নিম্নচাপ কেটে গিয়ে আকাশ পরিষ্কার হয়েছে। গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে রোদ ঝলমলে আবহাওয়া। মাঝেমধ্যে আকাশ মেঘলা থাকছে। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে।গত কয়েকদিন নিম্নচাপের জেরে গৌড়বঙ্গের জেলাগুলিতে লাগাতার বৃষ্টি হয়েছে। সপ্তাহের প্রথম থেকেই আকাশ পরিষ্কার হতে শুরু করেছে। তবে সপ্তাহব্যাপী হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার ও মঙ্গলবার হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। আগামী দিনগুলিতে ধীরে ধীরে পরিষ্কার হবে আবহাওয়া। চলতি সপ্তাহে তেমন ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই।গত কয়েকদিন বৃষ্টির জেরে জেলাগুলোর তাপমাত্রা কিছুটা কম হয়েছে। বর্তমানে জেলাগুলির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে রয়েছে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠতে পারে।বৃষ্টি না হলে জেলাগুলির তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পাবে। চলতি সপ্তাহের শেষে আকাশ একেবারেই পরিষ্কার হয়ে যাবার সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় নেই এমনটাই আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গেছে।পুজোর সময়েই আবহাওয়ার বড়সড় পরিবর্তন হতে চলেছে। তবে কি ঝড়-বৃষ্টির দাপটে ভেস্তে যেতে পারে দুর্গাপুজো৷ তা নিয়ে সকলের চিন্তা বাড়ছিল৷ এবার পুজোর সময় বিরাট সুখবর দিল হাওয়া অফিস৷ আবহাওয়া দফতর বলছে, পুজোর সময় দক্ষিণবঙ্গতে ভারী বৃষ্টির কোনও সম্ভবনা নেই৷আবহাওয়া দফতর সূত্রের খবর, পুজোর সময় দক্ষিণবঙ্গে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি হতে পারে। হালকা বৃষ্টির প্রবল সম্ভাবনা। ভারী বৃষ্টি হবে না। সব দিন সব জায়গায় থাকবে না বৃষ্টি। দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি হলেও উত্তরবঙ্গতে কমবে বৃষ্টি।। ২ অক্টোবর উত্তরের জেলা কালিম্পং, দার্জিলিং, কোচবিহার-এর জেলা গুলিতে বৃষ্টি বাড়বে।
হাতে আর মাত্র কয়েকদিন৷ ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে কাউন্টডাউন৷ অক্টোবরের শুরুতেই দুর্গাপুজো৷ তবে পুজোর সময় ঝড়-বৃষ্টি নিয়ে বিরাট খবর দিল আবহাওয়া দফতর৷আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাসে খবর ছিল, এবছর বৃষ্টিতে ভাসতে চলেছে দুর্গাপুজো। মহালয়া থেকে লক্ষ্মীপুজো পর্যন্ত বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে৷ পুজোর প্রতিটি দিনই কম-বেশি বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে৷পুজোর সময়েই আবহাওয়ার বড়সড় পরিবর্তন হতে চলেছে। তবে কি ঝড়-বৃষ্টির দাপটে ভেস্তে যেতে পারে দুর্গাপুজো৷ তা নিয়ে সকলের চিন্তা বাড়ছিল৷এবার পুজোর সময় বিরাট সুখবর দিল হাওয়া অফিস৷ আবহাওয়া দফতর বলছে, পুজোর সময় দক্ষিণবঙ্গতে ভারী বৃষ্টির কোনও সম্ভবনা নেই৷আবহাওয়া দফতর সূত্রের খবর, পুজোর সময় দক্ষিণবঙ্গে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি হতে পারে। হালকা বৃষ্টির প্রবল সম্ভাবনা। ভারী বৃষ্টি হবে না। সব দিন সব জায়গায় থাকবে না বৃষ্টি।আগামী ২ দিন দক্ষিণবঙ্গে স্বল্প বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী ১ অক্টোবর থেকে হালকা-মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।কলকাতার পাশ্ববর্তী এলাকাতেও আগামী দু’দিন বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি হতে পারে । ১ অক্টোবর থেকে বৃষ্টি শুরু হবে হালকা থেকে মাঝারি ।দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি হলেও উত্তরবঙ্গতে কমবে বৃষ্টি।। ২ অক্টোবর উত্তরের জেলা কালিম্পং, দার্জিলিং, কোচবিহার-এর জেলা গুলিতে বৃষ্টি বাড়বে।
আবহাওয়ার বিরাট খামখেয়ালিপনা বেশ কয়েকদিন ধরেই লক্ষ্য করা যাচ্ছে৷ গত কয়েক বছর ধরে পুজোর আনন্দে জল ঢেলেছে বৃষ্টি৷ এর মধ্যেই চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে আবহাওয়ার সর্বশেষ আপডেট৷আবহাওয়াবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, লা নিনার প্রভাবে সেপ্টেম্বরেই শুরু হতে পারে৷ যার প্রভাব থাকতে পারে আগামী কয়েক মাস৷ প্রশান্ত মহাসাগরে তৈরি হওয়া এই বিশেষ পরিস্থিতির ফলে ব্যাপক ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে৷এদিকে অক্টোবরের শুরুতেই দুর্গাপুজো৷ তবে কি ঝড়-বৃষ্টির দাপটে ভেস্তে যেতে পারে দুর্গাপুজো৷ পুজোর সময়েই আবহাওয়ার বড়সড় পরিবর্তন হতে চলেছে।আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস বলছে, বৃষ্টিতে ভাসতে চলেছে দুর্গাপুজো। মহালয়া থেকে লক্ষ্মীপুজো পর্যন্ত বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে৷ পঞ্চমী-ষষ্ঠী-সপ্তমী-অষ্টমী-নবমী-দশমী পুজোর প্রতিটি দিনই কম-বেশি বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে৷আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস বলছে, দুর্গাপুজোর সময় স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টি হবে উত্তর এবং দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়৷ পুরো পুজোটাই বৃষ্টির কারণে ভেস্তে যেতে পারে বলে মনে করছেন একাংশ৷লা নিনার প্রভাব ভারতে মৌসুমী বায়ুর উপর পড়ে৷ পাশাপাশি বৃষ্টিপাতের পরিমাণও বেড়ে যায়৷ লা নিনার প্রভাবে যে পুরো পুজোটাই ভেস্তে যেতে পারে, তেমনটাই আশঙ্কা করা হচ্ছে৷লা নিনার প্রভাব ঠিক কতটা পড়বে বাংলায়, তা নিয়েই বাড়ছে চিন্তা৷ উল্লেখ্য, গত কয়েকবছর ধরেই পুজোর সময় বৃষ্টির প্রবণতা দেখা গেছে৷ গতবছরও তেমনটাই হয়েছিল৷ এবারও কি তবে পুজোর আনন্দ মাটি হবে, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন৷এদিকে মঙ্গলবার থেকে টানা বৃষ্টি চলছে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং ওড়িশা উপকূলের কাছে পশ্চিম-মধ্য এবং সংলগ্ন উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে যে নিম্নচাপ অঞ্চলটি ছিল, তা আরও পশ্চিম দিকে সরেছে।দক্ষিণ ছত্তিশগড়ে সক্রিয় ঘূর্ণাবর্ত এবং কোঙ্কন থেকে বাংলাদেশ পর্যন্ত অক্ষরেখা রয়েছে যা ছত্তিশগড়ের ঘূর্ণাবর্তের উপর দিয়ে বিস্তৃত। এই অক্ষরেখার প্রভাবেই বৃষ্টি হবে বাংলা, বিহার, ওড়িশা এবং ঝাড়খণ্ডে।তবে আবহবিদরা বলছেন,পুজোর সময় ঠিক কেমন থাকবে আবহাওয়া, তা এখন থেকেই বলা সম্ভব নয়, সুতরাং এখন থেকেই এত হতাশ হওয়ার কিছু নেই৷
