Tag Archives: children food habit

Parenting Tips: স্মার্ট ও মেধাবী হওয়া কেউ আটকাতে পারবে না! শুধু রোজ বাচ্চাকে খেতে দিন ৫ খাবার! ফলাফল পাবেন হাতেনাতে

প্রত্যেক বাবা-মা চান তাঁদের সন্তানের মাথা যেন তীক্ষ্ণ হয়। মস্তিষ্কের ভাল বিকাশের জন্য সঠিক পুষ্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমন পাঁচটি জিনিস আছে যা আপনার শিশুকে প্রতিদিন খাওয়ালে তার বিকাশ হবেই।
প্রত্যেক বাবা-মা চান তাঁদের সন্তানের মাথা যেন তীক্ষ্ণ হয়। মস্তিষ্কের ভাল বিকাশের জন্য সঠিক পুষ্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এমন পাঁচটি জিনিস আছে যা আপনার শিশুকে প্রতিদিন খাওয়ালে তার বিকাশ হবেই।
এই খাবারগুলো শুধু সুস্বাদুই নয়, এর মধ্যে রয়েছে এমন সব পুষ্টি উপাদান যা একটি বাড়ন্ত শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয়। তাহলে আসুন, জেনে নেওয়া যাক সেই পাঁচটি খাবার যা আপনার সন্তানের মনকে তীক্ষ্ণ করে তুলতে পারে-
এই খাবারগুলো শুধু সুস্বাদুই নয়, এর মধ্যে রয়েছে এমন সব পুষ্টি উপাদান যা একটি বাড়ন্ত শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয়। তাহলে আসুন, জেনে নেওয়া যাক সেই পাঁচটি খাবার যা আপনার সন্তানের মনকে তীক্ষ্ণ করে তুলতে পারে-
ওমেগা-৩ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড আমাদের মস্তিষ্কের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন মাছ- পুঁটি মাছ, কাতলা মাছ, চুনো মাছ, স্যামন, টুনা মাছ, আখরোট এবং চিয়া বীজে ওমাগা-৩ আছে। এগুলো খেলে সন্তানের মস্তিষ্ক সুস্থ থাকে।
ওমেগা-৩
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড আমাদের মস্তিষ্কের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন মাছ- পুঁটি মাছ, কাতলা মাছ, চুনো মাছ, স্যামন, টুনা মাছ, আখরোট এবং চিয়া বীজে ওমাগা-৩ আছে। এগুলো খেলে সন্তানের মস্তিষ্ক সুস্থ থাকে।
ডিম ডিমের কুসুমে রয়েছে কোলিন যা শিশুদের স্মৃতিশক্তির জন্য ভাল। ডিমও প্রোটিন সমৃদ্ধ, যা স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এগুলি যে কোনও জায়গায় সহজেই পাওয়া যায় এবং এগুলি খাওয়াও সহজ। এটি শিশুদের স্মার্ট ও সুস্থ রাখে।

ডিম
ডিমের কুসুমে রয়েছে কোলিন যা শিশুদের স্মৃতিশক্তির জন্য ভাল। ডিমও প্রোটিন সমৃদ্ধ, যা স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এগুলি যে কোনও জায়গায় সহজেই পাওয়া যায় এবং এগুলি খাওয়াও সহজ। এটি শিশুদের স্মার্ট ও সুস্থ রাখে।
কার্বোহাইড্রেটওটস, ব্রাউন রাইস এবং পুরো শস্যের রুটিতে জটিল কার্বোহাইড্রেট থাকে। এই খাবারগুলি ধীরে ধীরে হজম হয়, তাই শিশুরা দীর্ঘ সময়ের জন্য শক্তি পেতে থাকে। এটি সারাদিন তাদের সক্রিয় এবং সতেজ রাখে।
কার্বোহাইড্রেট
ওটস, ব্রাউন রাইস এবং পুরো শস্যের রুটিতে জটিল কার্বোহাইড্রেট থাকে। এই খাবারগুলি ধীরে ধীরে হজম হয়, তাই শিশুরা দীর্ঘ সময়ের জন্য শক্তি পেতে থাকে। এটি সারাদিন তাদের সক্রিয় এবং সতেজ রাখে।
বেরিস্ট্রবেরি, ব্লুবেরি এবং অন্যান্য বেরিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন থাকে, যা আমাদের মস্তিষ্কের জন্য খুবই ভাল। এগুলো মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখে এবং মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করে। এগুলো খেলে মন তীক্ষ্ণ ও সক্রিয় থাকে।
বেরি
স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি এবং অন্যান্য বেরিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন থাকে, যা আমাদের মস্তিষ্কের জন্য খুবই ভাল। এগুলো মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখে এবং মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করে। এগুলো খেলে মন তীক্ষ্ণ ও সক্রিয় থাকে।
সবুজ শাকসবজি এবং বাদাম বাদাম, পালং শাক, ব্রকলি এবং অন্যান্য সবুজ শাকসবজি আয়রন, ভিটামিন এ এবং কে সমৃদ্ধ। এই সবজি আমাদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়। এগুলো খেলে মস্তিষ্ক সুস্থ থাকে এবং ভাল কাজ করে। এটি শিশুদের জন্যও খুবই উপকারী। ( (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
সবুজ শাকসবজি এবং বাদাম
বাদাম, পালং শাক, ব্রকলি এবং অন্যান্য সবুজ শাকসবজি আয়রন, ভিটামিন এ এবং কে সমৃদ্ধ। এই সবজি আমাদের মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়। এগুলো খেলে মস্তিষ্ক সুস্থ থাকে এবং ভাল কাজ করে। এটি শিশুদের জন্যও খুবই উপকারী। ( (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Parenting Tips: সন্তান পাটকাঠির মতো রোগা? বাচ্চার ওজন হবে ’পারফেক্ট’! রোজ খেতে দিন এই ৫ খাবার! টেক্কা দেবে ক্লাসের সবাইকে!

প্রতিটি শিশুর বয়স ও উচ্চতার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ওজন যথাযথ হওয়া জরুরি। ওজন কম থাকলে তাদের বৃদ্ধি বাধাপ্রাপ্ত হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমে যায়। ফলে শরীরে ছোট থেকেই বাসা বাঁধে নানা রোগব্যাধি।
প্রতিটি শিশুর বয়স ও উচ্চতার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ওজন যথাযথ হওয়া জরুরি। ওজন কম থাকলে তাদের বৃদ্ধি বাধাপ্রাপ্ত হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমে যায়। ফলে শরীরে ছোট থেকেই বাসা বাঁধে নানা রোগব্যাধি।
বাচ্চাদের নানা রকম জাঙ্ক ফুড, ভাজাভুজি, চকোলেট, পেস্ট্রির দিকেই বেশি নজর থাকে। কিন্তু এই সব খাবারে প্রচুর ক্যালোরি থাকলেও পুষ্টিগুণ প্রায় নেই বললেই চলে। তাই কোন খাবার খেলে ওজনও বাড়বে আর পুষ্টিও মিলবে সে দিকে আপনাকেই নজর রাখতে হবে।
বাচ্চাদের নানা রকম জাঙ্ক ফুড, ভাজাভুজি, চকোলেট, পেস্ট্রির দিকেই বেশি নজর থাকে। কিন্তু এই সব খাবারে প্রচুর ক্যালোরি থাকলেও পুষ্টিগুণ প্রায় নেই বললেই চলে। তাই কোন খাবার খেলে ওজনও বাড়বে আর পুষ্টিও মিলবে সে দিকে আপনাকেই নজর রাখতে হবে।
দুধ: শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে দুধ ভীষণ কার্যকর। প্রাকৃতিক প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটের উৎস দুধ! শিশুকে রোজ দু’গ্লাস দুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করুন। এ ছাড়া দুধের সর, ক্রিমও খাওয়াতে পারেন। তাদের খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন চিজ আর ছানাও। ওজন বৃদ্ধির জন্য শিশুর রোজের খাবারে মাখন রাখুন। গরম ভাত কিংবা রুটিতে মাখন লাগিয়ে খাওয়াতে পারেন।
দুধ: শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে দুধ ভীষণ কার্যকর। প্রাকৃতিক প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটের উৎস দুধ! শিশুকে রোজ দু’গ্লাস দুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করুন। এ ছাড়া দুধের সর, ক্রিমও খাওয়াতে পারেন। তাদের খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন চিজ আর ছানাও। ওজন বৃদ্ধির জন্য শিশুর রোজের খাবারে মাখন রাখুন। গরম ভাত কিংবা রুটিতে মাখন লাগিয়ে খাওয়াতে পারেন।
কলা: কলায় আছে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬। এ সব উপাদান শিশুর শরীরের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। কলা দিয়ে মিল্কশেক তৈরি করে খাওয়াতে পারেন। এ ছাড়াও কলার প্যানকেক, কেক ও মাফিনও খাওয়ানো যেতে পারে।
কলা: কলায় আছে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬। এ সব উপাদান শিশুর শরীরের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। কলা দিয়ে মিল্কশেক তৈরি করে খাওয়াতে পারেন। এ ছাড়াও কলার প্যানকেক, কেক ও মাফিনও খাওয়ানো যেতে পারে।
ডিম: ডিমে প্রচুর মাত্রায় প্রোটিন রয়েছে। শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে প্রোটিনের ভূমিকা অপরিসীম। রোজের খাবারে ডিম রাখুন। একটি ডিমই শিশুর শরীরে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, সব কিছুর চাহিদা পূরণ করবে। শিশুরা ডিম খেতে বড়ই ভালবাসে। প্রতিদিন পাতে একটি ডিম সিদ্ধ থাকলে শিশুর ওজন বাড়বে। এ ছাড়া ডিমের পোচ, অমলেটও মাঝেমাঝে খাওয়ানো যেতে পারে। এতে তাদের স্বাদবদল হবে।
ডিম: ডিমে প্রচুর মাত্রায় প্রোটিন রয়েছে। শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে প্রোটিনের ভূমিকা অপরিসীম। রোজের খাবারে ডিম রাখুন। একটি ডিমই শিশুর শরীরে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, সব কিছুর চাহিদা পূরণ করবে। শিশুরা ডিম খেতে বড়ই ভালবাসে। প্রতিদিন পাতে একটি ডিম সিদ্ধ থাকলে শিশুর ওজন বাড়বে। এ ছাড়া ডিমের পোচ, অমলেটও মাঝেমাঝে খাওয়ানো যেতে পারে। এতে তাদের স্বাদবদল হবে।
আলু: শিশুর ওজন বাড়াতে চাইলে তার রোজের খাদ্যতালিকায় কমপক্ষে ৪০% কার্বোহাইড্রেট রাখতেই হবে। কার্বোহাইড্রেটের সবচেয়ে ভাল উৎস হল আলু। আলুতে থাকা অ্যামাইনো অ্যাসিড শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তাই শিশুর নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখুন আলু। আলু সিদ্ধ করে সামান্য মাখন, নুন আর গোলমরিচ দিয়ে চটজলদি শিশুদের জন্য বানিয়ে ফেলুন ‘ম্যাশড পোটেটো’।
আলু: শিশুর ওজন বাড়াতে চাইলে তার রোজের খাদ্যতালিকায় কমপক্ষে ৪০% কার্বোহাইড্রেট রাখতেই হবে। কার্বোহাইড্রেটের সবচেয়ে ভাল উৎস হল আলু। আলুতে থাকা অ্যামাইনো অ্যাসিড শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তাই শিশুর নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখুন আলু। আলু সিদ্ধ করে সামান্য মাখন, নুন আর গোলমরিচ দিয়ে চটজলদি শিশুদের জন্য বানিয়ে ফেলুন ‘ম্যাশড পোটেটো’।
মুরগির মাংস: প্রোটিনের অন্যতম সেরা উৎস হল মুরগির মাংস। এটি পেশি মজবুত করে শিশুর ওজন বৃদ্ধি করে। তবে প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় মুরগির মাংস রাখবেন না। সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন খাওয়াতে পারেন। সব রকম সব্জি দিয়ে মুরগির স্টু শিশুদের খাওয়ানো যেতে পারে।
মুরগির মাংস: প্রোটিনের অন্যতম সেরা উৎস হল মুরগির মাংস। এটি পেশি মজবুত করে শিশুর ওজন বৃদ্ধি করে। তবে প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় মুরগির মাংস রাখবেন না। সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন খাওয়াতে পারেন। সব রকম সব্জি দিয়ে মুরগির স্টু শিশুদের খাওয়ানো যেতে পারে।

Parenting Tips: বাচ্চা খেতেই চায় না? বারবার বমি করে দিচ্ছে? মেনে চুলুন ৫ টিপস, চেটেপুটে সাফ করবে প্লেট

বাচ্চাদের খিদে না পাওয়া একটি সাধারণ সমস্যা, যা নিয়ে প্রত্যেক বাবা-মা চিন্তায় থাকে। এই পরিস্থিতি শুধুমাত্র শিশুদের স্বাস্থ্যের জন্য উদ্বেগজনক নয়, এটি তাদের বিকাশকেও প্রভাবিত করে।
বাচ্চাদের খিদে না পাওয়া একটি সাধারণ সমস্যা, যা নিয়ে প্রত্যেক বাবা-মা চিন্তায় থাকে। এই পরিস্থিতি শুধুমাত্র শিশুদের স্বাস্থ্যের জন্য উদ্বেগজনক নয়, এটি তাদের বিকাশকেও প্রভাবিত করে।
খিদে না পাওয়ার কারণ বিভিন্ন হতে পারে। অনেক সময় অসময়ে খাওয়া, মানসিক চাপ, কম ঘুম বা অসুস্থতাও এর কারণ। তবে, দুশ্চিন্তার দরকার নেই, একটু চেষ্টা করলেই সব ঠিক করা যায়। কিছু সহজ টিপস অবলম্বন করলেই আপনার সন্তানের খিদে বেড়ে যাবে।

খিদে না পাওয়ার কারণ বিভিন্ন হতে পারে। অনেক সময় অসময়ে খাওয়া, মানসিক চাপ, কম ঘুম বা অসুস্থতাও এর কারণ। তবে, দুশ্চিন্তার দরকার নেই, একটু চেষ্টা করলেই সব ঠিক করা যায়। কিছু সহজ টিপস অবলম্বন করলেই আপনার সন্তানের খিদে বেড়ে যাবে।
খাওয়ার জন্য একটি সময় নির্ধারণ করুনযদি বাচ্চাদের প্রতিদিন একই সময়ে খাওয়ানো হয় তবে তাদের শরীর সেই সময়ের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করে এবং তাদের খিদে পায়। এইভাবে, তারা খাবারের প্রতি আরও আগ্রহ দেখায় এবং খাবারও ভালভাবে খায়। এটি তাদের খাদ্যাভাস উন্নত করে এবং তাদের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। তাই শিশুদের খাবারের সময় নিয়মিত রাখা তাদের খিদে বাড়ানোর একটি ভাল উপায়।
খাওয়ার জন্য একটি সময় নির্ধারণ করুন
যদি বাচ্চাদের প্রতিদিন একই সময়ে খাওয়ানো হয় তবে তাদের শরীর সেই সময়ের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করে এবং তাদের খিদে পায়। এইভাবে, তারা খাবারের প্রতি আরও আগ্রহ দেখায় এবং খাবারও ভালভাবে খায়। এটি তাদের খাদ্যাভাস উন্নত করে এবং তাদের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। তাই শিশুদের খাবারের সময় নিয়মিত রাখা তাদের খিদে বাড়ানোর একটি ভাল উপায়।
সুস্বাদু এবং রঙিন খাবার পরিবেশন করুনশিশুরা প্রায়ই এমন খাবার খেতে পছন্দ করে যা দেখতে রঙিন এবং স্বাদে সুস্বাদু। অতএব, যখনই আপনি তাদের জন্য খাবার রান্না করবেন, আকর্ষণীয় দেখতে এবং স্বাদে সুস্বাদু কিছু করার চেষ্টা করুন। আপনি বিভিন্ন আকারে শাকসবজি কেটে এবং বিভিন্ন রঙের খাবার ব্যবহার করে বাচ্চার খাওয়ার প্লেটকে আরও রঙিন করতে পারেন। এতে বাচ্চাদের খাবারের প্রতি আরও কৌতূহল তৈরি হবে এবং খাওয়ার প্রতি তাদের আগ্রহ বাড়বে।
সুস্বাদু এবং রঙিন খাবার পরিবেশন করুন
শিশুরা প্রায়ই এমন খাবার খেতে পছন্দ করে যা দেখতে রঙিন এবং স্বাদে সুস্বাদু। অতএব, যখনই আপনি তাদের জন্য খাবার রান্না করবেন, আকর্ষণীয় দেখতে এবং স্বাদে সুস্বাদু কিছু করার চেষ্টা করুন। আপনি বিভিন্ন আকারে শাকসবজি কেটে এবং বিভিন্ন রঙের খাবার ব্যবহার করে বাচ্চার খাওয়ার প্লেটকে আরও রঙিন করতে পারেন। এতে বাচ্চাদের খাবারের প্রতি আরও কৌতূহল তৈরি হবে এবং খাওয়ার প্রতি তাদের আগ্রহ বাড়বে।
ছোট অংশে খাবার পরিবেশন করুন।বাচ্চাদের সামনে অনেক খাবার রাখলে তারা খেতে লজ্জা পেতে শুরু করে। তাই তাদের প্লেটে অল্প পরিমাণে খাবার দেওয়াই ভাল। এতে তারা সহজে খেতে পারবে এবং তাদের খাওয়ার আগ্রহও বাড়বে।
ছোট অংশে খাবার পরিবেশন করুন।
বাচ্চাদের সামনে অনেক খাবার রাখলে তারা খেতে লজ্জা পেতে শুরু করে। তাই তাদের প্লেটে অল্প পরিমাণে খাবার দেওয়াই ভাল। এতে তারা সহজে খেতে পারবে এবং তাদের খাওয়ার আগ্রহও বাড়বে।
একসঙ্গে খাবার খান:পুরো পরিবার একসঙ্গে বসে যখন খাবার খায়, তখন শিশুরাও খেতে আনন্দ পায়। এটি তাদের খাওয়ার ব্যাপারে উত্তেজিত করে তোলে। সবার সঙ্গে খাওয়ার ফলে শিশুরাও নতুন কিছু চেষ্টা করে এবং খাবারের প্রতি তাদের আগ্রহ বাড়ে।
একসঙ্গে খাবার খান:
পুরো পরিবার একসঙ্গে বসে যখন খাবার খায়, তখন শিশুরাও খেতে আনন্দ পায়। এটি তাদের খাওয়ার ব্যাপারে উত্তেজিত করে তোলে। সবার সঙ্গে খাওয়ার ফলে শিশুরাও নতুন কিছু চেষ্টা করে এবং খাবারের প্রতি তাদের আগ্রহ বাড়ে।
জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলুন:জাঙ্ক ফুড এবং অতিরিক্ত মিষ্টি খাওয়া শিশুদের খিদে কমিয়ে দেয়। এই কারণে তারা সঠিক পুষ্টিও পান না। অতএব, ফল, শাকসবজি এবং শস্যের মতো খাওয়ার জন্য সর্বদা স্বাস্থ্যকর জিনিসগুলি বেছে নিন। এগুলো তাদের প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে এবং খিদে বাড়ায়।
জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলুন:
জাঙ্ক ফুড এবং অতিরিক্ত মিষ্টি খাওয়া শিশুদের খিদে কমিয়ে দেয়। এই কারণে তারা সঠিক পুষ্টিও পান না। অতএব, ফল, শাকসবজি এবং শস্যের মতো খাওয়ার জন্য সর্বদা স্বাস্থ্যকর জিনিসগুলি বেছে নিন। এগুলো তাদের প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে এবং খিদে বাড়ায়।