Tag Archives: Cyber Security

Smart Phone Security: মোবাইলের স্পিড হঠাৎ স্লো? সাবধান! ৫টি লক্ষণ নজর করুন, ফোন হ্যাক হওয়া থেকে বাঁচুন

প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে দৌরাত্ম্য বাড়ছে সাইবার ক্রাইমের। দৌরাত্ম্য বাড়ছে ডার্ক ওয়েবের। সেজন্য ল্যাপটপ, স্মার্টফোনের মত গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইসের সুরক্ষা নিয়ে ভাবার সময় এসেছে।
প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে দৌরাত্ম্য বাড়ছে সাইবার ক্রাইমের। দৌরাত্ম্য বাড়ছে ডার্ক ওয়েবের। সেজন্য ল্যাপটপ, স্মার্টফোনের মত গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইসের সুরক্ষা নিয়ে ভাবার সময় এসেছে।
অনেক সময় হ্যাকারদের হাত থেকে সুরক্ষায় অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করলেও সুরক্ষিত থাকেনা। অনেকেই কম্পিউটার হ্যাক হয়েছে কিন্তু বুঝতে পারেন না। তবে কয়েকটি লক্ষণ দেখলে সচেতন হন।
অনেক সময় হ্যাকারদের হাত থেকে সুরক্ষায় অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করলেও সুরক্ষিত থাকেনা। অনেকেই কম্পিউটার হ্যাক হয়েছে কিন্তু বুঝতে পারেন না। তবে কয়েকটি লক্ষণ দেখলে সচেতন হন।
কম্পিউটার কিংবা ল্যপটপ চালানোর সময় যদি দেখেন ইন্টারনেট খুব বেশি খরচ করছে, তাহলে সাবধান। সিস্টেমে কিছু ম্যালওয়্যার থাকতে পারে। যা ডেটা সংগ্রহ করে সংগৃহীত ডেটা ইন্টারনেটের মাধ্যমে লিঙ্ক সার্ভারে পাঠায়।
কম্পিউটার কিংবা ল্যপটপ চালানোর সময় যদি দেখেন ইন্টারনেট খুব বেশি খরচ করছে, তাহলে সাবধান। সিস্টেমে কিছু ম্যালওয়্যার থাকতে পারে। যা ডেটা সংগ্রহ করে সংগৃহীত ডেটা ইন্টারনেটের মাধ্যমে লিঙ্ক সার্ভারে পাঠায়।
ব্যবহার করা ছাড়াই যদি কম্পিউটারে ওয়েবক্যামের লাইট জ্বলে থাকতে দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে অন্য কেউ কম্পিউটার অ্যাকসেস নিয়েছে।
ব্যবহার করা ছাড়াই যদি কম্পিউটারে ওয়েবক্যামের লাইট জ্বলে থাকতে দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে অন্য কেউ কম্পিউটার অ্যাকসেস নিয়েছে।
হঠাৎ কম্পিউটার যদি দেখেন স্বাভাবিকের থেকে ধীরে গতিতে চলছে এটি হ্যাক হওয়ার অন্যতম একটি লক্ষণ। যদি কম্পিউটারে অ্যাপ খুলতে বা ওয়েব পেজ লোডিং দীর্ঘ সময় লাগে, সেক্ষেত্রে আশঙ্কা রয়েছে কম্পিউটার সিস্টেম ম্যালওয়্যারের মাধ্যমে আক্রান্ত হয়েছে।
হঠাৎ কম্পিউটার যদি দেখেন স্বাভাবিকের থেকে ধীরে গতিতে চলছে এটি হ্যাক হওয়ার অন্যতম একটি লক্ষণ। যদি কম্পিউটারে অ্যাপ খুলতে বা ওয়েব পেজ লোডিং দীর্ঘ সময় লাগে, সেক্ষেত্রে আশঙ্কা রয়েছে কম্পিউটার সিস্টেম ম্যালওয়্যারের মাধ্যমে আক্রান্ত হয়েছে।
হ্যাকাররা অনেক সময় নিজেদের শনাক্তকরণ এড়াতে অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করেও দিয়ে থাকে। যদি সিস্টেমে অ্যান্টিভাইরাস হঠাৎই বন্ধ রয়েছে এমন দেখা যায় তাহলে কম্পিউটার হ্যাক হবার আশঙ্কা রয়েছে বুঝতে হবে।
হ্যাকাররা অনেক সময় নিজেদের শনাক্তকরণ এড়াতে অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করেও দিয়ে থাকে। যদি সিস্টেমে অ্যান্টিভাইরাস হঠাৎই বন্ধ রয়েছে এমন দেখা যায় তাহলে কম্পিউটার হ্যাক হবার আশঙ্কা রয়েছে বুঝতে হবে।

চার ডিজিটের এই দশ পিন ব্যবহার করছেন না কি? সর্বনাশ, যে কোনও সময় হ্যাক হতে পারে আপনার অ্যাকাউন্ট

২০২৪ সালের প্রথম তিন মাসে সাইবার হামলার সংখ্যা ৩৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। গোটা বিশ্বের মধ্যে ভারতকেই সবচেয়ে বেশি নিশানা করছে প্রতারকরা। একটি প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে চেক পয়েন্ট সফটওয়্যার টেকনোলজিস লিমিটেড।

সাইবার অপরাধীরা কম্পিউটার সিস্টেম এবং নেটওয়ার্কের দুর্বলতাগুলো খুঁজে বের করে প্রতারণার জাল পাতে। সাধারণ মানুষ, ব্যবসা এবং সরকারকে ফাঁদে ফেলাই তাদের লক্ষ্য। সংবেদনশীল তথ্য চুরি করতে ফিশিং স্ক্যাম এবং র‍্যানস্যামওয়্যারের মতো বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে তারা।

আরও পড়ুন: ছোট্ট ছোট্ট দানাই ইউরিক অ‍্যাসিডের মহাশত্রু! খালি পেটে এই বীজের এক গ্লাস জল খেলেই কেল্লাফতে

সাইবার হামলার এমন বাড়বাড়ন্তের কারণ কী: PIN দুর্বল হলে সাইবার অপরাধীদের পোয়া বারো। তখন যে কোনও সিস্টেম তারা সহজেই হ্যাক করতে পারে। যেমন ‘১২৩৪’ বা ‘০০০০’ হল দুর্বল পিনের জলজ্যান্ত উদাহরণ। অনেক সময় ব্যক্তিগত তথ্যও ‘পিন’ হিসেবে ব্যবহার করেন ইউজাররা। যেমন ফোন নম্বর বা জন্মতারিখ। এগুলো খুব সহজেই অনুমান করা যায়।

সবচেয়ে সাধারণ ৪ সংখ্যার পিন: ইনফরমেশন ইজ বিউটিফুল-এর একটি সাম্প্রতিক সাইবারসিকিউরিটি স্টাডিতে দেখা গিয়েছে, অধিকাংশ ইউজারই নিরাপত্তা কোডে সাধারণ প্যাটার্ন ব্যবহার করেন। ৩.৪ মিলিয়ন পিন পরীক্ষা করেছে তারা। তার মধ্যে থেকে সবচেয়ে সাধারণ যে প্যাটার্নগুলো উঠে এসেছে সেগুলি হল –

১২৩৪

১১১১

০০০০

১২১২

৭৭৭৭

১০০৪

২০০০

৮৮৮৮

২২২২

৬৯৬৯

খুব সহজ বা সহজেই অনুমান করা যায় এমন পিন রাখলে সাইবার অপরাধীরা আক্রমণের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হতে হয়। অ্যাকাউন্ট এবং ডিভাইস সুরক্ষিত রাখার জন্য পিন নির্বাচন করার সময় নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দেওয়ার পরামর্শ দেন সাইবার বিশেষজ্ঞরা। পিন শক্তিশালী হলে ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি কমে।

আরও পড়ুন: বলুন তো কোন ‘ফল’ নিয়ে প্লেনে ওঠা যায় না! ধারালো অস্ত্র নয়, তাও কেন বারণ? ৯৯% লোকজনই জানেন না

ESET সাইবারসিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ, জেক মুর, সাধারণ পাসকোড ব্যবহার না করার পরামর্শ দিয়েছেন। তবেই সাইবার আক্রমণের হাত থেকে বাঁচা যাবে। ডেইলি মেইল-কে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি। দক্ষ হ্যাকাররা এসব সহজেই হ্যাক করতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়া বা ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে জন্মতারিখ ব্যবহার না করার পরামর্শও দিয়েছেন তিনি। তবে মুরের মতে, যতক্ষণ না মানুষ বিপদে পড়ছে ততক্ষণ বোধোদয় হয় না।

Exposed: চার ডিজিটের এই ১০ পিন হ্যাক করা বাঁ-হাতের খেলা ! সতর্ক হন এখনই, আপনিও হ্যাকারদের তালিকায় নেই তো?

কলকাতা: প্রতি বছর অগণিত ব্যক্তি স্ক্যাম এবং সাইবার থ্রেটের দ্বারা প্রভাবিত হন। এক সাম্প্রতিক সাইবার সিকিউরিটি সমীক্ষায় প্রকাশ পেয়েছে যে, এর পরেও ‘১২৩৪’ এখনও চিপ এবং পিন কার্ড, ফোন পাসকোড এবং আরও অনেক প্ল্যাটফর্মে সিকিউরিটি পিনের জন্য একটি জনপ্রিয় পছন্দ হিসাবে রয়ে গিয়েছে।

ইনফরমেশন ইজ বিউটিফুল-এর (Information is Beautiful) একটি প্রতিবেদন অনুসারে, ফাঁস হওয়া ডেটাবেসগুলির একটি বিশ্লেষণে দেখা গিয়েছে যে অনেক ব্যক্তি এখনও তাঁদের সংবেদনশীল ডেটা সুরক্ষিত রাখতে সাধারণ মানের পিন নম্বরগুলিই বেছে নেন।

আরও পড়ুন– গরমে পাতে রাখুন এই ৩ সবজি; শরীরের জন্য অমৃত, সুগার, বিপি, হজমের অব্যর্থ ওষুধ

ওই প্রতিবেদনে আরও হাইলাইট করা হয়েছে যে, ‘১২৩৪’ সর্বাধিক প্রচলিত পিন হিসাবে অব্যাহত রয়েছে, যাঁদের নিয়ে সমীক্ষা করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে প্রায় ১১ শতাংশ এই কারণে প্রতারণার শিকার।

এই বিশ্লেষণ, ‘ডেটা জেনেটিক্স’ থেকে প্রাপ্ত ডেটার উপর ভিত্তি করে সবচেয়ে স্বাভাবিক এবং সবচেয়ে অসাধারণ ৪ ডিজিটের পিন সংখ্যার উপর আলোকপাত করেছে ৷

আরও নানা সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে, ৩.৪ মিলিয়ন যে সব পিন পরীক্ষা করা হয়েছে, যেখানে অনেক ব্যক্তি তাঁদের সিকিউরটি কোডগুলিতে সাধারণ মানের পিনই বজায় রেখেছেন।

আরও পড়ুন– ভয়ঙ্কর দৃশ্য ! ডিউটিতে থাকাকালীন সিঁড়ি সরতেই বিমান থেকে পড়ে গেলেন কর্মী, জাকার্তার ভিডিও ভাইরাল

এখানে সবচেয়ে সাধারণ (Most Common) চার-সংখ্যার পিন নম্বরের তালিকা দেওয়া হল, যা হ্যাক করা যেন বাঁ-হাতের খেলা:

১২৩৪

• ১১১১

• ০০০০

• ১২১২

• ৭৭৭৭

• ১০০৪

• ২০০০

• ৮৮৮৮

• ২২২২

• ৬৯৬৯

অন্য দিকে, সর্বনিম্ন সাধারণ (Least Common) চার-সংখ্যার পিনগুলি হল:

• ৮৫৫৭

• ৮৪৩৮

• ৯৫৩৯

• ৭০৬৩

• ৬৮২৭

• ০৮৫৯

• ৬৭৯৩

• ০৭৩৮

• ৬৮৩৫

• ৮০৯৩

জ্যাক মুর, ইএসইটি-এর গ্লোবাল সাইবার সিকিউরিটি কনসালটেন্ট উল্লেখ করেছেন যে, এই ধরনের পিন নম্বর আক্রমণকারীদের আরও টার্গেট ধরতে সাহায্য করে।

আরও পড়ুন– পটনা থেকে খালি হাতে এসেছিলেন মুম্বই, লন্ডন পর্যন্ত বিস্তৃত ব্যবসা, তরুণ বয়সেই সাফল্যের শিখরে পৌঁছন

অনেকেই দুর্বল পাসওয়ার্ড এবং পিন কোড থাকার কারণে নিজেদের সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকির মধ্যে ফেলেন। মুর আরও হাইলাইট করেছেন যে, দুর্বল সাইবার সিকিউরিটি প্র্যাক্টিস হ্যাকারদের জন্য কাজকে উল্লেখযোগ্য ভাবে সহজ করে তোলে। তিনি আরও জানান যে, ‘‘অনেকেই এমন পিন কোড ব্যবহার করে চলেছেন, যা সাধারণত তাঁদের সঙ্গে সম্পর্কিত এবং সহজেই অনুমানযোগ্য, যেমন, জন্মের তারিখ।’’

পাসওয়ার্ড ম্যানেজার NordPass দ্বারা পরিচালিত গবেষণা অনুসারে, কমপক্ষে ৭০ শতাংশ পাসওয়ার্ড এক সেকেন্ডেরও কম সময়ে ক্র্যাক হয়ে যেতে পারে।

(Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)

Tech News: ফোনে এই কাজগুলো করছেন? আপনার ৫ অভ্যাসই হ্যাকারদের পোয়া বারো! সতর্ক করল HDFC ব্যাঙ্ক

স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা বেশিরভাগই মনে করেন যে, কোনও অ্যাপ 'জোর করে বন্ধ' করলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্ল্যাটফর্ম থেকে লগ আউট হয়ে যায়। এখানে কিছু স্মার্টফোন ব্যবহারের অভ্যাস রয়েছে যা হ্যাকারদের থেকে নিরাপদ থাকতে পরিবর্তন করতে হবে। HDFC ব্যাঙ্ক তার গ্রাহকদের জন্য একটি নতুন সাইবার নিরাপত্তা পরামর্শ জারি করেছে, বিশেষভাবে নিরাপত্তা টিপস হাইলাইট করে। HDFC মোবাইল ব্যাঙ্কিং অ্যাপ ব্যবহার করার সময় স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের অবশ্যই তা বিবেচনা করতে হবে, যা অন্য মোবাইল ব্যাঙ্কিং অ্যাপ ব্যবহারকারীদের কাছেও উপকারী সাব্যস্ত হতে পারে।
স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা বেশিরভাগই মনে করেন যে, কোনও অ্যাপ ‘জোর করে বন্ধ’ করলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্ল্যাটফর্ম থেকে লগ আউট হয়ে যায়। এখানে কিছু স্মার্টফোন ব্যবহারের অভ্যাস রয়েছে যা হ্যাকারদের থেকে নিরাপদ থাকতে পরিবর্তন করতে হবে। HDFC ব্যাঙ্ক তার গ্রাহকদের জন্য একটি নতুন সাইবার নিরাপত্তা পরামর্শ জারি করেছে, বিশেষভাবে নিরাপত্তা টিপস হাইলাইট করে। HDFC মোবাইল ব্যাঙ্কিং অ্যাপ ব্যবহার করার সময় স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের অবশ্যই তা বিবেচনা করতে হবে, যা অন্য মোবাইল ব্যাঙ্কিং অ্যাপ ব্যবহারকারীদের কাছেও উপকারী সাব্যস্ত হতে পারে।
পাশাপাশি ব্যাঙ্ক এই নতুন সাইবার সিকিউরিটি অ্যাডভাইজরি পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত রাখার গুরুত্ব তুলে ধরে। যাচাইকৃত উৎস থেকে ব্যাঙ্কিং অ্যাপস ডাউনলোড করে এবং ফিশিং স্ক্যাম সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ায়। HDFC ব্যাঙ্ক স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের কয়েকটি সাধারণ ‘খারাপ অভ্যাস’ সম্পর্কে কথা বলেছে, যা তাঁদের হ্যাকিং প্রচেষ্টা এবং স্ক্যামের শিকার হওয়া সহজ করে তোলে। কেউ যদি নিম্নলিখিতগুলি কাজ করে থাকেন, তবে নিজেদের স্মার্টফোনের সঙ্গে আরও যত্নবান হতে হবে।
৫টি স্মার্টফোন ব্যবহারের খারাপ অভ্যাস, যা পরিবর্তন করতে হবে -১) সর্বদা ব্লুটুথ চালু রাখা, বিশেষ করে সর্বজনীন স্থানে -বেশিরভাগ স্মার্টফোন ব্যবহারকারী তাদের স্মার্টফোনে ব্লুটুথ সংযোগের দিকে মনোযোগ দেন না। TWS ইয়ারবাড জীবনকে সহজ করে তোলে। তাইস্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা সবসময় ব্লুটুথ চালু রাখেন। ব্লুটুথ স্মার্টফোনগুলিতে অ্যাক্সেসের একটি সক্রিয় দুর্বল পয়েন্ট হিসাবে প্রমাণিত।
৫টি স্মার্টফোন ব্যবহারের খারাপ অভ্যাস, যা পরিবর্তন করতে হবে -১) সর্বদা ব্লুটুথ চালু রাখা, বিশেষ করে সর্বজনীন স্থানে -বেশিরভাগ স্মার্টফোন ব্যবহারকারী তাদের স্মার্টফোনে ব্লুটুথ সংযোগের দিকে মনোযোগ দেন না। TWS ইয়ারবাড জীবনকে সহজ করে তোলে। তাইস্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা সবসময় ব্লুটুথ চালু রাখেন। ব্লুটুথ স্মার্টফোনগুলিতে অ্যাক্সেসের একটি সক্রিয় দুর্বল পয়েন্ট হিসাবে প্রমাণিত।
যদিও যে কেউ ভাবতে পারেন এটি নিয়ন্ত্রণে আছে। কারণ প্রতিটি বাহ্যিক ডিভাইসকে ম্যানুয়ালি সংযুক্ত করা দরকার। বেশিরভাগ লোকেরা যা ভুলে যায় তা হল, যে একটি সক্রিয় এবং নিষ্ক্রিয় ব্লুটুথ হ্যাকারদের জানতে সাহায্য করে যে, নিজেদের স্মার্টফোনটি আগে কোন ডিভাইসের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারে। হ্যাকাররা তখন স্মার্টফোনের অ্যাক্সেস পেতে একটি স্পুফিং আক্রমণ চালু করে।
যদিও যে কেউ ভাবতে পারেন এটি নিয়ন্ত্রণে আছে। কারণ প্রতিটি বাহ্যিক ডিভাইসকে ম্যানুয়ালি সংযুক্ত করা দরকার। বেশিরভাগ লোকেরা যা ভুলে যায় তা হল, যে একটি সক্রিয় এবং নিষ্ক্রিয় ব্লুটুথ হ্যাকারদের জানতে সাহায্য করে যে, নিজেদের স্মার্টফোনটি আগে কোন ডিভাইসের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারে। হ্যাকাররা তখন স্মার্টফোনের অ্যাক্সেস পেতে একটি স্পুফিং আক্রমণ চালু করে।
২) স্মার্টফোনে ব্যাঙ্কিং অ্যাপগুলি 'জোর করে বন্ধ করুন।' -স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা বেশির ভাগই মনে করেন যে, কোনও অ্যাপকে জোর করে বন্ধ করে দিলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্ল্যাটফর্ম থেকে লগ আউট হয়ে যায়। তবে এটি প্রতিটি অ্যাপের জন্য সত্য নয়। ব্যাঙ্কিং অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য, বিশেষ করে, সর্বদা লগআউট করুন এবং শুধুমাত্র যখন লগ-আউট স্ক্রিনটি দৃশ্যমান হয় তখন অ্যাপটি বন্ধ করতে এগিয়ে যান৷ কেউ যদি এটি না করেন, তাহলে ব্যাঙ্কিং অ্যাপটি একটি সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য লগ ইন থাকতে পারে এবং নিজেদের ডিভাইসটি আপস করা হলে বা ভুল হাতে থাকলে ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
২) স্মার্টফোনে ব্যাঙ্কিং অ্যাপগুলি ‘জোর করে বন্ধ করুন।’ -স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা বেশির ভাগই মনে করেন যে, কোনও অ্যাপকে জোর করে বন্ধ করে দিলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্ল্যাটফর্ম থেকে লগ আউট হয়ে যায়। তবে এটি প্রতিটি অ্যাপের জন্য সত্য নয়। ব্যাঙ্কিং অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য, বিশেষ করে, সর্বদা লগআউট করুন এবং শুধুমাত্র যখন লগ-আউট স্ক্রিনটি দৃশ্যমান হয় তখন অ্যাপটি বন্ধ করতে এগিয়ে যান৷ কেউ যদি এটি না করেন, তাহলে ব্যাঙ্কিং অ্যাপটি একটি সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য লগ ইন থাকতে পারে এবং নিজেদের ডিভাইসটি আপস করা হলে বা ভুল হাতে থাকলে ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
৩) মোবাইল ব্যাঙ্কিং অ্যাপে লগ ইন করতে পাবলিক ওয়াইফাই ব্যবহার করা -কেউ যদি বিদেশ বা বাইরে ভ্রমণ করার সময় সর্বজনীন ওয়াইফাই ব্যবহার করে, তবে মোবাইল ব্যাঙ্কিং অ্যাপে কখনও লগ ইন করবেন না। এটা নিজেদের হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগও হতে পারে। পাবলিক ওয়াইফাই নেটওয়ার্কগুলি ঝুঁকিপূর্ণ, কারণ হ্যাকাররা শিকারকে লক্ষ্য করার জন্য তাদের খেলার মাঠ হিসাবে ব্যবহার করে। এই ক্ষেত্রে একটি পাবলিক ওয়াইফাই সংযোগ ব্যবহার করা উচিত নয় এবং সুরক্ষার জন্য সর্বদা ভিপিএন অ্যাপ ব্যবহার করুন। আদর্শগতভাবে, মোবাইল ব্যাঙ্কিং অ্যাপগুলির সঙ্গে সংযোগ করতে সর্বদা নিজের মোবাইল ডেটা বা বিশ্বস্ত হোম ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা উচিত।
৩) মোবাইল ব্যাঙ্কিং অ্যাপে লগ ইন করতে পাবলিক ওয়াইফাই ব্যবহার করা -কেউ যদি বিদেশ বা বাইরে ভ্রমণ করার সময় সর্বজনীন ওয়াইফাই ব্যবহার করে, তবে মোবাইল ব্যাঙ্কিং অ্যাপে কখনও লগ ইন করবেন না। এটা নিজেদের হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগও হতে পারে। পাবলিক ওয়াইফাই নেটওয়ার্কগুলি ঝুঁকিপূর্ণ, কারণ হ্যাকাররা শিকারকে লক্ষ্য করার জন্য তাদের খেলার মাঠ হিসাবে ব্যবহার করে। এই ক্ষেত্রে একটি পাবলিক ওয়াইফাই সংযোগ ব্যবহার করা উচিত নয় এবং সুরক্ষার জন্য সর্বদা ভিপিএন অ্যাপ ব্যবহার করুন। আদর্শগতভাবে, মোবাইল ব্যাঙ্কিং অ্যাপগুলির সঙ্গে সংযোগ করতে সর্বদা নিজের মোবাইল ডেটা বা বিশ্বস্ত হোম ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা উচিত।
৪) অপরিচিতদের হাতে স্মার্টফোন হস্তান্তরের আগে ব্যাঙ্কিং অ্যাপস আনইনস্টল করুন -যদি নিজেদের স্মার্টফোনটি কারও কাছে হস্তান্তর করতে হয়, তাহলে তা করার আগে সর্বদা নিজেদের মোবাইল ব্যাঙ্কিং অ্যাপগুলি আনইনস্টল করুন। অবশ্যই, এটি আবার মোবাইল ব্যাঙ্কিং ইনস্টল এবং সক্রিয় করা একটি ক্লান্তিকর প্রক্রিয়া বলে মনে হতে পারে। তবে এটিই সকলকে সুরক্ষিত রাখবে। যদি কারও স্মার্টফোন মেরামত করতে হয়, তাহলে ফ্যাক্টরি রিসেট বাটনে প্রেস করার আগে, ব্যাঙ্কিং অ্যাপ সহ সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপ আনইনস্টল করুন।
৪) অপরিচিতদের হাতে স্মার্টফোন হস্তান্তরের আগে ব্যাঙ্কিং অ্যাপস আনইনস্টল করুন -যদি নিজেদের স্মার্টফোনটি কারও কাছে হস্তান্তর করতে হয়, তাহলে তা করার আগে সর্বদা নিজেদের মোবাইল ব্যাঙ্কিং অ্যাপগুলি আনইনস্টল করুন। অবশ্যই, এটি আবার মোবাইল ব্যাঙ্কিং ইনস্টল এবং সক্রিয় করা একটি ক্লান্তিকর প্রক্রিয়া বলে মনে হতে পারে। তবে এটিই সকলকে সুরক্ষিত রাখবে। যদি কারও স্মার্টফোন মেরামত করতে হয়, তাহলে ফ্যাক্টরি রিসেট বাটনে প্রেস করার আগে, ব্যাঙ্কিং অ্যাপ সহ সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপ আনইনস্টল করুন।
৫) লক স্ক্রিন সহ সমস্ত অ্যাপের জন্য একই পিন/পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত নয় -কেউ যদি নিজেদের লক স্ক্রিনের জন্য একই পাসওয়ার্ড/পিন ব্যবহার করেন এবং স্মার্টফোনে মোবাইল ব্যাঙ্কিং অ্যাপ সহ সমস্ত অ্যাপ ব্যবহার করেন, তাহলে তা করা বন্ধ করতে হবে। যদি একটিই পাসওয়ার্ড প্রতিটি অ্যাপ এবং স্মার্টফোন আনলক করে তাহলে তা হ্যাকারদের জন্য বিষয়টি সহজ করে দিচ্ছে। এটি অত্যন্ত বাঞ্ছনীয় যে অনন্য পাসওয়ার্ড দিয়ে মোবাইল ব্যাঙ্কিং অ্যাপগুলি সুরক্ষিত করার দিকে মনোযোগ দিন৷ এছাড়াও, এই পাসওয়ার্ডগুলি পর্যায়ক্রমে পরিবর্তন করুন।
৫) লক স্ক্রিন সহ সমস্ত অ্যাপের জন্য একই পিন/পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত নয় -কেউ যদি নিজেদের লক স্ক্রিনের জন্য একই পাসওয়ার্ড/পিন ব্যবহার করেন এবং স্মার্টফোনে মোবাইল ব্যাঙ্কিং অ্যাপ সহ সমস্ত অ্যাপ ব্যবহার করেন, তাহলে তা করা বন্ধ করতে হবে। যদি একটিই পাসওয়ার্ড প্রতিটি অ্যাপ এবং স্মার্টফোন আনলক করে তাহলে তা হ্যাকারদের জন্য বিষয়টি সহজ করে দিচ্ছে। এটি অত্যন্ত বাঞ্ছনীয় যে অনন্য পাসওয়ার্ড দিয়ে মোবাইল ব্যাঙ্কিং অ্যাপগুলি সুরক্ষিত করার দিকে মনোযোগ দিন৷ এছাড়াও, এই পাসওয়ার্ডগুলি পর্যায়ক্রমে পরিবর্তন করুন।