আর তা তিনমূর্তি সত্যজিৎ-ঋত্বিক-মৃণালের। ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ ফিল্ম ক্রিটিকস-এর ‘ইন্ডিয়া চ্যাপ্টার’ একটি সমীক্ষা চালায়। সেখানে সমালোচকদের মতামতের ভিত্তিতেই উঠে এসেছে তিন বাঙালি পরিচালকের চারটি ছবি।
ভারতের চলচ্চিত্রের ইতিহাসে সেরা দশটি ছবির মধ্যে চারটিই বাংলা ছবি। আর তা তিনমূর্তি সত্যজিৎ-ঋত্বিক-মৃণালের। ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ ফিল্ম ক্রিটিকস-এর ‘ইন্ডিয়া চ্যাপ্টার’ একটি সমীক্ষা চালায়। সেখানে সমালোচকদের মতামতের ভিত্তিতেই উঠে এসেছে তিন বাঙালি পরিচালকের চারটি ছবি।
সত্যজিৎ রায়ের ‘পথের পাঁচালী’-কেই ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে এখনও পর্যন্ত সেরা ছবি বলে চিহ্নিত করেছেন মতদাতারা। এর পরেই রয়েছে ঋত্বিক ঘটকের ‘মেঘে ঢাকা তারা’ এবং মৃণাল সেনের ‘ভূবন সোম’।
সত্যজিৎ রায়ের ‘পথের পাঁচালী’-কেই ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে এখনও পর্যন্ত সেরা ছবি বলে চিহ্নিত করেছেন মতদাতারা। এর পরেই রয়েছে ঋত্বিক ঘটকের ‘মেঘে ঢাকা তারা’ এবং মৃণাল সেনের ‘ভূবন সোম’।
বাঙালিয়ানার মুকুটে নতুন পালক। কিংবদন্তি সিনেমাকে সম্মানিত করে ইন্টারন্যাশানাল ফেডারেশন অফ ফিল্ম ক্রিটিক। ২০২২ সালে এই সম্মান প্রদান করা হয়।
বাঙালিয়ানার মুকুটে নতুন পালক। কিংবদন্তি সিনেমাকে সম্মানিত করে ইন্টারন্যাশানাল ফেডারেশন অফ ফিল্ম ক্রিটিক। ২০২২ সালে এই সম্মান প্রদান করা হয়।
সত্যজিৎ রায় (Satyajit Roy) নির্মিত 'পথের পাঁচালি' (Pother Panchali) -কে সর্বকালের সেরা ভারতীয় ছবির সম্মান দেওয়া হল।
সত্যজিৎ রায় (Satyajit Roy) নির্মিত ‘পথের পাঁচালি’ (Pother Panchali) -কে সর্বকালের সেরা ভারতীয় ছবির সম্মান দেওয়া হল।
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ১৯২৯ সালে লেখা উপন্যাস অবলম্বনে পথের পাঁচালি তৈরি করেন সত্যজিৎ রায়। এটিই তাঁর তৈরি করা প্রথম ছবি।
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ১৯২৯ সালে লেখা উপন্যাস অবলম্বনে পথের পাঁচালি তৈরি করেন সত্যজিৎ রায়। এটিই তাঁর তৈরি করা প্রথম ছবি।
'পথের পাঁচালি' ছিল অপু ট্রিলজির প্রথম অংশ। ১৯৫৫ সালে তৈরি হয়েছিল এই ছবি। এরপর অপুর জীবনী নিয়ে আরও দুটি ছবি তৈরি করেছিলেন সত্যজিৎ রায়। 'অপরাজিত' ও 'অপুর সংসার'।
‘পথের পাঁচালি’ ছিল অপু ট্রিলজির প্রথম অংশ। ১৯৫৫ সালে তৈরি হয়েছিল এই ছবি। এরপর অপুর জীবনী নিয়ে আরও দুটি ছবি তৈরি করেছিলেন সত্যজিৎ রায়। ‘অপরাজিত’ ও ‘অপুর সংসার’।
শুধু তাই নয়, এই তালিকার দ্বিতীয় স্থানও দখল করেছে আরও একটি বাংলা ছবি। 'মেঘে ঢাকা তারা'। ১৯৬০ সালে এই ছবিটি তৈরি করেছিলেন ঋত্বিক ঘটক। এছাড়াও তালিকার সপ্তম স্থান দখল করে নিয়েছেন সত্যজিৎ রায় পরিচালিত 'চারুলতা' ছবিটি।
শুধু তাই নয়, এই তালিকার দ্বিতীয় স্থানও দখল করেছে আরও একটি বাংলা ছবি। ‘মেঘে ঢাকা তারা’। ১৯৬০ সালে এই ছবিটি তৈরি করেছিলেন ঋত্বিক ঘটক। এছাড়াও তালিকার সপ্তম স্থান দখল করে নিয়েছেন সত্যজিৎ রায় পরিচালিত ‘চারুলতা’ ছবিটি।
সেরা ছবির তালিকায় রয়েছে আদুর গোপালকৃষ্ণণের মালয়ালম ছবি ‘এলিপ্পাথায়াম’। এটি মুক্তি পায় ১৯৮১ সালে। চতুর্থ স্থানে এই ছবি জায়গা করে নেয়। এরপরেই তালিকায় রয়েছে গিরীশ কাসারাভাল্লির কন্নড় ছবি ‘ঘাটশ্রাদ্ধ’। এই ছবি মুক্তি পায় ১৯৭৭ সালে। ষষ্ঠস্থানে জায়গা করে নিয়েছে এমএস সথ্যুর ‘গরম হাওয়া’। ‘গরম হাওয়া’ মুক্তি পেয়েছিল ১৯৭৩ সালে।
সেরা ছবির তালিকায় রয়েছে আদুর গোপালকৃষ্ণণের মালয়ালম ছবি ‘এলিপ্পাথায়াম’। এটি মুক্তি পায় ১৯৮১ সালে। চতুর্থ স্থানে এই ছবি জায়গা করে নেয়। এরপরেই তালিকায় রয়েছে গিরীশ কাসারাভাল্লির কন্নড় ছবি ‘ঘাটশ্রাদ্ধ’। এই ছবি মুক্তি পায় ১৯৭৭ সালে। ষষ্ঠস্থানে জায়গা করে নিয়েছে এমএস সথ্যুর ‘গরম হাওয়া’। ‘গরম হাওয়া’ মুক্তি পেয়েছিল ১৯৭৩ সালে।
ঠিক এরপরেই ফের বাংলা ছবি। তালিকার সপ্তম স্থানে রয়েছে সত্যজিৎ রায়ের ‘চারুলতা’। অষ্টম স্থানে শ্যাম বেনেগালের ‘অঙ্কুর’। নবমে রয়েছে গুরুদত্তের ‘পিয়াসা’ এবং দশম স্থানে রয়েছে বলিউডের ব্লকবাস্টার হিট ছবি ‘শোলে’।
ঠিক এরপরেই ফের বাংলা ছবি। তালিকার সপ্তম স্থানে রয়েছে সত্যজিৎ রায়ের ‘চারুলতা’। অষ্টম স্থানে শ্যাম বেনেগালের ‘অঙ্কুর’। নবমে রয়েছে গুরুদত্তের ‘পিয়াসা’ এবং দশম স্থানে রয়েছে বলিউডের ব্লকবাস্টার হিট ছবি ‘শোলে’।

Best Movie Star: অমিতাভ-শাহরুখ-সলমানরা ফেল, সবচেয়ে বেশি হিট সিনেমা দিয়েছেন এই হিরো! নামটা শুনে জাস্ট চমকে যাবেন

সেই কবে থেকে যাত্রা শুরু করেছে বলিউড ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি। এতগুলো বছরের ব্যবধানে বলিউড অনেক স্টার ও সুপারস্টার দেখেছে। কালক্রমে এসব তারকা অভিনেতা অনেক ব্যবসাসফল হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন ও দিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু সবচেয়ে বেশি হিট সিনেমার সঙ্গে কোন অভিনেতার নাম জড়িত?
সেই কবে থেকে যাত্রা শুরু করেছে বলিউড ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি। এতগুলো বছরের ব্যবধানে বলিউড অনেক স্টার ও সুপারস্টার দেখেছে। কালক্রমে এসব তারকা অভিনেতা অনেক ব্যবসাসফল হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন ও দিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু সবচেয়ে বেশি হিট সিনেমার সঙ্গে কোন অভিনেতার নাম জড়িত?
এমন প্রশ্নের উত্তরে কারো মাথায় চট করে হয়তো অমিতাভ বচ্চন বা বলিউডের খানদের কোনও একজনের নাম মাথায় আসতে পারে। কিন্তু সত্য হল, তারা কেউই সবচেয়ে বেশি হিট সিনেমা উপহার দেয়া অভিনেতা নন। এমনকি বলিউডের কোনও স্টার বা সুপারস্টার ব্যবসাসফল হিট সিনেমার দিক দিয়ে তার ধারেকাছেও নেই!
এমন প্রশ্নের উত্তরে কারো মাথায় চট করে হয়তো অমিতাভ বচ্চন বা বলিউডের খানদের কোনও একজনের নাম মাথায় আসতে পারে। কিন্তু সত্য হল, তারা কেউই সবচেয়ে বেশি হিট সিনেমা উপহার দেয়া অভিনেতা নন। এমনকি বলিউডের কোনও স্টার বা সুপারস্টার ব্যবসাসফল হিট সিনেমার দিক দিয়ে তার ধারেকাছেও নেই!
কে সেই অভিনেতা? বলিউডে সবচেয়ে বেশি ব্যবসাসফল হিট সিনেমার সঙ্গে তার নাম জড়িত। সত্তরের দশকে অভিনয় ক্যারিয়ার শুরুর পর থেকে মোট ৭৩টি হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। বক্স অফিসের এ হিসাবে এখন পর্যন্ত বলিউডের সফলতম অভিনেতা তিনিই। কে জানেন? তিনি ধর্মেন্দ্র।
কে সেই অভিনেতা? বলিউডে সবচেয়ে বেশি ব্যবসাসফল হিট সিনেমার সঙ্গে তার নাম জড়িত। সত্তরের দশকে অভিনয় ক্যারিয়ার শুরুর পর থেকে মোট ৭৩টি হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। বক্স অফিসের এ হিসাবে এখন পর্যন্ত বলিউডের সফলতম অভিনেতা তিনিই। কে জানেন? তিনি ধর্মেন্দ্র।
যদিও এখানে ছোট একটি কিন্তু আছে। ধর্মেন্দ্রর হিট সিনেমার সংখ্যা এত বেশি, কারণ তিনি অন্য অনেক অভিনেতার তুলনায় অনেক বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন। বিভিন্ন সূত্র অনুসারে, এ অভিনেতা তার জীবনে ২৫০টিরও বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন। তার মানে তার সাফল্যের হার প্রায় ৩০ শতাংশ।
যদিও এখানে ছোট একটি কিন্তু আছে। ধর্মেন্দ্রর হিট সিনেমার সংখ্যা এত বেশি, কারণ তিনি অন্য অনেক অভিনেতার তুলনায় অনেক বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন। বিভিন্ন সূত্র অনুসারে, এ অভিনেতা তার জীবনে ২৫০টিরও বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন। তার মানে তার সাফল্যের হার প্রায় ৩০ শতাংশ।
বলিউডের হিসেবে ধর্মেন্দ্রর হিট সিনেমার সংখ্যা ৯৩। এরপর রয়েছে জিতেন্দ্রর নাম। তাঁর হিট ছবির সংখ্যা ৬৯। এরপরই বলিউড শাহেনশা অমিতাভ বচ্চন। তাঁর হিট সিনেমার সংখ্যা ৬৩। এরপর আছেন মিঠুন চক্রবর্তী। তাঁর হিটের সংখ্যা ৫৭। রোমান্টিক সিনেমার রাজা রাজেশ খান্নার হিট সিনেমার সংখ্যা ৫৭। খিলাড়ি অক্ষয় কুমারের হিট সিনেমার সংখ্যা ৪২।
বলিউডের হিসেবে ধর্মেন্দ্রর হিট সিনেমার সংখ্যা ৯৩। এরপর রয়েছে জিতেন্দ্রর নাম। তাঁর হিট ছবির সংখ্যা ৬৯। এরপরই বলিউড শাহেনশা অমিতাভ বচ্চন। তাঁর হিট সিনেমার সংখ্যা ৬৩। এরপর আছেন মিঠুন চক্রবর্তী। তাঁর হিটের সংখ্যা ৫৭। রোমান্টিক সিনেমার রাজা রাজেশ খান্নার হিট সিনেমার সংখ্যা ৫৭। খিলাড়ি অক্ষয় কুমারের হিট সিনেমার সংখ্যা ৪২।
সলমান খানের হিট সিনেমার সংখ্যা সেখানে মাত্র ৩৮। ঋষি কাপুর দিয়েছেন ৩৫টি হিট সিনেমা। সেখানে অজয় দেবগনের হিট সিনেমার সংখ্যা ৩৪। গোবিন্দার হিট সিনেমা ৩৩টি। সঞ্জয় দত্তও দিয়েছেন ৩৩টি হিট সিনেমা। অনিল কাপুরের হিট সিনেমা সেখানে ৩২টি।
সলমান খানের হিট সিনেমার সংখ্যা সেখানে মাত্র ৩৮। ঋষি কাপুর দিয়েছেন ৩৫টি হিট সিনেমা। সেখানে অজয় দেবগনের হিট সিনেমার সংখ্যা ৩৪। গোবিন্দার হিট সিনেমা ৩৩টি। সঞ্জয় দত্তও দিয়েছেন ৩৩টি হিট সিনেমা। অনিল কাপুরের হিট সিনেমা সেখানে ৩২টি।
অর্থাৎ, সকলের আগে রয়েছেন ধর্মেন্দ্র। তাঁর হিট সিনেমাগুলোর অন্যতম কয়েকটি সিনেমা হল শোলে, চুপকে চুপকে, সীতা আওর গীতা, মেরা গাঁও মেরা দেশ, ধরম বীর, ফুল আওর পাত্থর ও ইয়ামলা পাগলা দিওয়ানা। বর্তমানে রকি আওর রানি কি প্রেম কাহানি সিনেমার মাধ্যমে হিট সিনেমার সংখ্যা আরও বাড়িয়েছেন ধর্মেন্দ্র।
অর্থাৎ, সকলের আগে রয়েছেন ধর্মেন্দ্র। তাঁর হিট সিনেমাগুলোর অন্যতম কয়েকটি সিনেমা হল শোলে, চুপকে চুপকে, সীতা আওর গীতা, মেরা গাঁও মেরা দেশ, ধরম বীর, ফুল আওর পাত্থর ও ইয়ামলা পাগলা দিওয়ানা। বর্তমানে রকি আওর রানি কি প্রেম কাহানি সিনেমার মাধ্যমে হিট সিনেমার সংখ্যা আরও বাড়িয়েছেন ধর্মেন্দ্র।
তবে সাফল্যের হারের দিক দিয়ে সবার ওপরে আছে দিলীপ কুমারের নাম। মাত্র ৫৬টি সিনেমায় অভিনয় করে ৩১টি হিট সিনেমা উপহার দেন তিনি। দ্বিতীয় স্থানে আছে শাহরুখ খানের নাম। তার অভিনীত ৬৩টি সিনেমার মধ্যে ৩২টিই হিট। অন্যদিকে আমির খানের ৪৩টি সিনেমার মধ্যে হিট সিনেমার সংখ্যা ২০টি।
তবে সাফল্যের হারের দিক দিয়ে সবার ওপরে আছে দিলীপ কুমারের নাম। মাত্র ৫৬টি সিনেমায় অভিনয় করে ৩১টি হিট সিনেমা উপহার দেন তিনি। দ্বিতীয় স্থানে আছে শাহরুখ খানের নাম। তার অভিনীত ৬৩টি সিনেমার মধ্যে ৩২টিই হিট। অন্যদিকে আমির খানের ৪৩টি সিনেমার মধ্যে হিট সিনেমার সংখ্যা ২০টি।

Movie: বিশ্বের একমাত্র সিনেমা, যার জন্য মারা যান ৭০ জনের বেশি! কোন সিনেমা জানেন? কী ঘটেছিল?

কুসংস্কারকে দূরে সরিয়ে আজ বিজ্ঞান অনেকটাই এগিয়ে। শুধু তাই নয় সমাজব্যবস্থাও আগের থেকে অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে সময়ের সঙ্গে। পৃথিবীতে এমন কিছু জিনিস আছে যার রহস্য আজও অজানা। আর অজানার প্রতি মানুষের আগ্রহ বহুদিনের।
কুসংস্কারকে দূরে সরিয়ে আজ বিজ্ঞান অনেকটাই এগিয়ে। শুধু তাই নয় সমাজব্যবস্থাও আগের থেকে অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে সময়ের সঙ্গে। পৃথিবীতে এমন কিছু জিনিস আছে যার রহস্য আজও অজানা। আর অজানার প্রতি মানুষের আগ্রহ বহুদিনের।
ভয় পেতে ভালবাসে, এমন মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। এই প্রতিবেদনে এমন এক ছবি সম্পর্কে জেনে নিন, যা তকমা পেয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ানক সিনেমার। ছবির নাম ‘অ্যানট্রাম’। ১৯৭০ সালে এই ছবি তৈরি হয়েছিল।
ভয় পেতে ভালবাসে, এমন মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। এই প্রতিবেদনে এমন এক ছবি সম্পর্কে জেনে নিন, যা তকমা পেয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ানক সিনেমার। ছবির নাম ‘অ্যানট্রাম’। ১৯৭০ সালে এই ছবি তৈরি হয়েছিল।
তবে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির আগে এই ছবি পাঠানো হয় বেশ কিছু চলচ্চিত্র উত্‍সবে। অনেক উদ্যোক্তাই এই ছবি দেখাতে চাননি। আর এর পরেই ঘটে সেই ঘটনা। যারা ছবিটি দেখাননি সেই সব উত্‍সবের উদ্যোক্তাদের আচমকাই মৃত্যু হতে থাকে। শুধু কি তাই? ১৯৮৮ সালে বুদাপেস্টের এক প্রেক্ষাগৃহে যখন ছবিটি দেখানো হচ্ছিল, কিছু সময়েই মধ্যেই প্রেক্ষাগৃহেই আগুন লেগে যায়, আগুনে পুড়ে মারা যান প্রায় ৫৬ জন।
তবে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির আগে এই ছবি পাঠানো হয় বেশ কিছু চলচ্চিত্র উত্‍সবে। অনেক উদ্যোক্তাই এই ছবি দেখাতে চাননি। আর এর পরেই ঘটে সেই ঘটনা। যারা ছবিটি দেখাননি সেই সব উত্‍সবের উদ্যোক্তাদের আচমকাই মৃত্যু হতে থাকে। শুধু কি তাই? ১৯৮৮ সালে বুদাপেস্টের এক প্রেক্ষাগৃহে যখন ছবিটি দেখানো হচ্ছিল, কিছু সময়েই মধ্যেই প্রেক্ষাগৃহেই আগুন লেগে যায়, আগুনে পুড়ে মারা যান প্রায় ৫৬ জন।
অনেকেই মনে করেছিলেন, প্রজেক্টরে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণেই লাগে আগুন। যদিও প্রমাণ সেভাবে আজও মেলে না। ছবি দেখালেও বিপদ, না দেখালেও সাক্ষাত্‍ মৃত্যু! ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন সকলেই।
অনেকেই মনে করেছিলেন, প্রজেক্টরে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণেই লাগে আগুন। যদিও প্রমাণ সেভাবে আজও মেলে না। ছবি দেখালেও বিপদ, না দেখালেও সাক্ষাত্‍ মৃত্যু! ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন সকলেই।
বেশ কিছু বছর ধরে এই ছবি নিয়ে যাবতীয় আলোচনাই বন্ধ ছিল। তবে দুর্ঘটনার ৫ বছর পর ক্যালিফোর্নিয়ার একটি প্রেক্ষাগৃহে দেখানো হয় ছবিটি। তখন ১৯৯৩ সাল। ওই প্রেক্ষাগৃহও কিন্তু রক্ষা পায়নি অঘটন থেকে।
বেশ কিছু বছর ধরে এই ছবি নিয়ে যাবতীয় আলোচনাই বন্ধ ছিল। তবে দুর্ঘটনার ৫ বছর পর ক্যালিফোর্নিয়ার একটি প্রেক্ষাগৃহে দেখানো হয় ছবিটি। তখন ১৯৯৩ সাল। ওই প্রেক্ষাগৃহও কিন্তু রক্ষা পায়নি অঘটন থেকে।
দর্শকদের মধ্যেই শুরু হয় ঝামেলা। এই ঝামেলায় পদপিষ্ট হয়ে মারা যান ৩০ জন। আবারও আলোচনায় উঠে আসে এই ছবি। ব্যস, ওই শেষ। এরপর থেকে আর কোনও প্রেক্ষাগৃহে ওই ছবি দেখানো হয়নি। পরবর্তীতে ২০১৮ সালে ফের নতুন ভাবে ওই ছবির মুক্তি হয়। নতুন টিমের সদস্যদের দাবি ছিল যে ছবিটি তৈরি করা হয়েছিল তাতে বিভিন্ন অদ্ভুত চিহ্ন, শব্দ ও নানা সঙ্কেত ব্যবহার করা হয়েছে।
দর্শকদের মধ্যেই শুরু হয় ঝামেলা। এই ঝামেলায় পদপিষ্ট হয়ে মারা যান ৩০ জন। আবারও আলোচনায় উঠে আসে এই ছবি। ব্যস, ওই শেষ। এরপর থেকে আর কোনও প্রেক্ষাগৃহে ওই ছবি দেখানো হয়নি। পরবর্তীতে ২০১৮ সালে ফের নতুন ভাবে ওই ছবির মুক্তি হয়। নতুন টিমের সদস্যদের দাবি ছিল যে ছবিটি তৈরি করা হয়েছিল তাতে বিভিন্ন অদ্ভুত চিহ্ন, শব্দ ও নানা সঙ্কেত ব্যবহার করা হয়েছে।
ওই আওয়াজের নাকি খুলে যায় নরকের দ্বার, যোগাযোগ দৃঢ় হয় রহস্যময় দুনিয়ার সঙ্গে। তবে নতুন ছবির ক্ষেত্রে কিন্তু এই ঘটনা আর ঘটেনি। অনেকেই ছবিটি দেখলেও কোনও অশুভ প্রভাব লক্ষ্য করেনি। তবুও এখানে মানুষের একটা কৌতুহল ও আতঙ্ক মনের মধ্যে লুকিয়ে থাকে।
ওই আওয়াজের নাকি খুলে যায় নরকের দ্বার, যোগাযোগ দৃঢ় হয় রহস্যময় দুনিয়ার সঙ্গে। তবে নতুন ছবির ক্ষেত্রে কিন্তু এই ঘটনা আর ঘটেনি। অনেকেই ছবিটি দেখলেও কোনও অশুভ প্রভাব লক্ষ্য করেনি। তবুও এখানে মানুষের একটা কৌতুহল ও আতঙ্ক মনের মধ্যে লুকিয়ে থাকে।

Siliguri News: সিনেমা প্রেমীদের জন্য সুখবর! মাত্র ৯৯ টাকা তেই সিনেমা দেখার সুযোগ! জানুন কোথায়

শিলিগুড়ি: সিনেমাপ্রেমীদের জন্য দারুন খবর! মাত্র ৯৯ টাকাতেই কাটতে পারবেন পিভিআর আইনক্সের সিনেমার টিকিট। একটি নির্দিষ্ট দিনে গ্রাহকদের জন্য এই বিশেষ ছাড়ের সুবিধা দিতে চলেছে সংস্থাটি। পিভিআর এবং আইনক্সের পক্ষ থেকে একটি নতুন অফারের ঘোষণা করা হয়েছে। এই অফারটির সৌজন্যে আপনি মাত্র ৯৯ টাকা খরচ করেই দেখতে পারবেন আপনার পছন্দের সিনেমা। সূত্রের খবর, ফেব্রুয়ারি মাসের ২৩ তারিখের দিনটিকে সিনেমা লাভার্স ডে হিসাবে উদযাপন করতে চলেছে পিভিআর আইনক্স। সেই দিনেই এই বিশেষ ছাড়ের সুবিধাটি পাওয়া যাবে।

আরও পড়ুনঃ সিকিমে প্রবল তুষারপাতে আটকে পর্যটকরা, ৫০০ জনকে উদ্ধার; শয়ে শয়ে আটকে গাড়ি

অর্থাৎ, আগামীকাল শুক্রবারের জন্য এই অফারটি পিভিআর আইনক্সের সমস্ত সিনেমাহলের ক্ষেত্রে বৈধ থাকতে চলেছে। সিনেমাপ্রেমীরা এই দিনে মাত্র ৯৯ টাকা দিয়ে টিকিট কেটে নিজেদের পছন্দের সিনেমা দেখতে পারবেন।রেগুলার সিটের জন্য ৯৯ টাকা দামে টিকিটের সুবিধা পাওয়া যাবে। ইতিমধ্যেই এই ছাড়ের সুবিধাটি চালু করে দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ, এই ছাড়ের সুবিধা সহ টিকিট কাটতে ইচ্ছুক ব্যক্তিরা এখনই মাত্র 99 টাকার বিনিময়ে পছন্দের সিনেমার টিকিট বুক করতে পারবেন। তবে শুধুই শুক্রবারের জন্য।

শিলিগুড়ি একটি বেসরকারি শপিং মলে অবস্থিত আইনক্স এর ম্যানেজার সায়ক পাল জানিয়েছেন, “সিনেমা ভারতীয় দর্শকদের হৃদয়ে একটি বিশেষ জায়গা করে নিয়েছে। সিনেমার সঙ্গে মানুষের আবেগ জড়িত। আমরা ‘জাতীয় চলচ্চিত্র দিবস’ –এর সাফল্য থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে সিনেমা লাভার্স ডে উদযাপন করতে চলেছি। এই উদযাপন কে কেন্দ্র করে আমরা এখন থেকেই একটি অতুলনীয় উৎসাহ বোধ করছি। গ্রাহকদের থেকে ভালো সাড়া পাওয়ার বিষয়ে আমরা আশাবাদী।”

অনির্বাণ রায়

Anjana Bhowmick Obituary: নায়িকাজীবনের মধ্যগগনেই অন্তরালে, অঞ্জনার অভিনয় ও হাসিতে মিষ্টি হয়ে উঠত যে কোনও আটপৌরে সকাল

কলকাতা : বাঙালি সৌন্দর্যের ব্যাকরণের বিপরীতে গিয়েই তিনি ছিলেন আকর্ষণীয়া। পর্দায় ঋজু মরালীর মতো উপস্থিতির যোগ্য সঙ্গত ছিল সাবলীল অভিনয়। সমসাময়িক নায়িকাদের তুলনায় অনেক কম ছবি করেও দর্শকদের স্মৃতিতে স্বমহিমায় উজ্জ্বল অঞ্জনা ভৌমিক।

১৯৪৪ সালে কোচবিহারে জন্ম। তখন অবশ্য অঞ্জনা নয়, তাঁর নাম ছিল আরতি। সুনীতি অ্যাকাডেমি স্কুলের মেধাবী ছাত্রী আরতির সমান আকর্ষণ ও আগ্রহ ছিল খেলাধূলাতেও। বাবার আদরের বাবলি উত্তরবঙ্গে স্কুলের পাট চুকিয়ে চলে আসেন কলকাতায়। ভর্তি হন সরোজিনী নায়ডু কলেজে।

ছকভাঙা সুন্দরী হিসেবে পরিচিত মহলে প্রশংসিত হলেও আরতি কোনওদিন ভাবেননি সিনেমায় অভিনয় হবে তাঁর পেশা। কিন্তু ভাবনার বাইরে যা ছিল, হল সেটাই। ২০ বছর বয়সে পীযূষ বসুর ছবি ‘অনুষ্টুপ ছন্দ’-তে অভিনয়ের সুযোগ পান তিনি। অভিনয় জীবন শুরুর আগে পাল্টে যায় নামও। আরতি থেকে হয়ে যান অঞ্জনা। টালিগঞ্জ পেয়ে যায় তার নতুন নায়িকা অঞ্জনা ভৌমিককে।

উত্তমকুমারের নায়িকা হিসেবে দাপটের সঙ্গে অঞ্জনা অভিনয় করেছেন বাংলা ছবিতে। মহানায়কের বিপরীতে ‘চৌরঙ্গী’, ‘নায়িকা সংবাদ’, ‘কখনও মেঘ’, ‘রৌদ্র ছায়া’, ‘রাজদ্রোহী’-তে অঞ্জনার অভিনয় রয়ে গিয়েছে দর্শকদের মনের মণিকোঠায়।

একসময় গুঞ্জন ওঠে, উত্তমকুমারের নায়িকা হওয়াই অঞ্জনার সাফল্যের একমাত্র মাইলফলক। পরবর্তীতে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের বিপরীতে ‘মহাশ্বেতা’ ছবিতে অ‍‍ঞ্জনার অভিনয় ভুল প্রমাণিত করে এই ধারণাকে। তাঁর অভিনীত ‘নিশিবাসর’, ‘সুখে থাকো’, ‘দিবারাত্রির কাব্য’, ‘শুক সারি’ ছবির সাফল্যের অন্যতম বুনিয়াদ ছিল অঞ্জনার দৃপ্ত অভিনয়। ‘থানা থেকে আসছি’ ছবিতে অসূয়া জর্জরিত ধনীকন্যার অভিনয়ে তাঁর অভিব্যক্তি অতুলনীয়।

কেরিয়ারের মধ্যগগনে থাকতে থাকতেই অঞ্জনা বিয়ে করেন নৌসেনা অফিসার অনিল শর্মাকে। তার পর ধীরে ধীরে কমিয়ে দেন অভিনয়। আটের দশক থেকে তাঁকে আর কার্যত দেখাই যায়নি বড় পর্দায়।

শেষ দিকে অঞ্জনা চলে গিয়েছিলেন অন্তরালেই। দুই মেয়ে নীলাঞ্জনা এবং চন্দনা অভিনয় জগতে এসেছিলেন। তবে কেউই তাঁদের কেরিয়ার দীর্ঘ করেননি। নীলাঞ্জনা এখন টলিউডের নামী ও ব্যস্ত প্রযোজক। জামাই যিশু সেনগুপ্তর সঙ্গে অঞ্জনার সম্পর্কও ছিল সুমধুর। জীবনের পড়ন্ত বেলায় দুই মেয়ে, জামাই, নাতি নাতনিদের ঘেরাটোপেই নিখাদ পারিবারিক জীবন উপভোগ করতেন অঞ্জনা।

সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের ছবি ‘উমা’-য় নাতনি সারার অভিনয় দেখে অঞ্জনার বলিরেখাময় মুখে ছড়িয়ে পড়েছিল তৃপ্তির হাসি। সেই মুক্তোঝরা হাসি, যা এক সময় হিল্লোল তুলত অগণিত হৃদয়ে। মিষ্টি করে তুলত যে কোনও আটপৌরে সকাল। যে হাসি দেখে মনে পড়ে চড়ুইভাতিতে আধশোয়া উত্তমকুমারের মুখোমুখি বসে চুলে আলগোছে বনফুল গোঁজা নায়িকা গাইছেন ‘এই কথাটি মনে রেখো, তোমাদের এই হাসিখেলায়/ আমি যে গান গেয়েছিলেম জীর্ণ পাতা ঝরার বেলায়।’