Tag Archives: Songs

Songs: বলতে পারবেন, ভারতের কোন সিনেমায় রয়েছে ৭২টি গান? বিশ্বরেকর্ড কিন্তু! এত সহজ উত্তর জানেন না ৯৯% মানুষ, আপনি জানেন?

ভারতের সিনেমা সব সময় একটা আলাদা জায়গা পায় বিশ্ব দরবারে! ভারতের সিনেমা সাবলীল ছন্দে চলা শুরু করেছে বহু আগে। তবে ভারতের বলিউডে এমন একটি ছবি রয়েছে যাকে আজ পর্যন্ত কেউ টেক্কা দিতে পারেনি! একটি বিশেষ কারণে! photo source collected
ভারতের সিনেমা সব সময় একটা আলাদা জায়গা পায় বিশ্ব দরবারে! ভারতের সিনেমা সাবলীল ছন্দে চলা শুরু করেছে বহু আগে। তবে ভারতের বলিউডে এমন একটি ছবি রয়েছে যাকে আজ পর্যন্ত কেউ টেক্কা দিতে পারেনি! একটি বিশেষ কারণে! photo source collected
তবে আপনি কি জানেন ভারতের বলিউডে একটি হিন্দি ছবি রয়েছে! সেই ছবিতে ৭২টি গান ব্যবহার করা হয়েছিল। photo source collected
তবে আপনি কি জানেন ভারতের বলিউডে একটি হিন্দি ছবি রয়েছে! সেই ছবিতে ৭২টি গান ব্যবহার করা হয়েছিল। photo source collected
হ্যাঁ, ঠিক পড়েছেন। ছবিটিতে ছিল ৭২টি গান। যেখানে ছিল, ৩১টি গজল, ৯টি ঠুমরী, ৪টি হোলি, ১৫টি গান, ২টি চৌবোলা এবং ১১টি ছান্দ! photo source collected
হ্যাঁ, ঠিক পড়েছেন। ছবিটিতে ছিল ৭২টি গান। যেখানে ছিল, ৩১টি গজল, ৯টি ঠুমরী, ৪টি হোলি, ১৫টি গান, ২টি চৌবোলা এবং ১১টি ছান্দ! photo source collected
ছবিটি তৈরি হয় ১৯৩২ সালের। এই ছবিতে সে সময় বহু শিল্পীরা গান করেছেন। আসলে ছবির বিষয় এমন ছিল, যে এই ৭২টি গান রাখা সম্ভব হয়েছিল। জানেন কী সেই ছবির নাম। photo source collected
ছবিটি তৈরি হয় ১৯৩২ সালের। এই ছবিতে সে সময় বহু শিল্পীরা গান করেছেন। আসলে ছবির বিষয় এমন ছিল, যে এই ৭২টি গান রাখা সম্ভব হয়েছিল। জানেন কী সেই ছবির নাম। photo source collected
যত ছবিই বলিউডে তৈরি হোক না কেন এই রেকর্ড কেউ ভাঙতে পারেনি এখনও!photo source collected
যত ছবিই বলিউডে তৈরি হোক না কেন এই রেকর্ড কেউ ভাঙতে পারেনি এখনও!photo source collected
ছবির নাম 'ইন্দ্রসভা'! এটি নাটক হিসেবে প্রথম মঞ্চস্থ হয় ১৮৫৩ সালে! এর পর ১৯৩২ সালে এই ছবি পরিচালনা করেন জামাহেদজি এবং জাহাঙ্গিরজি মদন। এই ছবিতে অভিনয় করেন নিসার, জেহরানা কাজ্জান ও আব্দুল রেহমান কাবুলি। photo source collected
ছবির নাম ‘ইন্দ্রসভা’! এটি নাটক হিসেবে প্রথম মঞ্চস্থ হয় ১৮৫৩ সালে! এর পর ১৯৩২ সালে এই ছবি পরিচালনা করেন জামাহেদজি এবং জাহাঙ্গিরজি মদন। এই ছবিতে অভিনয় করেন নিসার, জেহরানা কাজ্জান ও আব্দুল রেহমান কাবুলি। photo source collected
ইন্দ্রসভা তাই ভারতীয় সিনেমার এক অমূল্য রত্ন। যা আজও ভারতীয় সিনেমায় গানের চর্চা হলে প্রথমেই সামনে এসে পড়ে। ১৯৩২ সালের একটি সিনেমা নিয়ে আজও চর্চায় মাতেন সিনেমা বিশেষজ্ঞেরা।
ইন্দ্রসভা তাই ভারতীয় সিনেমার এক অমূল্য রত্ন। যা আজও ভারতীয় সিনেমায় গানের চর্চা হলে প্রথমেই সামনে এসে পড়ে। ১৯৩২ সালের একটি সিনেমা নিয়ে আজও চর্চায় মাতেন সিনেমা বিশেষজ্ঞেরা।

Bollywood Superhit Songs: ফুলশয্যার রাত নিয়ে তৈরি বলিউডের সুপারহিট এই গান! ২৬ বছর পেরোলেও আজও একইরকম আবেদনে ভরা

: হিন্দি সিনেমা আর ফিল্ম সং- দুটোই পাশাপাশি হাত ধরে হাঁটে৷  এ পর্যন্ত এমন অনেক গান হয়েছে, যা বছরের পর বছর ধরে মানুষের প্রিয় হয়ে আছে।  এই গানগুলির কিছু সুর ও কথা মানুষের মনে গেঁথে যায়। ১৯৯৮ সালের 'দিল সে' ছবিতে বিয়ের রাতে চিত্রায়িত এই রকম একটি গান ছিল, যেটি লিখেছেন 'গুলজার'। ফুলশয্যার রাতের প্রথম অনুভূতি ফুটে উঠেছিল ছত্রে ছত্রে৷
: হিন্দি সিনেমা আর ফিল্ম সং- দুটোই পাশাপাশি হাত ধরে হাঁটে৷  এ পর্যন্ত এমন অনেক গান হয়েছে, যা বছরের পর বছর ধরে মানুষের প্রিয় হয়ে আছে।  এই গানগুলির কিছু সুর ও কথা মানুষের মনে গেঁথে যায়। ১৯৯৮ সালের ‘দিল সে’ ছবিতে বিয়ের রাতে চিত্রায়িত এই রকম একটি গান ছিল, যেটি লিখেছেন ‘গুলজার’। ফুলশয্যার রাতের প্রথম অনুভূতি ফুটে উঠেছিল ছত্রে ছত্রে৷
ফুলশয্যার রাতের আদলে রচিত এই সুন্দর গানটি মানুষ ভীষণ পছন্দ করেছিলেন। এই গানের বিশেষ বিষয় হল এই গানটিতে একটি শব্দও অশ্লীল নয় অথচ এক নববধূর স্বামীর সঙ্গে প্রথম রাত কাটানোর ব্যগ্রতা রয়েছে৷ কিন্তু কোনও কদর্য রুচির শব্দ চয়ন নেই৷
ফুলশয্যার রাতের আদলে রচিত এই সুন্দর গানটি মানুষ ভীষণ পছন্দ করেছিলেন। এই গানের বিশেষ বিষয় হল এই গানটিতে একটি শব্দও অশ্লীল নয় অথচ এক নববধূর স্বামীর সঙ্গে প্রথম রাত কাটানোর ব্যগ্রতা রয়েছে৷ কিন্তু কোনও কদর্য রুচির শব্দ চয়ন নেই৷
শাহরুখ খান এবং মনীষা কৈরালার হিট ছবির সেই জনপ্রিয় গানটি হল 'জিয়া জ্বলে'-এই গানটিতে মধুচন্দ্রিমার অনুভূতির এমন একটি গল্প বলা হয়েছে যা বলিউড সিনেমার দুনিয়ার এক উদাহরণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আজও মানুষের মনকে একইভাবে নাড়া দেয় এই গান৷
শাহরুখ খান এবং মনীষা কৈরালার হিট ছবির সেই জনপ্রিয় গানটি হল ‘জিয়া জ্বলে’-এই গানটিতে মধুচন্দ্রিমার অনুভূতির এমন একটি গল্প বলা হয়েছে যা বলিউড সিনেমার দুনিয়ার এক উদাহরণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আজও মানুষের মনকে একইভাবে নাড়া দেয় এই গান৷
শুধু এই গানের কথাই নয়, এর মিউজিকও হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া। গুলজার নিজেই এই গানটি সম্পর্কে বলেছিলেন, গুলজারের গান নিয়ে একটি বই লিখেছেন অনুবাদক 'নাসরিন মুন্নি কবীর'-র  আলাপচারিতায় বলেছেন, 'এই গানটি লেখার উদ্দেশ্য ছিল বিয়ের রাতে কনের অনুভূতি জানানো হয়েছে। পর্দায় প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তাতে অশ্লীল বা যৌন উস্কানিমূলক একটা শব্দও ছিল না। (Photo Courtesy-Youtube/Printshot)
শুধু এই গানের কথাই নয়, এর মিউজিকও হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া। গুলজার নিজেই এই গানটি সম্পর্কে বলেছিলেন, গুলজারের গান নিয়ে একটি বই লিখেছেন অনুবাদক ‘নাসরিন মুন্নি কবীর’-র  আলাপচারিতায় বলেছেন, ‘এই গানটি লেখার উদ্দেশ্য ছিল বিয়ের রাতে কনের অনুভূতি জানানো হয়েছে। পর্দায় প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তাতে অশ্লীল বা যৌন উস্কানিমূলক একটা শব্দও ছিল না। (Photo Courtesy-Youtube/Printshot)
১৯৯৮ সালে মুক্তি পাওয়া শাহরুখ ও মনীষা কৈরালার এই ছবিটি মানুষ অনেক পছন্দ করেছে। পরিচালক 'মণিরত্নম' তাঁর সিনেমায় এই গানটি খুব সুন্দরভাবে বিবরণ দিয়েছিলেন৷ এই গানটির সঙ্গীত লিখেছেন এ আর রহমান এবং কথা লিখেছেন গুলজার। (Photo Courtesy-Youtube/Printshot)
১৯৯৮ সালে মুক্তি পাওয়া শাহরুখ ও মনীষা কৈরালার এই ছবিটি মানুষ অনেক পছন্দ করেছে। পরিচালক ‘মণিরত্নম’ তাঁর সিনেমায় এই গানটি খুব সুন্দরভাবে বিবরণ দিয়েছিলেন৷ এই গানটির সঙ্গীত লিখেছেন এ আর রহমান এবং কথা লিখেছেন গুলজার। (Photo Courtesy-Youtube/Printshot)
এই ছবির মাধ্যমেই প্রীতি জিনটার অভিষেক সিনেমা। এই ছবিটি অবশ্যই একটি হিট ছিল। বিশেষ করে এর একটি গান আজও মানুষের প্রথম পছন্দ রয়ে গেছে। আজও এই গানটি মানুষের মুখে মুখে।
এই ছবির মাধ্যমেই প্রীতি জিনটার অভিষেক সিনেমা। এই ছবিটি অবশ্যই একটি হিট ছিল। বিশেষ করে এর একটি গান আজও মানুষের প্রথম পছন্দ রয়ে গেছে। আজও এই গানটি মানুষের মুখে মুখে।
৫০ বছর বয়সী সুন্দরী অভিনেত্রী মালাইকা অরোরা এই ছবির আরও একটি গান দিয়ে লাইমলাইটে আসেন। সেই গানটি ছিল ছাইয়া ছাইয়া। চলন্ত ট্রেনে ছবির এই গানটির শুটিং হয়েছে। শাহরুখ খান এবং মালাইকা অরোরার রসায়নের কারণে এই গানটি মানুষের মন জয় করেছিল।
৫০ বছর বয়সী সুন্দরী অভিনেত্রী মালাইকা অরোরা এই ছবির আরও একটি গান দিয়ে লাইমলাইটে আসেন। সেই গানটি ছিল ছাইয়া ছাইয়া। চলন্ত ট্রেনে ছবির এই গানটির শুটিং হয়েছে। শাহরুখ খান এবং মালাইকা অরোরার রসায়নের কারণে এই গানটি মানুষের মন জয় করেছিল।

Song: বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশ, যার জাতীয় সঙ্গীতে কোনও শব্দ নেই, শুধুই সুর আছে! এত চেনা নাম, শুনে কিন্তু চমকে উঠবেনই

সেই ছোটবেলা থেকে আমরা আমাদের দেশের জাতীয় সংগীত শুনছি এবং পাঠ করছি। কিন্তু এমন কোনও দিন শুনেছেন যে, এমনও কোন দেশ রয়েছে যাদের জাতীয় সংগীতে কোন কথাই নেই। কারণ সংগীত বলতে আমরা সাধারণ ধ্বনি, সুর ও তালের সমন্বয়ে সৃষ্ট এক প্রকারের সুসংবদ্ধ শব্দমালাকে বুঝি।
সেই ছোটবেলা থেকে আমরা আমাদের দেশের জাতীয় সংগীত শুনছি এবং পাঠ করছি। কিন্তু এমন কোনও দিন শুনেছেন যে, এমনও কোন দেশ রয়েছে যাদের জাতীয় সংগীতে কোন কথাই নেই। কারণ সংগীত বলতে আমরা সাধারণ ধ্বনি, সুর ও তালের সমন্বয়ে সৃষ্ট এক প্রকারের সুসংবদ্ধ শব্দমালাকে বুঝি।
পৃথিবীতে মূলত সংগীতের সৃষ্টি হয় স্বর এবং ধ্বনির সমন্বয়ে। এরপর সময়ে সময়ে সংগীতে এসেছে নতুনত্ব। কিন্তু মূলের সেই স্বরলিপি সবসময়ই প্রয়োজন ছিল সংগীতে। বিভিন্ন ভাষায় বিভিন্ন সময়ে রচিত হয়েছে নানা প্রকারের সংগীত।
পৃথিবীতে মূলত সংগীতের সৃষ্টি হয় স্বর এবং ধ্বনির সমন্বয়ে। এরপর সময়ে সময়ে সংগীতে এসেছে নতুনত্ব। কিন্তু মূলের সেই স্বরলিপি সবসময়ই প্রয়োজন ছিল সংগীতে। বিভিন্ন ভাষায় বিভিন্ন সময়ে রচিত হয়েছে নানা প্রকারের সংগীত।
কিন্তু সংগীত, অথচ কোনও কথা নেই! কেমন অবাক হওয়ার বিষয়! আরও অবাক করার বিষয় হল, এই কথা ছাড়া সংগীত কোনও সাধারণ সংগীত নয়, এগুলো হল পৃথিবীর চারটি পরিচিত দেশের জাতীয় সংগীত যার মধ্যে কোন কথা নেই, রয়েছে শুধু সুর।
কিন্তু সংগীত, অথচ কোনও কথা নেই! কেমন অবাক হওয়ার বিষয়! আরও অবাক করার বিষয় হল, এই কথা ছাড়া সংগীত কোনও সাধারণ সংগীত নয়, এগুলো হল পৃথিবীর চারটি পরিচিত দেশের জাতীয় সংগীত যার মধ্যে কোন কথা নেই, রয়েছে শুধু সুর।
আর সেসব সুর তৈরি করা হয়েছে দেশীয় সব বাদ্যযন্ত্র দিয়ে। দেশগুলি হল স্পেন, বসনিয়া-হার্জেগোভিনা, সান মারিনো এবং কসোভো। চলুন জেনে নেওয়া যাক এই চারটি দেশের জাতীয় সংগীতের ব্যাপারে বেশ কিছু অজানা তথ্য।
আর সেসব সুর তৈরি করা হয়েছে দেশীয় সব বাদ্যযন্ত্র দিয়ে। দেশগুলি হল স্পেন, বসনিয়া-হার্জেগোভিনা, সান মারিনো এবং কসোভো। চলুন জেনে নেওয়া যাক এই চারটি দেশের জাতীয় সংগীতের ব্যাপারে বেশ কিছু অজানা তথ্য।
স্পেন: স্পেনের জাতীয় সংগীত 'মার্সা রিয়েল' নামে বহুল পরিচিত। অনুমান করা হয় বর্তমান জার্মানির অন্তর্গত প্রাশিয়ার রাজ্যের রাজা দ্বিতীয় ফ্রেডেরিক এই সংগীতটি রচনা করেন। ১৮৬১ সালে সংগীতটি সর্বপ্রথম পুরুশিয়ায় প্রকাশ হওয়ার পর ১৮৬৪ সালের দিকে প্রাশিয়ায় বিশাল জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। সে সময় স্পেনের রাজা তৃতীয় চার্লস, দ্বিতীয় ফ্রেডেরিকের সেনাবাহিনীর দ্বারা উন্নত সামরিক কৌশল শিখতে একবার জুয়ান মার্টিন নামে এক ব্যক্তিকে পাঠান। এরপর জুয়ানকে ফেরত পাঠানোর সময় পুরস্কার হিসেবে ফ্রেডেরিক চার্লস কে মার্সা রিয়েলের সুরকৌশল লিখে দেন। এরপর ১৯০৮ সালে স্পেনে প্রকাশিত এনসাইক্লোপেডিয়া এস্পানাতে সংযুক্ত করা হয় এই সংগীত। মূলত সেখান থেকেই রাণী দ্বিতীয় ইসাবেলা, সংগীতটিকে প্রথমবারের মতো স্পেনের জাতীয় সংগীত হিসেবে ঘোষণা করেন।
স্পেন: স্পেনের জাতীয় সংগীত ‘মার্সা রিয়েল’ নামে বহুল পরিচিত। অনুমান করা হয় বর্তমান জার্মানির অন্তর্গত প্রাশিয়ার রাজ্যের রাজা দ্বিতীয় ফ্রেডেরিক এই সংগীতটি রচনা করেন। ১৮৬১ সালে সংগীতটি সর্বপ্রথম পুরুশিয়ায় প্রকাশ হওয়ার পর ১৮৬৪ সালের দিকে প্রাশিয়ায় বিশাল জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। সে সময় স্পেনের রাজা তৃতীয় চার্লস, দ্বিতীয় ফ্রেডেরিকের সেনাবাহিনীর দ্বারা উন্নত সামরিক কৌশল শিখতে একবার জুয়ান মার্টিন নামে এক ব্যক্তিকে পাঠান। এরপর জুয়ানকে ফেরত পাঠানোর সময় পুরস্কার হিসেবে ফ্রেডেরিক চার্লস কে মার্সা রিয়েলের সুরকৌশল লিখে দেন। এরপর ১৯০৮ সালে স্পেনে প্রকাশিত এনসাইক্লোপেডিয়া এস্পানাতে সংযুক্ত করা হয় এই সংগীত। মূলত সেখান থেকেই রাণী দ্বিতীয় ইসাবেলা, সংগীতটিকে প্রথমবারের মতো স্পেনের জাতীয় সংগীত হিসেবে ঘোষণা করেন।
বসনিয়া - হার্জেগোভিনা: দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপে অবস্থিত এই দেশের জাতীয় সংগীতেও নির্দিষ্ট কোন লিরিক্স নেই। তবে স্থানীয়ভাবে এই দেশে বেশ কিছু লিরিক্স প্রচলিত রয়েছে। কিন্তু আনুষ্ঠানিকভাবে যে জাতীয় সংগীতটি প্রচারিত হয় সেটিতে কোনো ধরনের লিরিক্স বা কথা নেই। ১৯৯৮ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি সরকারিভাবে কথাহীন এই সংগীতটি বসনিয়ার পূর্বের জাতীয় সংগীত 'জেদনা সি জেদিনা'র স্থলাভিষিক্ত হয়। বসনিয়া- হার্জেগোভিনা দেশটি বসনিয়া নামেই বহুল প্রচলিত।
বসনিয়া – হার্জেগোভিনা: দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপে অবস্থিত এই দেশের জাতীয় সংগীতেও নির্দিষ্ট কোন লিরিক্স নেই। তবে স্থানীয়ভাবে এই দেশে বেশ কিছু লিরিক্স প্রচলিত রয়েছে। কিন্তু আনুষ্ঠানিকভাবে যে জাতীয় সংগীতটি প্রচারিত হয় সেটিতে কোনো ধরনের লিরিক্স বা কথা নেই। ১৯৯৮ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি সরকারিভাবে কথাহীন এই সংগীতটি বসনিয়ার পূর্বের জাতীয় সংগীত ‘জেদনা সি জেদিনা’র স্থলাভিষিক্ত হয়। বসনিয়া- হার্জেগোভিনা দেশটি বসনিয়া নামেই বহুল প্রচলিত।
সান মারিনো: বিখ্যাত ইতালিয়ান বেহালাবাদক ফেদেরিকো কনসোলো একটি সংগীত রচনা করেন। ১৮৯৪ সালে ফেদেরিকো কনসোলো রচিত এই সংগীতটি সান মারিনোর জাতীয় সংগীত হিসেবে প্রচলিত হয়। এই সংগীতের কোনো অফিশিয়াল লিরিক্স না থাকলেও স্থানীয়ভাবে এর বেশকিছু লিরিক্স প্রচলিত রয়েছে। স্থানীয় ভাষায় সান মারিনোর জাতীয় সংগীতকে ডাকা হয় 'ইন্নো নোজিওনালে' নামে।
সান মারিনো: বিখ্যাত ইতালিয়ান বেহালাবাদক ফেদেরিকো কনসোলো একটি সংগীত রচনা করেন। ১৮৯৪ সালে ফেদেরিকো কনসোলো রচিত এই সংগীতটি সান মারিনোর জাতীয় সংগীত হিসেবে প্রচলিত হয়। এই সংগীতের কোনো অফিশিয়াল লিরিক্স না থাকলেও স্থানীয়ভাবে এর বেশকিছু লিরিক্স প্রচলিত রয়েছে। স্থানীয় ভাষায় সান মারিনোর জাতীয় সংগীতকে ডাকা হয় ‘ইন্নো নোজিওনালে’ নামে।
কসোভো: এই দেশের জাতীয় সংগীতে কোন লিরিক্স না থাকায় প্রথম থেকেই একটু বেশিই আলোচিত ছিল কসোভা। তবে ২০০৮ সালের জুন মাসে কসোভোর বিখ্যাত শহর প্রিস্টিনায় এর লিরিক্সের জন্য খোলা প্রতিযোগিতার আয়োজন করে কসোভোর জাতীয় পরিষদ। আর সেখান থেকে পাওয়া লিরিক্স বর্তমানে কসোভোর জাতীয় সংগীতের লিরিক্স হিসেবে স্থানীয়ভাবে ব্যবহার করা হয়। কসোভোর জাতীয় সংগীত ইউরোপে 'হিমনি আই রিপাব্লিকাস সি কসোভোস' নামে বেশ পরিচিত।
কসোভো: এই দেশের জাতীয় সংগীতে কোন লিরিক্স না থাকায় প্রথম থেকেই একটু বেশিই আলোচিত ছিল কসোভা। তবে ২০০৮ সালের জুন মাসে কসোভোর বিখ্যাত শহর প্রিস্টিনায় এর লিরিক্সের জন্য খোলা প্রতিযোগিতার আয়োজন করে কসোভোর জাতীয় পরিষদ। আর সেখান থেকে পাওয়া লিরিক্স বর্তমানে কসোভোর জাতীয় সংগীতের লিরিক্স হিসেবে স্থানীয়ভাবে ব্যবহার করা হয়। কসোভোর জাতীয় সংগীত ইউরোপে ‘হিমনি আই রিপাব্লিকাস সি কসোভোস’ নামে বেশ পরিচিত।

Knowledge Story-Bollywood: বলুন তো, ভারতের কোন সিনেমায় রয়েছে ৭২টি গান? বিশ্বরেকর্ড কিন্তু! উত্তর দিতে ঘাম ঝরছে ৯৯ শতাংশের

ভারতের সিনেমা সব সময় একটা আলাদা জায়গা পায় বিশ্ব দরবারে! ভারতের সিনেমা সাবলীল ছন্দে চলা শুরু করেছে বহু আগে। তবে ভারতের বলিউডে এমন একটি ছবি রয়েছে যাকে আজ পর্যন্ত কেউ টেক্কা দিতে পারেনি! একটি বিশেষ কারণে! photo source collected
ভারতের সিনেমা সব সময় একটা আলাদা জায়গা পায় বিশ্ব দরবারে! ভারতের সিনেমা সাবলীল ছন্দে চলা শুরু করেছে বহু আগে। তবে ভারতের বলিউডে এমন একটি ছবি রয়েছে যাকে আজ পর্যন্ত কেউ টেক্কা দিতে পারেনি! একটি বিশেষ কারণে! photo source collected
তবে আপনি কি জানেন ভারতের বলিউডে একটি হিন্দি ছবি রয়েছে! সেই ছবিতে ৭২টি গান ব্যবহার করা হয়েছিল। photo source collected
তবে আপনি কি জানেন ভারতের বলিউডে একটি হিন্দি ছবি রয়েছে! সেই ছবিতে ৭২টি গান ব্যবহার করা হয়েছিল। photo source collected
হ্যাঁ, ঠিক পড়েছেন। ছবিটিতে ছিল ৭২টি গান। যেখানে ছিল, ৩১টি গজল, ৯টি ঠুমরী, ৪টি হোলি, ১৫টি গান, ২টি চৌবোলা এবং ১১টি ছান্দ! photo source collected
হ্যাঁ, ঠিক পড়েছেন। ছবিটিতে ছিল ৭২টি গান। যেখানে ছিল, ৩১টি গজল, ৯টি ঠুমরী, ৪টি হোলি, ১৫টি গান, ২টি চৌবোলা এবং ১১টি ছান্দ! photo source collected
ছবিটি তৈরি হয় ১৯৩২ সালের। এই ছবিতে সে সময় বহু শিল্পীরা গান করেছেন। আসলে ছবির বিষয় এমন ছিল, যে এই ৭২টি গান রাখা সম্ভব হয়েছিল। জানেন কী সেই ছবির নাম। photo source collected
ছবিটি তৈরি হয় ১৯৩২ সালের। এই ছবিতে সে সময় বহু শিল্পীরা গান করেছেন। আসলে ছবির বিষয় এমন ছিল, যে এই ৭২টি গান রাখা সম্ভব হয়েছিল। জানেন কী সেই ছবির নাম। photo source collected
যত ছবিই বলিউডে তৈরি হোক না কেন এই রেকর্ড কেউ ভাঙতে পারেনি এখনও!photo source collected
যত ছবিই বলিউডে তৈরি হোক না কেন এই রেকর্ড কেউ ভাঙতে পারেনি এখনও!photo source collected
ছবির নাম 'ইন্দ্রসভা'! এটি নাটক হিসেবে প্রথম মঞ্চস্থ হয় ১৮৫৩ সালে! এর পর ১৯৩২ সালে এই ছবি পরিচালনা করেন জামাহেদজি এবং জাহাঙ্গিরজি মদন। এই ছবিতে অভিনয় করেন নিসার, জেহরানা কাজ্জান ও আব্দুল রেহমান কাবুলি। photo source collected
ছবির নাম ‘ইন্দ্রসভা’! এটি নাটক হিসেবে প্রথম মঞ্চস্থ হয় ১৮৫৩ সালে! এর পর ১৯৩২ সালে এই ছবি পরিচালনা করেন জামাহেদজি এবং জাহাঙ্গিরজি মদন। এই ছবিতে অভিনয় করেন নিসার, জেহরানা কাজ্জান ও আব্দুল রেহমান কাবুলি। photo source collected
ইন্দ্রসভা তাই ভারতীয় সিনেমার এক অমূল্য রত্ন। যা আজও ভারতীয় সিনেমায় গানের চর্চা হলে প্রথমেই সামনে এসে পড়ে। ১৯৩২ সালের একটি সিনেমা নিয়ে আজও চর্চায় মাতেন সিনেমা বিশেষজ্ঞেরা।
ইন্দ্রসভা তাই ভারতীয় সিনেমার এক অমূল্য রত্ন। যা আজও ভারতীয় সিনেমায় গানের চর্চা হলে প্রথমেই সামনে এসে পড়ে। ১৯৩২ সালের একটি সিনেমা নিয়ে আজও চর্চায় মাতেন সিনেমা বিশেষজ্ঞেরা।

নতুন গান, নতুন ভাবনা, নতুন বছরের শুরু! একজোটে তৃষা, দুর্নিবার, উজ্জয়নী, শোভন, গৌরব,সমীক, চন্দ্রিকারা

কলকাতা: বাংলা গানের জন্য একজোট হলেন তৃষা, দুর্নিবার, উজ্জয়নী, শোভন, গৌরব,সমীক,  চন্দ্রিকারা, নতুন চ্যানেলে নতুন গান প্রকাশ। নতুন গান, নতুন ভাবনা সঙ্গে বাংলা নতুন বছরের শুরু। আশা নতুন কাজ আরও করে যাওয়ার , নতুন চিন্তা, তারই ফলস্বরূপ নতুন ইউটিউব নির্ভর মিউজিক চ্যানেল ফুল অন মিউজিক এর আত্মপ্রকাশ ঘটল।

প্রথম গান এক ইচ্ছে ডানা। একই গানে গলা মিলিয়েছেন বাংলার অতি পরিচিত গুণী সঙ্গীত শিল্পীরা। সমীক গুহ রায়ের সুরে, কথার মায়াজাল বিস্তার করেছেন মাহিকা  মিত্র। গানের মাঝে আছে, আরেক চেনা গান। তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিব ছেড়ে দেব না । ঠিক যেন এক গানের হৃদ মাঝারে অন্য একটা গানের বাস। গানটা গেয়েছেন  তৃষা চ্যাটার্জি, দুর্নিবার সাহা, শোভন গাঙ্গুলী, গৌরব সরকার,  উজ্জয়নী মুখোপাধ্যায়, চন্দ্রিকা ভট্টাচার্য। নতুন গান এক ইচ্ছা ডানা। প্রকাশিত হয়েছে ফুল অন মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে।

আরও পড়ুন-    শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

তৃষা চ্যাটার্জি জানালেন, ” বাংলা মৌলিক গান, বা জনপ্রিয় লোকগান বা আধুনিক বাংলা গান নতুন প্রজন্ম এবং আমাদের আগের প্রজন্মের কথা ভেবে নতুন সঙ্গীতায়োজন মারফৎ নিয়ে আসার পরিকল্পনা থেকেই এই চ্যানেলটার কথা ভাবা। ছবিতে আমরা সবাই গেয়ে থাকি, কিন্তু বাংলা মৌলিক গানের যে বিস্তার এত দিন আগেও ছিল, সেই ধারাটা আগামী দিনেও বজায় থাকুক, সেই কথাই আমরা সবাই বিশ্বাস করি। তাই ছবির গান ছাড়াও আমাদের নিজেদের গান প্রকাশ পাবে এই চ্যানেলে। আশা করি বাংলা গান নিয়ে এই উদ্যোগ সবার ভাল লাগবে।”

ছবিতে আমরা সবাই গেয়ে থাকি, কিন্তু বাংলা মৌলিক গানের যে বিস্তার এতো দিন আগেও ছিল, সেই ধারাটা আগামী দিনেও বজায় থাকুক, সেই কথাই আমরা সবাই বিশ্বাস করি। তাই ছবির গান ছাড়াও আমাদের নিজেদের গান প্রকাশ পাবে এই চ্যানেলে। আশা করি বাংলা গান নিয়ে এই উদ্যোগ সবার খুব ভাল লাগবে।”