Tag Archives: Boiled Egg

Boiled Foods for Healthy Life: দ্বিগুণ হবে শক্তি! ৪ ‘সেদ্ধ’ খাবারই ঢাল সুগার-প্রেসারের! রোগ কোনও ভাবেই কাছে ঘেঁষতে পারেনা! আজই খাওয়া ‘শুরু’ করুন

বর্তমান যুগে যখন অধিকাংশ মানুষ নানা ধরনের রোগের শিকার হচ্ছে, তখন স্বাস্থ্যকর খাবারের গুরুত্ব আগের চেয়ে বেড়েছে। আমরা যা খাই তা আমাদের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে।

বর্তমান যুগে যখন অধিকাংশ মানুষ নানা ধরনের রোগের শিকার হচ্ছে, তখন স্বাস্থ্যকর খাবারের গুরুত্ব আগের চেয়ে বেড়েছে। আমরা যা খাই তা আমাদের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে।
কিছু খাবার কাঁচা খাওয়া হয় এবং কিছু সিদ্ধ করা হয়। ডায়েটিশিয়ান আয়ুশি যাদব জানিয়েছেন সেই ৫টি খাবার যা সিদ্ধ করলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।
কিছু খাবার কাঁচা খাওয়া হয় এবং কিছু সিদ্ধ করা হয়। ডায়েটিশিয়ান আয়ুশি যাদব জানিয়েছেন সেই ৫টি খাবার যা সিদ্ধ করলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।
১. শাকসবজিযখন গাজর, ব্রকলি এবং পালং শাক সেদ্ধ করা হয়, তখন ক্যারোটিনয়েড এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্টের মতো স্বাস্থ্যকর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলির শোষণ বৃদ্ধি পায়। সিদ্ধ করা শাকসবজির তিক্ততাও কমায়, সেগুলি খাওয়া সহজ করে তোলে।  সিদ্ধ করলে এই সবজিতে আয়রন ও অন্যান্য মিনারেলের পরিমাণও বেড়ে যায়।
১. শাকসবজি
যখন গাজর, ব্রকলি এবং পালং শাক সেদ্ধ করা হয়, তখন ক্যারোটিনয়েড এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্টের মতো স্বাস্থ্যকর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলির শোষণ বৃদ্ধি পায়। সিদ্ধ করা শাকসবজির তিক্ততাও কমায়, সেগুলি খাওয়া সহজ করে তোলে। সিদ্ধ করলে এই সবজিতে আয়রন ও অন্যান্য মিনারেলের পরিমাণও বেড়ে যায়।
২. ডালডাল, যেমন মসুর, মুগ, সিদ্ধ করা হলে তাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। সিদ্ধ করার ফলে এতে উপস্থিত প্রোটিন এবং ফাইবার শোষণের উন্নতি ঘটে, যা শরীরের জন্য অপরিহার্য। এটি ওজন নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে।
২. ডাল
ডাল, যেমন মসুর, মুগ, সিদ্ধ করা হলে তাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। সিদ্ধ করার ফলে এতে উপস্থিত প্রোটিন এবং ফাইবার শোষণের উন্নতি ঘটে, যা শরীরের জন্য অপরিহার্য। এটি ওজন নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে।
৩. ভাতসেদ্ধ চাল, বিশেষ করে ব্রাউন রাইস বেশি পুষ্টি জোগায়। ফুটানো ভাতের মাড়ের শোষণ বাড়ায়, এটি শরীরের জন্য শক্তির একটি চমৎকার উৎস করে তোলে। এ ছাড়া সেদ্ধ চাল হজমেও সাহায্য করে।
৩. ভাত
সেদ্ধ চাল, বিশেষ করে ব্রাউন রাইস বেশি পুষ্টি জোগায়। ফুটানো ভাতের মাড়ের শোষণ বাড়ায়, এটি শরীরের জন্য শক্তির একটি চমৎকার উৎস করে তোলে। এ ছাড়া সেদ্ধ চাল হজমেও সাহায্য করে।
৪. ডিমসেদ্ধ ডিম প্রোটিনের একটি চমৎকার উৎস। সেদ্ধ ডিম তাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং এগুলো হজম করাও সহজ। এটি একটি স্বাস্থ্যকর প্রাতঃরাশ বা খাবারের বিকল্প হতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
৪. ডিম
সেদ্ধ ডিম প্রোটিনের একটি চমৎকার উৎস। সেদ্ধ ডিম তাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং এগুলো হজম করাও সহজ। এটি একটি স্বাস্থ্যকর প্রাতঃরাশ বা খাবারের বিকল্প হতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)

How to Peel a Hard Boiled Egg: খোসা ছাড়াতে গেলেই ভেঙে যায় ডিম? ‘এইগুলো’ করুন, নরম ডিমও গোটা হাতে পাবেন

সেদ্ধ ডিম ছাড়াতে গেলেই ভেঙে যায়? ডিম খুবলে যায় হাফ বয়েল্ড হলে? এসবের সমাধান নিমেষেই। জেনে নিন নিখুঁত ভাবে ডিম ছাড়ানোর সহজ উপায়।
সেদ্ধ ডিম ছাড়াতে গেলেই ভেঙে যায়? ডিম খুবলে যায় হাফ বয়েল্ড হলে? এসবের সমাধান নিমেষেই। জেনে নিন নিখুঁত ভাবে ডিম ছাড়ানোর সহজ উপায়।
ডিম খাওয়া শরীরের পক্ষে কত উপকারী সে তো সকলেই জানেন। প্রোটিনের খনি এই খাবার। ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ বা ডিনার ডিম খান অনেকেই।
ডিম খাওয়া শরীরের পক্ষে কত উপকারী সে তো সকলেই জানেন। প্রোটিনের খনি এই খাবার। ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ বা ডিনার ডিম খান অনেকেই।
কেউ পছন্দ করেন সম্পূর্ণ সেদ্ধ ডিম পছন্দ করেন। কেউ নরম করে সেদ্ধ করা ডিম খান। কেউ খান আধসেদ্ধ ডিম।
কেউ পছন্দ করেন সম্পূর্ণ সেদ্ধ ডিম পছন্দ করেন। কেউ নরম করে সেদ্ধ করা ডিম খান। কেউ খান আধসেদ্ধ ডিম।
সেদ্ধ ডিম খাওয়া সবচেয়ে বেশি স্বাস্থ্যসম্মত, কারণ এটিতে তেল ব্যবহার করা হয় না। ডিম অল্প সেদ্ধ বা বেশি সেদ্ধ, যেভাবেই খাওয়া হোক, পুষ্টিমান একই থাকে, পরিবর্তন হয় না। তবে কাঁচা ডিমে অনেক ব্যাকটেরিয়া থাকে। অল্প সেদ্ধ অর্থাৎ ৩-৪ মিনিট সেদ্ধ করলে অনেক সময় ব্যাকটেরিয়া থেকে যেতে পারে। তাই ৭-৮ মিনিট সেদ্ধ করে খাওয়া হলে সেটা সবচেয়ে ভাল। আবার কেউ ১০-১২ মিনিট সেদ্ধ করে শক্ত কুসুম খেতে চাইলে খেতে পারেন।
সেদ্ধ ডিম খাওয়া সবচেয়ে বেশি স্বাস্থ্যসম্মত, কারণ এটিতে তেল ব্যবহার করা হয় না। ডিম অল্প সেদ্ধ বা বেশি সেদ্ধ, যেভাবেই খাওয়া হোক, পুষ্টিমান একই থাকে, পরিবর্তন হয় না। তবে কাঁচা ডিমে অনেক ব্যাকটেরিয়া থাকে। অল্প সেদ্ধ অর্থাৎ ৩-৪ মিনিট সেদ্ধ করলে অনেক সময় ব্যাকটেরিয়া থেকে যেতে পারে। তাই ৭-৮ মিনিট সেদ্ধ করে খাওয়া হলে সেটা সবচেয়ে ভাল। আবার কেউ ১০-১২ মিনিট সেদ্ধ করে শক্ত কুসুম খেতে চাইলে খেতে পারেন।
তবে, কতক্ষণ সিদ্ধ করলে নিজের মনের মতো ডিম সিদ্ধ পাবেন তা অনেকেই জানেন না। ডিমকে ৫ মিনিট সময় ধরে সিদ্ধ করে নিন। রেডি হয়ে যাবে ফুল বয়েল ডিম সিদ্ধ।
তবে, কতক্ষণ সিদ্ধ করলে নিজের মনের মতো ডিম সিদ্ধ পাবেন তা অনেকেই জানেন না। ডিমকে ৫ মিনিট সময় ধরে সিদ্ধ করে নিন। রেডি হয়ে যাবে ফুল বয়েল ডিম সিদ্ধ।
নরম করে বানানো ডিমের খোসা ছাড়াতে অনেকেই সমস্যায় পড়েন। ডিম নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এতে। ডিম সেদ্ধ করার সময় জলে ফেলে দিন নুন। এতে সেদ্ধ দ্রুত হবে আবার খোসা ছাড়াতেও সমস্যা হবে না।
নরম করে বানানো ডিমের খোসা ছাড়াতে অনেকেই সমস্যায় পড়েন। ডিম নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এতে।ডিম সেদ্ধ করার সময় জলে ফেলে দিন নুন। এতে সেদ্ধ দ্রুত হবে আবার খোসা ছাড়াতেও সমস্যা হবে না।
আগুনের আঁচ থেকে নামিয়ে কল খুলে জলের নিচে কিছুক্ষণ রেখে দিন। ডিমের খোসার উপরের অংশ একটি গর্ত তৈরি না হওয়া পর্যন্ত আলতো করে ভেঙে নিন।
আগুনের আঁচ থেকে নামিয়ে কল খুলে জলের নিচে কিছুক্ষণ রেখে দিন। ডিমের খোসার উপরের অংশ একটি গর্ত তৈরি না হওয়া পর্যন্ত আলতো করে ভেঙে নিন।
এর পর একটি ছোট চামচ দিয়ে টোকা দিলেই খোসা টুকরো হয়ে আসবে। ছাড়াতে গেলে ভেঙে যাবে না।
এর পর একটি ছোট চামচ দিয়ে টোকা দিলেই খোসা টুকরো হয়ে আসবে। ছাড়াতে গেলে ভেঙে যাবে না।
সেদ্ধ হওয়ার পর ডিম ঠান্ডা হতে দিন। হালকা চাপ দিয়ে রোল করুন প্লেটের উপর। খুন আলতো ভাবে করলে খোসা বেরিয়ে আসবে, ডিম অক্ষত থাকবে।
সেদ্ধ হওয়ার পর ডিম ঠান্ডা হতে দিন। হালকা চাপ দিয়ে রোল করুন প্লেটের উপর। খুন আলতো ভাবে করলে খোসা বেরিয়ে আসবে, ডিম অক্ষত থাকবে।
সেদ্ধ করার সময় জলে সেদ্ধ না করে স্টিম করে নিন বা বাষ্পে সেদ্ধ করুন। এতে হবেও তাড়াতাড়ি, খোসাও ছাড়ানো সহজ।
সেদ্ধ করার সময় জলে সেদ্ধ না করে স্টিম করে নিন বা বাষ্পে সেদ্ধ করুন। এতে হবেও তাড়াতাড়ি, খোসাও ছাড়ানো সহজ।
হাফ বয়েল্ড বা অল্প সেদ্ধ ডিমের খোসা ছাড়াতে হলে অনেকদিন ধরে ফ্রিজে রাখা ডিম না ব্যবহার করে টাটকা ডিম নিন।
হাফ বয়েল্ড বা অল্প সেদ্ধ ডিমের খোসা ছাড়াতে হলে অনেকদিন ধরে ফ্রিজে রাখা ডিম না ব্যবহার করে টাটকা ডিম নিন।
ডিম নরম করে খাওয়ার জন্য অল্প সেদ্ধ করে নামিয়ে বরফ ঠান্ডা জলে ডুবিয়ে রাখুন। ধীরে ধীরে আলতো করে খোসা ছাড়িয়ে নিন এরপর।
ডিম নরম করে খাওয়ার জন্য অল্প সেদ্ধ করে নামিয়ে বরফ ঠান্ডা জলে ডুবিয়ে রাখুন। ধীরে ধীরে আলতো করে খোসা ছাড়িয়ে নিন এরপর।

General Knowledge Story: বলুন তো ডিম কতক্ষণ ফোটালে পুরো সিদ্ধ হয়, কতক্ষণেই বা হাফ বয়েলড? ঠিক হিসাবটা জানেন তো?

ডিম খেতে ভালবাসেন না এমন মানুষও খুব কম দেখা যায়।

ডিম খেতে ভালবাসেন না এমন মানুষও খুব কম দেখা যায়।

বাজারে হাঁস-মুরগি দুটোর ডিমই পাওয়া যায়। হাঁসের ডিম আকারে অনেকটা বড় হয় পাশাপাশি এর স্বাদও বেশি হয়। মুরগির ডিম আকারে অনেক ছোট হয়।
বাজারে হাঁস-মুরগি দুটোর ডিমই পাওয়া যায়। হাঁসের ডিম আকারে অনেকটা বড় হয় পাশাপাশি এর স্বাদও বেশি হয়। মুরগির ডিম আকারে অনেক ছোট হয়।
ডিম খেলে ভাল কোলেস্টেরল বাড়ায় এবং মস্তিষ্কের বিকাশেও খুবই উপকারী। এছাড়া এটি দৃষ্টিশক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে। ভিটামিন বি, জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, সেলেনিয়াম এবং বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়।
ডিম খেলে ভাল কোলেস্টেরল বাড়ায় এবং মস্তিষ্কের বিকাশেও খুবই উপকারী। এছাড়া এটি দৃষ্টিশক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে। ভিটামিন বি, জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, সেলেনিয়াম এবং বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়।
পুষ্টিগুণে ঠাসা ডিম। কুসুমে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, কোলেস্টেরল, জিঙ্ক এবং সেলেনিয়াম সহ একাধিক প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ।
পুষ্টিগুণে ঠাসা ডিম। কুসুমে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, কোলেস্টেরল, জিঙ্ক এবং সেলেনিয়াম সহ একাধিক প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ।
ডিমের প্রভাবে মস্তিষ্কের সুস্থতা অটুট থাকে৷ ল্যাটেইন, জিয়াজ্যান্থিন, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের মতো উপাদান চোখের ঔজ্বল্য বজায় রাখে৷
ডিমের প্রভাবে মস্তিষ্কের সুস্থতা অটুট থাকে৷ ল্যাটেইন, জিয়াজ্যান্থিন, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের মতো উপাদান চোখের ঔজ্বল্য বজায় রাখে৷
সপ্তাহে তিনদিন গোটা ডিম খেতে পারেন। বাকি চারদিন শুধুমাত্র ডিমের সাদা অংশ খেতে পারেন।
সপ্তাহে তিনদিন গোটা ডিম খেতে পারেন। বাকি চারদিন শুধুমাত্র ডিমের সাদা অংশ খেতে পারেন।
তবে, কতক্ষণ সিদ্ধ করলে নিজের মনের মতো ডিম সিদ্ধ পাবেন তা অনেকেই জানেন না।
তবে, কতক্ষণ সিদ্ধ করলে নিজের মনের মতো ডিম সিদ্ধ পাবেন তা অনেকেই জানেন না।
ডিমকে ৫ মিনিট সময় ধরে সিদ্ধ করে নিন। রেডি হয়ে যাবে ফুল বয়েল ডিম সিদ্ধ।
ডিমকে ৫ মিনিট সময় ধরে সিদ্ধ করে নিন। রেডি হয়ে যাবে ফুল বয়েল ডিম সিদ্ধ।
হার্ড বয়েল খেতে চাইলে ১৫ মিনিট ধরে ফুটিয়ে নিন। পরে সাদা আর হলুদ-দুটো ভাগই একদম আলাদা হয়ে যাচ্ছে।
হার্ড বয়েল খেতে চাইলে ১৫ মিনিট ধরে ফুটিয়ে নিন। পরে সাদা আর হলুদ-দুটো ভাগই একদম আলাদা হয়ে যাচ্ছে।
শক্ত ডিম খেতে চাইলে ১০ মিনিট ধরে ফুটিয়ে সিদ্ধ করে নিন।
শক্ত ডিম খেতে চাইলে ১০ মিনিট ধরে ফুটিয়ে সিদ্ধ করে নিন।

Egg Boiling Tips: ডিম সেদ্ধ হবে একদম ‘পারফেক্ট’! এই কৌশলে রান্না করলে কখনও ফাটবে না! ট্রাই করুন আজই

ডিম সকলের রোজকার সঙ্গী। কিন্তু ডিম সিদ্ধ করে খোসা ছাড়াতে ঝক্কি পোহাতে হয় সবাইকে। তবে, একটি পদ্ধতি আছে যা সারা বিশ্বের শেফরা ব্যবহার করে।
ডিম সকলের রোজকার সঙ্গী। কিন্তু ডিম সিদ্ধ করে খোসা ছাড়াতে ঝক্কি পোহাতে হয় সবাইকে। তবে, একটি পদ্ধতি আছে যা সারা বিশ্বের শেফরা ব্যবহার করে।
এই পদ্ধতির সাহায্যে, ডিমের খোসা রাসায়নিক বিক্রিয়ায় সম্পূর্ণ শক্ত হয়ে যায় তাই ভিতরে আঘাত করলে তা ভেঙ্গে যাবে না এবং খোসাগুলোও খুব সহজে বেরিয়ে আসে।
এই পদ্ধতির সাহায্যে, ডিমের খোসা রাসায়নিক বিক্রিয়ায় সম্পূর্ণ শক্ত হয়ে যায় তাই ভিতরে আঘাত করলে তা ভেঙ্গে যাবে না এবং খোসাগুলোও খুব সহজে বেরিয়ে আসে।
ডিম ফুটানোর ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা রয়েছে এমন রবি কুমার Local18 কে বলেন, যখন কেউ ডিম সেদ্ধ করবেন, তখন প্রথমে জল গরম না করে পাত্রে রাখুন। এবং আলতো করে ডিমগুলিকে পাত্রে রাখুন।
ডিম ফুটানোর ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা রয়েছে এমন রবি কুমার Local18 কে বলেন, যখন কেউ ডিম সেদ্ধ করবেন, তখন প্রথমে জল গরম না করে পাত্রে রাখুন। এবং আলতো করে ডিমগুলিকে পাত্রে রাখুন।
এর পরেই সেই ডিমগুলোতে জল দিন। পর্যাপ্ত জল থাকতে হবে যাতে সব ডিম ঠিকমতো ডুবে যায়। এখন শুধু জলে এক চা চামচ নুন এবং এক চা চামচ লেবুর রস বা ভিনেগার যোগ করুন, তারপর পাত্রটি ঢেকে গ‍্যাসে বসিয়ে দিন।
এর পরেই সেই ডিমগুলোতে জল দিন। পর্যাপ্ত জল থাকতে হবে যাতে সব ডিম ঠিকমতো ডুবে যায়। এখন শুধু জলে এক চা চামচ নুন এবং এক চা চামচ লেবুর রস বা ভিনেগার যোগ করুন, তারপর পাত্রটি ঢেকে গ‍্যাসে বসিয়ে দিন।
আপনি যদি হাফ বয়েল ডিম চান তবে, তিন মিনিট পর গ্যাস বন্ধ করুন। আর যদি মাঝারি সিদ্ধ হতে চলেছেন, ডিমগুলিকে প্রায় ৫ থেকে ৭ মিনিটের জন্য রান্না করতে দিন।
আপনি যদি হাফ বয়েল ডিম চান তবে, তিন মিনিট পর গ্যাস বন্ধ করুন। আর যদি মাঝারি সিদ্ধ হতে চলেছেন, ডিমগুলিকে প্রায় ৫ থেকে ৭ মিনিটের জন্য রান্না করতে দিন।
তবে, আপনি যদি সেগুলিকে ভালভাবে সিদ্ধ করে রান্না করতে চান তবে ৯ থেকে ১২ মিনিটের জন্য এই ডিমগুলিকে সাবধানে অন্য পাত্রে রাখুন এবং বরফের জল ঢেলে দিন। এবং এই মাত্রেও আধা চামচ নুন দিয়ে দিন।
তবে, আপনি যদি সেগুলিকে ভালভাবে সিদ্ধ করে রান্না করতে চান তবে ৯ থেকে ১২ মিনিটের জন্য এই ডিমগুলিকে সাবধানে অন্য পাত্রে রাখুন এবং বরফের জল ঢেলে দিন। এবং এই মাত্রেও আধা চামচ নুন দিয়ে দিন।

Egg Boiling Tips: ডিম সেদ্ধ করার সময় কি বারবার ভেঙে যায়? এই টোটকায় খোসা ছাড়বে সহজেই, স্বাদও থাকবে অটুট! ‘জিনিয়াস’ টিপস শেফের

আপনিও যদি এমন সমস্যার মধ্য দিয়ে যান, তাহলে সবার আগে জানতে হবে কেন ডিম ফেটে যায়। আসলে, যখন তারা গরম জলের মধ্যে উত্তাপের কারণে লাফাতে শুরু করে, তখন তারা একে অপরকে অবিরাম আঘাত করতে শুরু করে। যার কারণে এর উপরের ভাগ ভেঙে যায়।
আপনিও যদি এমন সমস্যার মধ্য দিয়ে যান, তাহলে সবার আগে জানতে হবে কেন ডিম ফেটে যায়। আসলে, যখন তারা গরম জলের মধ্যে উত্তাপের কারণে লাফাতে শুরু করে, তখন তারা একে অপরকে অবিরাম আঘাত করতে শুরু করে। যার কারণে এর উপরের ভাগ ভেঙে যায়।
এখন প্রশ্ন জাগে যে, যদি সেদ্ধ করতে হয় তবে অবশ্যই তারা লাফ দেবে, এবং যখন তারা লাফ দেবে, তখন তারা সংঘর্ষও করবে। এমন পরিস্থিতিতে কী করবেন যাতে তাদের ডিম না ফাটে এবং তাদের স্বাদও ভালো থাকে?
এখন প্রশ্ন জাগে যে, যদি সেদ্ধ করতে হয় তবে অবশ্যই তারা লাফ দেবে, এবং যখন তারা লাফ দেবে, তখন তারা সংঘর্ষও করবে। এমন পরিস্থিতিতে কী করবেন যাতে তাদের ডিম না ফাটে এবং তাদের স্বাদও ভালো থাকে?
এটি একটি কৌশল যা সারা বিশ্বের শেফরা ব্যবহার করেন। এর সাহায্যে, ডিমের খোসা রাসায়নিক বিক্রিয়ায় শক্ত হয়ে যায় এবং সংঘর্ষে ভেঙে পড়ে না। শুধু তাই নয়, এতে করে ডিমের খোসাও খুব সহজেই উঠে যায়।
এটি একটি কৌশল যা সারা বিশ্বের শেফরা ব্যবহার করেন। এর সাহায্যে, ডিমের খোসা রাসায়নিক বিক্রিয়ায় শক্ত হয়ে যায় এবং সংঘর্ষে ভেঙে পড়ে না। শুধু তাই নয়, এতে করে ডিমের খোসাও খুব সহজেই উঠে যায়।
এর জন্য যখনই ডিম সেদ্ধ করবেন, প্রথমে জল গরম করবেন না। প্রথমে ডিমগুলো ধীরে ধীরে পাত্রে রাখুন। এর পরেই এতে জল দিন। পর্যাপ্ত জল থাকতে হবে যাতে সব ডিম ঠিকমতো ডুবে যায়।
এর জন্য যখনই ডিম সেদ্ধ করবেন, প্রথমে জল গরম করবেন না। প্রথমে ডিমগুলো ধীরে ধীরে পাত্রে রাখুন। এর পরেই এতে জল দিন। পর্যাপ্ত জল থাকতে হবে যাতে সব ডিম ঠিকমতো ডুবে যায়।
এবার এই জলের মধ্যে এক চামচ লবণ, এক চামচ লেবুর রস বা ভিনিগার মিশিয়ে পাত্রটি ঢেকে গ্যাস চালু করুন। নরম সেদ্ধ ডিম চাইলে তিন মিনিট পর গ্যাস বন্ধ করে দিন। আপনি যদি মাঝারি ফুটতে চান তবে ৫ থেকে ৭ মিনিট সিদ্ধ করুন। তবে আপনি যদি শক্ত সেদ্ধ ডিম চান তবে ৯থেকে ১২ মিনিট সিদ্ধ করুন।
এবার এই জলের মধ্যে এক চামচ লবণ, এক চামচ লেবুর রস বা ভিনিগার মিশিয়ে পাত্রটি ঢেকে গ্যাস চালু করুন। নরম সেদ্ধ ডিম চাইলে তিন মিনিট পর গ্যাস বন্ধ করে দিন। আপনি যদি মাঝারি ফুটতে চান তবে ৫ থেকে ৭ মিনিট সিদ্ধ করুন। তবে আপনি যদি শক্ত সেদ্ধ ডিম চান তবে ৯থেকে ১২ মিনিট সিদ্ধ করুন।
এইবার এই ডিমগুলোকে সাবধানে অন্য পাত্রে রেখে ঠান্ডা দিন। এতেও আধা চামচ লবণ দিন।২থেকে ৩মিনিট পর ফ্রিজে রাখুন৷ এবং ২০ মিনিট পর খোসা ছাড়ানো খুব সহজ হয়ে যায়। গরম ডিম খেতে চাইলে খোসা ছাড়িয়ে সঙ্গে সঙ্গেও খেতে পারেন।
এইবার এই ডিমগুলোকে সাবধানে অন্য পাত্রে রেখে ঠান্ডা দিন। এতেও আধা চামচ লবণ দিন।২থেকে ৩মিনিট পর ফ্রিজে রাখুন৷ এবং ২০ মিনিট পর খোসা ছাড়ানো খুব সহজ হয়ে যায়। গরম ডিম খেতে চাইলে খোসা ছাড়িয়ে সঙ্গে সঙ্গেও খেতে পারেন।
এইভাবে আপনার ডিম সেদ্ধ করার সময় ভেঙ্গে যাবে না এবং আপনি সহজেই ডিমের খোসা ছাড়িয়ে খেতে পারবেন। এই পদ্ধতিটি আপনার কাজকে অনেক সহজ করে তুলবে। এতে আর ডিম ভাঙবে না, স্বাদও অটুট থাকবে৷ (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
এইভাবে আপনার ডিম সেদ্ধ করার সময় ভেঙ্গে যাবে না এবং আপনি সহজেই ডিমের খোসা ছাড়িয়ে খেতে পারবেন। এই পদ্ধতিটি আপনার কাজকে অনেক সহজ করে তুলবে। এতে আর ডিম ভাঙবে না, স্বাদও অটুট থাকবে৷ (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)